somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

দিনশেষে বিজয়ীকেই ইতিহাস মনে রাখে!!!

১৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৫৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



বলা হয়ে থাকে, কুত্তায় তাড়া করলে বিড়াল নাকি সামনে এমনকি মান্দার গাছও যদি পড়ে যায়, তাতেই লাফ দিয়ে উঠে। যারা জানেন না তাদেরকে বলছি, মাদার গাছ বা আন্চলিক টানে বলা মান্দার গাছ ভর্তি বড় বড় কাটা থাকে। সাধারনভাবে বিড়াল এই গাছে বোধগম্য কারনেই ওঠে না। তবে কুকুর তাড়া করলে ভিন্ন কথা। তখন জান বাচানোই প্রধান ইস্যু হয়ে দাড়ায়। এরকম আরো বেশকিছু প্রবাদবাক্য বাংলায় আছে। যেমন, ঠেকায় পড়লে বাঘে-গরুতে একঘাটে পানি খায়। যাই হোক, আপনারা আবার ভুল বুঝবেন না। এটা ভাষা শিক্ষা সংক্রান্ত কোন পোষ্ট না। এসব কথা বলার ফোকাল পয়েন্ট হলো, বেকায়দায় পড়লে মানুষ অনেক অপ্রিয় কাজ করতেই বাধ্য হয়।

আর প্যাচাই না। মূল প্রসঙ্গে চলে আসি।

তবে মূল প্রসঙ্গে আসতে চাইলেই তো আর চট করে আসা যায় না। সব সময়েই মূল প্রসঙ্গ বুঝতে চাইলে প্রসঙ্গের আরো মূলে যাওয়াটা জরুরী হয়ে পড়ে। তো এই সূত্রানুসারে, চলেন আমরা ১৯৮১ সালে ফিরে যাই। মধ্যপ্রাচ্যের সৌদি আরব, কাতার, বাহরাইন, কুয়েত, সংযুক্ত আরব আমিরাত আর ওমান একটা আন্চলিক সহযোগিতা ফোরাম গঠন করে। এর গালভরা নাম হলো গাল্ফ কো-অপারেশান কাউন্সিল, সংক্ষেপে জিসিসি। ২৫শে মে ১৯৮১ সালে এই ছয়টা দেশের এই ধরনের একটা ফোরামের মাধ্যমে এক হওয়ার প্রধান কারন ছিল অর্থনৈতিক। তবে, কান টানলে যেমন মাথা আসে; তেমনি অর্থনৈতিক বিষয়াদি নিয়ে কাজ করতে গেলে বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই অবধারিতভাবে রাজনীতি চলে আসে। দেশগুলোর মধ্যে ধনে-মানে-আয়তনে সৌদি আরব হলো প্রধান মাতবর। তা তারা বিবিধ কারনে হতেই পারে, কিন্তু অনেক পরিবারেই যেমন একজন বিদ্রোহী টাইপের দুষ্টু ছেলে থাকে; তেমনি জিসিসি পরিবারেও একটা দুষ্টু ছেলে আছে। সে হলো কাতার।

কথায় বলে, ধেনো মরিচ সাইজে ছোট হলেও এর তেজ অত্যন্ত বেশী। কাতার ধীরে ধীরে তাদের সেই ধেনো মরিচীয় চেহারা দেখাতে শুরু করে। ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত জিসিসিতে সৌদি আধিপত্য বা এক কথায় ডিক্টেটরশীপ মোটামুটিভাবে আনচ্যালেন্জড ছিল। কিন্তু এই সালেই কাতারে একটা প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে ক্রাউন প্রিন্স হামাদ বিন খলিফা আল থানি যখন তারই পিতা আমীর খলিফা বিন হামাদ আল থানিকে ক্ষমতাচ্যুত করেন, তখন পাশার দান উল্টে যাওয়ার সূত্রপাত হয়। নতুন আমীর সৌদিদের ঘোরতর শত্রু ইরানের সাথে ব্যবসায়িক সম্পর্ক জোড়দার করা শুরু করে আর আল জাজিরা নামক একটা স্যাটেলাইট চ্যানেল চালু করে। সৌদি আরব যেখানে মুসলিম ব্রাদারহুডের মতো রাজনৈতিক ইসলামিক দলগুলোকে অপছন্দ করে, কাতার সেখানে আল জাজিরার মাধ্যমে তাদের মতাদর্শ প্রচারের সুযোগ করে দেয়। কাতারের আমীরের এই ধৃষ্টতা বা উদ্ধতপূর্ণ আচরন সৌদি আরবের পক্ষে কি সহ্য করা সম্ভব? ফলে ক্ষমতা গ্রহনের পরের বছরেই, অর্থাৎ ১৯৯৬ সালে আরেকটা ব্যর্থ পাল্টা ক্যু এর মাধ্যমে যখন কাতারী আমীরকে ক্ষমতাচ্যুত করার চেষ্টা করা হয়, সৌদি আরব, আরব আমিরাত আর বাহরাইন তাতে সমর্থন যোগায়। তিন দেশের এই সমর্থন ছিল অনেকটা পাগলকে সাকো নাড়াতে নিষেধ করার মতো একটা বিষয়!!

পাগল কিন্তু সাকো ধরেই বসেছিল, নাড়ানোর জন্য একটা সুযোগের অপেক্ষায়! সেই সুযোগ এসে গেল ২০১০ সালে ''আরব বসন্ত'' এর মাধ্যমে। কাতারের আল জাজিরা এটার বিশাল কাভারেজ দেয়। এই আরব বসন্তের উন্মাতাল তালে পড়ে মিশরের হোসনি মোবারকের সরকারের পতন হলে সৌদি আরব পুরাই ভড়কে যায়। ২০১২ সালের নির্বাচনে মুহাম্মেদ মুরসী মিশরের ক্ষমতায় আসেন মুসলিম ব্রাদারহুডের প্রত্যক্ষ সমর্থনে। পরের বছরই মুরসীকে সরিয়ে দিয়ে সেনাবাহিনী ক্ষমতা দখল করে। মুসলিম ব্রাদারহুডের নেতা-কর্মীদের ব্যাপক ধর পাকড় শুরু হয়ে যায়। ফলে এরা দিকবিদিক পলায়ন শুরু করে। এটারও বিশাল কাভারেজ দেয় আল জাজিরা আর এদের একটা বড় অংশকেই আশ্রয় দেয় কাতার। এর ফলে জিসিসির বাকী সদস্যরা ধরেই নেয় যে, কাতার পুরাপুরিই পাগল হয়ে গিয়েছে। ফলাফল…...২০১৪ সালে তারা কাতারের সাথে কুটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করে আর সেইসাথে তাদের গডফাদার আমেরিকাকে অনুরোধ করে তাদের এই পদক্ষেপকে সমর্থন প্রদানের জন্য। কিন্তু তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ওবামার তখন সব মনোযোগ ছিল ইরানের সাথে তাদের পরমাণু কর্মসূচী নিয়ে সমঝোতা করার দিকে। ফলে কার্যতঃ সে সৌদি আরব আর তার চেলা-চামুন্ডাদের দিকে বেশী মনোযোগ দেয়ার প্রয়োজন মনে করে নাই।

যাইহোক, এরই মাঝে বিশ্ব রঙ্গমন্চে আবির্ভাব ঘটে আরেক পাগলের। ২০১৭ সালে ডোনাল্ড ট্রাম্প মার্কিন 'পেসিডেন' নির্বাচিত হয়। সৌদি আরব আর তার চামচারা ভাবলো এই সুযোগ। পাগল দিয়েই পাগলকে শায়েস্তা করতে হবে। ফলে মার্কিন পাগলের পূর্ণ সমর্থন নিয়ে তারা (সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, বাহরাইন, মিশর) ২০১৭ সালের ৫ই জুন কাতারের উপর অবরোধ আরোপ করে। তাৎক্ষনিকভাবে জল-স্থল-আকাশ বন্ধ করে দেয়া হয় কাতারের জন্য। ১৩টা শর্ত রাখা হয় কাতারীদের সামনে। বলা হয়…….হয় এগুলো মেনে হাটুগেড়ে বসে নতজানু হও, নয়তো ভুগো!! এর মধ্যে প্রধান তিনটা শর্ত ছিল, বিষফোড়া আল জাজিরা বন্ধ করো, ইরানের সাথে প্রেম-ভালোবাসা কমাও আর শয়তানদের (তথাকথিত টেররিস্ট) সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করো! এই সবকিছুর কলকাঠি নাড়ার নেপথ্যে ছিল এমবিএস। এমবিএসকে তো নিশ্চয়ই চিনেন আপনারা!! আমাদের দেশের স্বঘোষিত প্রিন্স মুসা বিন শমসের না; রাষ্ট্রঘোষিত সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মোহামেদ বিন সালমানের কথা বলছি। উদ্ধত, অহঙ্কারী, নিষ্ঠুর আর একই সঙ্গে রাজনৈতিক আর কূটনৈতিক জ্ঞান বহির্ভূত কিংবা অপরিপক্ক একটা বড়লোকের বাপের বখে যাওয়া সন্তান! যার মাথার মধ্যে ঘিলু কম, উটের গোবর বেশী!! অনেকেই হয়তো গুরুত্ব দেয় না; তবে দুর্মুখেরা বলে, সে আসলে একটা স্যুগার-কোটেড সায়ানাইড পিল অর্থাৎ ইসলামী জোব্বায় ঢাকা ইসরায়েলের প্রতিনিধি!!!

যাকগে, মূলে ফিরে আসি আবার। অত্যন্ত দুঃখ ভারাক্রান্ত হৃদয়ে বলতে বাধ্য হচ্ছি, ঘরের বউকে ঠিকমতো চিনতে না পারার মতোই এতোদিন একসাথে ঘর-সংসার করেও জিসিসি‘র বাকী সদস্যরা কাতারকে ঠিকভাবে চিনতে পারে নাই। ''বাশের চেয়ে কন্চি বড়'' তত্ত্বকে সঠিক প্রমানীত করে সৌদি আর তার দোসরদেরকে মধ্যমাঙ্গুলি দেখিয়ে কাতার সব সমস্যা কাটিয়ে উঠে ভালোভাবেই টিকে রইলো। শুধু টিকে রইলো বলা ঠিক হবে না; বরং বলা যায়, আরো এগিয়ে গেল। সৌদিদের লাভের মধ্যে লাভ যেটা হলো, সেটা চেয়ে চেয়ে সিনেমা দেখা……..কাতার কিভাবে ইরান আর তুরস্কের সাথে সম্পর্ক আরো মজবুত করলো। আর সমস্যাগুলোকে চিহ্নিত করে সমাধানের মাধ্যমে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়ে উঠলো।

ট্রাম্পের পতন যখন নিশ্চিত, ঠিক সেই মূহুর্তে পাশার দান আবার উল্টে গেলো। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট-ইলেক্ট এর মনোভাব দেখে আর অবস্থার বেগতিকতা উপলব্ধি করে সৌদি আরব আর তার চামচারা অবশেষে একতরফা অবরোধ উঠিয়ে নেয় গত ৫ই জানুয়ারী ২০২১ এ। তবে ভুল বুঝবেন না। যেই ১৩টা শর্ত মানার সাপেক্ষে অবরোধকারীরা এই অবরোধ অবসানের কথা বলেছিল, তার একটা শর্তও কাতার মানে নাই। নট এ্য সিঙ্গল ওয়ান!!!

এই পর্যায়ে অবরোধ জারীর পর পরই কাতারের একটা আনুষ্ঠানিক বক্তব্য তুলে ধরার লোভ সামলাতে পারলাম না।

''It has not resulted in the way they wanted to. They wanted to take control of our decisions and get us to comply with their demands. That’s failed. Qatar will never be for sale to the blockading countries or to anyone else. We are a sovereign country, we will remain a sovereign country.''
Saif al Thani, Director of Qatar’s Government Communication Office.

এটা শুধু কথার কথা ছিল না। কাতার এটা প্রমাণ করে দেখিয়ে দিয়েছে সারা বিশ্বকে। তারা দেখিয়ে দিয়েছে, সমস্যা নিয়ে হা-হুতাশ না করে কিংবা বসে না থেকে সঠিক ডিপ্লোম্যাসির মাধ্যমে কিভাবে তড়িৎগতিতে তার কার্যকর সমাধান করা যায়।

মনে রাখতে হবে কাতার মাত্র ৪,৪৭১ বর্গমাইলের ছোট্ট একটা দেশ যার জনসংখ্যা প্রায় ২৮ লক্ষ! পক্ষান্তরে সৌদি আরবসহ তার চেলাদের মিলিত আয়তন আর জনসংখ্যা দেখেন; কাতারের অর্জন ম্যাজিকাল মনে হয় না! মনে হয় না……...এটা কিভাবে সম্ভব!! আসলে কেউ যদি মেরুদন্ড সোজা রাখতে ডেসপারেট হয়, সেই মেরুদন্ড নোয়ানো অসম্ভব। কাতার আর বাংলাদেশের তুলনা করতে চাই না, তবে এক দিক দিয়ে দু‘দেশের আশ্চর্য মিল রয়েছে। বিশ্ব মানচিত্রে একটু নজর বুলালেই বুঝতে পারবেন। এখন বাংলাদেশ কাতারের কাছ থেকে শিখবে কিভাবে বৃহৎ শক্তির অ-বন্ধুসুলভ প্রতিবেশীকে টেক্কা দিতে হয়, নাকি কাতার বাংলাদেশের কাছ থেকে শিখবে কিভাবে অসৎ প্রতিবেশীর খাই পূরণ করতে করতে শেষ পর্যন্ত পরনের লুঙ্গিও খুলে দিয়ে দিতে হয়!

এই অবরোধ কাতারের জন্য ছিল একটা আশির্বাদ। এই সাড়ে তিন বছর কাতারকে ৩০ বছর এগিয়ে দিয়েছে। এখান থেকে বাংলাদেশ কি কোন শিক্ষা নিতে পারে? এই আলোচনা বরং আরেকদিনের জন্য তোলা থাক!!!


ছবি, তথ্য সবই গুগলের কৃপায় বিবিধ ওয়েব সাইট থেকে নেয়া।

------------------------------------------------------------

পোষ্টের শেষে অফ টপিক কিছু কথা। বেশ কিছুদিন ধরেই ব্লগিং করে ঠিক জুৎ পাচ্ছি না। ভাবলাম, কিছুদিন অফ গিয়ে দেখি কেমন হয়! ১০ দিনের একটা প্রজেক্ট নিলাম ব্লগ থেকে দুরে থাকার। দুরে মানে দুরে…..টোটাল সেপারশান। কিছুটা যে মিস করি নাই, বললে মিথ্যা বলা হবে। তবে লক্ষ্যে অবিচল ছিলাম। এই পোষ্ট দিয়েই আবার ফিরলাম; দেখি কেমন লাগে। বুঝতে পারছি না, মজা কি আমি নিতে পারছি না, নাকি ব্লগ দিতে পারছে না!!!
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:১৫
৩৬টি মন্তব্য ৩৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শিব নারায়ণ দাস নামটাতেই কি আমাদের অ্যালার্জি?

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৭


অভিমান কতোটা প্রকট হয় দেখেছিলাম শিবনারায়ণ দাসের কাছে গিয়ে।
.
গত বছরের জুন মাসের শুরুর দিকের কথা। এক সকালে হঠাৎ মনে হলো যদি জাতীয় পতাকার নকশাকার শিবনারায়ণ দাসের সঙ্গে দেখা করা সম্ভব... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতি মাসে সামু-ব্লগে ভিজিটর কত? মার্চ ২০২৪ Update

লিখেছেন জে.এস. সাব্বির, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০৮

মার্চ ২০২৪ সালে আমাদের প্রিয় সামু ব্লগে ভিজিটর সংখ্যা কত ছিল? জানতে হলে চোখ রাখুন-

গত ৬ মাসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভিউ ছিল জানুয়ারি মাসে। ওই মাসে সর্বমোট ভিজিট ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×