somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মূখ্যমন্ত্রী হাসিনা ভারতের স্বার্থ রক্ষা করবেন নাতো বাংলাদেশের উপকার করবেন? চীন-বাংলাদেশের সম্পর্ক নষ্টের ষড়যন্ত্র হচ্ছে!

২২ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:৪৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সেই ২০০৫ সালে বুশ প্রশাসনের পররাষ্ট্রী মন্ত্রী কন্ডালিৎসা রাইস যখন মানমোহন সিং এর সাথে আলোচনার পর বলেন যে আমেরিকা ভারতকে সাথে নিয়ে উপমহাদেশের জন্য কাজ করে যাবে, তখনই বুঝতে পারি যে ২০০৬ সালে বা পরবর্তীতে বাংলাদেশের কপালে খারাবী আছে। ঐ ২০০৫ সালের শেষ দিকে বাংলাদেশে নিযূক্ত ডেপুটী ভারতীয় হাইকমিশনার সর্বজ্বিত চক্রবর্তী আলীগ সা. সম্পাদক আব্দুল জলিলের উপস্থিতিতে এক আলোচনা অনুষ্ঠানে বলেন "ভারত আর বেশী দিন ট্রানজিট এবং চট্টগ্রাম বন্দর ব্যাবহারের অপেক্ষায় বসে থাকতে পারবে না"। যেন মামা বাড়ীর আবদার। আর হবেই বা না কেন! যেখানে আওয়ামী-বাকশালী-তাবেদার গং আছে সেখানে ভারত থোড়াই বাংলাদেশকে পরোয়া করে। ১/১১ ঘটানোই হয়েছে আলীগকে ক্ষমতায় এনে ভারতকে চিরস্থায়ী কিছু সুবিধা দিতে যা থেকে বাংলাদেশ কখনই বেড়িয়ে আসতে না পারে। একমাত্র শহীদ জিয়াই ১৯৭৫-৮১ সালে ভারতের সাথে ২৫ বছরের গোলামী চুক্তির বেশ কিছু শর্ত ভেঙ্গে বাংলাদেশকে সার্বভৌমত্বের পথ দেখান। প্রমাণ চীনের সাথে বাংলাদেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ভারতীয় দালাল তাজউদ্দিন ৭ টি অসম শর্ত করেছিল;

“১৯৭১ সালের অক্টোবর মাসে ভারত সরকারের সাথে প্রবাসী বাংলাদেশ সরকার প্রশাসনিক, সামরিক, বাণিজ্যিক, পররাষ্ট্র ও প্রতিরক্ষা বিষয়ে একটি সাতদফা গোপন সমঝোতা চুক্তি সম্পাদন করেন। চুক্তিগুলো নিম্নরূপ:
১. প্রশাসনিক বিষয়ক: যারা সক্রিয়ভাবে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছে শুধু তারাই প্রশাসনিক কর্মকর্তা পদে নিয়োজিত থাকতে পারবে। বাকীদের জন্য জায়গা পূরণ করবে ভারতীয় প্রশানিক কর্মকর্তাবৃন্দ।

২. সামরিক বিষয়ক: বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পর প্রয়োজনীয় সংখ্যক ভারতীয় সৈন্য বাংলাদেশে অবস্থান করবে। ১৯৭২ সালের নভেম্বর মাস থেকে আরম্ভ করে প্রতিবছর এ সম্পর্কে পুনরীক্ষণের জন্য দু’দেশের মধ্যে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।

৩. বাংলাদেশের নিজস্ব সেনাবাহিনী বিষয়ক: বাংলাদেশের নিজস্ব কোন সেনাবাহিনী থাকবেনা। অভ্যন্তরীণ আইন-শৃংখলা রক্ষার জন্য মুক্তিবাহিনীকে কেন্দ্র করে একটি প্যারামিলিশিয়া বাহিনী গঠন করা হবে।

৪. ভারত-পাকিস্তান সর্বাত্মক যুদ্ধ বিষয়ক: সম্ভাব্য ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে অধিনায়কত্ব দেবেন ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রধান। এবং যুদ্ধকালীন সময়ে মুক্তি বাহিনী ভারতীয় বাহিনীর অধিনায়কত্বে থাকবে।

৫. বণিজ্য বিষয়ক: খোলা বাজার ভিত্তিতে চলবে দু’দেশের বাণিজ্য। তবে বাণিজ্যের পরিমাণের হিসাব নিকাশ হবে বছর ওয়ারী এবং যার যা প্রাপ্য সেটা র্স্টার্লিং এ পরিশোধ করা হবে।

৬. পররাষ্ট্র বিষয়ক: বিভিন্ন রাষ্ট্রের সংগে বাংলাদেশের সম্পর্কের প্রশ্নে বাংলাদেশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংগে যেগাগাযোগ রক্ষা করে চলবে এবং যতদুর পারে ভারত বাংলাদেশকে এ ব্যাপারে সহায়তা দেবে।

৭. প্রতিরক্ষা বিষয়ক: বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা বিষয়ের দায়িত্ব গ্রহণ করবে ভারত।

” (অলি আহাদ রচিত “জাতীয় রাজনীতি ১৯৪৫ থেকে ৭৫”, বাংলাদেশ কোঅপারেটিভ বুক সোসাইটি লি: প্রকাশিত, চতুর্থ সংস্করণ ফেব্রুয়ারী ২০০৪, পৃষ্ঠা-৪৩৩,৪৩৪)।

১৯৭২-৭৫ সালে বাংলাদেশের সেনাবাহিনী ছিল নখ দন্তহীন বাঘ। বিদেশের বিশেষ করে ভারতের আক্রমণতো দূরে থাকুক মুজিব সৃষ্ট চাকমা সমস্যায় তৈরি শান্তিবাহিনীকেও মোকাবেলার ক্ষমতা বাংলাদেশের ছিল না। কিন্তু গণ চীনের সহায়তায় বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী ঘুরে দাড়ায়। শান্তিবাহিনী প্রচন্ড মার খেয়ে কার্যত র্দূবল হয়ে যায়। ভারত কখনই এটা মেনে নেয়নি। পরিণাম ১৯৮১ সালে জিয়ার হত্যাকান্ড। ভারতীয় নেহেরু ডকট্রিন অনুযায়ী উপমহাদেশের অন্যান্য রাষ্ট্রের সংস্কৃতিক স্বাধীনতা থাকবে কিন্তু রাজনৈতিক স্বাধীনতা নয়, তথা সার্বভৌমত্ব নয়। পরে এরশাদের ক্ষমতা দখল, ৯০ এর অভূ্ত্থানের পর খালেদা জিয়ার বিএনপি ক্ষমতায় আসা এবং ১৯৯৬-২০০১ এ হাসিনা কেউই ভারতের বিরুদ্ধে কোন দাবী তুলে কিছু করতে পারেইনি, উপরন্ত এরশাদ ফারক্কার ৫ সালা চুক্তির গ্যারান্টি ক্লজ অংশ বাদ দেন, আর হাসিনা ৩০ বছরের প্রতারণামূলক চুক্তি, ৩টি বিতর্কিত বিষয় রেখে সন্ত্রাসী চাকমাদের সাথে শান্তিচুক্তি করেন। যার কারণে বিদেশীরা বলতে শুরু করেছেন পাহাড়ে বাঙালীদের যেকোন উপয়ে উচ্ছেদ করতে হবে;

Click This Link

অনেকে আওয়ামী-বাকশালী গং টিটকারী মারে খালেদা জিয়ার আশংকা যে শান্তিচুক্তির ফলে পুরো চট্টগ্রামই ভারতের সাথে মিশে যাবে। এই লর্ড আভু্বুরী গংদের আস্ফলন আওয়ামী-বাকশালী গংদের মুখে জুতা মারার মত। যদি ভবিষ্যতে পাবর্ত্য চট্টগ্রামে বাঙালীই না থাকে তো উপজাতি চাকমারা সহ সবাই গণভোটের দাবী তুলে বাংলাদেশ থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার চেষ্টা করবে। এই কুলাঙ্গার প্রভু ভারতের স্বার্থে হেন কাজ নেই যা করতে না পারে। এই শান্তিচুক্তি যে পাবর্ত্য চট্টগ্রামকে পূর্ব তিমুরের পরিণিতির দিকে নিয়ে যাবে তা আওয়ামী-বাকশালী গং বুঝেও না বুঝার ভান করে। ১৯৬২ সালে ভারত পর্তূগাল হতে গোয়া রাজ্য দখল করলে সেটা বৈধ। কারণ ইউরোপীয়রা আসার পূর্বে সেটাতো ভারতের অংশই ছিল। কিন্তু । ঐতিহাসিক ভাবে পূর্ব তিমুর ৩/৪ শত বছর আগে ইন্দোনেশিয়ার অংশ ছিল সেটা অষ্ট্রেলিয়া, ইউরোপ এবং আমেরিকা মানতে নারাজ। উল্লেখ্য ইন্দোনেশিয়া ১৯৭৫ সালে পূর্ব তিমুর দখল করে নেয়। যেহেতু ইন্দোনেশিয়া মুসলমান তাই পূর্ব তিমুর সে ধরে রাখতে পারেনি। আজকে আওয়ামী-বাকশালী বুদ্ধিজীবি গংদের একজন আব্দুল মোমেন ভারতের শান্তিবাহিনীকে বাংলাদেশের অখন্ডতার বিরুদ্ধে লেলিয়ে দেওয়ার বিষয়টিকে বেমালুম অস্বীকার করে বলে উল্টো বিএনপিই নাকি পাকিস্তানের সহায়তায় উলফা-বড়ো গেরিলাদের সাহায্য করে ভারতের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে;

Click This Link

এরা দালাল বলেই প্রভু ভারতের দোষ স্বীকার করতে চায় না।

২০০১-০৬ সালেই শহীদ জিয়ার সময়ের মতন পুরোপুরি না হউক বাংলাদেশ বহুলাংশেই ভারতের সাথে অভিন্ন বিষয়ের প্রায় সব কিছু নিয়েই বার্গেনিং করে। উদাহরণ স্বরুপ মায়ানমার হতে ভারত বাংলাদেশের মধ্যদিয়ে গ্যাস পাইপ লাইন আনতে চাইলে জোট সরকার নিম্নলিখিত ৩টি শর্ত দেয়;

১) বাণিজ্য বৈষম্য কমাতে হবে,
২) নেপাল ও ভুটান কে বাংলাদেশে আসতে ট্রানজিট দিতে হবে এবং
৩) নেপাল ও ভুটানের হাইড্রোলিক ইলেকট্রিসিটি বাংলাদেশে আনার সুযোগ দিতে হবে।

এই তিন শর্তের কারণে ভারত পিছিয়ে যায়। শুধু তাই নয় বাংলাদেশের মধ্যে দিয়ে ভারতকে করিডোর এবং চট্টগ্রাম বন্দর দেওয়ার চাপ দিলে জোট সরকার ঐ সময়ে উপরোক্ত তিন শর্তের পাশাপাশি অভিন্ন নদ-নদীর পানির ন্যায্য বন্টন, সমুদ্রসীমা, ১৯৭৪ চুক্তির আলোকে সীমান্ত ছিটমহল সমস্যা, সমুদ্রসীমা, চীনকে ট্রানজিট সহ বহুবিধ দাবীর যূগৎপৎ চুক্তির দাবী জানায়। কিন্তু ভারত আধিপত্যবাদী মনোভাবের কারণে এবং শুধু চীন কেন নেপাল, ভুটানকেও সুবিধা দিতে নারাজ। আর এ ছাড়াও নেপাল-ভুটান-চীন সরাসরি স্থল সুবিধা পেলে বাংলাদেশ তা থেকে ১০-২০ বিলিয়ন ডলার উপার্জন করবে তা ভারত কোনমতেই চায় না। ভারত চায় বাংলাদেশ ভঙ্গুর অর্থনীতির দরিদ্র দেশ হিসেবে তার উপর নির্ভরশীল থাকুক। ইউরোপীয়দের ব্রড মাইন্ডের ছিটেফোটাও ভারতের নেই। কিন্তু আওয়ামী-বাকশালী-তাবেদারদের চাণক্য রাজনীতির কারণে হাসিনার এই ২০১০ এর জানুয়ারী সফর এমন ঢাক ঢাক গুড় গুড় রব যেন বাংলাদেশই লাভবান হয়েছে। প্রথমে কথা ছিল তিস্তা নদীর পানির সম্মানজনক চুক্তি হবে। কিন্তু ভারতীয়রা যে প্রত্যাখান করেছে তা বলার মত সৎ সাহস হাসিনার তথা মহাজোট সরকারের নেই। তার উপর বলে বেড়াচ্ছে শতাধিক বাংলাদেশী পণ্যের নাকি ভারত বিনাশুল্কে ভারতে প্রবেশ করতে দিবে। কিন্তু দেখা গেল আজ পর্যন্ত বাংলাদেশের বাণিজ্য ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে নাকি কিছুই জানে না। হাসিনা স্রেফ দায়সারা গোছের প্রস্তাব ভারতের কাছে করেছে আর তাতেই আওয়ামী-বাকশালী গং বগল দাবা করে নাচে। যেখানে লিখিত চুক্তির বিষয়ই ঘটেনি। উপরন্ত মংলা ও চট্টগ্রাম বন্দর ভারতকে এক তরফা ব্যাবহারের লিখিত চুক্তি তথা দস্তখত দিয়ে এসে হাসিনা দাবী করছে শুধু ভারত নয় নেপাল ও ভুটানও এই সুযোগ পাবে। এটাও যে হাসিনার দায়সারা গোছের প্রস্তাব তথা চরম প্রতারণা তা আতাউস সামাদের দৈনিক সমকালের ২১/০১/২০১০ তারিখে "ট্রানজিট থেকে সড়ক পথকে রেহাই দিন" শিরোণামে উপ-সম্পাদকীয় দেখলে বুঝা যায়। আতাউস সামাদ প্রশ্ন করেছেন ভারত কোথায় বলেছে নেপাল ও ভুটানও বাংলাদেশের সমুদ্র বন্দর ব্যাবহার করতে পারবে? যেখানে টিপাই মুখী বাধের বিষয়ে ভারত সরকারের প্রদত্ত উপাত্ত আজ অবধি মহাজোট সরকার প্রকাশ করেনি সেখানে চট জলদি হাসিনার ২০১০ সালের দিল্লী সফরে ভারতের সাথে কি চুক্তি হল সেটাও সহজে আমরা জানব না। কারণ ভারতের সাথে বাংলাদেশের ক্ষতিকারক বলেই হাসিনার সরকার চুক্তির বিষয় সহজে প্রকাশ করে না এবং সেটা যখন আর কিছুই করার থাকে না তখনই প্রকাশিত হয়। যেমন শান্তি চুক্তির বিষয় স্বাক্ষরের মাত্র ৭ দিন আগে প্রকাশিত হয়। হাসিনা বাংলাদেশের মানুষকে তার পৈতৃক সম্পত্তি মনে করে এবং গাধা মনে করে। মিডিয়ার জোরে তার সাম্প্রতিক দিল্লী সফরকে এমন ভাবে তুলে ধরা হয়েছে যেখানে প্রথম আলোর মত পত্রিকাও তার প্রশংসায় গদ গদ। আর বিএনপি যেন এর বিরুদ্ধে আন্দোলন না করতে পারে তার জন্য সৈয়দ আশরাফের ঢাকায় মোশারফ-চেটিয়ার কাল্পনিক বৈঠক, তারেক রহমানের নির্দেশে ২১শে আগষ্টের গ্রেনেড হামলা এবং বর্তমানে ১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় বাংলাদেশের সি.আই.ডির চীনে গিয়ে তদন্তের খায়েশ সেই বিষয়ই নির্দেশ করে(দৈনিক যায়যায় দিন ২১/০১/২০১০)। এখানেই বিষয়টি ভয়ংকর। বাংলাদেশের সাথে গণ চীনের সাথে যে সম্পর্ক টুকুও আছে তাও ভারত নষ্ট করতে মড়িয়া। ভারত চায় শুধু নেপাল ও শ্রীলংকা নয় বাংলাদেশও যেন চীন হতে সামরিক সহায়তা না নেয়;

Click This Link

বাংলাদেশের সি.আই.ডির সাম্প্রতিক খায়েশ যে ভারতীয় তাবেদার মহাজোট সরকারেরই খায়েশ তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। তর্কের খাতিরে যদি ধরি যে চীন বিষয়টির সাথে জড়িত সেক্ষেত্রে সি.আই.ডি প্রথমে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে জানাবে। বিধি মোতাবেক পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় হয় চীন সরকারকে সরাসরি নতুবা বাংলাদেশে নিযূক্ত চীনা দুতাবাসকে জানাবে। কিন্তু পত্রিকায় সরাসরি কিভাবে সি.আই.ডির এই দুঃসাহসের খায়েশের কথা আসে। ভারত সরকার দূরে থাকুক মার্কিন সরকার কিংবা তার সি.আই.এ চীনের বিরুদ্ধে এ রকম খায়েশের কথা বলে না। সেক্ষেত্রে বাংলাদেশের মতন তৃতীয় বিশ্বের দেশ কিভাবে এমন ধৃষ্টতা দেখায়? কিন্ডারগার্টেনের একটা ছাত্রও বুঝবে যে অভিন্ন সীমান্ত দিয়ে চীন ইচ্ছা করলেই উলফা-বড়োদের সামরিক সহায়তা করতে পারে যেখানে ভারত তিব্বতীয় বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সেই ৫০ এর দশক হতেই প্রকাশ্যে শেল্টার দিয়ে আসছে। সি.আই.ডি মানেই বাংলাদেশের সরকার। ২১শে আগষ্টের গ্রেনেড হামলা যদি জজ মিয়াকে কথিত শেখানো বুলির সি.আই.ডির কর্ম জোট সরকারের দায়ভার হয় তো বর্তমানের সি.আই.ডির চীনে গিয়ে তদন্ত করার খায়েশ কি ভারতীয় তাবেদার মহাজোটের উপর বর্তায় না। এটা ভারতের বহু পুরোনো প্রচেষ্টা যে কিভাবে বাংলাদেশ ও চীনের সম্পর্ক অবনতি ঘটানো যায়। মূখ্যমন্ত্রী হাসিনা বাংলাদেশের ক্ষমতায় আসার মক্ষোম সুযোগ ভারত নিচ্ছে। এই সবই তার অংশ মাত্র। তাই যারা বাংলাদেশকে প্রকৃত অর্থে স্বাধীন তথা সার্বভৌম দেখতে চান তাদের সতর্ক থাকতে হবে। এর জন্য র্দূবার গণ-আন্দোলনের বিকল্প নেই। শত্রু ভারত জাল বিছানোর কাজ অনেক আগেই তথা ১/১১ হতে শুরু করেছে.........আর কয়েক বছরের মধ্যেই সে জাল টানা শুরু করবে......তখন চাইলেও বাচার উপায় থাকবে না। আল্লাহ আমাদের সহায় হৌন। আমিন!


৩২টি মন্তব্য ২৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

---অভিনন্দন চট্টগ্রামের বাবর আলী পঞ্চম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয়ী---

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ১৯ শে মে, ২০২৪ দুপুর ২:৫৫





পঞ্চম বাংলাদেশি হিসেবে বিশ্বের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্ট জয় করেছেন বাবর আলী। আজ বাংলাদেশ সময় সকাল সাড়ে ৮টায় এভারেস্টের চূড়ায় ওঠেন তিনি।

রোববার বেসক্যাম্প টিমের বরাতে এ তথ্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

সকাতরে ঐ কাঁদিছে সকলে

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৩:২৯

সকাতরে ওই কাঁদিছে সকলে, শোনো শোনো পিতা।

কহো কানে কানে, শুনাও প্রাণে প্রাণে মঙ্গলবারতা।।

ক্ষুদ্র আশা নিয়ে রয়েছে বাঁচিয়ে, সদাই ভাবনা।

যা-কিছু পায় হারায়ে যায়,... ...বাকিটুকু পড়ুন

বসন্ত বিলাসিতা! ফুল বিলাসিতা! ঘ্রাণ বিলাসিতা!

লিখেছেন নাজনীন১, ১৯ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৪:০৯


যদিও আমাদের দেশে বসন্ত এর বর্ণ হলুদ! হলুদ গাঁদা দেখেই পহেলা ফাল্গুন পালন করা হয়।

কিন্তু প্রকৃতিতে বসন্ত আসে আরো পরে! রাধাচূড়া, কৃষ্ণচূড়া এদের হাত ধরে রক্তিম বসন্ত এই বাংলার!

ঠান্ডার দেশগুলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সমাধান দিন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩১




সকালে কন্যা বলল তার কলিগরা ছবি দিচ্ছে রিকশাবিহীন রাস্তায় শিশু আর গার্জেনরা পায়ে হেটে যাচ্ছে । একটু বাদেই আবাসিক মোড় থেকে মিছিলের আওয়াজ । আজ রিকশাযাত্রীদের বেশ দুর্ভোগ পোয়াতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে গরু দুধ দেয় সেই গরু লাথি মারলেও ভাল।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২০ শে মে, ২০২৪ রাত ১২:১৮


০,০,০,২,৩,৫,১৬, ৭,৮,৮,০,৩,৭,৮ কি ভাবছেন? এগুলো কিসের সংখ্যা জানেন কি? দু:খজনক হলেও সত্য যে, এগুলো আজকে ব্লগে আসা প্রথম পাতার ১৪ টি পোস্টের মন্তব্য। ৮,২৭,৯,১২,২২,৪০,৭১,৭১,১২১,৬৭,৯৪,১৯,৬৮, ৯৫,৯৯ এগুলো বিগত ২৪ ঘণ্টায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

×