1--ক্ষমতায় এলে প্রথমেই বিএনপি কে অন্তত পক্ষে আট থেকে দশটি টিভি চ্যানেল বন্ধ করতে হবে,যা আদৌ সম্ভব নয় ;যদি না তাদের চরিত্র বাশার আল আসাদের মত হয়। কারণ এই চ্যানেল গুলোর মালিক সবই খাঁস আওয়ামী ।সবাই একসাথে একটি সরকারের বদনাম করলে তাদের ঠিকে থাকা সম্ভব নয়।আওয়ামী লীগ দু-তিনটা চ্যানেল বন্ধ করেই খুব বিপদে আছে।অভিযোগ উঠেছে বাক্ স্বাধীনতা হরণের।আর এরা যদি দশটা বন্ধ করে তবে কি হবে বুঝতেই পারছেন। নিউজ পেপার গুলোর কথা একেবারেই বাদ দিলাম।
2-দেশে যে পরিমাণ রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুট হয়েছে তাতে নতুন করে লুট করার আর কিছু নেই।অথচ বিএনপি'র নেতা-কর্মীরা একেবারে মুখিয়ে আছেন আরো বেশি লুট করার জন্য।এবং সবচেয়ে অপ্রিয় সত্য কথা হচ্ছে তারা লুটপাট করা ছাড়া দল টিকিয়ে রাখতে পারবেন না। অন্যভাবে বলতে গেলে,যারা দশ বছর ধরে মামলা পরিচালনায় টাকা খুইয়েছেন তারা কি তাদের টাকা উসুলের চিন্তা করবেন না??
3-ব্যাংকগুলোর কাছ থেকে রাষ্ট্র যে পরিমাণ ঋণ করেছে তাতে নতূন করে কোন ব্যাংক ঋণ দিবে বলে মনে হয় না।আর ঋণ না হলে সরকার চালনা খুব কঠিন হয়ে যাবে।আন্তর্জাতিক সংস্থা গুলোও পাওনা রয়েছে প্রচুর,যা শোধ করতেই কেয়ামত হয়ে যাবে বিএনপির ।
4-প্রত্যেক সরকারি কর্মচারীর বেতন দ্বিগুন হয়েছে বটে কিন্তু এখনো কারো পকেটে যায়নি এক টাকাও।এরা ক্ষমতায় আসলেই বইতে হবে নতুন বোঝা।আবার এটা বাদ করাও সম্ভব নয়। সুতরাং যার বোঝা তাকেই বইতে দাও।
5-ক্ষমতায় আসলে বিসিএস সহ আর কোন সরকারি চাকরির বিজ্ঞপ্তি দিতে পারবে বলে মনে হয় না।কারণ এখনি প্রয়োজনের অতিরিক্ত জনবল রয়েছে সরকারের।ফলে যুবক শ্রেণীর অসন্তোষের শিকার হবে বিএনপি।আওয়ামীলীগ এর আন্দোলন করার কোন দরকার হবে না।
6-ক্ষমতায় আসার সাথে সাথে বিএনপি না চাইলেও তৃণমূলের ভুক্তভোগী নেতাকর্মী কর্তৃক এখনকার চেয়ে ডাবল খুন-খারাপি হতে বাধ্য।কারণ মানুষ প্রকৃতিগত ভাবে প্রতিশোধ পরায়ন4--ব্যাংকগুলোর কাছ থেকে রাষ্ট্র যে পরিমাণ ঋণ করেছে তাতে নতূন করে কোন ব্যাংক ঋণ দিবে বলে মনে হয় না।আর ঋণ না হলে সরকার চালনা খুব কঠিন হয়ে যাবে।আন্তর্জাতিক সংস্থা গুলোও পাওনা রয়েছে প্রচুর,যা শোধ করতেই কেয়ামত হয়ে যাবে বিএনপির ।
7--ক্ষমতায় আসার সাথে সাথে বিএনপি না চাইলেও তৃণমূলের ভুক্তভোগী নেতাকর্মী কর্তৃক এখনকার চেয়ে ডাবল খুন-খারাপি হতে বাধ্য।কারণ মানুষ প্রকৃতিগত ভাবে প্রতিশোধ পরায়ন।
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৫