মেয়ে তুমি সবার বোঝা।নিজের বাবা মার ও, নিজের প্রেমিকের ও সবশেষ এ নিজের স্বামীর ও।সব দিকে কেবল তোমার দোষ ই ধরা হয়।কি করো অমন তুমি?তোমার যে অত দোষ হয়?আসলে তুমি যা করো বা যাদের জন্য করো তারা কখনো অনুভব ই করতে পারেনা,তুমি আসলে কি করছো।কারণ, তুমি এক একটা স্বার্থপর মানুষের জন্য করে যাও।বাবা মা হ্যা বাবা মা যারা তোমায় জন্ম দিয়েছে, তারাও স্বার্থপর হয়ে যায়,যখন দেখে তুমি খুশী আছো একজন এর সাথে কিন্তু, সে তোমার ফ্যামিলি স্ট্যাটাস এর সমতুল্য নয়, তখন তারা তোমাকে নিজের পরিবার এর সেই মিথ্যা রেপুটেশন এর জন্য তোমার ইমোশন নিয়ে খেলতে থাকে, কখনো মরে যাবে, কখনো তোমার জন্য তোমার বোনদের সম্মান হানি হবে,তাদের ভবিষ্যত নষ্ট হবে ব্লা ব্লা ব্লা।আর ঠিক অপর প্রান্তে যেই মানুষকে তুমি তখন ভালোবাসো, তাকে এই সমস্যার কথা বলবে, সে তখন নিজের পরিবারের কথা ভাববে,তোমাকে যা তা বলে অজুহাত দিবে,নয়তো দিবে কিছু ব্লেইম,নয়তো বলবে তুমি লোভী।শেষ সুখ তোমার,শেষ তোমার ভালোবাসা,আর শেষ তোমার জীবন।এর পর আস্তে আস্তে শুরু হবে তোমাকে বিয়ে দেওয়ার যন্ত্রণা।সে আরেক মানসিক অস্ত্র।আল্লাহ বিয়ে না করলে,সমাজে থাকা যাবেনা।বিয়ে মেয়েদের করতে হয়, নাহয় পাছে লোকে ছিঃ ছিঃ করবে যে।বলবে মেয়ের চরিত্র ভালো না।ঘরে প্রতিদিন যেন নিঃশ্বাস টাও নেওয়া তোমার পাপ হয়ে যাবে।তারপর একদিন হুট করে এমন এক ছেলের হাতে তোমাকে তুলে দিবে,যার কিছুই তারা জানতে চাইবেনা,জানবেও না।যেনো তুমি ঘাড় থেকে নামলেই বাচে তারা।আর যে মুখোশরুপী অমানুষ এর সাথে বিয়ে দিয়ে দিলো,সে আস্তে আস্তে তার রুপ দেখাবে,তোমাকে নরক এর চেয়েও বেশি যন্ত্রনা দিবে প্রতি মুহুর্তে,যাতে তুমি নিজে থেকে হয় মরে যাও নয় চলে যাও।সে এক অসহ্য যন্ত্রণা, সে তুমি কাওকে বলতেও পারবেনা।আর ঠিক এই সময় তোমার বাবা মা কি বলবে জানো, তুমি খারাপ,সংসার করার যোগ্যতা তোমার নেই,তারপর বলবে মেনে নে,নাহলে সমাজ খারাপ বলবে,এইবার ও আরও অনেক কিছু বলবে তোমাকে।তুমি শুধু তখন মুক্তি চাইবে এই দুনিয়া থেকে,চাইবে এই কষ্ট শেষ হয়ে যাক,কিন্তু,মুক্তি আর মিলবেনা।তুমি সৃষ্টিকর্তা কে ডাকবে,উনিও যেনো রাগ তোমার উপর।সব দিক দিয়ে তুমি দোষী, তুমি বোঝা,তুমি ই খারাপ।মেয়ে তোমার জন্মটাই যে বৃথা।
আলোচিত ব্লগ
শ্রমিক সংঘ অটুট থাকুক
আপনারা যখন কাব্য চর্চায় ব্যস্ত
অধিক নিরস একটি বিষয় শান্তি ও যুদ্ধ নিয়ে
আমি তখন নিরেট অলস ব্যক্তি মেধাহীনতা নিয়ে
মে দিবসের কবিতা লিখি।
“শ্রমিকের জয় হোক, শ্রমিক ঐক্য অটুট থাকুক
দুনিয়ার মজদুর, এক হও,... ...বাকিটুকু পড়ুন
কিভাবে বুঝবেন ভুল নারীর পিছনে জীবন নষ্ট করছেন? - ফ্রি এটেনশন ও বেটা অরবিটাল এর আসল রহস্য
ফ্রি এটেনশন না দেয়া এবং বেটা অরবিটার
(ভার্সিটির দ্বিতীয়-চতুর্থ বর্ষের ছেলেরা যেসব প্রবলেম নিয়ে টেক্সট দেয়, তার মধ্যে এই সমস্যা খুব বেশী থাকে। গত বছর থেকে এখন পর্যন্ত কমসে কম... ...বাকিটুকু পড়ুন
প্রতিদিন একটি করে গল্প তৈরি হয়-৩৭
ছবি-মেয়ে ও পাশের জন আমার ভাই এর ছোট ছেলে। আমার মেয়ে যেখাবে যাবে যা করবে ভাইপোরও তাই করতে হবে।
এখন সবখানে শুধু গাছ নিয়ে আলোচনা। ট্রেনিং আসছি... ...বাকিটুকু পড়ুন
একাত্তরের এই দিনে
শহীদুল ইসলাম প্রামানিক
আজ মে মাসের এক তারিখ অর্থাৎ মে দিবস। ১৯৭১ সালের মে মাসের এই দিনটির কথা মনে পড়লে এখনো গা শিউরে উঠে। এই দিনে আমার গ্রামের... ...বাকিটুকু পড়ুন
হুজুররা প্রেমিক হলে বাংলাদেশ বদলে যাবে
তখন প্রথম বর্ষের ছাত্র। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে আমাদের আরেক বন্ধুর জন্মদিনের উপহার কিনতে গেছি মৌচাক মার্কেটের পিছনে, আনারকলি মার্কেটের সামনের ক্রাফটের দোকানগুলোতে। একটা নারীর ভাস্কর্য দেখে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন