somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বাংলাদেশী কিছু উচ্চশিক্ষিত প্রবাসী লোকদেরকে ঘৃণা করা প্রসঙ্গে...

১০ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

প্রিয় ব্লগার জুল ভার্ন তাঁর প্রবাসী ফেসবুক বন্ধু মঞ্জুরুল আহসান এর পোস্ট শেয়ার করেছেন,
শিরোনাম, "বাংলাদেশী কিছু উচ্চশিক্ষিত প্রবাসী লোকদেরকে আমি যেই কারণে করুণা করি....."

লেখাটা শুরু হয়েছে এভাবে,
ইউরোপ/আমেরিকাতে আসার পর এরা আর বাকিদের মানুষ মনে করে না। এমন একটা ভাব ধরবে যে বাংলাদেশ একটা nasty দেশ।

সম্পূর্ণ লেখায় যা বোঝানো হয়েছে তার সাথে সবিনয়ে দ্বিমত পোষন করছি।

খুচরা কয়েকটা খবিসের কারনে (দেশী কিংবা প্রবাসী) উচ্চশিক্ষিত দের নিয়ে এভাবে জাজমেন্টাল মন্তব্য করে ফেললেন তিনি? (মঞ্জুর আহসানের কাছে প্রশ্ন)

তিনি কিছু উচ্চ শিক্ষিত প্রবাসী বাংলাদেশী (বা বাঙ্গালী) দেখেছেন যারা টপ স্কুল, টপ এ্যাওয়ার্ড ছাড়া আর কিছু বলেন না। USA-তে এসেছেন তাই তারা MIT, Harvard আর নোবেল ছাড়া কোনো অ্যাওয়ার্ডরে অ্যাওয়ার্ড মনে করে না। আমাদের বাংলাদেশের মানুষ কেন নোবেল পায় না ইত্যাদি নিয়ে কটু কথা বলে।

সবচেয়ে মজার পয়েন্ট, গুটিবাজির বসঃ USA/Europe-এ ওই দেশের ফান্ডিং-এ পড়াশুনা করবে। উইকলি এক একটা বাসায় খাওয়া দাওয়া হবে। আর পুরাটা সময় ম্যাক্সিমাম টাইম একজন আরেকজনের বদনাম করবে। দেশের মানুষদেরকে নিয়ে মক করবে। - এই লাইনটি যিনি লিখেছেন উনি শিক্ষিত? সিরিয়াসলী? :D - আরেকটা কমেডি পাইলাম। (এইখানে আমার Shoe-শিক্ষিত ভাই ইট্টুখানি মুখ খারাপ করসে, তারপরে আবার ইংলিশ লেখসে, "আই ডোন্ট গিভ এ ড্যাম শিট" - বাহ!) (*ইংলিশে ল্যাখছে, তারমানে ঠিকই ল্যাখসে - পিনাকী ভট্টচার্য্য =p~ =p~ =p~ )

ভাইজান কি সুন্দর বুঝে ফেললেন যে উচ্চ শিক্ষিত প্রবাসী বাংলাদেশীরা এইগুলা কইরা কোয়ালিটি টাইম পাস করে। কি দারুণ অবজার্ভেশন, মাশা আল্লাহ্‌।

পাঁচ নম্বর পয়েন্ট আরো ভয়াবহ। "আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে ভুগে।" - ওরে আমার আল্লাহ্‌ রে!

ভাইয়ের কাছে আমার সবিনয়ে প্রশ্ন, আপনার দেখা সকল প্রবাসী উচ্চশিক্ষিতরাই এই আচরণ করেছে? সংখ্যাটা জানতে পারলে ভালো হত।

আমার দুর্ভাগ্য, এই টাইপের উচ্চ শিক্ষিত আমার জীবনে কখনো সামনা সামনি দেখিনি। একজনও না। তবে এই সামু ব্লগে দেখেছি, নিজেকে শিক্ষিত দাবী করে, আর কথায় কথায় মুখ খারাপ করে। এগুলা মুখে বললেতো হবেনা, যদি নিজের আইডি আর সার্টিফিকেটটা দেখাইয়া দিতো তাহলে হয়তো বিবেচনা করতাম হেতেনে শিক্ষিত কি না। ফটোশপ বলে হেয় করতাম না।

যাই হোক, আমার অভিজ্ঞতা একেবারে ভিন্ন। সত্যি বলছি, এক্কেবারে উল্টা। প্রবাসী উচ্চ শিক্ষিতদের কথা বলছিলাম।

আমি দেখেছি যে যত বেশী উচ্চ শিক্ষিত সে তত বেশী বিনয়ী, হাম্বল, কোমল, এবং কথা কম বলে। স্পেসিফিক কোন টপিক থাকলে সেটা নিয়ে ডিটেইল বলেন কিন্তু সেটা কখনোই বাচালতার পর্যায়ে যায় না। আমি দেখেছি যত বেশী উচ্চতর ডিগ্রী নিয়েছেন, যত বেশী পিএইচডি করেছেন নিজেকে তত বেশ তুচ্ছ ভেবেছেন। ভেবেছেন, এই বিশাল ব্রহ্মাণ্ডের কিছুই জানা হলনা, দেখা তো দুরে থাক। সবচেয়ে বড় কথা, তত বেশী ধর্মভীরু হয়েছেন। সব চেয়ে বড় কথা, অন্যকে সম্মান করেছেন। তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করার তো প্রশ্নই আসে না।

একথা সত্যি আমার দীর্ঘ প্রবাস জীবন। আমিও ছাত্র হিসেবে এসে বেশীদুর পড়তে পারিনি, মাস্টার্স ডিগ্রী নিয়ে সন্তুষ্ট আছি আর এখন চাকরী করছি। প্রবাসে থাকতে গেলে একটা সমাজের অংশ হয়ে যেতে হয়। আমিও (বৃটেনে) ছোট্ট একটা বাংলাদেশী সমাজের অংশ। এরা সবাই আমার চেয়ে অনেক বেশী শিক্ষিত এবং এখানকার টপ বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে লেকচার দিচ্ছে, পিএইচডি প্রোগ্রাম সুপারভাইস করছে। কেউ পুলিশের বড় কর্মকর্তা, কেউ সিভিল সার্ভিসের (বৃটিশ সিভল সার্ভিস বা BCS) - (আল্লাহ্‌র ওয়াস্তে কারো নাম ঠিকানা জিগাইয়েন না - এইগুলা অপ্রয়োজনীয়)। কেউ আবার অয়েল কোম্পানীর ডাইরেক্টর, কেউ অনেক বড় জায়েন্ট যেমন শেল, বৃটিশ পেট্র্রোলিয়াম, রোলস্‌ রয়েস বা টপ ক্লাস আইটি জায়েন্টের সিনিয়র পদে। বিশেষ করে প্রফেসর, আর ডাক্তার হিসেবে যারা আছে তাদের অবদান এই দেশে অসামান্য। এ্যারোনটিকাল আর মেরীন সাইডের কথা আর না-ই বললাম। বৃটেন আর অষ্ট্রেলিয়ায় মেরীন নেভিগেশন এবং ইঞ্জিনিয়ারিং, এই দুই দিকেরই চীফ এক্সামিনারেরা আছেন যাঁরা বাংলাদেশী এবং খাঁটি বাঙ্গালী।

আমার দুর্ভাগ্য - এই ছোট্ট জীবনে এত এত উচ্চ শিক্ষিত এবং প্রফেশনালদের সাথে উঠাবসা করলাম কিন্তু নাক উঁচা, অন্যকে ছোট করে কথা বলা এই টাইপ একজনও পাইলাম না।

আমি সামান্য এমবিএ, এইটা কোনো যোগ্যতাই না। তারপরও, এত এত উচ্চ শিক্ষিত মানুষগুলোর সাথে মিশলাম, কখনও কারো কথাবার্তায় অহংকার, অন্যকে ছোট করা, বাংলাদেশ নিয়ে নেগেটিভ কথা বলা এমন দেখি নাই। - একথা সত্যি বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়ে নেগেটিভ বলে। কিন্তু দেশের নোংরা রাজনীতি নিয়ে সমালোচনা করা মানেতো অন্যকে ছোট করা নয়? অন্যদিকে সব সময় দেখেছি বাংলাদেশ নিয়ে সবার মধ্যে পজিটিভ ধারনা থাকে। সবাই দেশের সাথে সার্বক্ষনিক যোগাযোগ রাখে, দেশে যাওয়া-আসা করে। সবার দেশে পরিবারের অন্যান্য সদস্য, আত্মীয়-স্বজন আছে, নিয়মিত টাকা পাঠায়, জায়গা জমি কিনে, ফ্ল্যাট কিনে, ব্যাবসায় টাকা খাটায়। দেশ থেকে পরিবার, আত্মীয় বা বন্ধু কেউ আসতে চাইলে স্পন্সর করে, গাইড করে, ইত্যাদি।

উচ্চ শিক্ষিত প্রবাসীরা রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের কারনে নানান ধরণের ক্ষতি দেখেও সব সময় আশা করে এটা সাময়িক, এক সময় শুভ দিন আসবেই। বিশ্বাস করুন আর না-ই করুন, আমি এখন পর্যন্ত একজন প্রবাসীকে দেখিনি যারা আমাদের দেশের জনসংখ্যার অধিক্যকে নেগেটিভ হিসেবে দেখে। একেকটা মানুষ, একেটা জীবন। আল্লাহ্‌র সৃষ্ট। প্রতিটি জীবন হচ্ছে বরকত, এর থেকে ভালোটাই আশা করে সবাই।

বড় বড় শহরগুলোর অব্যবস্থাপনা, ট্রাফিক সমস্যা, মশা, মাছি, ডেঙ্গু, কোরোনা, চিকুনগুনিয়া এইগুলা কয় দিন? - অবশ্যই এক সময় না এক সময় এগুলো কন্ট্রোল হবে, দেশের মানুষেরাই সেটা সম্ভব করবে।

২০২৪ এর অগাষ্ট মাসেও আমরা সবাই হা-হুতাশ করতে করতে শেষ, শিক্ষা ব্যবস্থাকে এমন ভাবে সাজিয়েছে যাতে করে আমাদের দেশের শিক্ষার মান, মেরুদন্ড সব ভেঙ্গে যায়। আমরা বিশ্বের বুকে আর যাতে সোজা হয়ে দাঁড়াতে না পরি। (কথাগুলো মিথ্যা না) - কিন্তু দেখেন, ১৭ বছর আগে যেই শিশুর বয়স ৬, - এখন তার বয়স ২৩। এই এরাই তো এই ভঙ্গুর শিক্ষা ব্যবস্থার মধ্য দিয়ে বড় হয়েছে। তারা কি একেবারেই মূর্খ? না ভাই, ওরা মোটেও মূর্খ না। ওরা Self Educated, ওরা এই ভঙ্গুর শিক্ষা ব্যবস্থার ভেতরে থেকে নিজেরা নিজেদের মত অন্য কিছুও শিখেছে। They've learned how to think out of the box. - তারপর লাথি দিয়ে শেখ হাসিনাকে দেশ থেকে বের করে দিয়ে এখন ওদের বেশীরভাগই বাড়ি ফিরে ভিডিও গেইম খেলছে।

- প্রবাসীরা এই বিষয়গুলো নিয়ে কথা বলে। নেগেটিভিটি একপাশে ফেলে পজিটিভ নিয়ে বেশী কথা বলে। আজাইররা অন্যকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করে ছোটলোকেরা, প্রবাসী উচ্চ শিক্ষিতেরা না। তাদের ওই টাইম নাই। বেশীরভাগ উচ্চ শিক্ষিত প্রবাসীরা নিজেদের চেয়ে আমাদের বাংলাদেশের মানুষকে বেশী সম্মান করে কারন বাংলাদেশের এই বিশাল জনগোষ্ঠি শত সীমাবদ্ধতার মাঝেও আমাদের দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।

লেখতে, পড়তে বা অংক কষতে পারলেই কেউ শিক্ষিত হয়ে যায় না। সার্টিফিকেট থাকা মানেই শিক্ষিত? জ্বী না। - গুটি কয়েক অসভ্যের আচার-আচরণকে উদাহরণ হিসেবে দেখিয়ে সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে থাকা বিশাল এই প্রবাসী বাংলাদেশী সমাজকে জাজ করা মানে বিবেচনার অভাব।

আরেকটা কথা,
আইডেন্টিটি ক্রাইসিস? - এক্সকিউজ মি?
- প্রতিটি প্রবাসী বাংলাদেশী বিদেশের মাটিতে বুক চিতিয়ে বলে, "আমি বাংলাদেশী" - এখানে বাচ্চাদের বাংলা শেখানো হয়, কোরআন শেখানো হয়, নামাজ শেখানো হয়। বিদেশের দূর্গাপুজো দেখেছেন? হাজার, লাখ ডলার/পাউন্ড খরচ বাংলাদেশ (বা ইন্ডিয়া) থেকে প্রতিমা এনে বিশাল বিশার পূজার আয়োজন করা হয়। বাংলাদেশের ছেলে মেয়েরা বাংলায় লেখতে পড়তে শেখে। বাংলা সাহিত্য পড়ে। বাংলায় কথা বলে (সবাই দেশের মত শুদ্ধ করে পারে সেটা বলবো না) কবিতা আবৃতি করে, রবীন্দ্র সঙ্গীত, নজরুল গীতি, হামদ্ নাত, কির্তন সবই শেখে। যার যার নিজ-ধর্ম সম্পর্কে শেখে এবং জানে।

বাংলাদেশের পতাকা, যেটা দেখে ওরাও জানে এবং মনে প্রানে বিশ্বাস করে ওদের পাসপোর্ট যেই দেশেরই হোক না কেন সবাই আমরা বাংলাদেশী, আমাদের শেকড়ের নাম বাংলাদেশ।

শিক্ষিত সমাজে ক্রাইসিসের সুযোগ নেই। ক্রাইসিস হয় অশিক্ষিতের। ক্রাইসিস হয় মূর্খের যারা শক্ত হয় মাটির উপর দাঁড়াতে পারেনা।

একজন শিক্ষিত তার কৃষক পিতাকে নিয়ে গর্ব করে। এই জন্যই শিক্ষা, এটাই উচ্চ শিক্ষা।


প্রিয় জ্ঞানী ভাই ফান্ডিং নিয়ে মন্তব্য করেছেন। ভাই গো, ফান্ডিং নিয়ে ৫% (পাঁচ পারসেন্ট) ও পড়তে পারে কিনা সন্দেহ আছে। ধরেন ২০% ফান্ডিং নিয়া পড়ে, বাকি ৮০% ফান্ডিং পায় কোত্থেকে? যাই হোক, তর্কের খাতিরে বুঝলাম ফান্ডিং নিয়া পড়ে, কিন্তু ফান্ডিং পায় কেমনে? রেজাল্ট ভালো বলেই তো ফান্ডিং পায়। আপনার মত আমারও ভালো রেজাল্ট করাদের উপর গ্রাজ আছে। আমার নিজেরও ৪০ এর বেশী মার্ক পাইতে লাল সুতা বাইর হইয়া যাইতো।

সুতরাং আপনি মেধাবীদের আন্ডারমাইন্ড করবেন আর মুখ খারাপ করবেন, এটাই স্বাভাবিক।

বুঝলাম আপনার পরিচিত কোনো এক ফান্ডিং পাওয়া কেউ অন্যকে ছোট করলো, তাই বলে সব ফান্ডিং পাওয়া এমন? বুকে হাত দিয়া বলেন তো জীবনে কয়টা স্কলার দেখসেন যারা ১০০% স্কলারশীপ নিয়ে ইউরোপ/আমেরিকার টপ ইউনিভার্সিটিতে পড়সে? তাদের সবাই আপনাকে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করসে? আমাদের বাংলাদেশকে ছোট করে কথা বলসে? - এটা আমাকি বিশ্বাস করতে হবে?

মূল সমস্যা হল, আমরা যেরকম আমাদের আশপাশটাও সেরকম। আপনি যেই রকম, সেই রকম মানুষই সব সময় আপনার আশেপাশে দেখবেন।

আবারও বলছি, যারা যত বেশী শিক্ষিত, উচ্চ শিক্ষিতম তারা তত বেশী বিনয়ী। ভদ্র এবং নম্র। তারা নিজেকে এবং অন্যকে সম্মান করে।

যারা আধ-খ্যাঁচড়া সার্টিফিকেটধারী, তারা অসভ্য এবং অন্যকে ছোট করে। - ওদের থেকে দুরে থাকুন।

সর্বশেষ এডিট : ১০ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৪:২৮
১৮টি মন্তব্য ১৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

দ্যা এডামেন্ট আনকম্প্রোমাইজিং লিডার : বেগম খালেদা জিয়া

লিখেছেন ডি এম শফিক তাসলিম, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:০৪

১৯৪৫ সালে জন্ম নেয়া এই ভদ্রমহিলা অন্য দশজন নারীর মতই সংসার নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন, বিয়ে করেছিলেন স্বাধীন বাংলাদেশের অন্যতম সুশাসক শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান কে! ১৯৭১সালে এ... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছি , অবৈধ দখলদার॥ আজকের প্রতিটি অন‍্যায়ের বিচার হবে একদিন।

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১০



ধিক ‼️বর্তমান অবৈধভাবে দখলদার বর্তমান নরাধমদের। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশে । বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষমা চাইতে হলো ! রাজাকার তাজুলের অবৈধ আদালতে। এর চাইতে অবমাননা আর কিছুই হোতে পারেনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আম্লিগকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধে আর কোন বাধা নেই

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২২


মঈন উদ্দিন ফখর উদ্দিনের ওয়ান-ইলেভেনে সরকারের ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে ভারতের সহায়তায় পাতানো নির্বাচনে হাসিনা ক্ষমতায় বসে। এরপরই পরিকল্পিত উপায়ে মাত্র দুই মাসের মধ্যে দেশপ্রেমিক সেনা অফিসারদের পর্যায়ক্রমে বিডিআরে পদায়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

মিশন: কাঁসার থালা–বাটি

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:২৭

বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫


বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন

×