somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

ইসলাম ঈভান
আমি আমাকে বুজে শুনে এই ফ্ল্যাট ফর্মে এসেছি। এখানে সবাই আসতে পারে না। সবাই ব্যবহারও করতে জানে না। আমি বুজেছি, আমি জেনেছি তারা আমার বাড়িয়ে যাওয়া হাতকে থামাতেই কটুক্তির কথা বলে শুধুমাত্র ব্লগ বলে।

রক্ত দিয়ে বাচার হাসি ফুটাই।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

কত মানুষ কত মানুষের উপকার করে, সত্যিকার অর্থে সব উপকার উপকার না। কেউ স্বার্থের জন্য কেউ ভালোবাসার জন্য, কেউবা কর্তব্য পরায়নের জণ্য উপকার করে। এ যাবৎ কালের একটি মাত্র উপকারই নির্ভেজাল এবং নিঃস্বার্থের পরিচয় দেয়। আর সেটা হলো রক্ত দান করা। পৃথিবীতে এর মতো বড় উপকার আর দ্বিতীয়টি মনে হয় নেই। আমাদের ফ্রেন্ডের মা অসুস্থ এখন রক্তের প্রয়োজন মাত্র ২ ব্যাগ আর আমরা রক্ত দিতে গিয়েছিলাম ৪ জন। কিন্তু জানতামই না যে রক্ত দেওয়ার আগে গ্রুপটা জানা জরুরি। এক ফ্রেন্ডের সাথে মিলে যাওয়ায় সে দিয়েছিলো তার শরীর থেকে তাজা থরথরে এক ব্যাগ রক্ত নিয়ে বাচিয়ে দিলো এক অসুস্থ ব্যাক্তিকে মাত্র কয়েক দিনের জন্য। সে চিনে না জানে না অহেতুক উপকার করতে গেছে, যাকে রক্ত দিয়েছিলো উনি তার সপ্তাহ খানেক পরেই মারা গেলেন। ইন্নালিল্লাহি..... রাজিউন।
উপকার এমনিরে বোকা... যে উপকারে আসলে কোনো স্বার্থ লিখা থাকেনা।
আর নির্ভেজাল এই অর্থে আপনার শরীরে কোনো পরমালিন যুক্ত রক্ত অবশ্যই নাই, আর আপনি অবশ্যই পরমালিন যুক্ত উপকার করবেন না। কারন এই উপকার কোনো ব্যাবসা নয়, যাকে দান করবেন তিনি আপনাকে সুস্থভাবে বাচার প্রয়াস পেয়ে আপনাকে একটা হাসি উপহার চাড়া আর কিছুই দিতে পারবেনা।
অনেকেই অনেকভাবে পরপকার করে থাকেন কিন্তু একজনকে রক্ত দিয়ে বাচানোর মত আনন্দ আর কোনো উপকারে আপনি পাবেন না।
রক্ত দান করতে তেমন কিছু লাগেনা... আপনার বয়স ঠিক রেখে নূনতম শরীরের ওজন ৫০ হলেই হয়। ভয় পাওয়ার কিছু নেই প্রতি তিন মাস পরপর আপনার শরীরের রক্ত কনিকা পরিবর্তীত হয়ে নতুন রক্ত তৈরী হয়। আর যারা এ পর্যন্ত রক্ত দিছে তাদের অসুস্থ হয়ে যাওয়ার কোনো রকম সংবাদ এখনো শুনা যায় নাই।
আসুন নিঃস্বার্থে উপকার করি, রক্ত দিয়ে মানুষের জীবন বাচাই, মানুষের মুখে বাচার হাসি ফুটাই।
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ভণ্ড মুসলমান

লিখেছেন এম ডি মুসা, ২০ শে মে, ২০২৪ দুপুর ১:২৬

ওরে মুসলিম ধর্ম তোমার টুপি পাঞ্জাবী মাথার মুকুট,
মনের ভেতর শয়তানি এক নিজের স্বার্থে চলে খুটখাট।
সবই যখন খোদার হুকুম শয়তানি করে কে?
খোদার উপর চাপিয়ে দিতেই খোদা কি-বলছে?

মানুষ ঠকিয়ে খোদার হুকুম শয়তানি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আসবে তুমি কবে ?

লিখেছেন সেলিম আনোয়ার, ২০ শে মে, ২০২৪ দুপুর ১:৪২



আজি আমার আঙিনায়
তোমার দেখা নাই,
কোথায় তোমায় পাই?
বিশ্ব বিবেকের কাছে
প্রশ্ন রেখে যাই।
তুমি থাকো যে দূরে
আমার স্পর্শের বাহিরে,
আমি থাকিগো অপেক্ষায়।
আসবে যে তুমি কবে ?
কবে হবেগো ঠাঁই আমার ?
... ...বাকিটুকু পড়ুন

(রম্য রচনা -৩০কিলো/ঘন্টা মোটরসাইকেলের গতি )

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২০ শে মে, ২০২৪ দুপুর ২:৫০



একজন খুব পরিশ্রম করে খাঁটি শুকনো সবজি( দুষ্টু লোকে যাকে গাঁ*জা বলে ডাকে) খেয়ে পড়াশোনা করে হঠাৎ করে বিসিএস হয়ে গেলো। যথারীতি কষ্ট করে সফলতার গল্প হলো। সবাই খুশি। ক্যাডারের... ...বাকিটুকু পড়ুন

কোথাও ছিলো না কেউ ....

লিখেছেন আহমেদ জী এস, ২০ শে মে, ২০২৪ রাত ১০:১৯




কখনো কোথাও ছিলো না কেউ
না ছিলো উত্তরে, না দক্ষিনে
শুধু তুমি নক্ষত্র হয়ে ছিলে উর্দ্ধাকাশে।

আকাশে আর কোন নক্ষত্র ছিলো না
খাল-বিল-পুকুরে আকাশের ছবি ছিলো না
বাতাসে কারো গন্ধ ছিলোনা
ছিলোনা... ...বাকিটুকু পড়ুন

#প্রিয়তম কী লিখি তোমায়

লিখেছেন নীল মনি, ২১ শে মে, ২০২৪ সকাল ৭:৫১


আমাদের শহর ছিল।
সে শহর ঘিরে গড়ে উঠেছিল অলৌকিক সংসার।
তুমি রোজ তাঁকে যে গল্প শোনাতে সেখানে ভিড় জমাতো বেলা বোস, বনলতা কিংবা রোদ্দুর নামের সেই মেয়েটি!
সে কেবল অভিমানে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×