রাজাকারের ছড়া
সাবধান রাজাকার
আর বাড়াবাড়ি নয়
এই বার ধরলে
আর ছাড়াছাড়ি নয়,
গোলাম নিজাম আর
সাঈদীর দল
পেট পুরে খেয়ে নাও
কুকুরের মল,
গেয়ে নাও যত পারো
পাকিদের গান
মুখে কালি মেখে নাও
বাচবে না জান,
যত পারো টেনে নাও
বেগমের শাড়ী
সময় যে বেশী নাই
করো তাড়াতাড়ি,
সাঈদী গোলাম আর
নিজামীর সাথী
শেষ দিন এসে গেছে
নিভে যাবে বাতি,
বেড়াল কুকুর হয়ে
পথে রবে মরে
কুকুরের স্হান নেই
মানুষের ঘরে।
নিজাম সাঈদী
গোলাম কোথায় যাবে
নদর্মা সাঁতারেই
হাবুডুবু খাবে,
সাবধান রাজাকার
নেই ক্ষমা তোকে
ঠ্যাং তুলে মুতবোই
তোমাদের মুখে,
যত তুমি পুতুলের
আচলে লুকাও
পায়ে পড়ে গায়ে পড়ে
মাতাটা ঝোকাও,
পারবেনা বাচাতে
পুতুল রাণী
জনগণ কুকুর দের
আনবেই টানি।
কুকুরেরা মরে থাকে
নদর্মা খালে
বাদুরেরা রাতে ঝুলে
গাছের ডালে,
সাবধান রাজাকার
বাদুরের জাত
মুখে মল নিয়ে তোরা
মরে হবি কাত।
তিরিশ লক্ষ তারা
এসেছে উড়ি
তারা জাহানারা ইমামের
উত্তরসূরী।
সাঈদী গোলাম নিজাম
শেষ হবে তোর
আবার আসবে দেশে
সেই একাত্তর।
(ছড়াটিতে রাজাকারদের বাদুরের জাত বলা হয়েছে। বাদুরেরা যে মুখে খায় সে মুখেই মল মুত্র ত্যাগ করে। রাজাকারাও সেই রকম, যে দেশের আলো হাওয়ার বেড়ে উঠে, সেই দেশটাকেই ফুটো করতে চায়। তবে বাদুরেরা প্রকৃতির সৃষ্টি, আর রাজাকাররা অন্ধকারের, অন্ধকারে সৃষ্টি হয় পশুদের। আমাদের তাই অন্ধকারে সৃষ্টি এই নর পশুদের সমূলে বিনাশ করতে একতা বদ্ধ হতে হবে।)
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে অক্টোবর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৩৮