গল্প,উপন্যাস পড়ার নেশা আমার ছোট কাল থেকেই ছিল।মা-বাবার কাছ থেকে মার ও খেয়েছি অনেক।কারন আমার স্কুলের বইএর থেকে গল্পের বই বেশি পড়াতাম।S.s.c এর পর এই নেশা আরও চেপে বসে।কিন্তু কোনো দিন গল্পলেখিনি।স্মাটফোন হাতে পাওয়ার পর থেকে ইন্টারনেট এ গল্প পড়তাম।কোনো গল্প বা উপন্যাস ধরলে শেষ করেই উঠতাম।মাসের শুরুতেই সব পকেটমানি যেত উপন্যাস কিনতে।তাই ঠিক করলাম ইন্টারনেট এ গল্প পড়ব।শুরু করলাম।খুবই ভালো লাগতো।দেখতে দেখতে অনেক গল্প শেষ।এবার নতুন গল্প দরকার পরল।অনাকাঙ্ক্ষিত ভাবে আমার হাতে এসে পরলো একটা জাদুর বাক্স।সেখানের গল্প শেষ হবার নয়।সেই জাদুর বাক্সের নাম হল অপু তানভীর ভাইয়া।(আমি বুঝছি না ভাইয়া বলব না আংকেল.!আমি তো তাকে দেখিই নাই)তার গল্পে আসলেই জাদু ছিল।যা আমাকে আকৃস্ট করেছে।তার গল্পে অনেক চরিত্র আবির নামে।এত মায়া,এত জাদু দিয়ে কেউ গল্প কিভাবে লেখে.?তাকে নিয়ে গুগলে ঘাটা দিলাম।সেখানে তার এক ছোট ব্লগের দেখা পেলাম।সেখানে প্রায় ৩৫০ এর বেশি গল্প ছিল।৭ দিনে সব শেষ করলাম।এত ভাল আগে লাগে নাই।তারপর তার সামু লিংক পেলাম।এখানে এসে আরও গল্প পেলাম।এখন প্রতিদিন অধির আগ্রহে তার গল্পের অপেক্ষা করি।তার গল্প পড়ে আমার মধ্যেও গল্প লেখার প্রবণতা তৈরি হয়।তারপর থেকে আমি আমার ফেসবুকে আমার লেখা বেশ কিছু গল্প পাবলিশ করি।অনেকেই পছন্দ করেছেন।এই কৃতিত্য আমার না।এই কৃতিত্য জনাব অপু তানভীর ভাইয়ার।কারন তার কারনেই আমি গল্প লেখছি।H.s.c প্রিপারেশনের জন্য বেশি লেখতে পারছিনা।জানিনা জীবনে কোন দিন তার দেখা পাব কিনা তবে সে আমার কাছে আমার অনুপ্রেরণা।আমার অনুপ্রেরণাকে নিয়ে লিখছি তাই ভয়ে গুছিয়ে লিখতে পারলাম না।
#আবির_ভাইরাস
#ভুল মনে হলে ক্ষামা করে দিয়েন।
সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১:২৫