#পায়েলের #হত্যাকারীদের #ফাঁসি #চাই...
অবশেষে পায়েলের ব্যাপারটা যে হত্যা ছিল সেটা খোলাসা হয়েছে। পায়েল আসলেই বাস থেকে নামে। এমন সময় গাড়ি ( হানিফ- ভলভো) জোরে টান দেয়। পায়েল দৌড়ে উঠতে যাওয়ার সময় দরজা বন্ধ হয়ে যাওয়ার সময় ধাক্কা লেগে এক পর্যায় ও ছিটকে রাস্তার একপাশে পরে যায়। ওর নাক মুখ ফেটে যায় এবং ঐ সময় ও গাড়ি থামেনি। গাড়ি আরও অনেক দূর গিয়ে থামায়। থামানোর পর গাড়ি থেকে হেল্পার, ড্রাইভার, সুপার ভাইজার নেমে আসে। এবং পায়েল কে ক্লিনিকে ভর্তির বদলে নাকে মুখে ইট পাথর দিয়ে এমন ভাবে মেরেছে যেন চেহারা বোঝা না যায়। এবং পানিতে ফেলে দেয়। এমন সময় ২০ মিনিট গাড়ি থামানো অবস্থায় ছিল। গাড়ি ছাড়ার সময় প্রাইম ব্যাংকের এক কর্মকর্তা যাত্রী জিজ্ঞাসা করে যে সামনের যাত্রী কোথায়? সুপারভাইজার উত্তর দিয়েছিল সে পরের গাড়িতে আসবে।
গতকাল লাশ পাওয়ার পরেও সুপারভাইজার, ড্রাইভার কেও সত্যি কথা বলেনি। তাদের ভাষ্য মতে সবাই ধরে নিয়েছিল দুর্ঘটনাবশত পায়েল মারা গিয়েছে। কিন্তু পরে পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে উঠে আসে আসল ঘটনা। পায়েলের বডি নিরীক্ষার সময় ডাক্তার বলেছিল পায়েলেরর পানিতে পরার পরেও জীবন ছিল। পানিতে পরার অনেকক্ষণ পর ওর মৃত্যু হয়।
বাংলাদেশ পুলিশকে ধন্যবাদ। কারন পুলিশ শুরু থেকেই হত্যাকান্ড বলছিল।
আর এ জারজ গুলোর ফাঁসি চাই,
আপনারা পায়েলের জন্য দোয়া করবেন। ও যেন জান্নাতবাসী হয়। আল্লাহপাক যেন বেহেশত নসিব করেন।