somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মাদ্রাসা শিক্ষার প্রতি সরকারের বিমাতাসূলভ আচরণ এবং ওহাবী-কওমীদের আস্ফালন : জমিয়তুল মোদার্রেছীন নীরব কেন?

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:৫৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মাদ্রাসা শিক্ষার প্রতি সরকারের বিমাতাসূলভ আচরণ এবং ওহাবী-কওমীদের আস্ফালন :
জমিয়তুল মোদার্রেছীন নীরব কেন?
-আবছার তৈয়বী

ইউকিপিডিয়ার তথ্য অনুযায়ী- বাংলাদেশে ২০০২ সালে ইবতেদায়ী মাদ্রাসা ছিল ১৪,৯৮৭টি, দাখিল ৬,৪০২টি, আলিম ১,৩৭৬টি, ফাজিল ১,০৫০টি এবং কামিল ১৭২টি। আবার বাংলাপিডিয়ার তথ্য অনুযায়ী- ২০০৭ সালে মাদ্রাসার সংখ্যা দাঁড়ায় মোট ৯,৪৯৩টিতে। তন্মধ্যে দাখিল ৬,৭০০টি, আলিম ১,৪০০টি, ফাযিল ১,০৮৬টি এবং কামিল ১৯৮টি। এই তথ্য গোঁজামিলটি হয়েছে- প্রতিটি দাখিল, আলিম, ফাজিল ও কামিল মাদ্রাসায় ইবতেদায়ী বা প্রাথমিক মাদ্রাসাগুলো অন্তর্ভূক্তির কারণে। স্বাভাবিকভাবেই ১০ বছর পর ২০১৭ সালে এসে মাদ্রাসার সংখ্যা আরো বাড়ার কথা। বাংলাপিডিয়ার মতে, ২০০৬ সালের পূর্ব পর্যন্ত মাদ্রাসা বোর্ড আলিয়া মাদ্রাসা শিক্ষার ইবতেদায়ী (প্রাথমিক) হতে কামিল (স্নাতকোত্তর) পর্যন্ত সকল স্তরের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণ করত। বর্তমানে Islamic University (Amendment) Act, 2006 মোতাবেক সাধারণ শিক্ষার সাথে আলিয়া মাদ্রাসা শিক্ষা সমন্বিত করার কারণে ফাজিল (ডিগ্রি) ৩ বছর এবং কামিল (স্নাতকোত্তর) ২ বছর মোট ৫ বছরের কোর্স চালু হয়েছে। তাই সিদ্ধান্ত হয় যে, ২০০৬ সালের পর থেকে মাদ্রাসা বোর্ড শুধু দাখিল ও আলিম পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণ করবে। উক্ত আইন অনুসারে ১,০৮৬টি ফাজিল (স্নাতক) ও ১৯৮টি কামিল (স্নাতকোত্তর) মাদ্রাসা অর্থাৎ ১,২৮৪টি মাদ্রাসা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে অধিভুক্ত হয়। এতে সাধারণ শিক্ষার সাথে মাদ্রাসা শিক্ষার দীর্ঘ দিনের বিরাজমান পার্থক্য দূরীভূত হয়।

ধারণা করা হচ্ছে- এই মাদ্রাসাগুলোতে পড়ছে- ১৫ লক্ষাধিক ছাত্র এবং শিক্ষক-শিক্ষিকা আছেন- ৩ লক্ষাধিক। যা ওহাবী-কওমীদের তুলনায় কোন অংশেই কম নয়। কিন্তু সরকার ওহাবী-কওমী মাদ্রাসার শেষ শিক্ষাসনদ দাওরায়ে হাদিসকে 'মার্স্টাস'-এর মান দিয়ে এই বিশাল সংখ্যক ছাত্র-শিক্ষকের ওপর শতাব্দীর সবচেয়ে বড়ো জুলুমটি করলেন। এরপরও মাদ্রাসার ছাত্র-শিক্ষকরা নীরব। এর আগে ২০১০ সালের শিক্ষা-নীতি বাস্তবায়ন করতে গিয়ে মাদ্রাসা শিক্ষার পাঠ্যপুস্তকে বড় ধরণের রদবদল করে। এমন কিছু বিষয় ঢুকানো হয়- যা মাদ্রাসা শিক্ষার অবমাননাই বলা যায়। তখনও শান্তিবাদী মাদ্রাসা ছাত্র-ছাত্রী ও শিক্ষকরা নীরব ছিলেন। বিশেষ করে নিচের শ্রেণিগুলোর পাঠ্যপুস্তক রচয়িতাগণ খুবই চতুরতার সাথে এই জঘণ্য কাজটি করেন। এর কারণ হলো- নিম্মশ্রেণির পাঠ্যপুস্তকগুলোতে বিশেষ করে বাংলা, ইংরেজি, গণিত ও সমাজ বিজ্ঞানে নাস্তিক, আধা নাস্তিক ও হিন্দুধর্মের লেখকদের প্রচুর লেখা স্থান পায়। পক্ষান্তরে বেশ কিছু উপকারি, সর্বজননন্দিত এবং যুগ যুগ ধরে পঠিত গদ্য ও পদ্য রচনা উধাও হয়ে যায়। কেন এমনটি হলো? এমনটি হয়েছে- পাঠ্যপুস্তক রচনায়, সম্পাদনায় ও বিষয় নির্বাচন-ও নির্ধারণে মাদ্রাসা শিক্ষিতদের অনুপস্থিতির কারণে। এটি একটি 'রিমার্কেবল দিক' এবং মাদ্রাসা শিক্ষার জন্য 'অশনি সংকেত'ও বটে। মাদ্রাসায় বাংলা পড়াবেন, ইংরেজি পড়াবেন, বিজ্ঞান পড়াবেন, অংক পড়াবেন- সবই ঠিক আছে। কিন্তু এগুলো মাদ্রাসা শিক্ষার সাথে সামঞ্জস্যশীল হতে হবে তো? আমাকে আপনারা বলুন- তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রকে নাটক শেখানোর দরকারটা কী? মানুষ মাদ্রাসায় তাদের সন্তানদের পড়ায় আলেম বানানোর জন্য- নাট্যকর্মী বা 'রংবাজ' বানানোর জন্য নয়। এ কথাটি সরকার বা পাঠ্যপুস্তক রচয়িতাগণ ভুলে গেলে চলবে কেন?

কথা হলো- এগুলো দেখভাল করবে কে? এ বিষয়ে চিন্তা করবে কে? এ বিষয়ে কথা বলবে কে? এ গুলো দেখভাল করার, চিন্তা করার এবং কথা বলার দায়িত্ব সর্বস্তরের মাদ্রাসার শিক্ষক, শিক্ষক নেতা, বোর্ড কর্তৃপক্ষ এবং দেশের ইসলামী চিন্তাবিদদের। কিন্তু আমাদের ইসলামী চিন্তাবিদরা বড়ই সেকেলে। তাদের সাথে সরকার বা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংযোগ নেই বললেই চলে। মাদ্রাসার শিক্ষকরা বড়ই সাধাসিধে। তারা যেটাই আসুক, বিনা বাক্যব্যয়ে সেটা পড়াতেই এক পায়ে খাঁড়া। আর মাদ্রাসার টপ লেবেলের শিক্ষক নেতারা হলো 'দালাল'। যে সরকার ক্ষমতায় আসে, সে সরকারের 'পদলেহন' করাই তাদের একমাত্র কাজ। এরশাদ আমলে তারা ছিলেন- এরশাদের চামচা। বিএনপি-জামায়াত সরকারের আমলে ছিলেন- তাদের দালাল এবং বর্তমান সরকারের আমলে তাদের পদলেহী। তারা নিজের ব্যক্তিগত লাভটি ছাড়া মাদ্রাসার পাঠ্যক্রম, ছাত্র-শিক্ষকের উন্নয়ন ও দাবি-দাওয়া ইত্যাদি নিয়ে খুব কমই মাথা ঘামান। প্রাথমিক, মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক ও ডিগ্রি কলেজসমূহে এমনকি বিশ্ববিদ্যালয় সমূহেও একাধিক 'পেশাজীবি শিক্ষক সংগঠন' থাকলেও মাদ্রাসা শিক্ষকদের সংগঠন ওই একটি- 'বাংলাদেশ জমিয়তুল মোদার্রেছীন'। ৯০ দশকে 'মাদ্রাসা শিক্ষক সমিতি' নামে একটি সংগঠন জন্ম নিলেও সেটিকে এগিয়ে যেতে দেয়া হয়নি। মজার ব্যাপার কি জানেন? এই জমিয়তুল মোদার্রেছীন হলো- 'পার্মানেন্ট সরকার পার্টি'! মানে- যে সরকার আসবে, সে সরকারের ইচ্ছা ও অভিপ্রায় বাস্তবায়ন করাই যেন তাদের একমাত্র কাজ!

দীর্ঘ বছর ধরে এই জমিয়তুল মোদার্রেছীন এর সভাপতির পদটি একপ্রকার জোর করে ধরে আছেন- দৈনিক ইনকিলাব সম্পাদক জনাব এ. এম এম বাহাউদ্দীন। তিনি একজন সাধারণ শিক্ষিত মানুষ এবং জমিয়ত প্রতিষ্ঠাতা মরহুম মাওলানা এম. এ মান্নান সাহেবের সন্তান। মাওলানা মান্নান মাদ্রাসা শিক্ষকদের নিয়ে প্রচুর কাজ করেছেন, তাদের উন্নয়ন করেছেন এবং মাদ্রাসা শিক্ষকদের টাকায় মাদ্রাসা শিক্ষকদের উন্নয়নকল্পে দৈনিক ইনকিলাব প্রতিষ্ঠা করেছেন। কিন্তু পরবর্তীতে তিনি নিজেই দৈনিক ইনকিলাবের মালিক বনে যান! সাধাসিধে মাদ্রাসা শিক্ষকরা 'টু' শব্দটিও করেননি। বরং ইনকিলাব পত্রিকাটি মাওলানা মান্নান সাহেবকে এক প্রকার অঘোষিতভাবে 'সদকা' করে দেন।এই সদকা পেয়ে মাওলানা মান্নান পরিবার 'আঙুল ফুলে বটগাছ' হয়। এতেও মাদ্রাসা শিক্ষকরা নাখোশ নন। কিন্তু পীরালীর মতো 'পীরের ছেলেই পীর হবে' সেই সূত্র প্রয়োগ করে বাহাউদ্দীন সাহেব জমিয়তেরও 'মালিক' বনে যান! মাদ্রাসা শিক্ষকরা বিনাবাক্য ব্যয়ে এটাও মেনে নেন এবং ফুলের মালা গলায় দিয়ে করে বলেন- মারহাবা! বাহাউদ্দিন সাহেব নিজে এবং মাদ্রাসা শিক্ষকরা এই কথাটি একটি বারের জন্যও ভাবলেন না যে, একদিনও মাদ্রাসায় না পড়ে এবং কোন মাদ্রাসার শিক্ষক না হয়ে 'শিক্ষক সংগঠন'র সভাপতির পদটি আঁকড়ে ধরে রাখা কোন অবস্থাতেই নৈতিকতার মধ্যে পড়ে না। কিন্তু 'দশচক্রে ভগবান যেমন ভূত হয়', তেমনি 'লাখো চক্রে ভূতও ভগবান হয়'। এতেও কোন অসুবিধা ছিল না। কিন্তু অধিকাংশ মাদ্রাসা শিক্ষক- যারা আকিদায় সুন্নী, তাদের চেয়ে সবসময় ওহাবী-কওমীদের প্রতি তার একটা 'আলগা টান' খুবই দৃষ্টিকটূভাবে দিন দিন প্রকট হয়েছে। মাদ্রাসা শিক্ষকদের মূখপত্র দৈনিক ইনকিলাবকে তিনি বলতে গেলে ওহাবী-কওমীদের মূখপত্রই বানিয়ে ফেলেছেন। মধ্যখানে বিএনপি-জামাতের এমন দালালি করেছেন যে, দৈনিক ইনকিলাবে সুন্নীদেরকে উঠতেই দেননি এবং সময়ে-অসময়ে সুন্নীদের তুলোধুনা করে ছেড়েছেন! বাহ্, জমিয়ত সভাপতি, বাহ্! ওয়াহ জমিয়তুল মোদার্রেছীন, ওয়াহ্!

শত শত উদাহরণের মধ্যে মাত্র একটি উদাহরণ দেই। বিএনপি-জামাত জোট সরকারের আমলে ঢাকার পল্টনে ছাত্রসেনা কি ইসলামী ফ্রন্টের একটি বড় ধরণের সম্মেলন হয়। সম্মেলনের পরদিন শেষ পৃষ্ঠায় সিঙ্গেল কলামে দায়সারা গোচের 'নেতিবাচক' এক নিউজ ছাপে ইনকিলাব। অথচ অন্যান্য পত্রিকাগুলো ৩/৪ কলামে কালার ফটো দিয়ে প্রথম পৃষ্ঠায় নিউজটি ছাপে। ইনকিলাবের সেই নিউজে উল্লেখ করা হয়- মাত্র ২/৩ শ মানুষ নাকি সম্মেলনে জড়ো হয়েছে! অথচ ট্রেন ছাড়াও সেই সম্মেলনে শুধু চট্টগ্রাম থেকেই ২/৩ বাস যায়। পরদিন রিপোর্টারকে কল করে বললাম- 'ভাজান! সাংবাদিকতা তো ভালোই শিখলেন'? তিনি বললেন, 'তৈয়বী ভাই! আমার কোন হাত নেই। আমি রিপোর্ট ঠিকই দিয়েছি। সবই নিউজ ডেক্সের কারসাজি!' আমি বললাম- 'ছি'! তিনি লাইন কেটে দিলেন। এই হলো মাদ্রাসা শিক্ষকের টাকায় গড়া, ছিনতাই হওয়া ও ইসলামের মূখপত্র বলে কথিত ইনকিলাবের সাংবাদিকতা! কিন্তু আপনি এখনো দেখবেন- ওহাবী-কওমীদের নিউজগুলো কতো গুরুত্ব দিয়ে ছাপে! কেন এমনটি হয়- জানেন? ওই যে বললাম- 'আলগা টান'! এই আলগা টান থাকলেই 'বজ্জাত গৃহবধু'রা স্বামীর চেয়ে দেবরের প্রতি বেশি যত্ন নেন। স্বামীকে খেতে দেয় বাসি ভাত, আর লাফাঙ্গা দেওরার পাতে গরমভাত বেড়ে দিয়ে হাতপাখা দিয়ে বাতাস দিতে থাকে। বজ্জাত কোথাকার!

আচ্ছা সুন্নীদের কথা বাদ দেন। কিন্তু যাদের টাকায় এই ইনকিলাব গড়া, সেই 'পোড়া কপাইল্যা' মাদ্রাসার ছাত্র-শিক্ষক তথা মাদ্রাসা শিক্ষার ওপর এই ওহাবী-কওমী জুলুমের কথাটুকু অন্ততঃ বলবেন তো? সরকারের বিমাতাসূলভ আচরণের কথা জাতির সামনে তুলে ধরবেন তো? ইরাকের শহীদ প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেন প্রদত্ত গাউছুল আজমের হযরত আবদুল কাদের জীলানী (রা.)'র স্মৃতিবাহী 'কাদেরিয়া প্রেস' থেকে মুদ্রিত পত্রিকায় কোন আক্কেলে 'পীরে অগা'কে গাউছুল আজম লিখেন? কোনদিন কি আপনার জিজ্ঞেস করতে মন চাইলো না- 'ওয়া পীরে অগা! তোঁয়ার আসল নামডা খিতা?" হায় টাকা! তারপরেও মাসের মাস সাংবাদিকদের বেতন বাকি থাকে। শত শত কোটি বিজ্ঞাপনের টাকা কোথায় যায়- আল্লাহ মালুম! যাকগে সেকথা। কিন্তু মাদ্রাসা শিক্ষার প্রতি সরকারের এই বিমাতাসূলভ আচরণের জন্য কি জমিয়তুল মোদার্রেছীন এর কিছুই করার ছিল না? শুধু ইনকিলাবের বিরুদ্ধে মামলা হলেই কি সাধাসিধে মাদ্রাসা শিক্ষক-ছাত্রদেরকে আন্দোলনের নামে রাস্তায় দাঁড় করিয়ে দিতে পারেন? আপনারা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সাথে দেখা করে বিষয়টি ব্যাখ্যা করতে পারেন না? পারেন না- এই অযৌক্তিক, অন্যায্য ও সংবিধান পরিপন্থী সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানাতে? জমিয়তুল মোদার্রেছীন কি 'পানের ডিব্বা' মুখে দিয়ে সারা দেশে ঘুরে ঘুরে সংবর্ধনা নেয়ার জন্য করা হয়েছে? জুলুমের স্বীকার স্বাধীনতার স্বপক্ষের শান্তিবাদী লাখ লাখ মাদ্রাসা শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর পাশে দাঁড়ানো কি জমিয়তুল মোদার্রেছীনের উচিত নয়? এটি কি আপনাদের নৈতিক দায়িত্বের মধ্যে পড়ে না? ওহাবী-কওমীদের যদি এতোই ভালো লাগে, তো ওদের নিয়ে সংগঠন করলেই পারেন। আলিয়া লাইনের সুন্নী মাদ্রাসা শিক্ষকদের সংগঠনকে এবার মুক্তি দিন। কারণ, ওই সংগঠনে নেতৃত্ব দেয়ার নৈতিক অধিকার আপনাদের নেই। বেশরম কোথাকার!

তারিখ: ১৯ এপ্রিল, ২০১৭ খৃ.
আবুধাবি, ইউ.এ.ই।

সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:৫৫
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

যে ভ্রমণটি ইতিহাস হয়ে আছে

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১:০৮

ঘটনাটি বেশ পুরনো। কোরিয়া থেকে পড়াশুনা শেষ করে দেশে ফিরেছি খুব বেশী দিন হয়নি! আমি অবিবাহিত থেকে উজ্জীবিত (বিবাহিত) হয়েছি সবে, দেশে থিতু হবার চেষ্টা করছি। হঠাৎ মুঠোফোনটা বেশ কিছুক্ষণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ১৮ ই মে, ২০২৪ ভোর ৬:২৬

আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।
প্রথমত বলে দেই, না আমি তার ভক্ত, না ফলোয়ার, না মুরিদ, না হেটার। দেশি ফুড রিভিউয়ারদের ঘোড়ার আন্ডা রিভিউ দেখতে ভাল লাগেনা। তারপরে যখন... ...বাকিটুকু পড়ুন

মসজিদ না কী মার্কেট!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৩৯

চলুন প্রথমেই মেশকাত শরীফের একটা হাদীস শুনি৷

আবু উমামাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ইহুদীদের একজন বুদ্ধিজীবী রাসুল দ. -কে জিজ্ঞেস করলেন, কোন জায়গা সবচেয়ে উত্তম? রাসুল দ. নীরব রইলেন। বললেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

আকুতি

লিখেছেন অধীতি, ১৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০

দেবোলীনা!
হাত রাখো হাতে।
আঙ্গুলে আঙ্গুল ছুঁয়ে বিষাদ নেমে আসুক।
ঝড়াপাতার গন্ধে বসন্ত পাখি ডেকে উঠুক।
বিকেলের কমলা রঙের রোদ তুলে নাও আঁচল জুড়ে।
সন্ধেবেলা শুকতারার সাথে কথা বলো,
অকৃত্রিম আলোয় মেশাও দেহ,
উষ্ণতা ছড়াও কোমল শরীরে,
বহুদিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্প্রিং মোল্লার কোরআন পাঠ : সূরা নং - ২ : আল-বাকারা : আয়াত নং - ১

লিখেছেন মরুভূমির জলদস্যু, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১৬

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আল্লাহর নামের সাথে যিনি একমাত্র দাতা একমাত্র দয়ালু

২-১ : আলিফ-লাম-মীম


আল-বাকারা (গাভী) সূরাটি কোরআনের দ্বিতীয় এবং বৃহত্তম সূরা। সূরাটি শুরু হয়েছে আলিফ, লাম, মীম হরফ তিনটি দিয়ে।
... ...বাকিটুকু পড়ুন

×