somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ইতিহাসের কাব্য : ফিলিস্তিন, হামাস, ইসরায়েল

২৫ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৫৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ইসরায়েল কর্তৃক ফিলিস্তিন দখলের ইতিহাস

ভূমধ্যসাগরের পূর্বে ১০,৪২৯ বর্গমাইলব্যাপী প্যালেস্টাইন দেশটি ছিল অটোমান খেলাফতের অধীন, প্রথম বিশ্বযুদ্ধে যারা ছিল বৃটেন বিরোধী জোটে৷ তখন যুদ্ধ জয়ে প্যালেস্টিনিয়ানদের সহযোগিতা পাওয়ার আশায় ১৯১৭ সালে বৃটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লর্ড বেলফোর যুদ্ধে জয়ী হলে এই ভূমিতে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হবে বলে আশ্বাস দেন৷ যা ইতিহাসে বেলফোর ঘোষণা হিসেবে পরিচিত৷ যেহেতু আরবরা ছিল ইহুদিদের তুলনায় কয়েকগুণ বেশি, সেহেতু ঘোষণাটি তাদের অনুকূল বলেই তারা ধরে নেয়৷ কিন্তু এর মাঝে যে মহা ধোকাটি লুকিয়ে ছিল তা তারা বুঝতে পারেনি৷ বৃটিশ শাসনের শুরু থেকে৷ প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় বৃটেনের প্রয়োজনে দুর্লভ বোমা তৈরির উপকরণ কৃত্রিম ফসফরাস তৈরি করতে সক্ষম হন ইহুদি বিজ্ঞানী ড. হেইস বাইজম্যান৷ ফলে আনন্দিত বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী জানতে চাইলেন কি ধরনের পুরস্কার তিনি চান৷ উত্তর ছিল অর্থ নয় আমার স্বজাতির জন্য এক টুকরো ভূমি আর তা হবে প্যালেস্টাইন৷ ফলে প্যালেস্টাইন ভূখণ্ডটি ইহুদিদের হাতে তুলে দেয়ার জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুতি নেয় বৃটেন৷ প্রথম বিশ্বযুদ্ধ জয়ের পর বৃটেন স্বাধীনতা দেয়ার অঙ্গীকারে ১৯১৮ সাল থেকে ৩০ বছর দেশটিকে নিজেদের অধীন রাখে৷ মূলত এই সময়টিই প্যালেস্টাইনকে আরব শূন্য করার জন্য ভালোভাবে কাজে লাগায় ইহুদি বলয় দ্বারা প্রভাবিত ইঙ্গ-মার্কিন শক্তি৷

বৃটিশরা একদিকে ইহুদিদের জন্য খুলে দেয় প্যালেস্টাইনের দরজা, অন্যদিকে বৃটিশ বাহিনীর সহযোগিতায় ইহুদিরা প্যালেস্টিনিয়ানদের বিতাড়িত করে নিজেদের অবস্থান সুদৃঢ় করার জন্য গড়ে তোলে অনেক প্রশিক্ষিত গোপন সন্ত্রাসী সংগঠন৷ তার মধ্যে তিনটি প্রধান সংগঠন ছিল হাগানাহ, ইরগুন ও স্ট্যার্ন গ্যাং যারা হত্যা, সন্ত্রাস, ধর্ষণ আর ধ্বংসযজ্ঞ সৃষ্টির মাধ্যমে নিরীহ প্যালেস্টিনিয়ানদের বাধ্য করে নিজ মাতৃভূমি ছেড়ে চলে যেতে৷ সন্ত্রাসী সংগঠনগুলোর গণহত্যার কথা যখন আন্তর্জাতিকভাবে প্রচারিত হচ্ছিল তখন পরিস্থিতকে নিজেদের অনুকূলে আনার জন্য গুপ্ত সংগঠন হাগানাহ বেছে নেয় আত্মহনন পন্থা৷ ১৯৪০ সালে এসএস প্যাটৃয়া নামক একটি জাহাজকে হাইফা বন্দরে তারা উড়িয়ে দিয়ে ২৭৬ জন ইহুদিকে হত্যা করে৷ ১৯৪২
সালে আরেকটি জাহাজকে উড়িয়ে ৭৬৯ জন ইহুদিকে হত্যা করে৷ উভয় জাহাজে করে ইহুদিরা প্যালেস্টাইনে আসছিল আর বৃটিশরা সামরিক কৌশলগত কারণে জাহাজ দুটিকে প্যালেস্টাইনের বন্দরে ভিড়তে দিচ্ছিল না৷ হাগানাহ এভাবে ইহুদিদের হত্যা করে বিশ্ব জনমতকে নিজেদের পক্ষে আনার চেষ্টা করলো৷ পাশাপাশি ইহুদিদের বসতি স্থাপন ও আরবদের উচ্ছেদকরণ চলতে থাকে খুব দ্রুত৷ এর ফলে ২০ লাখ বসতির মধ্যে বহিরাগত ইহুদির সংখ্যা দাড়ালো ৫ লাখ ৪০ হাজার৷ এ সময়ই ১৯৪৭ সালের ২৯ নভেম্বর ইহুদি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ইঙ্গ-মার্কিন চাপে জাতিসংঘে ভোট গ্রহণ হয় তাতে ৩৩টি রাষ্ট্র পক্ষে, ১৩টি বিরুদ্ধে এবং ১০টি ভোট দানে বিরত থাকে৷ প্রস্তাব অনুযায়ী মোট জনসংখ্যার এক-চতুর্থাংশ হয়েও ইহুদিরা পেল ভূমির ৫৭% আর প্যালেস্টিনিয়ানরা পেল ৪৩% তবে প্রস্তাবিত ইহুদি রাষ্ট্রটির উত্তর-পশ্চিম
সীমানা ছিল অনির্ধারিত ফলে ভবিষ্যতে ইহুদিরা সীমানা বাড়াতে পারে৷ ফলে ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চূড়ান্ত হলেও উপেক্ষিত থেকে যায় প্যালেস্টাইন৷ জাতিসংঘের মাধ্যমে পাস হয়ে যায় একটি অবৈধ ও অযৌক্তিক প্রস্তাব৷ প্রহসনের নাটকে জিতে গিয়ে ইহুদিরা হয়ে ওঠে আরো হিংস্র৷ তারা হত্যা সন্ত্রাসের পাশাপাশি প্যালেস্টিনিয়ানদের উচ্ছেদ করার উদ্দেশে রাতে তাদের ফোন লাইন,
বিদ্যুত্ লাইন কাটা, বাড়িঘরে হ্যান্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ, জোর করে জমি দখল এবং বিভিন্নভাবে নারী নির্যাতন করে মৃত্যু বিভীষিকা সৃষ্টি করতে লাগলো৷ ফলে লাখ লাখ আরব বাধ্য হলো দেশ ত্যাগ করতে৷ এরপরই ১৯৪৮ সালের ১২ মে রাত ১২টা এক মিনিটে ইসরায়েল রাষ্ট্র ঘোষণা করলো ইহুদিরা৷ ১০ মিনিটের ভেতর যুক্তরাষ্ট্র স্বীকৃতি দিল, অতঃপর সোভিয়েত ইউনিয়ন-বৃটেন



ফিলিস্তিন ও ইসরায়েল এর মধ্যে চলে আসা সংঘাতকে বৃহত্তর অর্থে আরব-ইসরায়েল সংঘাতের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ হিসেবেও আখ্যায়িত করা যায়। দুইটি আলাদা জাতি করার জন্য অনেক পরিকল্পনাই করা হয়েছে। এই পরিকল্পনাগুলো বাস্তবায়িত হলে ইসরায়েলের
পাশে একটি স্বাধীন-সার্বভৌম ফিলিস্তিন রাষ্ট্রও গঠিত হতো। একটি সাম্প্রতিক জরিপে দেখা গেছে, দুই দেশের অধিকাংশ মানুষই এই সংঘাত নিরসনে অন্য যেকোন পরিকল্পনার তুলনায়
দুই-জাতি পরিকল্পনাকে বেশি সমর্থন করে। অধিকাংশ প্যালেস্টাইনী মনে করে, তাদের ভবিষ্যৎ রাষ্ট্র হওয়া উচিত পশ্চিম তীর ও গাজা উপত্যকা-কে কেন্দ্র করে। অধিকাংশ ইসরায়েলীও এই ধারণা সমর্থন করে। হাতে গোনা মাত্র কয়েকজন শিক্ষাবিদ সবকিছু বাদ দিয়ে একটিমাত্র রাষ্ট্র
গঠনকে সমর্থন করে। তাদের মতে সমগ্র ইসরায়েল, পশ্চিম তীর ও গাজা মিলে একটি দ্বি-জাতীয় রাষ্ট্র গঠিত হওয়া উচিত যেখানে সবার সমান অধিকার থাকবে। কিন্তু এ নিয়ে কোন
স্থির সিদ্ধান্তে আসা সম্ভব হয়নি। কারণ প্রত্যেকেই অন্যের কোন না কোন প্রস্তাবে অসম্মতি জ্ঞাপন করছে।

এই সংঘতে দেশী-বিদেশী অনেকগুলো শক্তি ও বিষয় জড়িয়ে পড়েছে। সংঘতে সরাসরি অংশ নেয়া দলগুলো হচ্ছে, এক পক্ষে ইসরায়েল সরকার যার প্রধান নেতা এহুদ ওলমার্ট। আর অন্য পক্ষে ফিলিস্তিন লিবারেশন অর্গানাইজেশন. (পিএলও) যার প্রধান নেতা বর্তমানে মাহমুদ আব্বাস । এই দুই পক্ষের মধ্যে আনুষ্ঠানিক সমঝোতা তৈরীতে কেন্দ্রী চরিত্র হিসেবে কাজ করে কোয়ার্টেট অফ দ্য মিড্ল ইস্ট (বা শুধু কোয়ার্টেট) নামে পরিচিত একটি দল। এই দলে কূটনৈতিকভাবে অংশ নেয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং জাতিসংঘ। আরব লীগ এই সংঘাতের আরেক নায়ক যারা একটি বিকল্প শান্তি পরিকল্পনা পেশ করেছে। আরব লীগের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য মিশর এতে মুখ্য ভূমিকা রাখছে।

২০০৬ সালের পর থেকে প্যালেস্টাইনীয় অংশ দুটি প্রধান দলে বিভক্ত হয়ে পড়েছে: ফাতাহ এবং হামাস। এর মধ্যে ফাতাহ-ই বর্তমানে সবচেয়ে বড়। এর ফলে দেশের কেন্দ্রীয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কর্তৃক শাসিত মূল ভূমি ব্যবহারিক অর্থে দুই ভাগে ভাগ হয়ে গেছে: পশ্চিম তীরে ফাতাহ এবং গাজা উপত্যকায় হামাস প্রভাব বিস্তার করেছে। এতে সমস্যা আরও বৃদ্ধি পেয়েছে, কারণ ইসরায়েলসহ অনেকগুলো দেশই হামাসকে সন্ত্রাসী সংগঠন মনে করে।
তার মানে, ২০০৬ এর নির্বাচনে হামাস সংখ্যাগরিষ্ঠ আসনে বিজয়ী হলেও তাদেরকে কোন আন্তর্জাতিক সমঝোতা অনুষ্ঠানে অংশ নিতে দেয়া হবে না।


কিন্তু হামাস নিয়েও আছে বিস্তর ঝামেলা। হামাসের জন্মটা একটু বিতর্কিত!! কথিত আছে, হামাস প্রতিষ্ঠায় সরাসরি সহায়তা দিয়েছিল ইসরায়েলের সামরিক গোয়েন্দা বাহিনী। এর পেছনে ইসরায়েলের উদ্দেশ্য ছিল, কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলা। সে সময় স্বাধীন-স্বার্বভৌম ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের লক্ষ্যে সংঘবদ্ধভাবে কাজ করে যাচ্ছিল ধর্মনিরপেক্ষ প্যালেস্টাইন
লিবারেশন মুভমেন্ট। ইসরায়েলের সামরিক গোয়েন্দারা চাইছিল, প্যালেস্টাইন লিবারেশন মুভমেন্টের প্রতিদ্বন্দ্বী আরেকটি ধর্মীয় গ্রুপ তৈরী করে স্বাধীন ফিলিস্তিন গঠনের প্রচেষ্টাকে দমিয়ে দেওয়া। ইসরায়েলের সেই প্রচেষ্টার সফলতা হিসেবে আজ ফিলিস্তিন প্রশাসনিকভাবেই দুইভাবে বিভক্ত। ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীর নিয়ন্ত্রণ করছে ফাতাহ আর গাজা নিয়ন্ত্রণ করছে হামাস। এইভাবে দ্বিধা-বিভক্ত ফিলিস্তিনিরা এখন ইসরায়েলের সবচেয়ে সহজতর শিকার।

হামাসের আন্দোলন সম্পর্কে হামজা নামের একজন ফিলিস্তিনি মুক্তি সংগ্রামকারীর বক্তব্য হচ্ছে, দ্বিতীয় ইন্তিফাদা আন্দোলন চলাকালে হামাস মুক্তি-সংগ্রামের পথ বদলে ফেলার সিদ্ধান্ত নেয়। তারা মনে করতে শুরু করে যে, কেবল আলোচনার মাধ্যমে ফিলিস্তিনের মুক্তি সম্ভব নয়। তারা আলোচনার টেবিল থেকে সরে এসে আত্মঘাতী বোমা হামলা শুরু করে। হামাস ইসরায়েলীদেরকে যে ব্যাথা দেওয়ার চেষ্টা শুরু করেছিল, তার বেদনা ভুগতে হচ্ছে আমাদেরকেই। হামজার এই বক্তব্যটি সংগ্রহ করেন ফিলিস্তিন মুক্তি সংগ্রাম নিয়ে গবেষণা গ্রন্থের লেখক এভি আইজ্যাকশ্রফ।

হামাস প্রতিষ্ঠায় ইসরায়েলের ভূমিকা:
১৯৪৮ সালে ইসরায়েল রাষ্ট্র গঠনের পর থেকেই একই ভূখন্ডের ওপর মালিকানা দাবি করতে থাকে ইসরায়েল সরকার ও ফিলিস্তিনিরা। ফিলিস্তিনিদের পক্ষে কথা বলতে থাকে ফিলিস্তিনি লিবারেশন অর্গানাইজেশন। সত্তরের দশকে গাজার মুসলমানদের বিষয়ে ভাবতে শুরু করে ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী। ওই সময়গুলোতে গাজার মুসলমানরা ইসরায়েল-ফিলিস্তিন ইত্যাদি বিষয়ে ভাবার চাইতে কুরান শরীফ পাঠেই বেশি মনযোগী ছিল। সে সময় ইসরায়েল সরকার গাজায় মুজামা আল ইসলামিয়া নামের একটি সংস্থাকে দাতব্য প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। এই সংস্থাটির প্রধান ছিলেন শেখ আহমেদ ইয়াসিন। সে সময় থেকেই শেখ আহমেদ ইয়াসিনকে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সহায়তা দিতে শুরু করে ইসরায়েল। এই স্বীকৃতির সুযোগে গাজায় স্কুল, লাইব্রেরী, হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করতে থাকে প্রতিষ্ঠানটি। পরবর্তীতে শেখ আহমেদ ইয়াসিনই প্রতিষ্ঠা করেন আজকের হামাস। হামাসের নেতা হিসেবে শেখ আহমেদ ইয়াসিন ব্যাপক সমাদৃত। তবে এই ধর্মীয় নেতার মৃত্যু হয় ইসরায়েলের সেনাবাহিনীর হাতেই।

এই কারণেই ইসরায়েল-হামাসের সম্পর্ককে যুক্তরাষ্ট্র-তালেবান সম্পর্কের সাথে তুলনা করা হয়। সোভিয়েত ইউনিয়নের বিরুদ্ধ শক্তি হিসেবে আফগানিস্তানে তালিবান তৈরীতে সহায়তা করেছিল আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র। সেই তালিবানরাই পরবর্তীতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধ শক্তি হিসেবে কাজ করতে শুরু করে। তেমনি প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশনের বিরুদ্ধ শক্তি হিসেবে হামাস প্রতিষ্ঠা করে, বর্তমানে সেই হামাসের পক্ষ থেকেই শত্রুতার শিকার হচ্ছে ইসরায়েল।


তবে ইতিহাস ইতিহাসের মতই থাক। আজ পর্যন্ত ৮০০ র বেশী মানুষ মারা গিয়েছে। আমি নিজেকে গাজার একজন মানুষ ভাবি, ভাবি আমার কোন আত্নীয় সেখানে আছেন, হঠাৎ বোমার আঘাতে সব কিছু শেষ হয়ে গেল। ভাবতেই বুকের ভিতরটা কেমন জানি করে উঠে। শূন্য সবকিছু। এক আদম হাওয়ার সন্তান আমরা। ওই ছোট্ট শিশুটি, যার হাতে একটা চকলেট, হাসপাতালের বেডে শুয়ে কাতরাচ্ছে সে আমাদেরই কেও। কত শিশু যে এতিম হচ্ছে তার কোন হিসেব নেই। ওরা বেছে বেছে শিশু আর মহিলাদের মারছে, যাতে ভবিষ্যতে গাজাবাসী আর দাড়াতে না পারে। তবে একদিন না একদিন মুসলমানদের চুরান্ত বিজয় আসবেই আর সে দিন আকাশে কাল মেঘ থাকবে না, ফুল ফুটবে, বাচ্চারা স্বাধীন ভাবে খেলবে, কোন ভয় থাকবে না, ফিলিস্তিনবাসী মুক্ত বাতাসে শ্বাস নিবে।

Free Palestine

সংবাদ ও শিক্ষামূলক ওয়েবসাইট
°°°GazaSderot : Life in spite of everything - a webdocumentary produced by arte.tv, in which daily video-chronicles(2 min. each) show the life of 5 people (men, women, children) in Gaza and Sderot, on both sides of the border.
°°° Plan of Israeli—Palestinian Resolution. A Conclusive Arrangement.
°°°Israeli-Palestinian ProCon.org Pros and Cons of hundreds of issues related to the conflict.
°°°Global Politician - Middle-East Section
°°° OneVoice Movement - One Million Voices to End the Conflict Seeking Common Ground
মানবতাবাদী সংঘ
°°°Human Rights Watch: Israel/Palestine
°°°B'Tselem - The Israeli Information Center for Human Rights in the Occupied Territories
°°°Al-Haq: Palestinian Human Rights Group : West Bank affiliate of the International Commission of Jurists
°°° নতুন দিন
২টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জীবন চলবেই ... কারো জন্য থেমে থাকবে না

লিখেছেন অপু তানভীর, ০২ রা মে, ২০২৪ সকাল ১০:০৪



নাইমদের বাসার ঠিক সামনেই ছিল দোকানটা । দোকানের মাথার উপরে একটা সাইনবোর্ডে লেখা থাকতও ওয়ান টু নাইন্টি নাইন সপ ! তবে মূলত সেটা ছিল একটা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর। প্রায়ই... ...বাকিটুকু পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ ঠেকাতে পুলিশি নির্মমতা

লিখেছেন এমজেডএফ, ০২ রা মে, ২০২৪ দুপুর ১:১১



সমগ্র যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসগুলোতে বিক্ষোভের ঝড় বইছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ কর্মসূচী অব্যাহত রয়েছে। একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বিক্ষোভ দমনের প্রচেষ্টা চালালেও তেমন সফল... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ ০১

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৫



নতুন নতুন শহরে এলে মনে হয় প্রতি টি ছেলেরি এক টা প্রেম করতে ইচ্ছে হয় । এর পেছনের কারন যা আমার মনে হয় তা হলো, বাড়িতে মা, বোনের আদরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হিটস্ট্রোক - লক্ষণ ও তাৎক্ষণিক করণীয়

লিখেছেন ঢাকার লোক, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:০৭

সাধারণত গরমে পরিশ্রম করার ফলে হিটস্ট্রোক হতে পারে। এতে দেহের তাপমাত্রা অতি দ্রুত বেড়ে ১০৪ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা তারও বেশি হয়ে যেতে পারে।

হিটস্ট্রোক জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন। চিকিৎসা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহকে অবিশ্বাস করার সংগত কোন কারণ নাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৩



সব কিছু এমনি এমনি হতে পারলে আল্লাহ এমনি এমনি হতে সমস্যা নাই। বীগ ব্যাং এ সব কিছু হতে পারলে আল্লাহও হতে পারেন। সব কিছুর প্রথম ঈশ্বর কণা হতে পারলে আল্লাহও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×