সাম্প্রতিক এখানে কারও লেখায় মন্তব্য করে এক প্রকার বিপদেই পড়লাম যেন। সেখানে আরেকটি লেখার বিশেষ অংশ কোট করে লেখক দাবি করেছেন, এখানে নারীদের প্রতি ভয়ঙ্কর অসম্মান প্রদর্শিত হয়েছে। আমি সে লেখা পড়লাম। আসলে ছিলো নিটোল এক সরস রাজনৈতিক ব্যাঙ্গ। নির্দিষ্ট সে বাক্যকে আক্ষরিক অর্থে না নিয়ে, মূল যে ঘটনা ইঙ্গিত করা হয়েছে, লেখক যদি সেখানে যেতেন, তাহলে আদৌ অশ্লীল কিছু পেতেন না। এসব বাংলাদেশের অজ পাড়াগাঁয়ে ছোট্টো চায়ের দোকানেও নিত্য আলোচনা হয়। ব্যাপারটা নিয়ে তার ওভাবে অতো সেনসিটিভ হওয়া ছেলেমানুষি মনে হয়েছে আমার কাছে। মন্তব্যের প্রতিমন্তব্যে লেখকের হাস্যকর কথাবার্তায় আর কথা বাড়ানোর সাহস হয়নি। পরিষ্কার বুঝতে পেরেছিলাম, সেটা অরণ্যে রোদন হতো। লেখায় কোট করা বিশেষ সে অংশের সঙ্গে আমি নিজেও শতভাগ একমত। এটা আমারও জিজ্ঞাসা যে, জি-২০ সম্মেলনে এতো লটরপটর করে সেল্ফি তুলে নিজ দেশে ফিরে যেয়ে জো বাইডেন বাংলাদেশের সঙ্গে এসব কি স্যাংসান স্যাংসান নোংরামি শুরু করেছে? নিয়মিত সদলবলে বাংলাদেশের প্রতি ঘৃণা অবজ্ঞার প্রদর্শন করছে তারা। একবার এ বলে, আরেকবার ও বলে, তারপর এখানে রাষ্ট্রদূত পিটার হাসও বলে। বাংলাদেশকে তো দেখছি একেবারে নাইজেরিয়া হাইতি সুদানের কাতারে এনে দাঁড় করিয়েছে। দীর্ঘ রাজনৈতিক সংকট, জাতিগত দাঙ্গা, বহুমুখী সংঘাত সহিংসতা জর্জরিত ব্যর্থ অকার্যকর রাষ্ট্র। কিন্তু আজকের বাংলাদেশের পরিস্থিতি কোনওরকমেই সে রকম নয়। ৭১ এর মতো বাংলাদেশকে নিয়ে যে কোন্ ষড়যন্ত্রে মেতেছে মন্দ বুদ্ধির কুটিল আমেরিকান রাজনীতিবিদরা বোঝা মুশকিল। নিঃসন্দেহে কোনও ষড়যন্ত্র আছে এর মধ্যে। আমেরিকার উদ্দেশ্য ভালো নয়। বাংলাদেশকে বড়ো কোনও বিপদে ফেলতে পারে। বাংলাদেশকে ব্যবহার করে বিশেষ কোনও অনৈতিক স্বার্থসিদ্ধির দুরভিসন্ধি নয় তো? দেশে এমন বিরাট কোনও সঙ্কট নেই যে, এভাবে তাদের বুক চাপড়ে হায় হায় করতে হবে। আরেকটা বিষয়, আমেরিকার বর্তমান এ্যাম্বাসেডর পিটার হাস একজন অতিশয় অভদ্র লোক। কথাবার্তায় বাংলাদেশের প্রতি কোনওরকমের কোনও সম্মান প্রদর্শন করতে দেখি না। এই তো দুয়েকদিন আগেই নির্বিকারভাবে বলে বসলেন যে, বাংলাদেশের ওপর আরও নিষেধাজ্ঞা আসতে যাচ্ছে। গণমাধ্যমকেও এর আওতায় আনা হতে পারে। পরবর্তীতে ওয়াশিংটন থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়, বাংলাদেশের গণমাধ্যমের ওপর ভিসা স্যাংসান দেবার কোনও পরিকল্পনা তাদের নেই। তাহলে আগ বাড়িয়ে পিটার হাস কেন দেশের গণমাধ্যমকে নিষেধাজ্ঞার আওতায় আনার হুমকি দিলেন? এটা কিছুতেই করতে পারেন না তিনি। বাংলাদেশের উচিত কুটনৈতিক শিষ্টাচার বহির্ভূত কর্মকাণ্ডে লিপ্ত থাকার জন্য পিটার হাসকে অতি শীঘ্রই বহিষ্কার করা। সেটা আদৌ সম্ভব নয় জানি। সে সক্ষমতা নেই আমাদের। পিটার হাসের আগের এ্যাম্বাসেডররা সবাই আর যাই হোক বাংলাদেশকে যথাযথ সম্মান প্রদর্শন করেই কথা বলতো। এর মতো অভদ্র দাম্ভিক রেসিস্ট মানসিকতার ছিলেন না কেউ। আমার আর কিছু বলার নেই এ ব্যাপারে। লেখার ভুলত্রুটি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ করছি। অল্প সময়ে হুট করে লিখে ফেললাম। সবার জন্য শুভকামনা।
আমারও কিছু বলার আছে
সাম্প্রতিক এখানে কারও লেখায় মন্তব্য করে এক প্রকার বিপদেই পড়লাম যেন। সেখানে আরেকটি লেখার বিশেষ অংশ কোট করে লেখক দাবি করেছেন, এখানে নারীদের প্রতি ভয়ঙ্কর অসম্মান প্রদর্শিত হয়েছে। আমি সে লেখা পড়লাম। আসলে ছিলো নিটোল এক সরস রাজনৈতিক ব্যাঙ্গ। নির্দিষ্ট সে বাক্যকে আক্ষরিক অর্থে না নিয়ে, মূল যে ঘটনা ইঙ্গিত করা হয়েছে, লেখক যদি সেখানে যেতেন, তাহলে আদৌ অশ্লীল কিছু পেতেন না। এসব বাংলাদেশের অজ পাড়াগাঁয়ে ছোট্টো চায়ের দোকানেও নিত্য আলোচনা হয়। ব্যাপারটা নিয়ে তার ওভাবে অতো সেনসিটিভ হওয়া ছেলেমানুষি মনে হয়েছে আমার কাছে। মন্তব্যের প্রতিমন্তব্যে লেখকের হাস্যকর কথাবার্তায় আর কথা বাড়ানোর সাহস হয়নি। পরিষ্কার বুঝতে পেরেছিলাম, সেটা অরণ্যে রোদন হতো। লেখায় কোট করা বিশেষ সে অংশের সঙ্গে আমি নিজেও শতভাগ একমত। এটা আমারও জিজ্ঞাসা যে, জি-২০ সম্মেলনে এতো লটরপটর করে সেল্ফি তুলে নিজ দেশে ফিরে যেয়ে জো বাইডেন বাংলাদেশের সঙ্গে এসব কি স্যাংসান স্যাংসান নোংরামি শুরু করেছে? নিয়মিত সদলবলে বাংলাদেশের প্রতি ঘৃণা অবজ্ঞার প্রদর্শন করছে তারা। একবার এ বলে, আরেকবার ও বলে, তারপর এখানে রাষ্ট্রদূত পিটার হাসও বলে। বাংলাদেশকে তো দেখছি একেবারে নাইজেরিয়া হাইতি সুদানের কাতারে এনে দাঁড় করিয়েছে। দীর্ঘ রাজনৈতিক সংকট, জাতিগত দাঙ্গা, বহুমুখী সংঘাত সহিংসতা জর্জরিত ব্যর্থ অকার্যকর রাষ্ট্র। কিন্তু আজকের বাংলাদেশের পরিস্থিতি কোনওরকমেই সে রকম নয়। ৭১ এর মতো বাংলাদেশকে নিয়ে যে কোন্ ষড়যন্ত্রে মেতেছে মন্দ বুদ্ধির কুটিল আমেরিকান রাজনীতিবিদরা বোঝা মুশকিল। নিঃসন্দেহে কোনও ষড়যন্ত্র আছে এর মধ্যে। আমেরিকার উদ্দেশ্য ভালো নয়। বাংলাদেশকে বড়ো কোনও বিপদে ফেলতে পারে। বাংলাদেশকে ব্যবহার করে বিশেষ কোনও অনৈতিক স্বার্থসিদ্ধির দুরভিসন্ধি নয় তো? দেশে এমন বিরাট কোনও সঙ্কট নেই যে, এভাবে তাদের বুক চাপড়ে হায় হায় করতে হবে। আরেকটা বিষয়, আমেরিকার বর্তমান এ্যাম্বাসেডর পিটার হাস একজন অতিশয় অভদ্র লোক। কথাবার্তায় বাংলাদেশের প্রতি কোনওরকমের কোনও সম্মান প্রদর্শন করতে দেখি না। এই তো দুয়েকদিন আগেই নির্বিকারভাবে বলে বসলেন যে, বাংলাদেশের ওপর আরও নিষেধাজ্ঞা আসতে যাচ্ছে। গণমাধ্যমকেও এর আওতায় আনা হতে পারে। পরবর্তীতে ওয়াশিংটন থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়, বাংলাদেশের গণমাধ্যমের ওপর ভিসা স্যাংসান দেবার কোনও পরিকল্পনা তাদের নেই। তাহলে আগ বাড়িয়ে পিটার হাস কেন দেশের গণমাধ্যমকে নিষেধাজ্ঞার আওতায় আনার হুমকি দিলেন? এটা কিছুতেই করতে পারেন না তিনি। বাংলাদেশের উচিত কুটনৈতিক শিষ্টাচার বহির্ভূত কর্মকাণ্ডে লিপ্ত থাকার জন্য পিটার হাসকে অতি শীঘ্রই বহিষ্কার করা। সেটা আদৌ সম্ভব নয় জানি। সে সক্ষমতা নেই আমাদের। পিটার হাসের আগের এ্যাম্বাসেডররা সবাই আর যাই হোক বাংলাদেশকে যথাযথ সম্মান প্রদর্শন করেই কথা বলতো। এর মতো অভদ্র দাম্ভিক রেসিস্ট মানসিকতার ছিলেন না কেউ। আমার আর কিছু বলার নেই এ ব্যাপারে। লেখার ভুলত্রুটি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ করছি। অল্প সময়ে হুট করে লিখে ফেললাম। সবার জন্য শুভকামনা।
![](https://s3.amazonaws.com/somewherein/assets/css/images/generic-ads-580x400.jpg)
শোকের উচ্চারণ।
নিত্যদিনের জেগে উঠা ঢাকা - সমস্তরাত ভারী যানবাহন টানা কিছুটা ক্লান্ত রাজপথ, ফজরের আজান, বসবাস অযোগ্য শহরের তকমা পাওয়া প্রতিদিনের ভোর। এই শ্রাবণেও ময়লা ভেপে উঠা দুর্গন্ধ নিয়ে জেগে... ...বাকিটুকু পড়ুন
যা হচ্ছে বা হলো তা কি উপকারে লাগলো?
৫ হাজার মৃত্যু গুজব ছড়াচ্ছে কারা?
মানুষ মারা গিয়েছে বলা ভুল হবে হত্যা করা হয়েছে। করলো কারা? দেশে এখন দুই পক্ষ! একে অপর কে দোষ দিচ্ছে! কিন্তু... ...বাকিটুকু পড়ুন
আন্দোলনের নামে উগ্রতা কাম্য নয় | সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যবাদকে না বলুন
প্রথমেই বলে নেয়া প্রয়োজন "বাংলাদেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার সমস্ত অপচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে" ধীরে ধীরে দেশে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে আসছে। ছাত্রদের কোটা আন্দোলনের উপর ভর করে বা ছাত্রদের... ...বাকিটুকু পড়ুন
কোন প্রশ্নের কি উত্তর? আপনাদের মতামত।
এখানে মাত্র ৫টি প্রশ্ন রয়েছে আপনাদের নিকট। আপনারা মানে যত মুক্তিযোদ্ধা বা অতিজ্ঞানী, অতিবুদ্ধিমান ব্লগার রয়েছেন এই ব্লগে প্রশ্নটা তাদের নিকট-ই, যদি তারা এর উত্তর না দিতে পারেন, তবে সাধারণ... ...বাকিটুকু পড়ুন
চাকুরী সৃষ্টির ব্যাপারে আমাদের সরকার-প্রধানরা শুরু থেকেই অজ্ঞ ছিলেন
আমার বাবা চাষী ছিলেন; তখন(১৯৫৭-১৯৬৪ সাল ) চাষ করা খুবই কষ্টকর পেশা ছিলো; আমাদের এলাকাটি চট্টগ্রাম অন্চলের মাঝে মোটামুটি একটু নীচু এলাকা, বর্ষায় পানি জমে থাকতো... ...বাকিটুকু পড়ুন