somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

হাতির শুঁড় নামক একটা গাছের সংক্ষিপ্ত কিছু কথা

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:২৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


যদিও নামটা শুনে অনেকের কাছে মনে হতে পারে গাছটি অনেক বড়, কিন্ত আসলে তা নয় । গাছটি আকারে এক থেকে দেড় ফুট
বা দুই ফুট উঁচ্চতা হয়ে থাকে।আর এই গাছটি আমাদের বাসার আশে পাশেই ঝুরঝাপ বা খালি স্থানে হয়ে থাকে।এই গাছের বাঁকানো পুষ্পদণ্ডে ফুটে থাকে সাদা সাদা ফুল অনেকটা হাতির শুঁড় মতই দেখতে হয়।আবার অনেকের কাছে হাতিশুঁড়ি, হাতিশুণ্ডি, হস্তীশুণ্ডী, শ্রীহস্তিনী, মহাশুণ্ডী ইত্যাদি স্থানীয় নামেও পরিচিত।যাই হোক আসুন আমরা এখন এর গুণ সম্পকে কিছু তথ্য জেনে নেই।
আঘাতজনিত ফোলায় পাতা বেটে অল্প গরম করে লাগালে অনেক সময় ফোলা ও ব্যথা কমে যায় অনেক উপশম পাওয়া যায়।ঠান্ডা লেগে হাতে পায়ের গাঁট ফুলে গেলে বা বাগী ফোলা অর্থাৎ উরু এবং তলপেটের মাঝখানে, কুচকির ডান ও বাম দিকে যেকোনো দিক ফুলে গেলে এই গাছের পাতা বেটে হালকা গরম করে আক্রান্ত জায়গায় লাগালে ফোলা এবং ব্যথা কমে যায়।দেহের ছত্রাকজনিত সংক্রমণে লাল চাকা চাকা দাগ নিরাময়ে এই পাতার রস ব্যবহার করা হয়।কোন কারনে চোখ টকটকে লাল হলে কড় কড় করছে মনে হচ্ছে বালি পড়েছে, এমনটা হলে হাতিশুঁড় গাছের পাতার রস অব্যর্থ ওষুধ।সর্দি লাগলে এই হাতিশুড় গাছের পাতা ছেচে দুই চামচ পরিমাণ রস খেলে সর্দি
ভাল হবে।একজিমা থেকে মুক্তি পেতে হাতিশুড় গাছের পাতা থেতলে আক্রান্ত স্থানে দিলে কিছুদিন ব্যবহারে একজিমা সেরে যাবার ১০০% সম্ভবনা রয়েছে।টাইফয়েড রোগে এই উদ্ভিদটির পাতা হতে পারে অনেক কার্যকরী একটি সমাধান, এর পাতার রস হালকা গরম করে পানিতে মিশিয়ে খেলে টাইফয়েড ভাল হয়।দেহে ছত্রাকজনিত সংক্রমণে লাল চাকা চাকা দাগ নিরাময়ে এর পাতার রস ব্যবহার করা হয়।দাঁতের মাড়ি ফোলা রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি হাতিশুরের মূল চিবালে মাড়ি ফোলা কমে যায়।ব্রন হলে বা এর দাগ হয়ে গেলে হাতিশুঁড় গাছের পাতা ও তার কচি ডাল থেঁতো করে দুপুরে গোসল করতে যাবার ১ঘন্টা আগে ব্রণের ওপর প্রলেপ দিলে ব্রণ সারে এবং নতুন করে আর ব্রণ হয় না।হাতির শুঁড় গাছের শিকড় বা মূল যদি কোনও ব্যাক্তি মধুর সাথে মিশ্রন করে সকালে খালি পেটে আর রাতে ঘুমানোর আগে টাণা
২১দিন খেতে পারেন তাহলে যৌন শক্তি বেষ্টঅফ পর্যায় পৌঁছাবে বিশ্বাস না হলে আপনি টাণা তিনদিন খেয়ে দেখতে পারেন ।আশা করি ফলাফল বুঝতে পারবেন ১০০%গ্যারান্টি ।আর যদি কাজ না হয় মানে বিফলে মূল্য ফেরত । ;) আরো বিস্তারিত জানুন


সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৫৭
৯টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

একাত্তরের এই দিনে

লিখেছেন প্রামানিক, ০১ লা মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৬


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

আজ মে মাসের এক তারিখ অর্থাৎ মে দিবস। ১৯৭১ সালের মে মাসের এই দিনটির কথা মনে পড়লে এখনো গা শিউরে উঠে। এই দিনে আমার গ্রামের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হুজুররা প্রেমিক হলে বাংলাদেশ বদলে যাবে

লিখেছেন মিশু মিলন, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ৯:২০



তখন প্রথম বর্ষের ছাত্র। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে আমাদের আরেক বন্ধুর জন্মদিনের উপহার কিনতে গেছি মৌচাক মার্কেটের পিছনে, আনারকলি মার্কেটের সামনের ক্রাফটের দোকানগুলোতে। একটা নারীর ভাস্কর্য দেখে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইসলামের বিধান হতে হলে কোন কথা হাদিসে থাকতেই হবে এটা জরুরী না

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ১০:৫৫



সূরাঃ ৫ মায়িদাহ, ৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩। তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে মৃত, রক্ত, শূকরমাংস, আল্লাহ ব্যতীত অপরের নামে যবেহকৃত পশু, আর শ্বাসরোধে মৃত জন্তু, প্রহারে মৃত... ...বাকিটুকু পড়ুন

লবণ্যময়ী হাসি দিয়ে ভাইরাল হওয়া পিয়া জান্নাতুল কে নিয়ে কিছু কথা

লিখেছেন সম্রাট সাদ্দাম, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১:৫৪

ব্যারিস্টার সুমনের পেছনে দাঁড়িয়ে কয়েকদিন আগে মুচকি হাসি দিয়ে রাতারাতি ভাইরাল হয়েছিল শোবিজ অঙ্গনে আলোচিত মুখ পিয়া জান্নাতুল। যিনি একাধারে একজন আইনজীবি, অভিনেত্রী, মডেল ও একজন মা।



মুচকি হাসি ভাইরাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবন চলবেই ... কারো জন্য থেমে থাকবে না

লিখেছেন অপু তানভীর, ০২ রা মে, ২০২৪ সকাল ১০:০৪



নাইমদের বাসার ঠিক সামনেই ছিল দোকানটা । দোকানের মাথার উপরে একটা সাইনবোর্ডে লেখা থাকতও ওয়ান টু নাইন্টি নাইন সপ ! তবে মূলত সেটা ছিল একটা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর। প্রায়ই... ...বাকিটুকু পড়ুন

×