somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কওমী মানেই উদ্ধত, অভিশপ্ত ও জালিম: কোন মুসলমানই 'কওমী' হতে পারে না

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৭:০৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

কওমী সনদের স্বীকৃতি: লাভ কি এবং ক্ষতি কী? (পর্ব: ০৪)
-আবছার তৈয়বী
***কওমী মানেই উদ্ধত, অভিশপ্ত ও জালিম: কোন মুসলমানই 'কওমী' হতে পারে না***
আমার এই লেখাটি চলছে- বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক তথাকথিত কওমী তথা ওহাবী, দেশদ্রোহী, জাতিদ্রোহী ও নবীদ্রোহীদের সর্বশেষ সনদকে 'মাস্টার্সের মান' দেয়ার ঘোষণা নিয়ে। আমরা আগেও বলেছি এবং এখনও বলছি- 'আমরাও তথাকথিত এই কওমীদের সকল সনদের স্বীকৃতি চাই এবং তাদের সকল মাদ্রাসারও স্বীকৃতি চাই'। কিন্তু তথাকথিত এই কওমীরা চায়- শুধু তাদের শেষ শিক্ষা সনদের মান। তারা যেমন তাদের সকল সনদের মান ও স্বীকৃতি চায় না, তেমনি তাদের কোন মাদ্রাসার মান এবং স্বীকৃতিও চায়। আর এই না চাওয়ার মাঝেই আছে- 'শুভঙ্করের ফাঁকি'। আমি বিগত ৩ পর্বে সেই ফাঁকিটা তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। সরকার, ওহাবী-কওমী, সুন্নী এবং দেশের শিক্ষিত সমাজের যেসব লোক আমার এই ৩ পর্বের লেখাগুলো পড়েছেন, তারা সম্যকভাবে বুঝতে পেরেছেন যে, ওহাবী-কওমীদের দওরায়ে হাদিসকে মাস্টার্স এর সমমান দেয়া নিয়ম বহির্ভূত, বৈষম্যমূলক, বেআইনি, রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত, আত্মঘাতি এবং চূড়ান্তভাবে 'বাংলাদেশের সংবিধান পরিপন্থী'। যা না শোধরালে জাতির জন্য দীর্ঘস্থায়ী একটি ক্ষত সৃষ্টি হবে, যার নেতিবাচক প্রভাব দেশ ও জাতির ওপর অবশ্যই পড়বে। আমরা সব বিষয়েই পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে আলোচনা করবো। এক্ষণে আমি বলে রাখি- আমার এই আলোচনায় পক্ষের এবং বিপক্ষের যে কেউ শালীন ভাষায় অংশ নিতে পারবেন। আমি নিশ্চিত হয়েছি- আমার এই সিরিজ লেখাটি সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে- আলহামদু লিল্লাহ। আমি জানতে পেরেছি- পুরো বিষয়টি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বিবেচনাধীন আছে। যদিও ১১ এপ্রিলের ঘোষণাটির আলোকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ১৩ তারিখ প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। তারপরও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী চান যে, 'যথাযথ পাঠ্যপূস্তক পড়িয়েই মান দেয়া হবে'। কথা আছে সেখানেও। আমি সে বিষয়টি যথাস্থানে আলোচনা করবো- ইনশাআল্লাহ। সুতরাং সিরিয়াস এই একাডেমিক আলোচনায় কেউ বালখিল্য, অবিবেচনাপ্রসূত বা অশালীন ভাষায় কোন মন্তব্য করবেন না। তবে লেখার আলোকে যে কেউ নির্ভয়ে মন্তব্য করতে পারবেন। মনে রাখবেন- এই সিরিজের প্রতিটি মন্তব্যই কাউন্ট করা হচ্ছে। তাই পক্ষে এবং বিপক্ষের মন্তব্যকারীগণ নিজেদের কথার সপক্ষে অবশ্যই যুক্তি দেবেন এবং আমার এই গবেষণালব্ধ সিরিজ লেখাটির ভুল ধরিয়ে দিতে পারবেন। আমার লেখার ভুল প্রমাণ করতে পারলে কালবিলম্ব না করে আমি কৃতজ্ঞতার সাথে তা শুধরে দেবো। আমার সর্বস্তরের পাঠকদের প্রতি এটা আমার ওয়াদা থাকলো।

আমি এই পর্বে 'কওম' এবং কওমীদের নিয়েই আলোচনা করবো। যা ইতোপূর্বে কেউ কখনো করেনি- এমনকি কওমীরাও না, কওমী বিরোধীরাও না। কওমীরাও জানেন না, তারা কেন নিজেদেরকে 'কওমী' হিসেবে প্রচার করছেন। বাংলাদেশের সকল কওমী মাদ্রাসা 'দেওবন্দী ধাঁচে' গড়া। আর দেওবন্দী মানেই ওহাবী। বাংলাদেশের জনমানুষ এই কওমী মাদ্রাসাকে 'ওহাবী মাদ্রাসা' বা 'খারেজী মাদ্রাসা' হিসেবেই চেনে এবং জানে। মাত্র একযুগ আগে থেকেই এই ওহাবী মাদ্রাসাগুলো 'কওমী মাদ্রাসা' হিসেবে পরিচিত হতে থাকে এবং তারা নিজেদেরকে 'কওমী' হিসেবে পরিচিত করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। এর আগে তারা নিজেদেরকে 'দেওবন্দী' হিসেবেই পরিচিত হতে গর্ববোধ করতেন। কিন্তু হঠাৎ করে কেন তারা নিজেদেরকে 'কওমী' হিসেবে পরিচিত করতে লাগলেন- গবেষনার বিষয় সেটাই। খোদ ভারতের দেওবন্দ মাদ্রাসাকেও কওমী মাদ্রাসা বলা হয় না। দেওবন্দী ধাঁচের কোন মাদ্রাসাকে ভারত বা পাকিস্তানের কোথাও 'কওমী' মাদ্রাসা বলা হয় না। মজার ব্যাপার কি জানেন? বাংলাদেশের কোন 'কওমী' মাদ্রাসার নামের সাথেও 'কওমী' শব্দটি যুক্ত নেই। কোন ওহাবী-কওমী বন্ধু তাদের কোন মাদ্রাসার নাম 'কওমী' দেখাতে পারবেন না। সকল ওহাবী-কওমী বন্ধুদের প্রতি এটি আমার চ্যালেঞ্জ হিসেবে থাকলো। ১৫-৫৭ হাজার কওমী মাদ্রাসার (যার সঠিক পরিসংখ্যান না সরকারের কাছে আছে, না কওমীদের কাছে) একটি মাদ্রাসার নামের সাথেও 'কওমী' শব্দটি যুক্ত না থাকাটা একথাই প্রমাণ করে যে, তাদের গোড়াতেই গলদ আছে। এমনকি 'দেওবন্দী' নামেও কোন কওমী মাদ্রাসা নেই। অথচ তার বিপরীতে আলিয়া মাদ্রাসাগুলোর দিকে দেখুন- আপনি শত শত আলিয়া মাদ্রাসা পাবেন। যেমন- ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসা, সিলেট আলিয়া মাদ্রাসা। কোন কোন মাদ্রাসার সাথে 'সুন্নী' শব্দটিও উল্লেখ আছে। যেমন- জামেয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া আলিয়া মাদ্রাসা, শর্ষীনা দারুস সুন্নাত আলিয়া (কামিল) মাদ্রাসা। কোন কোন মাদ্রাসার সাথে আবার আলিয়ার পরিবর্তে ইদানিং 'কামিল' শব্দটিও ব্যবহৃরিত হচ্ছে। ঢাকা মোহাম্মদপূর কাদেরিয়া তৈয়বিয়া কামিল মাদ্রাসা, তামিরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসা ইত্যাদি। সে ভিন্ন কথা।

ওহাবী দেওবন্দী আলেমগণ কেন নিজেদের আসল পরিচয় না দিয়ে 'কওমী' হিসেবে পরিচিত হতে চাচ্ছেন- সে সম্পর্কে এককথায় বলতে গেলে বলতে হয়, তা হলো- 'স্রেফ জনমানুষকে ধোঁকা দেয়া', আর কিছু না। তারা ইসলামের আড়ালে কুখ্যাত ওহাবীবাদ প্রচার ও প্রতিষ্ঠা করছেন। ওহাবীবাদ কী- সে সম্পর্কে আমি আরেকটি পর্বে আলোচনা করবো। এখানে শুধু এটুকু বলে রাখি- 'ওহাবীবাদ' হলো ইসলামের প্রাথমিক যুগে সৃষ্ট সর্বপ্রথম বাতিল ফিরকার একটি- 'খারেজী' মতবাদের আধুনিক সংস্করণ। যা কুখ্যাত ইবনে আবদুল ওহাব নজদীর মাধ্যমে প্রতিষ্ঠা পায়। সরলমনা সাধাসিধে মুসলমানদের ধরে ধরে মুশরিক আখ্যা দেওয়াই তাদের কাজ। এ হিসেবে বলা যায়- প্রতিটি ওহাবী-কওমী মাদ্রাসা মানেই মুসলমানদেরকে মুশরিক বানানোর একেকটি ফ্যাক্টরি। অনুমোদনহীন এই বিশাল সংখ্যক ফ্যাক্টরির প্রভাবে ইতোমধ্যে বাংলাদেশের জনমানুষ ওহাবীবাদের দিকে ঝুঁকছে। তাদের লেখাপড়ার মান কতো নিন্ম পর্যায়ের, তা জাতির সামনে ওঠে এসেছে- যখন এরশাদ আমলে বাংলাদেশ মাদ্রাসা বোর্ডের চেয়ারম্যান পটিয়ার ওহাবী মাদ্রাসা পরিদর্শনে যান, তখনই। তিনি বিশাল পটিয়া মাদ্রাসার বিভিন্ন ক্লাস পরিদর্শন কালে যখন তাদের পাঠ্য বই নিয়েই ওহাবী কওমীদের প্রশ্ন করেছিলেন, তখন ছাত্র-শিক্ষক কেউই তাঁর কোন প্রশ্নেরই উত্তর দিতে পারেননি। তিনি তাদেরকে তিরষ্কার করে বলেছিলেন- "যে কিতাব আপনারা পড়াচ্ছেন- সে সম্পর্কে তো অন্ততঃ আপনাদের জ্ঞান থাকা চাই। জাতির সাথে এই ধাপ্পাবাজি কেন করছেন"? এতে করে ওহাবী কওমী ছাত্র-শিক্ষকরা লা জবাব হয়ে যান। পরিদর্শন শেষে আসার সময় তারা তাঁর সামনে পরিদর্শন বই মেলে ধরলে তিনি প্রাঞ্জল আরবীতে ঝরঝরে অক্ষরে লিখে দিলেন- 'মাদরাতুন আলিয়াতুন খালিয়াতুন আনিল ইলমি ওয়াল হুদা' অর্থাৎ 'এটা এমন এক মাদ্রাসা- যার সুউচ্চ বিল্ডিং আছে বটে, কিন্তু ইলম ও হেদায়াত থেকে পরিপূর্ণ খালি বা যোজন যোজন দূরে।' পটিয়া ওহাবী কওমী মাদ্রাসার যদি এই হাল হয়, তাহলে বুঝতেই পারছেন- কওমীদের অন্যান্য মাদ্রাসাগুলোর অবস্থা কী?

তাহলে এই ওহাবী খারেজীরা জাতির কাছ থেকে কী লুকাতে চান? কেন তারা সরকারি নজরদারির বাইরে থাকতে চান? হ্যাঁ, ঠিক ধরেছেন, তারা যে ওহাবী সেটাই লুকাতে চায়। ওহাবী-কওমী মাদ্রাসাগুলো যে 'জঙ্গিবাদের আঁতুড়ঘর' সেটাই লুকাতে চান। আর তাদের ওহাবীবাদ লুকাতে গিয়েই এই 'কওমী' শব্দটি তারা আমদানি করেছেস। কিন্তু তারা নিজেদের জন্য 'কওমী' শব্দটি নির্বাচন করে নিজেরা নিজেদের এমন সর্বনাশটি করেছেন- তা কেউ কখনো ভেবেও দেখেন নি। 'কওম' মানে গোত্র এবং সম্প্রদায়। পবিত্র কোরআনে 'কওম' শব্দটি সরাসরি এবং সর্বনাম ও অব্যয়যুক্ত হয়ে সর্বমোট ৩৫২ বার এসেছে। যেমন-
قوم ، قومًا ، قومنا ، قومي، قومهم ، قومك ، قومه ، القوم ، لقومه ، لقوم
ইত্যাদি। তবে কোন সর্বনাম এবং অব্যয় ছাড়া সরাসরি এসেছে ২০৬ বার। আশ্চর্যের ব্যাপার কি জানেন? অবাক করা ব্যাপার হলো- আল্লাহ যতোবারই এই 'কওম' শব্দটি ব্যবহার করছেন, একবারও দুনিয়াতে মুমিন-মুসলমানের পরিচিতি হিসেবে ব্যবহার করেননি! বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এই 'কওম' শব্দটি ব্যবহার হয়েছে কাফিরদের জন্য, জালিমদের জন্য, মুনাফিকদের জন্য, ক্ষতিগ্রস্থদের জন্য, অপরাধীদের জন্য, ফাসিকদের জন্য, উদ্ধতদের জন্য এবং আল্লাহ ও নবীদের অবাধ্যতাকারীদের জন্য। যেমন:
القوم الكافرون-القوم الظالمون-القوم الفاسقون-القوم الخاسرون-القوم المجرمون
নবীদের সাথে সম্পর্কিত ভাবেও 'কওম' শব্দটি এসেছে। যেমন কওমে নূহ, কওমে আ'দ, কওমে ছামুদ এবং কওমে লূত ইত্যাদি। এই শেষোক্ত কওমে লুতের কাজ কারবার মানে 'লাওয়াতাত' তথা বলাৎকার ওহাবী- কওমী মাদ্রাসাসমূহে অঘোষিতভাবে চলছে এবং তা প্রমাণিত সত্য। কিন্তু কোরআনের কোথাও আপনি প্রিয়নবী হযরত রাসূলে করীম (দরুদ) এর সাথে 'কওম' শব্দটির ব্যবহার দেখাতে পারবেন না। পৃথিবীর কেউই দেখাতে পারবে না- 'কওমে মুহাম্মদ' বা কওমে আহমদ, বা কওমুর রাসূল বা কওমুন নবী- এ জাতীয় শব্দ সম্ভার। এ থেকে কী প্রমাণিত হয়? প্রমাণিত হয়- বাংলাদেশের তথাকথিত এই কওমীরা জালিম, এই কওমীরা উদ্ধত, এই কওমীরা মুনাফিক, এই কওমীরাই অপরাধী এবং আখেরে এই কওমীরাই ক্ষতিগ্রস্থ। এই কওমীরা কিছুদিন এরশাদ সাহেবের বগলতলে, তো কিছুদিন ম্যাডাম জিয়ার আচলতলে আবার তাদের দেখবেন- মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদতলে। হাদিসে তাদের কথা বলা আছে ঠিক এভাবে- 'লা ইলা হাউলায়ি ওয়ালা ইলা হাউলায়ি'। কখনো ইধারকা না উধারকা। আর জেনে রাখুন- এটা মুনাফিকের লক্ষণ। আপনি দেখবেন- তথাকথিত এই কওমীদের মুখের বুলি ছুটে গালাগালি ও হুমকি দিয়ে এবং কথা বলার আগেই তারা লাঠি বের করে। যা কোরআন, হাদীস এবং তাদের আচরণ দ্বারা প্রমাণিত সত্য। তারপরও কি সরকার এবং তথাকথিত এই কওমীদের হুঁশ হবে না? মিলিয়ন ডলার প্রশ্ন বটে! চলবে... ইনশাআল্লাহ, বিফাদ্বলি রাসূলিল্লাহ (দরুদ)।

(বি.দ্র.: জনসচেতনতা বৃদ্ধি এবং সরকারের সিদ্ধান্ত পরিবর্তনের লক্ষ্যে লেখাটি বেশি বেশি শেয়ার করুন। কপি করে অবিকৃতভাবে নিজেদের টাইমলাইন থেকে একযোগে পোস্ট করুন। সকল গ্রুপে ও পেইজে দিন। মনে রাখবেন- আপনার একটি পোস্টেই দেশ ও জাতির প্রভূত কল্যাণ হতে পারে। সকলকেই ধন্যবাদ।)

তারিখ: ১৬ এপ্রিল, ২০১৭
আবুধাবি, ইউ.এ.ই।

সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৭:০৭
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

যে ভ্রমণটি ইতিহাস হয়ে আছে

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১:০৮

ঘটনাটি বেশ পুরনো। কোরিয়া থেকে পড়াশুনা শেষ করে দেশে ফিরেছি খুব বেশী দিন হয়নি! আমি অবিবাহিত থেকে উজ্জীবিত (বিবাহিত) হয়েছি সবে, দেশে থিতু হবার চেষ্টা করছি। হঠাৎ মুঠোফোনটা বেশ কিছুক্ষণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ১৮ ই মে, ২০২৪ ভোর ৬:২৬

আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।
প্রথমত বলে দেই, না আমি তার ভক্ত, না ফলোয়ার, না মুরিদ, না হেটার। দেশি ফুড রিভিউয়ারদের ঘোড়ার আন্ডা রিভিউ দেখতে ভাল লাগেনা। তারপরে যখন... ...বাকিটুকু পড়ুন

মসজিদ না কী মার্কেট!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৩৯

চলুন প্রথমেই মেশকাত শরীফের একটা হাদীস শুনি৷

আবু উমামাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ইহুদীদের একজন বুদ্ধিজীবী রাসুল দ. -কে জিজ্ঞেস করলেন, কোন জায়গা সবচেয়ে উত্তম? রাসুল দ. নীরব রইলেন। বললেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

আকুতি

লিখেছেন অধীতি, ১৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০

দেবোলীনা!
হাত রাখো হাতে।
আঙ্গুলে আঙ্গুল ছুঁয়ে বিষাদ নেমে আসুক।
ঝড়াপাতার গন্ধে বসন্ত পাখি ডেকে উঠুক।
বিকেলের কমলা রঙের রোদ তুলে নাও আঁচল জুড়ে।
সন্ধেবেলা শুকতারার সাথে কথা বলো,
অকৃত্রিম আলোয় মেশাও দেহ,
উষ্ণতা ছড়াও কোমল শরীরে,
বহুদিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্প্রিং মোল্লার কোরআন পাঠ : সূরা নং - ২ : আল-বাকারা : আয়াত নং - ১

লিখেছেন মরুভূমির জলদস্যু, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১৬

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আল্লাহর নামের সাথে যিনি একমাত্র দাতা একমাত্র দয়ালু

২-১ : আলিফ-লাম-মীম


আল-বাকারা (গাভী) সূরাটি কোরআনের দ্বিতীয় এবং বৃহত্তম সূরা। সূরাটি শুরু হয়েছে আলিফ, লাম, মীম হরফ তিনটি দিয়ে।
... ...বাকিটুকু পড়ুন

×