এরুপ প্রহসনের নির্বাচনে ভোট দেওয়ার আগে, দেখার আগে, নেপালে গিয়ে ভুমিকম্পে ধসে মরে যাওয়া, আহত হওয়া ব্যাক্তিদের উদ্ধারকাজে সহায়তা করা ভাল ছিল।
বিটিভি’র এবং আমাদের মহান মহান মন্ত্রি মহোদয় এর মত দেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন হয়েছে।

> যখন টিভির পর্দায় দেখি প্রতিপক্ষের পুলিং এজেন্টকে(মহিলাদের) সরকারী দল মেরে নাক ফাটিয়ে দেয়- তারপরেও মানতে হবে দেশে সুষ্ঠু নির্বাচন হয়েছে।
> যখন কেন্দ্রের ব্যালট পেপার প্রকাশ্যে বাইরে পাওয়া যায়- তারপরেও মানতে হবে দেশে সুষ্ঠু নির্বাচন হয়েছে।
> যখন প্রতিপক্ষের পুলিং এজেন্টকে মারধর করে কেন্দ্র থেকে বের করে দেওয়া হয়- তার পরেও মানতে হবে দেশে সুষ্ঠু নির্বাচন হয়েছে।
> যখন ভোটাররা ভোট দিতে গিয়ে তাদের বলা হয় ব্যালট পেপার নাই শেষ হয়ে গেছে- তারপরেও মানতে হবে দেশে সুষ্ঠু নির্বাচন হয়েছে।
> যখন ভোটাররা ভোট দিতে দেখতে পায় যে তার ভোটতো হয়ে গেছে.- তারপরেও মানতে হবে দেশে সুষ্ঠু নির্বাচন হয়েছে।
> যখন মিডিয়াকেকে কেন্দ্রে ঢুকতে দেওয়া হয় না কিন্তু কেন.? – তারপরেও মানতেহবে যে দেশে সুষ্ঠু নির্বাচন হয়েছে।
↓
প্রহসনের নির্বাচন কাকে বলে আগে শুনতান আজ দেখাও গেল। ইতি মধ্যে বিএনপি তিন সিটিতে, বাংলাদেশ ইসলামিক ফ্রন্ট, ঢাকার সাইদ খোকন, সহ একমাত্র আওয়ামীলীগ ছাড়া বাকি সবাই নির্বাচন বর্জন করতে চলেছে...... কেন্দ্রে ছাত্রলীগ সহ সরকারী দলের একতরফা জোরকরে গুন্ডামী, কেন্দ্র দখল, প্রতিপক্ষের এজেন্টদের বের করে দেওয়া, সহ নানা কারনে প্রশ্নবিদ্ধ এই নির্বাচনকে বয়কট করলো দেশবাসী.............তারপরেও নাকি দেশে সুষ্ঠু নির্বাচন হয়েছে।
↓
এতকিছুর পরেও যারা ভোট ডাকাতি করে ডাকাত মেয়র হতে চাই, আর যারা মনে করে যে না দেশে সুষ্ঠু নির্বাচন হয়েছে বা সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন হতে পারে- অবশ্যই অবশ্যই তাদের রক্তে দোষ আছে, একবার ডিএনএ টেষ্ট করে দেখতে পারেন।
↓
সেনাবাহিনী ক্যান্টনমেন্টে থাকবে,
সাধারণ ভোটাররা বাসায় থাকবে ।
বৈশাখের এই প্রখর রোদ্রের মধ্যে
ভোটারদের কস্ট করে দীর্ঘ লাইনে দাড়িয়ে
ভোট প্রদান করার কোন প্রয়োজন নেই।
দেশপ্রেমিক আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ,
যুবলীগের নেতাকর্মীরা ভোটকেন্দ্রে
জনগণের দায়িত্ব পালন যথাযথ ভাবে পালন
করছে ।