হঠাৎ করে দুটি ছেলে হেসেই কুটি কুটি
হাসির সাথে মিশাল দিয়ে খাচ্ছে লুটুপুটি।
কান্ড দেখে ছেলে দুটোর এলো সবাই ছুটে
এত্ত হাসির কারন কী, বলছে না কেউ মোটে!
মুখের কাছে আঙুল ধরে ফিক্ করে দেয় হাসি
ওদের হাসি দেখে সবাই করছে হাসাহাসি।
আসছে যারা হাসছে তারা বলছে না যে কারণ
অট্টহাসির বইছে জোয়ার করবে কে রে বারণ।
হাসির সাথে যোগ হয়েছে ঠকর ঠকর কাশি
এসব দেখে হাসছে বেদম মাঠের গরু খাসি।
হাসি এবং কাশির সাথে বেতাল নাচানাচি
চলছে এবার ধনুক বাঁকা আচ্ছা তালে হাঁচি।
হেসে কেশে হাঁইচ্ছ মেরে পাক খেয়ে যায় পড়ে
মুরুব্বিরা বলছে থামো, যাচ্ছে তো সব মরে।
উথাল-পাতাল হাসির মাতাল উপুড় হয়ে হাসে
ওল্টে-পুল্টে খিচকি মেরে চোখের জলে ভাসে।
হাসি-কাশি নাচানাচির লাগে না রে কারণ
এসব কাজে বাধা দেওয়া এক্কেবারে বারণ।
আমরা সবাই ভুলে গেছি পরাণখোলা হাসি
হাসির সাথে বিলিয়ে দেব ফূর্তি রাশি রাশি।
একটি দিবস খুব জরুরি হাসি দিবস চাই
এই দিবসে দেশের মানুষ এক হবোরে ভাই।
হাসির জোয়ার বইয়ে দেব উষর মরু চরে
বিলিয়ে দেবো হাসিগুলো সবার ঘরে ঘরে।
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:০২