


২০০০ সালে ভারতের কোলকাতার বই মেলায় হাসিনাকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর বদলে মূখ্যমন্ত্রী বলা হয়। এই নিয়ে হাসিনাকে প্রশ্ন করা হলে সে বলে "আমি মিটি মিটি হাসছি"। শুধু হাসি কেন সম্ভব হলে আনন্দে নেচেই ফেলতেন। কারণ ঐ ষ্টেজেই কোলকাতার দাদা বাবুরা হাসিনাকে বলে "হাসিনা তুমি আমাদেরই লোক"। ১৯৯৬ সালে দেশবাসী, নদী-পানি বিশেষজ্ঞদেরকে না জানিয়েই ৩০ বছর মেয়াদী প্রতারণামূলক ফারাক্কা চুক্তি করে আসে। বলে যে তারা বেশ সফল শুস্ক মৌসুমে বাংলাদেশ পানি পাবে। আর এখন বলে যে জলাধার নির্মাণ করে বর্ষা কালের পানি ধরে রাখতে হবে

১৯৯৬-২০০১ ভারতকে করিডোর সুবিধা না দিতে পারলেও ২০০৮ এ মিথ্যা বলল যে সার্ক কানেটিভিটির মাধ্যমে বাংলাদেশ নাকি সিঙ্গাপুর হয়ে যাবে। কিন্তু ঐ ৩০ বছর মেয়াদী ফারাক্কা চুক্তির মতই জানুয়ারী ২০১০এ দিল্লীতে হাসিনা গোপন শর্তে ভারতের সাথে চুক্তি করে। এখন যখন নদী পথের ট্রানজিট ফি দাবী করা হয় ভারত দিতে নারাজ। উপরন্তু হাসিনার উপদেষ্টা মসিউর বলে "ভারত হতে ফি চাওয়া অসভ্যতা"। আজ পর্যন্ত আমরা জানলাম না হাসিনা ২০১০ সালে ভারতের সাথে কি কি শর্তে চুক্তি করল। ভারত আলীগের কল্যাণে আমাদের পোল্ট্রি সহ বিভিন্ন ব্যাবসা বাগিয়ে নিয়ে আমাদের ব্যাবসায়ীদের ক্ষতিগ্রস্থ করছে তখন হাসিনা আবিস্কার করে;
খালেদার হৃদয়ে পেয়ারে পাকিস্তান: প্রধানমন্ত্রী (অডিও)
Click This Link
একেই বলে হাসিনার চুরি তার উপর শিনাজুড়ি! অথচ কোলকাতার দাদা বাবুরা প্রায়ই বলে হাসিনা বাংলাদেশের মূখ্যমন্ত্রী;
Click This Link
কোলকাতার এই দাদা বাবুরা মনমোহন সিংকে ঠিকই ভারতের প্রধানমন্ত্রী বলে। কিন্তু বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গকে এক মনে করে বিধায় এই হাসিনাকেই স্রেফ মূখ্যমন্ত্রী বলে। হাসিনা ভারতকে মনে প্রাণে ভালবাসেন। তাই তার কাছে স্বাধীন-সার্বভৌম সচেতন খালেদাকে পাকিস্তান প্রেমিক মনে করা খুব স্বাভাবিক। তাতে বাংলাদেশের স্বার্থ বিকিয়ে ভারতকে দেওয়া একতরফা সুবিধা ধামাচাপা দেওয়া যেতে পারে!
