somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পাঠ প্রতিক্রিয়াঃ The Unbearable Lightness of Being (১৯৮৪) , মিলান কুন্দেরা

০৯ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:৫২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



১।
সাহিত্যের পৃথিবী এক অদ্ভুত জগত। যখনি আপনি এই সিদ্ধান্তে এসে উপনীত হবেন যে পৃথিবীর মহৎ এবং শ্রেষ্ঠ সাহিত্যকর্মের অধিকাংশই আপনার পড়া হয়ে গেছে, ঠিক তখনি এমন একটা বই আপনার হাতে এসে পড়বে যেটার দুটো পাতা উল্টানোর পরপরই আপনি বুঝবেন - কত ভুল ছিল আপনার চিন্তা। না আমি নিজেকে বিশ্বসাহিত্যের একজন দিগগজ পাঠক দাবী করি, না আমি মনে করি পৃথিবীর বুকে মহতি সাহিত্য সব লেখা হয়ে গিয়েছে। তবুও মিলান কুন্দেরাকে আবিষ্কার আমার জন্যে এতো বড় একটা ধাক্কা, যা একটা বই থেকে আমি যা এক্সপেক্ট করতে পারি - তার সমস্ত প্যারামিটারকে বদলে দিয়েছে।

মিলান কুন্দেরার The Unbearable Lightness of Being উপন্যাসটি প্রকাশিত হয় ১৯৮৪ সালে। চেক ভাষায় ১৯৮২ সালে উপন্যাসটি কুন্দেরা লিখে শেষ করলেও ১৯৮৪ সালে ফরাসি ভাষায় অনূদিত হবার আগে বইটি নিয়ে তেমন শোরগোল শুরু হয় নি। কিন্তু একবার আলোচনা শুরু হবার পর এ বই একধাক্কায় পুরো পৃথিবী পরিক্রম করে ফেলে। ৪ বছরের মাথায় উপন্যাসটির হলিউড ভার্শন রিলিজ হয়, ড্যানিয়েল ডে লুইসকে মূল চরিত্রের ভূমিকায় রেখে।

এই উপন্যাসটি আজ সকালে পড়ে শেষ করলাম আমি। ১৯৬৮ সালের বসন্তে সোভিয়েত ইউনিয়ন কর্তৃক দখলকৃত চেক প্রজাতন্ত্রের প্রাগ শহরকে কেন্দ্র করে এই উপন্যাস গড়ে ওঠে চারটি (আসলে পাঁচটি) চরিত্রকে কেন্দ্র করে। টমাস - চেক প্রজাতন্ত্রের একজন ডাক্তার এবং অসাধারন শল্য চিকিৎসক / সার্জন, সোভিয়েত অকুপাইড চেক সরকারের সমালোচনা করে পত্রিকায় একটি নিবন্ধ লেখার পর চেক সরকার ধাপে ধাপে তার মেডিকেল লাইসেন্স ব্যান করে দেয়। ফলে টমাস শুরু করে প্রাগে জানালা মোছার কাজ। শহরের সবচে খ্যাতিমান একজন সার্জনকে তার পুরাতন ক্লায়েন্ট এবং রোগীরা আবিষ্কার করে তাদের শহরের বাড়িগুলোর জানালা ধোয়া মোছার কাজে লিপ্ত অবস্থায়। তখন সেই ক্লায়েন্টরা ব্যাপারটা কীভাবে গ্রহন করে? টমাস, একজন অসাধারন গিফটেড সার্জন কীভাবে গ্রহন করে এই পরিণতি? প্রো সোভিয়েত সরকারি কর্মকর্তারা বারবার এসে তাকে প্রলোভন দেখায় পত্রিকায় প্রকাশিত সেই নিবন্ধটি তুলে নিতে, অন্তত একটা বিবৃতি দিতে যে - বর্তমান রেজিমের বিরুদ্ধে টমাসের কোন অভিযোগ নেই। টমাস কি রাজি হয়, এইটুকু মোরাল সেক্রিফাইসের মাধ্যমে তার পুরনো জীবনে ফেরত যেতে?

২।
যদি এতোটুকু পড়েই মনে করেন, এটা উপন্যাসের প্রধান থিম - সেটা মহা ভুল হবে। এই উপন্যাসের একটা প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, একটা ঘটনা একাধিক পারস্পেক্টিভ থেকে বর্ণনা করা। এটা ইদানিং খুব নতুন ন্যারেটিভ না হলেও ঐ সময়ের প্রেক্ষিতে গুরুত্বপূর্ণ একটা ন্যারেটিভ ভ্যারিয়েশন ছিল। আমি আর উপন্যাসের গল্প বর্ণনায় যাবো না। চরিত্রগুলোর ব্যাপারে কিছু কিছু কথা বলা যাক।

টমাস, এই উপন্যাসে একজন দিগবিজয়ী ক্যাসানোভা। প্রচণ্ড চার্মিং, প্রচণ্ড আকর্ষণীয়, বিছানায় ডমিনেটিং। তার নারীদের ডেট করা নিয়ে ইন্টারেস্টিং একটা থিওরি আছে এই বইয়ে। একজন নারীকে টানা ৩ দিন ডেট করে চিরতরে হারিয়ে যান তার জীবন থেকে, অথবা, ৩ সপ্তাহ গ্যাপ দিয়ে দিয়ে দেখা করতে থাকুন আজীবন। এভাবে, টমাসের ফ্ল্যাম্বয়েন্ট লাইফস্টাইলে প্রায় ২০০ জন নারীর আগমন ঘটে। তার এই উড়নচণ্ডী জীবনে বাদ সাধে তেরিজা। বিক্ষিপ্ত এবং যন্ত্রণাদায়ক এক শৈশব পার করে এসে এই নারী টমাসের জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে যায় আস্ঠেপৃষ্ঠে। এই এক নারীকে টমাস বিছানা ভাগ করে নেয়ার পর কোন ছুতোয় এড়িয়ে যেতে পারে না। ঘুমিয়ে পড়ে এক সঙ্গে। ঘুম থেকে উঠে দেখে তেরিজার জ্বর, এবং তেরিজা তার হাত এমনভাবে আঁকড়ে ধরে ঘুমিয়ে আছে যেমনটা আর কেউ কোনদিন করে নি। এই তেরিজাই পরবর্তীটে টমাসের ভাগ্য নিয়ন্ত্রাতা হয়ে পড়ে। যদিও, বিয়ের পরও টমাস তার গোপন অভিসার আদৌ থামায় না, চেক প্রজাতন্ত্রের এক প্রত্যন্ত গ্রামে গিয়ে জীবনের শেষ দিনগুলো কাটাতে শুরু করার আগে।

টমাসের খুব গুরুত্বপূর্ণ একজন মিস্ট্রেস, বা পরকীয়া অভিসারিণী হচ্ছে সাবিনা, যার সঙ্গে টমাসের পরিচয় থাকে তেরিজার সঙ্গে টমাসের দেখা হবার আগে থেকেই। এই পেইন্টার ভদ্রমহিলার জীবনে টমাস এতো গভীর প্রভাব বিস্তার করে যে সে টমাস বিয়ে করার পরে, তেরিজার সূত্রে টমাসের সঙ্গে তার দূরত্ব সৃষ্টি হওয়া পরও নিজের জীবনে কখনো থিতু হতে পারে না। ফ্রাঞ্জ নামে একজন খুবই সুদর্শন ইউনিভার্সিটি প্রফেসরের সঙ্গে সে ডেট করা শুরু করে ( ফ্রাঞ্জ নিজেও বিবাহিত ছিল। সাবিনার এই বিবাহিত পুরুষদের প্রতি আকর্ষণ একটা ইন্টারেস্টিং ইস্যু)। কিন্তু আলটিমেটলি ফ্রাঞ্জকে সে অপছন্দ করা শুরু করে ফ্রাঞ্জের নিষ্কলুষ ভালোমানুষীর জন্যেই। কুন্দেরার ভাষায়, ফ্রাঞ্জ কখনো বিছানায় অ্যাগ্রেসিভ হতে পারে না, টমাসের মতো। টমাসের মতো করে কম্যান্ড করতে পারে না - "স্ট্রিপ" , যেই কম্যান্ডের সঙ্গেই টমাসের মিস্ট্রেসদের ব্লাউজের বাটন খুলে পড়ে যায়।

ফলে ফ্রাঞ্জের সঙ্গেও বিশ্বাসঘাতকতা করে সাবিনা। ফ্রাঞ্জকে একদম না জানিয়ে উধাও হয়ে যায় তার জীবন থেকে। এবং এই সাবিনার মাধ্যমেই উপন্যাসের নামকরনের সার্থকতা নিরুপন হয়। কুন্দেরা বলেন, যখন আমরা কোন কষ্টে থাকি, তখন আমরা আমাদের উপর চেপে বসা ভার বা বোঝা অনুভব করি। কিন্তু সাবিনার কাছে বিশ্বাসঘাতকতা হচ্ছে হালকা হবার মাধ্যম। র‍্যাঙ্ক ব্রেক করার একটা উপায়। কমিউনিস্ট টোটালেটেরিয়ান রেজিমের মাঝে জীবন কাটানো সাবিনার কাছে যে র‍্যাঙ্ক ভাঙ্গা হচ্ছে ব্যক্তিস্বাধীনতা অর্জনের এক অন্যতম মাধ্যম। কিন্তু ফ্রাঞ্জকে ছেড়ে আসার পর সে অনুভব করে, ফ্রাঞ্জও তার জীবনের এক গুরুত্বপূর্ণতম অনুষঙ্গে পরিনত হয়েছে। ফ্রাঞ্জের বিশ্বাসভঙ্গের মাধ্যমে সে এখন একলা, ঝাড়া হাত পা, হালকা। কিন্তু এই মুহূর্তে তাকে যা চেপে ধরেছে আস্ঠেপৃষ্ঠে তা হচ্ছে - দা আনবিয়ারেবল লাইটনেস অফ বিয়িং, বা অস্তিত্বের অসহনীয় ভারহীনতা।

কারেনিন নামে একটি কুকুর থাকে টমাস এবং তেরিজার। উপন্যাস শেষে বোঝা যায় - এই কুকুর চরিত্রটিও কতো ভয়াবহ গুরুত্বপূর্ণ উপন্যাসটির প্রেক্ষিতে। শেষে কুকুরটি ক্যান্সারে মারা যায়। উপন্যাসের শেষ অনুচ্ছেদ রচিত হয় কুকুরের মৃত্যুর প্রেক্ষাপট তৈরিতে, এবং কি ভয়াবহ শক্তিশালী সে পার্ট!

৩।
কুন্দেরা বিখ্যাত তার উপন্যাসের কাঠামো নিয়ে পরীক্ষানিরীক্ষা করবার জন্যে। এই উপন্যাসটিতেও সেই নিরীক্ষাধর্মীতা উপস্থিত। কিন্তু এতটাও জটিল নয়, যা বোঝা যায় না বা ধরা যায় না। হঠাৎ হঠাৎ কুন্দেরা নিজেই ঢুকে যান উপন্যাসে ফিল্ম মেকার কোয়ান্তিন তারান্তিনোর মতো। কুন্দেরা ব্যাখ্যা দেয়া শুরু করেন তার চরিত্রগুলির নির্মাণ নিয়ে। এছাড়া ছোট ছোট টার্ম - কীভাবে ভিন্ন ভিন্ন ব্যাখ্যা বহন করে উপন্যাসের চরিত্রগুলির মাঝে, তা নিয়ে একাধিক চ্যাপ্টারের উপস্থিতি উপন্যাসে একটি বিশেষত্ব প্রদান করে।

যদিও কুন্দেরাকে নারীদের অবজেক্টিফিকেশনের দায় দেয়া হয়, এবং উপন্যাস পাঠে অনেকাংশেই তা সত্য অভিযোগ বলে মনে হয়, কিন্তু আমাদের মনে রাখতে হবে যে তার নারী চরিত্রগুলি একই সঙ্গে শক্তিশালী, এবং ফ্রি উইলের অধিকারি। তারা যখন অলমোস্ট যৌনদাসীর রোল প্লে করে, তখনও সেটা তারা স্বেচ্ছায় করে, এবং যখন তারা সঙ্গী পুরুষকে ছেড়ে যেতে চায় - সেটাও তারা স্বেচ্ছায় করে। সব মিলিয়ে তারা নিজেদের নিয়তি নিজেরা বেছে নেয়। এবং উপরে যা বললাম, উপন্যাসের নাম করনের পেছনেও আসলে একজন নারী চরিত্রের ভূমিকা মুখ্য। এতোটা দার্শনিকভাবে যৌনতাকে কুন্দেরা ব্যাখ্যা করেন - যা আমাদের মতো ইস্টার্ন পাঠককে বাকরুদ্ধ করে ফেলে। আধ্যাত্মিকতা আমাদের জীবনের এক অন্যতম অনুষঙ্গ। কিন্তু ঈশ্বরবিহীন আধ্যাত্মিকতাও যে কি ভয়াবহ শক্তিশালী হতে পারে - কুন্দেরা তা দেখান। তার মতো যৌন ছুৎমার্গ বিহীন চরিত্র নির্মাণ আমাদের ইস্টার্ন লেখকদের স্বপ্ন। যেমন, টমাসের একাধিক নারীর সঙ্গে বিছানায় যাওয়ার পেছনে কারন কুন্দেরা এভাবে দেখান যে - তিনি প্রথমে দার্শনিকভাবে প্রমাণ করেন, যৌনতার সঙ্গে ভালোবাসার কোনই সম্পর্ক নেই, এবং দ্বিতীয়ত, একজন মানুষকে সবচে ভালোভাবে চেনার, বা একজন মানুষের অতি নিগুঢ় "আই" বা "বিয়িং" কে চেনার সবচে ভালো উপায় হচ্ছে তার সঙ্গে বিছানায় যাওয়া। শীৎকার, সাবমিসিভনেস, এবং অর্গাজমের মুহূর্তে রেসপন্স - কখনো ভিন্ন ভিন্ন মানুষের একরকম হয় না। বস্তুত কুন্দেরার এই ব্যাখ্যা আমরা যারা সারাজিবন যৌনতাকে একটা ট্যাবু বিবেচনা করে এসেছি, আমাদের মতো রিপ্রেসিভ স্যাক্সুয়ালিটির মানুষদের পক্ষে মানা কষ্টের।

উল্লেখ্য যে এই উপন্যাসে সোভিয়েত রেজিমের চেক প্রজাতন্ত্র অকুপাই করার কারনে কমিউনিস্ট সরকার ব্যবস্থার স্বৈরতান্ত্রিক চেহারা নিয়ে কুন্দেরাকে বিরক্ত দেখা যায়। (এবং চেক প্রজাতন্ত্র একসময় তাদের ইতিহাস থেকে কুন্দেরা নামে যে একজন লেখক ছিল কখনো তা মুছে ফেলার সব রকম পদক্ষেপ সত্যি সত্যি গ্রহন করে) কিন্তু উপন্যাসে কুন্দেরা কখনই প্রো অ্যামেরিকান নন। ছুরির মতো ধারালো হিউমার দিয়ে তিনি ফালা ফালা করে কাটেন অ্যামেরিকার পৃথিবীর মাথা হয়ে বসার আকাঙ্খাকে। স্তালিন আর হিটলারকে একই মুদ্রার এপিঠ আর ওপিঠ হিসেবে দেখালেও, তিনি সমালোচনা করেন ঐ সময়ের অ্যামেরিকান প্রেসিডেন্ট কার্টারকেও। বলা যায়, কুন্দেরা এই উপন্যাসে অনেকটাই প্রো ইউরোপিয়ান।

এই উপন্যাসের ৩০৫ পৃষ্ঠায় কমসে কম ১০০টা বাক্য আপনি পাবেন উদ্ধৃতি হিসেবে দেয়ালে টাঙ্গিয়ে রাখার মতো। ডার্ক হিউমার এবং সিচুয়েশনাল কমিডির কথা তো বললামই। একটা উদাহরণ দিই - স্তালিনের ছেলে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় হিটলারের বাহিনীর হাতে ধরা পড়ে, এবং তাকে তার টয়লেট পরিস্কার করতে নাজি বাহিনি জোর করে বলে সে ছেলে ক্যান্টনমেন্টকে ঘিরে রাখা বিদ্যুতায়িত কাঁটাতারের বেড়ায় ঝাঁপিয়ে পড়ে আত্মহত্যা করে। কুন্দেরা তার মৃত্যুকে অ্যাসেস করেন এভাবে -

"Stalin's son laid down his life for shit. But a death for shit is not a senseless death. The Germans who sacrificed their lives to expand their country's territory to the east, the Russians who died to extend their country's power to the west - yes ,they died for something idiotic, and their deaths have no meaning or general validity. Amid the general idiocy of the war, the death of Stalin's son stands out as the sole metaphysical death."

অর্থাৎ নিজের ইচ্ছেমত হাগার রাইট বজায় রাখতে গিয়ে জীবন দেয়া স্তালিনের ছেলের মৃত্যু দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে এবং পরবর্তীতে নিজের দেশের ল্যান্ড টেরিটোরি বৃদ্ধির জন্যে যেকোনো যুদ্ধে প্রাণ দেয়ার চেয়েও মহান।

কুন্দেরা এবং তার লেখা নিয়ে যতই প্রশংসা করা হোক, কম হবে। যদি আপনি একজন ভালো পাঠক হন, এবং এখনও কুন্দেরাকে আবিষ্কার করে না থাকেন, তবে পরবর্তী উপন্যাস হিসেবেই কুন্দেরার দা আনবিয়ারেবল লাইটনেস অফ বিয়িং হাতে তুলে নিন। আমার এই দুর্বল আলোচনা কুন্দেরার বইয়ের উপর কোন জাস্টিসই করতে পারে নি।

সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:৩৫
১টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বাঘ আর কুকুরের গল্প......

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৩২

বাঘ আর কুকুর দুটোই হিংস্র এবং সাহসী প্রাণী। বাঘ, কুকুর যতই হিস্র হোক মানুষের কাছে ওরা নেহায়েতই পোষ মেনে যায়। আমাদের সমাজে, রাজনীতিতে অনেক নেতাদের 'বাঘের বাচ্চা' বলে বিরাটত্ব জাহির... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। আমরা উকিলরা কেউ চিন্ময়ের পক্ষে দাঁড়াবো না , না এবং না

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৪২




সাবাস বাংলাদেশের উকিল । ...বাকিটুকু পড়ুন

আগরতলায় হাইকমিশনে হামলা কাকতালীয় না কি পরিকল্পিত?

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৩২

গতকাল (২ ডিসেম্বর) ভোরে আগরতলার হিন্দু সংগ্রাম সমিতির বিক্ষোভকারীদের দ্বারা বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনের প্রাঙ্গণে হিংসাত্মক বিক্ষোভের পর ন্যাক্কারজনকভাবে আক্রমণ করে। বিভিন্ন তথ্যে চূড়ান্তভাবে প্রমাণিত যে বিক্ষোভকারীরা পূর্বপরিকল্পিতভাবে বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের সাথে যুদ্ধ করে ভারত লাভবান হবে বলে মনে করি না

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:১০



আমাদের দেশে অনেক মুসলিম থাকে আর ভারতে থাকে অনেক হিন্দু। ভারতীয় উপমহাদেশে হিন্দু-মুসলিম যুদ্ধে মুসলিমদের সাফল্য হতাশা জনক নয়। সেজন্য মুসলিমরা ভারতীয় উপমহাদেশ সাড়ে সাতশত বছর শাসন করেছে।মুসলিমরা... ...বাকিটুকু পড়ুন

ড. ইউনূস গণহত্যার মাস্টারমাইন্ড - শেখ হাসিনা।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৩৬


৫ই আগস্ট সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতে পলায়নের পর বাংলাদেশের ক্ষমতা গ্রহণ করা নতুন সরকার কে বিপদে ফেলতে একের পর এক রেকর্ড ফোন কল ফাঁস করতে থাকেন।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×