''যুদ্ধই জীবন,যুদ্ধই সার্বজনীন'' এই কথাটার পর পাল্টেছে পৃথিবীর মানচিত্র পাল্টেছে মানুষের চারিত্রক বৈশিষ্ট মোট কথা সবজায়গাতে পাল্টেছে, হয়তো কোন গহীনে এখনও আলো পৌছুতে পারেনি, তবে সেখানেও পৌছেছে মৃত্যুর অবয়ব তবে তা অপরাপর মানব সভ্যতার বর্তমান ক্রীড়নকদের মত নয় যারা মনে করে অস্ত্রের ঠ্যা ঠ্যা শব্দতেই শুধু যুদ্ধ হবে না এখন থেকে, যুদ্ধটা হবে বুদ্ধির যুদ্ধ, কতগুলো মানুষ তেলাপোকার মত মেরে মানবতার প্রলেপে মুড়ে সহানূভুতির নিষ্ঠুর ভালোবাসায় রূপ দেয়া হয় আর এতেই মিটে যায় নির্বাধ তেলাপোকাদের উল্লম্ফন তারপর আবার মনযোগী হয় বংশ বৃদ্ধিতে।
তবে যারা মেরেছে তাদের তৎপরতা থামে না তারা তাদেরকে জীবন মানেই যুদ্ধ বানিয়ে নিয়েছে... মানিয়ে নিয়েছে, একটি সেকন্ডের হাজার ভাগের এক ভাগও তারা বিনা যুদ্ধে কাটাতে রাজী নয়, অথচ শান্তি নামক এক মহাজাগতিক যুদ্ধের প্রেক্ষাপট খাড়া করে কোটি কোটি মানুষকে তথা মানব সভ্যতাকে তারা শান্তই করেছে বটে।
ক্ষমতা সক্ষমতার অদ্ভুত এক মানব বিবর্তনে প্রতিদিনই ঘুমুতে গিয়ে চোখদু'টো ফেরে না জাগতিক আলোয়, হয়ত কোন মহান আলোর সক্ষমতাই অর্জন করেছে যেখানে পাতার মত করে মূহুর্তেই ছিড়ে নেয়া যায় না জীবন।
অস্ত্রকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে তবু অস্ত্রই জীবন হয়ে উঠেছে প্রতি মূহুর্তে... রক্তকে নিষিদ্ধ পানীয় বলা হয় তবু রক্তেই তেষ্টা মেটায়, জগতের নতুন দিগন্তে অন্তত এটাই মানুষ যা আত্না ও অস্ত্রের মাঝামাঝি বাস করে একে কখনও কখনও লাশও বলা হয় কেও আদর করে দেহ বলে জৈবিক সক্ষমতা প্রমাণে....।