আমরা যা প্রতিিদিন করি তা কি কেউ প্রতিদিন মনিটরিং করে। করে যে যার অবস্থান থেকে। আমার কাছে মনে হয় কিছু কিছু জায়গা খেকে আমাদের ,আমরা যারা পরিবারের বেশি দেখা শুনা তাদের আরো বেশি সচেতন হওয়া দরকার।আমি একজন কে সফল ব্যবসায়ী হতে একটু সাহায্য করে ছিলাম যে খান হতে যে কেউ উঠে আসতে পারবে। পরিবারের অর্থ ও সুনাম হবে তার সম্পদ ।আস্তে আস্তে সে উঠে আসবে পরিবার কে সে কিছু দিতে হবেনা । ঘর ভাড়া লাগবেনা , বিদ্যুত বিল দিতে হবে না, একটি ছেলে কাজ করলে ও থাবে পরিবারের সাথে।পড়ালেখা চালিয়ে যাবে এখান থেকে।সেই ২০০৯-১০ সালের কথা।আজ সে ডিগ্রীপাশ করেছে।মাস্টাস পড়ে। সব জাগতে সে সফল মুলধন সংগ্রহ,ব্যবসা বড় করা,পরিচিতি,সুনাম সব তার ভাল অবস্থানে ,ব্যবসা বড় করেছে, নিজের ভালো হয়েছে।
নৈতিকতা টুকু বেশ বদল হয়ে গেছে।রাত করে বাড়ী পেরা(গড়ে১-২ টা),মাঝে মাঝে না থেেয়ে থাকা। প্রতিরাতে ঘুমের ওষধ খাওয়া,গান শুনতে শুনতে ঘুমানো,বেশি এ্যানার্জি ড্রিং খাওয়,চা থাওয়া,পান খাওয়া ও শুরু করেছে। এসব কমিয়ে আনার বার বার তাগিত দেয়ার পর ও তার পরিবর্তন করতে পারিনি।
এসব মেনে নিলাম । কিন্তু কিছু দিন আগে একজন বিবাহিত মহিলার সাতে তার সম্পর্ক হলো ,মহিলা গর্ববতি হলো অনেক কষ্ট করে ঐ পরিবারের সাথে কথাবলে মিটমাট করলাম। সে বলেছে অনেক আগের প্রতিশোধ থেকে সে এসব করেছে। তাও মেনে নিলাম। কিন্তু কিছু দিন আগে ঢাকাতে(মেয়ে) হোটেল থেকে বের হবার সময় কিছু ছেলে মোবাইল ও টাকা নিয়ে যায়। তার পর তাকে ছেড়ে না দিতে আরো টাকা দাবি করে । পরে স্থানীয় লোক জন ওসব লোক সহ তাকে ও পুলিশে ধরিয়ে দেয় । রাতে ৩ টার দিকে পুলিশ আমাকে জানায় পুরো ব্যাপার টি। আমার এক বন্ধু মিরপুর হতে তাকে ৬৫০০ টাকা দিয়ে নিয়ে আসে।
আমার মনে হয় আমি তাকে ব্যবসা ধরিয়ে দিয়ে ভুল করলাম,না হয় দুরে সবে গেছি চাকুরীর কার নে তাই সেই এমন হয়ে গেছে । বাড়িতে দেখার লোক ওই ভাবে কেউ নেই । সর্বশেষ বলেছি তুই আমার সাতে বিয়ে না করলে আমি বিয়ে করবো না ।
আমি চাই তুই নিজেকে সাজিয়ে নিবি, একটি সুন্দর ভবিষ্যত তৈরি করবি। আমি যা পারিনি তুই তা করে দেখাবি,তোর সুয়োগ আছে নিজেকে ভাল জায়গায় নিয়ে যাবার একটি বাড়ী , গাড়ি নারী ও সুন্দর ভবিষ্যত হবো তো র যা আমাদের চেয়ে ভাল হবে । নিজেকে ঘুছিয়ে নিবি এটা তোমার শেষ সুয়োগ।
এই ক্লাবের বন্ধুরা মতামত আশা করছি।
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৩৮