এক লোক পায়ে হেঁটে রাস্তা পার হচ্ছে অথচ তার পাসেই একটা ওভার ব্রিজ আছে যা জনগনের রাস্তা পারাপারের সুবিধার জন্যই বানানো হয়েছে।
তো এই কারনে পুলিশ সেই লোকটিকে ধরেছে এবং মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেয়েছে বোনাস হিসেবে দুচারটা পুলিশের চড় খেতে হয়েছে।
লোকটি মনে মনে ভাবল নাহহঃ এই দেশে আর থাকা যাবেনা চারিদিকে এত সব অন্যায় অবিচার আর সয্য হয়না। আমি বিদেশে চলে যাব।
লোকটি সুইজারল্যান্ড চলে গেল এবং সেখানে দেখল, সেকি এখানে পাঁয়ে হেটে রাস্তা পারাপারের তো সুযোগই নাই। দশবার পায়ে হেটে রাস্তা পার হয়েছে দশবারই নিরাপত্তার জন্য রাখা ক্যামেরাতে ধরা খেয়ে জরিমান বা জেল হয়েছে। লোকটি ভাবল নাহহঃ এমন অসভ্য দেশে আর থাকা যাবেনা তার চেয়ে আমাদের বাংলাদেশই ভালো। সবসময়তো আর ধরা খাবনা!!
আমরা বাঙ্গালীকে আসলে ঝাড়ু দিয়ে পেটালেও আমরা সভ্য হবনা। অসভ্যতা যে আমাদের রগে রগে প্রবাহমান।
যেখানে রুবেল হ্যাপির রোম্যান্টিকিও মোবাইল কথোপকথন প্রকাশ করা হয়েছে এবং রুবেল সেখানে বলছে চুপ কর নইলে তোমার ঠোঁট........
এবং হ্যাপি সেটা শুনছে আর খিলখিল হাসছে। এর অর্থ রুবেল হ্যাপির সম্পর্ক পৃথিবীর সকল বাধা বিঘ্ন পার করেছে।
এত কিছুর পরে এখনও একদল মানুষ রুবেলকে নির্দোষ প্রমানে কত চেষ্টাইনা করছে আবার অন্যদিকে একদল চেতনাবাজ হ্যাপিকে খুব স্বতি নারী হিসেবে প্রামান করাতে ব্যাস্ত।
এদের উভয় পক্ষেই এমন সব যুক্তি উপস্থাপন করছে যে, হাসতে হাসতে লুঙ্গি খুলে পড়ার মত। অথচ এরা কেও আমার মত অল্প শিক্ষিত না সবায় স্বশিক্ষিত।
আহারে আমরা জাতি। সত্য সুন্দর কিছু আমাদের চোখের সামনে ঝুলিয়ে রাখলেও আমরা বুঝিনা।
রুবেল দেশের বড় মাপের একজন ক্রিকেটার হয়েছেতো কি হয়েছে? ওটা তো একটা প্রতারক ঠকবাজ।