somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

চারু পিন্টু

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১২:১১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

নিযুত প্রণয় পুরাণ পদাবলী:১
কৃষ্ণরা ঠকে যায় বারবার, তবুও ইভ্ রাঁধারা এখনো ঘাটে আসে
তোমার ঘোলা করা জলে আমি পা ভেজাই


আত্মবোধন-অঃ

শীলা বৃষ্টি আমার ভালো লাগে তোমার আকাশে চাঁদেরা যেমন হাসে, কথা কয়, স্বপ্ন দেখায়, লাল স্বপ্ন, নীল স্বপ্ন, হরকে রঙরে স্বপ্ন, ভালো লাগে তোমার। আমার স্বপ্নগুলোকে বেঁচতে যাই কালারহাচট। খদ্দরে খুঁজি ভালো দাম পেলে দেখে একদিন ঠিকই বেঁচে দেবো। বসত গড়বো। বাসর সাজাবো। বালিরঘর। হয়তো কোনদনি কোন জলের ঢেউয়ে ভেসে যাব।কেউ কি বলবে এই চরে কোন এক কৃষ্ণ মিছেমিছি ঘর বানাবার স্বপ্ন দেখাতো।
...............................................................................................
তোমার স্বপ্নে আমি রঙ মাখাবো। পাহাড় কিনিয়ে দেবো।যেখানে জলেরা খুব সহজে আঘাত হানবে না। খুব উঁচু হব,হিমালয়ের চেয়েও তিনগুন।চিলের ডানায় ভর করে যনে খুব সহজে আমার চাঁদটাকে ছাঁয়ো যায়। আলো বাতাস আমাদরকে পথ দেখাবে। তুমি কোন পথে যেতে চাও? একটি পথ সোজা গিয়ে উঠেছে সূর্যের গহ্বরে অন্যটি অচেনা নক্ষেত্রের দ্বীপপুঞ্জ।সেখানে ভালবাসার মানুষকে খুব সহজে বরণ করে নেবে।
................................................................................................
তোমাকেও আমি বরণ করে নবো।সাইবেরিয়ার সাদা সাদা পাখিরা কোরাস গাইবে, পেঙ্গুইনে নৃত্য করব। আমি হাসবো, ভাসবো, ভাসাবো। শব্দহীন রাষ্ট্রে কবলে জলতরঙ্গরে ঠুঙঠাঙ শব্দে ছন্দ তুলব। তুমি হাসব, কাদবে, স্তব্ধ হয়ে যাব। সাদা সাদা মেঘের খণ্ডগুলো জড়িয়ে ধরব। দেবী, তুমি আমাদর।তোর্মার ক্ষুধাত চোখে আমাদরে পাপমোচন হব। খরা হবে না কোনদিন। আবাদ করবো সারাবলো, ফলন হব, প্রসাদ দেবো দেবালয়ে।
............................................................................................
নগর পুড়লে দেবালয়ও বাদ যায়না বুঝল। সিঁদুরওয়ালা মেঘেরা যখন সাসাপুড়েদের মতো খলো দেখায়, খেলা করে তখনকি কোন নাগর চুপ করে থাক? আমি তোমার ঝড় হবো। জল হবো। চরণ ধুইয়ে দেব প্রতিদিন। সমুদ্ররে কিনারে দাঁড়িয়ে থাকা দক্ষিণের হাওয়া শরীররে মধ্যে লুকিয়ে যেতে চায় আর নমনীয় জল আলতোভাবে পা ধুইয়ে দয়ে এবং শিহরণ জাগিয়ে দেয় বুক। কাঁপা কাঁপা কণ্ঠে বলে ওঠে আবার কবে পাবো এমন জলরে ধারা! র্
.......................................................................................
.......................................................................................


সরলাথঃ এভাবে আমরা প্রতদনিি একবার করে রহস্যময়ী জলে পা ভজোতে চষ্টো করি এবং
প্রতনয়তিি ডুবে ডুবে যাই আর বাঁচার জন্য মাদুলি বানাই, পাগল হই।


...............................................................................................................
.....................................................................................................
....................................................................................................


আত্মবোধন-আ

তোমার বাড়ীর আঙ্গনায়ি একদনি মেলা বসাবো। মানুষরে মেলা। মানুষরে হাট। মধ্যযুগীয় কেনাবেঁচার মতো প্রতিটি মানুষ ভালোবাসার কেনাবেচা করবে। সঞ্চতি ভালোবাসা বিলিয়ে দেবো আর পড়ে থাকা ভালোবাসা কিনে নেবো। সঞ্চয় করবো। একদনি ধনী হবো। অট্টালিকা গড়বো। পাহাড়রে মতো। সু-বশালি পাহাড়ে একদনি চড়ে বেড়াবে শেরপা'র দল। ভারতবর্ষের মতো সুন্দরী হবে দিনকেদিন। মুখ উঁচু করে থাকা পাহাড়কে পেয়ে ঝরণাগুলো দোল খায় জোস্ন্যার মতো । একদনি তোমার ও পা উঠে যাবে আমারবুকে। তবু আমি কষ্ট পাবো না। তুমি অহংকার করব, হ্যাঁ ওই বুকে আমি আর সে একদনি পা রেখেছিলাম।
..................................................................................................
পা রেখেছি মাটিতে আর মাথা ঠেকিয়েছি পায়ে। দিব্যি বলছি, এরকম একদনি আসবে ওই ধেয়ে আসা ঝরণার জলে তৃঞ্চা মটোবো। সমস্ত অগ্নতাপি নিভে যাবে। অগ্নিলাভার জ্বালামুখ দিয়ে আগুন বেরোবে। আমার হাত পোড়াবো সেই আগুরে। এ হাতে যেন কোনদনি আর চুড়ি পরতে না হয়। আংটি বদল না হয়। জানোতো আমি কখনো চুল বাঁধনা। ঘোমটা দিই না। আমি একদিন ঘোমটা দিয়ে চিতায় জ্বলবো। বিশ্বাস রেখো। ঢেউগুলো নেচে ওঠে আগুনের বোলে। বাতাসগুলো সুর তোলে তাঁতানো রোদে। আবার স্বপ্ন দেখায়, আবার স্বপ্ন দ্যাখে। চোখ মুখে আলোর ঝলকানি। কুয়াশায় ঢেকে যায় কপাল। ঘাম ঝরে বুক।
................................................................................................
ঘেমে ঘেমে অস্থরি সন্ধ্যা।মেঘে মেঘে রাত। তোমাকে যাদু শখোবো। কিভাবে ঘুর্ণিয়মান ঝড়কে থামাতে হয়, কিভাবে জোস্ন্যায় স্নান করে গা ভেজাতে হয়। রূপালি রাতকে রূপান্তর করে নীলাকাশে ভাসিয়ে দিতে হয়। তুমি সার্কাসকে জানো। তুমি দেখেছো আগুনের কুন্ডুলতে কিভাবে বাঘরে বাচ্চা ঝাঁপ দয়। এইভাবে আমি একদনি লাল সমুদ্রে ঝাঁপ দেবো।দেখ,আমি পুড়বো না। আমি জানি সর্পের লেজ দিয়ে কর্ণ চুলকানোর প্রভাব। তুমি আশায় বুক বাঁধো, সংহরেি দাঁতরে তরীৈ ক্লীপ চুলে পরবার। আমি তোমার আশাকে সত্যইি ভালোবাসি বলে ডুবে যাই চোরাবালত। উত্তর কোরিয়া দক্ষিণ করিয়া এক হয়। স্বপ্ন দ্যাখে, মার্কিনীরা শেষ হবে একদিন। যেভাবে ডাইনসররো নিজেরাই কামড়া কামড়ি করে একদনি বিলিন হয়েছিলো এই পৃথিবী থেকে।
.................................................................................................

আমি বিলিন হবো তোমার চাওয়া মৃত্যুত। দাউ দাউ জ্বলবে চিতা। যদি চাও সহমরণ, তোমাকে সঙ্গি করবো। ফেলে যাবো না কোনদন। উল্টো সহমরণ। বজ্র আঁটুনি হয় কারাবন্ধি হৃদয়র। ছাব্বিশ শেকল ছিন্ন করে একদনি উড়াল দবো। শকুন হবে সঙ্গি।বিষে বিষ কাটে।শত্রু“ কখনো শত্রু“র শত্রু“ হয়না, মানুষরাই কখনো মানুষকে মানুষ বলেনা, পশুরা কখনোই পশুকে পশু বলেনা। এ কথা সত্য। শকুনরা কখনো আমাদেরকে শকুন বলবে না আর তার ডানা দিয়ে আগলে রাখবে যনে অশুভ ছার্য়ার স্পর্শ না লাগ। বিশ্বাস করো যুগে যুগে অভিশপ্ত ভালোবাসাকে ডিঙ্গিয়ে আশির্বাদ হবে আমাদরে পদাবলী। একদনি ঘাস হবো, বুকে জমিয়ে রাখবো শিশিরবিন্দু, তুমি প্রতি ভোরে পা ভেজাবে আমার শরীর।দৃষ্টি পাবে দীর্ঘদিন।
..........................................................................................
..........................................................................................
সরলাথ ঃ
নরম ঘাসে ঘামে দুটি পা। কাদা জড়ায়। স্রোতাশ্বীনি জোয়ারে কাদা ধুই। কাঁচে পা কাটে ব্যান্ডজে বাঁধি।পথ্য নিই।
অথচ আবার নরম ঘাসে পা ভজোতে ভোরে উঠি, লু হাওয়ায় মিলিয়ে যায়- প্রতি কুয়াশায়।
....................................................................................................
...................................................................................................
...................................................................................................
অসমাপ্ত এডিটিং............................... অপেক্ষা করুণ প্লিজ






আত্মবোধন-ই

আমার হৃৎপন্ডকেি ধোলাই করে দখছিেে র্এ বষায় ভালোবাসার জ্বর খুব সহজে নামবে না। তোমার দওয়ো পথ্য নয়ছিিে কাজ হয়ন।র্ িথামামটোরি এর রখোগুলোকে ইতমধ্যেি পছিে ফলেে বজ্ঞানিীদরে চন্তায়ি ফলছ।েেে আমি জানি শরতরে পদ্মরা পাতা মলবেে আমি সইে পাতায় আমার ব্যাধকিের্ সমাপন করবো। সইে জলে তুমি হাঁটু ডুবয়িে পদ্মটাকে টনেে হঁচড়িে তুলে আনার চষ্টো করব।ে লাল পদ্মরে মালা খোপায় জড়াব।ে আমি ফুল হবো সঁথীির জন্য। তুমি ছুঁড়ে ফলব।েে আমি পষ্টি হবো পায়রে তলায়। কননো-, মানুষই পষ্টি করে মানুষরে মুন্ডু। রাস্তায় পড়ে থাকা পষ্টি মানবতার কথা একদনি উঠবে মানুষরইে চায়রে কাপে কাপ।ে চা'য়রে ধোয়া হয়ে উড়ে যাবো মঘদরেেে খুব কাছাকাছ।ি তুমি ঘুড়ি হলওে ছুঁতে পারবে না; সুতো কটেে যাব।ে সইে সুতো একদনি তালগাছে জড়য়িে যাব।ে

তুমি তালগাছ হও, আমি সইে তালরে পাখা হবো, জড়য়িে রাখবো বাতাস। আর পথ্য দবোে না কখনো, জুড়য়িে দবোে প্রাণ, ঠান্ডা দক্ষণরেি বাতাস।ে তোমার উঠানে গ্রীষ্মরে খরায় ব্যাঙরে বয়িে দবেে কশোরিীর দল, কশোরিীদরে দলনত্রীে আমি হবো। দুই নত্রীরে মতো বাহাজ করবো না প্রতদন।িি পদ্ম খোপায় বাঁধবো না, পদ্মরে আবাদ করবো, তোমার পষ্টি মানবতা কে যতœে সাজাবো যনে কউে মাড়য়িে না যায়। মাড়য়িে যাওয়া পা’গুলোকে চোখরে জলে ধুইয়ে দবোে যনে অন্য মুন্ডুকে না মাড়ায়। আমি রৌদ্র হয়ে উষ্ণতায় তোমার হাড় জাগাবো। ওম্ দবোে তোমার ওষ্ঠধর।ে আমার করোটতিে কবলে ভাসবে তোমারই অবয়োব। আমি অগনতি ভালোবাসার ঈন্দ্রজালকি শক্ততিে আকাশ কাঁপাবো-বাতাস কাঁপাবো। তুমি ভয়ে ভয়ে থাকবে কখন ঝড় হব।ে প্রতি রাত্রে মৃত্যু উপতাক্যায় সত্য থকেে ভালোবাসার উপখ্যান গাইবো সুরে সুর।ে

সুরে সুরে ঘুম ভাঙ্গে আমার। ফরিে আসি বাস্তবতায়। প্রতদনরিেি মতো নুন তলরেে খাঁজেে বাহরিে যাই। আশা জাগে মন,ে আজ নশ্চইি খালি হাতে ফরবোি না। অট্টালকারি কুমারীরা কি বুঝবে এই নচুতিলার মানুষরে দনি কাটে কভাবি,ে রাতরে ঘুম কড়েে নয়ে কোন যন্ত্রনা? আমতোি বারবার ফরিে আসতে চাই শকলে ছড়।েি কন্তুি যে শকলে আঁকড়ে ধরে ছয়তারা খচতি লাল নীল পতাকারা তার শকলে ছড়বেি ক?ে বাঘরে ছায়া যদি বড়োল হয় তবে ইঁদুর হবে ক?ে ইঁদুর যদি হয়, তলোপোকা হবে ক?ে ভাবতে ভাবতে হাঁট।ি চোট খাই ছোট্ট ইট।ে ঢকুরে ওঠে পোলাও খাওয়া মানুষর,ে ক্ষুধায় বুকরে ছাতি ফাটে নচুতিলার মানুষর।ে কুমারী, তুমি জানো কি যুদ্ধবার্জ মাকনীদিরে মতো ক্ষুধাও প্রতদনিি তনবাির আমাকে আক্রান্ত কর,ে যুদ্ধ করি কাঙ্গাল হয়।ে সে ভাষা কে বোঝ?ে কে বোঝায়? তোমার আঁচলে কান পতেে দখ-ে কোন কোম্পানীর ঘ্রানে তোমার ঘুম ডাক।ে কোন যন্ত্রণায় তুমি রহস্যময়ী হও, খলো দখোও।

খলতেে খলতেে দুলে দুলে বড়োয় আমার মন। উড়– উড়– বাতাসে ভাসয়িে দইি আঁচল। পুলোকতি হই। রাজকুমাররে দখো পলেে মন্দরিে যাবো। তলকি কাটবো। এই হাতরে তালুতে একদনি ছুঁইয়ে দয়ছিিে অভলাষিি মন। হাতড়ে হাতড়ে টরে পাই উত্তাপ। আমি সত্যি ছলনার মন্ত্র জাননা।ি ভালোবাসি বলে আজ এ অবলোর্য় প্রাথনা কর।ি আমি যে পরবারিতন্ত্রে গাঁথা একটুও ভাবনিি আগ।ে

সর্রলাথ ঃ শহর জ্বলে নগর জ্বলে জ্বলে তার মন, জ্বলতে জ্বলতে জ্বালয়িে যায় অবচতনে মন
আমি তার নাওয়রে মাঝি সে আমায় বোঝ,ে আমি যে আমার নই মছিে কনে খাঁজেে

আত্মবোধন-ঈ

- আমি জানতাম এই জলে একদনি ডুবে মরবো। সাঁতার জাননাি বলে আমাকে কউে বাঁচাতে
আসবে না। তুমতোি মৎস কুমারী, তুমি তোমার মন্ত্রে আমাকে বাঁচাতে পারবই?ে
- নানা আমি পারবোনা। আমার পায়ে শকলে বঁধেে দয়ছিেে জমদূত। আজ আমার দখোর্ সূযগুলো
কমনে নস্তজিে হয়ে যাচ্ছ।ে দোহাই চুনকালি লাগাতে পারবো না।
- তুমি প্রতদনিির্ প্রাথনা করো। তোমাদরে দবীেরা মুখ তুলে চাইবনে সটোতো জানো। আমার জন্য
র্ প্রাথনা করো।
-র্ প্রাথনা করি প্রতদনি,ি মোঙ্গল চাই প্রতদনি।ি আমাকে বাঁধা দওনিা। আমি উড়াল দতেি চাই।
যখোন থকেে একদনি এসছ।েি
- ভূলওে এমন করো না। সমস্ত চারাগাছরে মতো হাজার হাজার তুমি জন্মাও, আমার কাছে আমি
চাই।
- ঈশ্বর মানো না?
- মান,ি প্রতটাি মানুষ নজইিে তার ঈশ্বর। দখছেো না, বষম্যৈ? আমার ঈশ্বর প্রতক্ষনি উপস্থত।ি
তাকে ছুঁতে পারি না। তার কাছে কছুি চাই না।
- একবার চয়েে দখ?ে
- কি লাভ? রহস্যর আগুনে আমি পুড়ি প্রতনয়িতি। স্বপ্নে কবলে হানা দয়ে অন্ধ ভালোবাসা। তোমার
অন্ধত্ব একদনি আমাকে আলো দয়ছি।েে আলোই যখন দয়ছিে তবে কড়েে নতেি চাইছো কন?ে
- হয়তো উপায় নই।ে আমারও কি কখনো ইচ্ছে হয়না আলো হয়ে বঁচেে থাক।ি
- তবে টান দাও শকলে ছড়েি যাব।ে
- পারবো না। এ শকলে কংক্রটরিে নয় য।ে পৃথবীির কাছে আমি অনকে পয়ছেিে বনমিয়িে তাকে
কছুিই দতেি পারন।িি মৃত্যু অবধি ঋনী থকেে যাবো। তোমার কাছে যতটুকু পয়ছেিে সটো আমার
সম্পদ। কউে লুটে নতেি পারবে না ডাকাতরে মতো।
- যদি কখনো ডাকাত হয়ে আমি আস,ি তখন? সটোর ভাগ কি পাবো?
- তা কি করে হয়। তখনতো মন্ত্রে বন্ধি থাকবো। সে মন্ত্র কোনদনি শখো যায় না। আমি দতেি
পারবো না। ছনয়িেি নওনিা কখনো তখন সটো ভালোবাসা থাকবে না।
- কি করে পারো অস্পষ্ট কাপড়ে নজকিেে লুকাতে খুব সহজই?ে আমতোি সন্ন্যাসী হয়ে ঘুরে
বড়োবো এ ঘাট ও ঘাট করে আর তুমি ঢউে তুলে নাও পাড়ি দবেি অজানা কোন এক ঘাট।ে ফুরফুরে মজোজে নতুন পৃথবীি হবে তোমার আপন, আমি পড়ে থাকবো চোরাবালরি গহীন অন্ধকার।ে এ কমনে নষ্ঠুির পৃথবীি। আমি জনছেিে লক্ষন্দরিরো ঘাটে ঘাটে ভলো ভড়োয় আর বহুেলারা জীবনরে জন্য আরকটেি জীবন ভক্ষাি করে বড়োয় পথে পথ।ে আজ আপন ভূমরি মাটি আমাকে চনতিে পারে না, জাদুকররে বড়োজালে আমি আটকে গয়ছিিে অদখো অজান্তা ইলোরার গুহায়? নাকি দৃষ্টভ্রমি? হায় ঈশ্বর এ যনে মথ্যেি হয়, স্বপ্ন হয়।
- এভাবে বলো না। আমি কষ্ট পাই আমার অতীতরে জন্য, আমারর্ বতমানরে জন্য। মৃত্যুর
পরোয়ানার পরে তোমার নামই লখেি যাবো এ কথা জনেে রখ।ে
- কনে মছমিছেিি মৃত্যু বলছো? এতো তোমার রঙ্গনি হাতে কাঁচরে চুড়।ি


সর্রলাথঃ ঘনভূিত হতে থাকে যমুনার কালো জল, গড়াতে থাকে রৌদ্দুর, মঘলো আকাশ জটলা বাঁধ,ে রৌদ্দুররে কনাির ঘষেে কুমারী তাকায় আর অন্ধকাররে ছায়ায় বসে লক্ষন্দরির্রার্ প্পূব তািদরে স্মরণ কর।ে


আত্মবোধন- উ

অভপিন্ন আমি ছুটে যাই প্রাচীন গাঁথায়। অস্ট্রালোপকিথোস, নয়িার্ন্ডাথাল মানুষ থকেে গ্রীক রোম এর সভ্যতা মপেে মপেে ক্লান্ত প্রায়, দখেছে-ি যুগে যুগে জোর জবরদস্তি করে রাঁধারাই জতিে যাওয়ার অভনিয় কর।ে পাপরে কাঁটা আজ দু'চোখরে করুণ ডানায় ভর কর,ে মাটরি পঁিপড়রে মতো সারি সারি দল বঁেধে র্মাসপাস্ট করতে করতে চলে আসে এলয়িনেরা। ঘন হয়ে আসে মঘে। আজ বৃষ্টি ঝরাবে তার করুণ কান্না, আজ কোন বাতাসরে কণ্ঠে শুনতে পাবোনা শাণতি শ্লোগান, র্পূণমিার মতো ঝকঝকে রোদ তোমার বাড়ীর উঠন।ে

আমার উপায় নইে চলি হয়ে উড়াল দওেয়ার, শকুন হয়ে ছোবল দবে তো কালনাগ দংশণ করব।ে দোহাই, উদ্ধার করো এই রাঙ্গানো লক্ষ্য বছররে জনপদ থকে।ে

তোমার ছায়াকে ভুলওে ডঙ্গিাবো না কখনো, বষিাদ ছায়াকে বষিবৃক্ষরে আড়ালে মুড়ে দবেো। শব্দাবলীর প্রতটিি অক্ষরকে মৃত্যুদন্ডে দন্ডতি করে হননরে রুদ্ধ পথকে প্রসারতি কর।ি আমার মাঝে আমাকে খুঁজে পাইনা অথচ নশ্চিতিভাবে চোখ বুঝলইে আমি দখেতে পাই ডানা ঝাপটানো লক্ষপ্যিাঁচা আমাকে খােঁজে ডুবুরীদরে মতো। ইদানংি সত্যকিাররে মধ্যে ভুলওে ঘুমরে ভতেরে স্বপ্ন দখেনিা। আমার সাদাকালো স্বপ্নগুলো তুষারপাতরে মতো ভজিয়িে দয়ে পোড়ামাট।ি পোড়ামাটি আরো র্ঈশা নয়িে মাথা উঁচু করে দাঁড়ায়। নশ্চিই তুমওি এমন র্ঈশা নয়িে দাঁড়াবে কছিুদনি পর।ে

আমি র্ঈশা বুঝনিা। জলরে গভীরতা জাননিা। ও জলে যে হাঙ্গররে বসবাস এটাও আমার জানা। আমার উদরে একদনি হাঙ্গররে চাষ হবে অথচ কি চমৎকারভাবে সাজাতে চয়েছেলিাম এই র্উবরভূমি এবং আমওি ডুবে ডুবে ডুবুরদিরে মতো ঝনিুকরে খুব গভীরে নজি শরীরকে গাঁথতে চয়েছেলিাম, মহাভারতরে মতো সত্যি হতে চয়েওে মানচত্রিরে সীমারখোয় তার কোন অবস্থান খুঁজে পলোম না।

আর কয়কেঘন্টা পরে তোমার অবধিানে তোমার অবস্থান নশ্চিতি হব।ে অনন্তকাল ধরে যে পথে হঁেটছেি সে পথ আজ বলিুপ্ত প্রায়। আর কোনদনি কোন রমনী, কোন যুগলবন্ধি দু’বাহু এ পথে হঁেটে যাবনো, কোন জোড়াশালকি প্রহর গুনবনো। আমার মতো করে কোন কাঙ্গাল অবনিাশি প্রমেরে রাজস্বাক্ষি হয়ে পরাজতি রক্তজবার মতো ব্যবচ্ছদে এর পাঠক্রয়িা সমাপ্তি করবে না।

তুমতিো আমারই পাঠরে অংশ। আমি তোমাকে পাঠ করি প্রতনিয়িত। ওম্ নমঃ পাঠ করি তোমার পৃথবিীক।ে আমার খোলা আকাশে মঘে হয়ে থকেো না। প্লাবনে প্লাবনে ঘুণ ধরছেে আমার সমস্ত লোহতি কণকিায়। আমার অসুখগুলোকে তুমি জানো না। ধীরে ধীরে আমার আয়ুরখোরা নভিে যতেে শুরু করছে।ে সমস্ত পরীক্ষায় অংশ নয়িছে,ি অথচ ফলাফল এখন শুণ্য। এবার আমি উড়াল দবেো তোমার জোস্ন্যামাখা রোদ থকে,ে জীবন থকে।ে আমার শরীররে বষিাক্ত রক্তকণকিা তোমার স্বপ্নকে ধারণ করার ক্ষমতা হারয়িছে,ে সখোনে এখন বসত গড়ছেে মৃত্যু। আমাদরে পৃথক করার ক্ষমতা কি মৃত্যুর আছ?ে তোমার ভালোবাসা আমাকে বাঁচয়িে রাখব,ে তোমাতইে গড়ে দবেে আমার অনবর্িায উপস্থতি।ি

সরর্লাথঃ অতঃপর ডানামলো রাজহাস ঝাঁপ দয়ে গহীন সমুদ্ররে লোনাজলে
কখনো ফরিে আসনো জলজপ্রমে, তবুও ভালোবাসার বসোতি নয়িে ঘাটে বসে থাকে নরিন্তর।





সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০৫
৮টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বন্ডাইর মত হত্যাকাণ্ড বন্ধে নেতানিয়াহুদের থামানো জরুরি...

লিখেছেন নতুন নকিব, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:২৫

বন্ডাইর মত হত্যাকাণ্ড বন্ধে নেতানিয়াহুদের থামানো জরুরি...

বন্ডাই সৈকতের হামলাস্থল। ছবি: রয়টার্স

অস্ট্রেলিয়ার সিডনির বন্ডাই সৈকত এলাকায় ইহুদিদের একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানে সমবেত মানুষের ওপর দুই অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী অতর্কিতে গুলি চালিয়েছে। এতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমাণ নন বলা কুফুরী

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১৪



সূরাঃ ২ বাকারা, ২৫৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৫৫। আল্লাহ, তিনি ব্যতীত কোন ইলাহ নেই।তিনি চিরঞ্জীব চির বিদ্যমাণ।তাঁকে তন্দ্রা অথবা নিদ্রা স্পর্শ করে না।আকাশ ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে সমস্তই... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিজয়ের আগে রাজাকারের গুলিতে নিহত আফজাল

লিখেছেন প্রামানিক, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:১৩


ঘটনা স্থল গাইবান্ধা জেলার ফুলছড়ি থানার উড়িয়া ইউনিয়নের গুণভরি ওয়াপদা বাঁধ।

১৯৭১সালের ১৬ই ডিসেম্বরের কয়েক দিন আগের ঘটনা। আফজাল নামের ভদ্রলোক এসেছিলেন শ্বশুর বাড়ি বেড়াতে। আমাদের পাশের গ্রামেই তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

৫৫ বছর আগে কি ঘটেছে, উহা কি ইডিয়টদের মনে থাকে?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৮




ব্লগের অনেক প্রশ্নফাঁস ( Gen-F ) ১ দিন আগে পড়া নিউটনের ২য় সুত্রের প্রমাণ মনে করতে পারে না বলেই ফাঁসকরা প্রশ্নপত্র কিনে, বইয়ের পাতা কেটে পরীক্ষার হলে নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

১৯৭১ সালে পাক ভারত যুদ্ধে ভারত বিজয়ী!

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৯


দীর্ঘ ২৫ বছরের নানা লাঞ্ছনা গঞ্জনা বঞ্চনা সহ্য করে যখন পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বীর বাঙালী অস্ত্র হাতে তুলে নিয়ে বীরবিক্রমে যুদ্ধ করে দেশ প্রায় স্বাধীন করে ফেলবে এমন সময় বাংলাদেশী ভারতীয়... ...বাকিটুকু পড়ুন

×