চলে গেলো ১৪২২ সাল। শুরু হলো ১৪২৩ এর পথচলা। বাঙ্গালী হিসেবে আমরা বড়জোড় বাংলা দিনপঞ্জিকা অনুসরণ করতে পারি। তাই বলে পহেলা বৈশাখের নামে ঢেমনামী করা? নাউজিবিল্লাহ! আসতাকফিরুল্লাহ!
লাল-সাদা শাড়ী, কপালে লাল টিপ, হাতে লাল চুড়িঁ, নাভীর নিচে শাড়ী পড়ে বেগানা আওরাতগুলো যখন প্রকাশ্যে দেহ প্রদর্শন করে বেড়ায়, তখন এসব দেখে দেখে মুমিন বান্দাদের জেনা না করে আর কোনো উপায় থাকেনা(!)।
প্রশ্ন হচ্ছে- মদিনা সনদের ভিত্তিতে পরিচালিত একটি ইসলামিক রাষ্ট্রে এই বিধর্মীয় সংস্কৃতি আর কতদিন?
আমরা কেনো এখনো বুঝতে পারছিনা যে---
পহেলা বৈশাখ উদযাপন, পান্তা-ইলিশ খাওয়া হিন্দু মালাউনদের সংস্কৃতি।
সুতরাং নতুন বছরে আমাদের প্রতিজ্ঞা হোক—--
১৪২৩ সাল হবে বাংলাদেশে পুরোপুরি ইসলামী খেলাফত রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার বছর।
অমুসলিমদের দেশ থেকে বিতাড়িত করার বছর, তাদের বিরুদ্ধে জিহাদে ঝাঁপিয়ে পড়ার বছর।
আমরা এ যুদ্ধে কামিয়াব হলে পরবর্তী পহেলা বৈশাখে যা যা হবেঃ
•পুরো রমনা বটমূল এরিয়া জুড়ে বিরাট ওয়াজ মাহফিলের এন্তেজাম করা হবে। যেখানে বয়ান রাখবেন দেশ- বিদেশের বিখ্যাত ওলামা- মাশায়েখগন।
•দেশের প্রতিটি এলাকায় হালকায়ে জিকিরের ব্যবস্থা করা হবে।
•বেগানা আওরাতদের সাথে মুমিনদের জেনা করা যায়েজ তবে অবশ্যই বিয়ে করার মাধ্যমে। প্রয়োজনে দেশে সৌদি আরব, ইরানের মতো মুসলিম দেশের আলোকে “মুতা বিয়ে”র আইন চালু করা হবে।
-----আমীন।