সাংসদ কামাল আহমেদ মজুমদার এর কীর্তির নমুনা দেখলাম।
মনে পড়ে গেলো সে একবার একজন ম্যাজিষ্ট্রেটকে থাপ্পড় মেরেছিল। ঐ ম্যাজিষ্ট্রেট দখল হয়ে যাওয়া সরকারী জায়গা (খাল) উদ্বার করতে গিয়েছিলেন। পরিনামে তাকে কামাল আহমেদ মজুমদার থাপ্পড় মেরেছিল।
পত্রিকায় খবর ও হয়েছিল। লাভ হয়নি কোন। এই ঘটনাটাও এভাবে চাপা পড়ে যাবে দেখবেন।
সাংসদরা দেশ কিনে নিচ্ছেন। মনে পড়ে কক্সবাজারের-৪ সাংসদ বদির কথা?
যশোরের কফিল উদ্দিন যে কিনা থানার ওসি কে থাপ্পোড় মেরেছিল? সাংসদ রনি তো খুন করে পার পেয়ে গালো। আরো দেখুন
কাজেই এগুলো নিয়ে লিখে লাভ হবে বলে মনে করে না আমাদের গনমাধ্যম। কিন্তু বেহা্য়া বেসরম ব্লগগুলো তাদের কাপড় গুলো ধরে মাঝে মাঝে টান মারার চেষ্টা করে যা্য়। আর এতেই সমস্যা হয়ে গেলো।
ব্লগ নিয়ন্ত্রন আইন জরুরী এখন। ধন্যবাদ পাবার যোগ্য আওয়ামী লীগ এর সাংগঠনিক সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম এবং খবর বনিক বিডি নিউজ ২৪ এর সম্পাদক তৌফিক ইমরোজ খালিদি।
মনে পড়ে খুব ছোটোবেলায় গ্রামে যেতাম। নবান্নের ধানের গন্ধে চারিদিকে মৌ মৌ। উঠানে মলন মলছে । কষ্ট লাগল সেই দৃশ্যটা মনে ওঠায়। মৌ মৌ গন্ধে আর পিঠা খাও্য়ার চিন্তায় আমি সুখ ওনুভোব করলে ও গরুর চোখে ঠুলি পরিয়ে কি কষ্টটাই না আমরা গরুকে দিয়েছি।
সাধারন মিডিয়ার ন-পূংশক হীনতার কারনেই এই সাংসদরা আজকে এই আচরন করতে সাহশ পায়। আর ব্লগ নিয়ন্ত্রন আইন করা হলে সাধারন জনগন এর মাথায় গরুর মতো ঠুলিই পরিয়ে দেয়া হবে।
আর তাতে কামাল আহমেদ মজুমদারদের পো্য়া বারো বৈকি!

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


