somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ইমাম গাজ্জালির চিঠি: বাংলাদেশের কওমি মাদ্রাসা ও হেফাজত ইসলামের কেবলা

৩০ শে মে, ২০১৭ দুপুর ২:১৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


আবদুল্লাহ আল আমিন
কোরআনের সঠিক ব্যাখ্যাদান ও ইসলাম সম্পর্কিত মৌলিক গবেষণার জন্য আল-গাজ্জালি ( ১০৫৮- ১১১১) কে বলা হয় হুজ্জাতুল ইসলাম। পিকে হিট্টি বলেছেন, ‘মুহাম্মদ (সা.) এর পর কেউ যদি পয়গম্বর হতেন, সেক্ষেত্রে আল-গাজ্জালির সম্ভাবনা ছিল।’ সারা দুনিয়ার দারশনকরা বিধাহীন চিত্তে স্বীকার করেছেন যে, ‘গাজ্জালি নিঃসন্দেহে মুসলিম দুনিয়ার শ্রেষ্ঠ চিন্তাবিদ।’ গোঁড়া হাদিসপন্থি ধর্মতত্ত্ববিদগণ যেখানে কোরআনের আক্ষরিক অনুবাদের ওপর গুরুত্ব প্রদান করতেন, গাজ্জালি সেখানে দার্শনিক জ্ঞানের আলোকে ইসলামের পক্ষে ব্যাখ্যা দান করেন। এই মহান ইসলামি তত্ত্ববিদ ও দার্শনিক মৃত্যুর ঠিক এক বছর আগে অর্থাৎ ১১১০ খ্রিস্টাব্দে বাগদাদের নিজামিয়া মাদ্রাসার আচার্যের পদ গ্রহণের প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছিলেন। প্রস্তাব পাঠিয়েছিলেন তখনকার সেলজুক সালতানাতের উজির মুহাম্মদ ইবনে ফখর আল মুলক। মুহাম্মদের পিতামহ নিজাম আল মুলক সালতানাতের উজির হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করেন। বাগদাদের নিজামিয়া মাদ্রাসা ছিল সেলজুক সালতানাতের প্রধান মাদ্রাসা। আজ অবধি নিজামিয়া মাদ্রাসাকে রোল মডেল ধরে মুসলিম দুনিয়ায় মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশের কওমি মাদ্রসাগুলোও বাগদাদের নিজামিয়া মাদ্রাসাকে অনুসরণ করে। আল গাজ্জালি যৌবনে নিজামিয়া মাদ্রাসায় অধ্যাপনা করেন। অধ্যাপক হিসেবে তার খ্যাতি এক সময় চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। খ্যাতির শীর্ষে সমাসীন হওয়ার পর গাজ্জালির মনে হঠাৎ জাগতিক বিষয়ে অনাসক্তি জন্ম নেয়। এক সর্বজনীন সংশয় তাকে আচ্ছন্ন করে ফেলে। বিত্ত- বৈভব,সুখ-স্বাচ্ছন্দ্য, আকর্ষণ-সম্মান ত্যাগ করে সত্য ও প্রকৃত জ্ঞান আহরণের লক্ষ্যে বিশ্বনিখিলের বিশাল প্রাঙ্গণে বেরিয়ে পড়েন। প্রেমময় আল্লাহকে পাবার ব্যাকুলতায় সংসারের বন্ধন ছিন্ন নেন, বেছে নেন ভ্রাম্যমাণ দরবেশের জীবন। বিশ্বের বিভিন্ন জ্ঞানতীর্থ ও পবিত্র পরিভ্রমণ করে ফিরে আসেন বাগদাদে। নিজাম আল মুলকের পুত্র উজির ফখর আল মুলকের ক্রমাগত অনুরোধে স্বল্প সময়ের জন্য গাজ্জালি নিশাপুর নিজামিয়া মাদ্রাসায় অধ্যাপনা করেন। কিন্তু বাগদাদের নিজামিয়া মাদ্রাসায় আচার্যের দায়িত্ব গ্রহণের প্রস্তাব ফিরিয়ে দেন। চিরদিনের জন্য বাগদাদ ত্যাগ করেন এবং জন্মভূমি তুস নগরে ফিরে যান। সেখানে প্রতিষ্ঠা করেন একটি মাদ্রাসা ও আধ্যাত্মিক সাধনা কেন্দ্র। কেন গাজ্জারি আচার্যের পদ গ্রহণের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছিলেন ? কেন তিনি দরবেশের জীবন বেছে নেন ? এর উত্তর খোঁজার আগে দুনিয়ার মাদ্রসা শিক্ষাব্যবস্থার ইতিহাসটা জেনে নেয়া দরকার।
বিশ্বের সব মাদ্রাসাই গড়ে উঠেছে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা-কাঠামোর মধ্যে। বাগদাদসহ সেলজুক সালতানাতের নিজামিয়া মাদ্রসাগুলো ছিল সরকারি প্রতিষ্ঠান। এ সব মাদ্রসার উদ্দেশ্য ছিল সরকারি কর্মচারী তৈরি করা, জনপ্রশাসন ও রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য দরকারি লোকবল সরবরাহ করা। মাদ্রাসাগুলো শাসক শ্রেণির রাজনৈতিক হাতিয়ার, সরকারের আইনি ও প্রশাসনিক সংস্কারের প্রয়োজন মেটাতেই মাদ্রসা শিক্ষা ব্যবস্থা গড়ে ওঠে। যেমন- ইংরেজ শাসনের ভিত্তি মজবুত করা ও মুসলমানদের সমর্থন আদায়ের লক্ষ্যে ১৭৮১ খ্রিস্টাব্দে বড়লাট ওয়ারেন হেস্টিং কলকাতা আলিয়া মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করেন। এ মাদ্রাসার প্রথম অধ্যক্ষ ড. এ স্প্রিঙ্গার এমএ। ১৪৬ বছর ব্যাপী একাদিক্রমে ২৭ জন ব্রিটিশ, ধর্মে-খ্রিস্টান এ মাদ্রসার অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এ সব অধ্যক্ষই মাদ্রসার কারিকুলাম ও সিলেবাস নির্ধারণ ও কার্যকর করেছেন। এই মাদ্রাসা ‘দারসে নিযামিয়া’ মডেল অনুসরণ করে পাঠদানের কোর্স প্রবর্তন করে। ১৮৫৩ খ্রিস্টাব্দে মাদ্রাসার পাঠ্যক্রমে ফার্সি ভাষা মুখ্য স্থান অধিকার করে। এরিস্টটলের দার্শনিক মতের উপর ভিত্তি করে যুক্তিবিদ্যা ও দর্শনের কোর্স সমূহ পাঠদান করানো হতো।
এই মাদ্রাসা থেকে পাস করা আলেম, ফাজেল ও কামেল ডিগ্রিধারীরা উপমহাদেশের মুসলমান সমাজকে ইসলাম শিখিয়েছেন এবং তাদের উত্তর প্রজন্মরা অদ্যাবধিশেখাচ্ছেন। ব্রিটিশরা কেমন ইসলাম শিখিয়েছেন তা উপলব্ধি করতে খুব বেশি বেগ পেতে হয় না। ইতিহাসের কী নিদারুণ পরিহাস ! বিদেশি, বিভাষী, ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের কাছ থেকে ইসলাম শিখে গায়ে জোব্বা চাপিয়ে, দাড়ি রেখে, মাথায় পাগড়ি পরে নিরক্ষর স্বজাতি,স্ব-ধর্মাবলম্বীর উপর নেতৃত্ব ফলকানো যায়, কর্তৃত্বের ছড়ি ঘুরিয়ে খবরদারি করা যায়। এটা কেবল বাংলাদেশ কিংবা উপমহাদেশের নিয়তি নয়, বিশ্বের সর্বত্রই মুসলমান সমাজ একই নিয়তি বরণ করে নিয়েছে। বাগদাদের নিজাম আল মুলক মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ভিন্ন মতাবলম্বী রাজনৈতিক- ধর্মীয় গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে সেলজুক সরকারের মতাদর্শিক ভিত্তি সুসংহত করার জন্য।
এবার সেই প্রসঙ্গে ফিরে আসা যাক, কী কারণে গাজ্জালি নিজামিয়া মাদ্রাসার চ্যান্সেলরের পদ গ্রহণে অপরাগতা জানিয়েছিলেন ? দায়িত্ব গ্রহণ না করার প্রসঙ্গ ব্যাখ্যা করে গাজ্জালি মুহাম্মদ ইবনে ফখর আর মুলককে একটি চিঠি প্রেরণ করেছিলেন। চিঠিতে তিনি উল্লেখ করেন যে, তার পক্ষে সরকারি কোষাগার থেকে বেতন গ্রহণ সম্ভব নয়। কারণ তিনি উল্লেখ করেন যে, হেবরনে ইব্রাহিম(আ.) এর মাজার জিয়ারতের সময় তিনি সুলতানের কাছ থেকে কোনো রাজকীয় সুবিধা না নেয়ার শপথ গ্রহণ করেছিলেন। তিনি চিঠিতে উজিরের উদ্দেশ্যে উপদেশের অংশ হিসেবে ত্রি-স্তর বিশিষ্ট সমাজের ধারণা প্রদান করেন। এ তিনস্তর হল: আওয়াম বা জনগণ, খাস বা নির্বাচিত এবং খাস আর খাওয়াস বা নির্বাচিতের নির্বাচিত। গাজ্জালি মনে করেন, কে কোন স্তরের মানুষ তা তার কেবলা দ্বারা নির্ধারিত হবে। আওয়াম স্তরের মানুষের কেবলা হলো ইহজাগতিক কামনা-বাসনা-আকাঙ্খা তথা লাভ, খাস স্তরের কেবলা বেহেশত প্রাপ্তি আর খাস আল খাওয়াস স্তরের কেবলা একমাত্র আল্লাহ। গাজ্জালি নিজেকে এই তৃতীয়স্তরের মানুষ ভাবতেন। গাজ্জালি চিঠিতে লিখেছেন, দুনিয়া ও বেহেশত- এ দু স্থানই হলো কাম, ক্ষুধা ও প্রবৃত্তি চরিতার্থ করার স্থান। আরও উল্লেখ করেন , তিনি যেহেতু আল্লাহ ব্যতীত অন্য কিছু কামনা করেন না, তাই শেষ বয়সে মাদ্রাসার আচার্যের দায়িত্ব গ্রহণ তার পক্ষে সম্ভব নয়। গাজ্জালি যে তিন স্তরের সমাজের ব্যাখ্যা দিয়েছেন, তা নি¤œস্তরের বিদ্যাবত্তা দিয়ে বোঝা যাবে না, এ জন্য উচ্চমার্গীয় সুফিবাদী জ্ঞান প্রয়োজন। আমাদের দেশের আলেম সমাজের অধিকাংশেরই সেই এলেম আছে বলে মনে হয়না।
এখন আমার প্রশ্ন, আহমদ শফী ও তার অনুসারীদের কেবলা কোন দিকে ? গাজ্জালির মতো আল্লাহর দিকে, নাকি দুনিয়াবি লাভের দিকে ? তারা কোন স্তরের ইসলামিস্ট ? কী কারণে তিনি ভাস্কর্যকে ‘মূর্তি’ বানিয়ে ধর্মপ্রাণ সাধারণ জনগণকে উসকানি দিচ্ছেন শিল্পচর্চার বিরুদ্ধে ? আল্লাহকে কেবলা জ্ঞান করে করে কী তারা সব তৎপরতা চালাচ্ছেন? নাকি অন্য কারণে ? ভাস্কর্য অপসারণ ও পুনঃস্থাপন নিয়ে বর্তমান সরকার যেমন রাজনীতি করছে, তেমনই আহমদ শফী ও তার অনুগামীরাও কম রাজনীতি করছেন না। ১৩ দফা দাবিতে ২০১৩ সালে হেফাজতে ইসলাম শাপলা চত্বরে অবরোধের নামে যা করেছে, তাকে কী রাজনীতি ছাড়া অন্য কিছু বলা যাবে ? অবস্থাদৃষ্টে মনে হয়, কওমি মাদ্রাসার উচ্চাভিলাষী নেতাদের কেবলা সম্ভবত অর্থ-বিত্ত,ক্ষমতা- লোভ-লালসা তথা দুনিয়াদারির দিকে। পশ্চিমবঙ্গে মওলানা সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরীরাও একই কারবার চালাচ্ছেন। সেখানেও ক্ষমতার ছত্রছায়ায় খারিজিয়া মাদ্রাসার সংখ্যা বেড়ে চলেছে, মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি যাচ্ছেন নামায পড়তে। ভোটের ভয়ে তিন-তালাকের মতো বর্বর প্রথার বিরুদ্ধে কেউ কথা বলছে না। আল্লামা শফী আজকাল আকাশ পথে ছাড়া মাহফিল-মজলিশে যেতে পারেন না। তার পুত্র এত উচ্চাকাঙ্খী যে কেবলা হিসেবে বেছে নিয়েছেন অর্থ-বিত্ত আর ক্ষমতাকে। এবং সেই উদ্দেশে কওমি মাদ্রাসা ও তার আলেমদের সঙ্গে সরকারের সুসম্পর্ক স্থাপনে তিনি ২০১৩ সাল থেকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে চলেছেন। হেফাজত ও কওমি মাদ্রাসার নেতারা প্রায় সকলেই রাজনীতি করে, কেউ কেউ দলীয় রাজনীতিতে নাম লিখিয়েছেন, তাদের লক্ষ্য রাষ্ট্রের উচ্চতর ক্ষমতা দখল। কওমি মাদ্রসার শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা প্রায় সকলেই চান সরকারি স্বীকৃতি, এতে করে তারা চাকরি-বাকরি পাবে, দুনিয়াদারিতে লাভবান হবে। কওমি মাদ্রাসায় আলোকপ্রাপ্ত এলেমদাররা এখন আর শুধু দুনিয়ায় আল্লাহর প্রতিনিধিত্ব দাবি করেন না, তারা সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণ তথা আওয়ামের প্রতিনিধিত্বও দাবি করেন এবং আম-জনতার ওপর খবরদারিও করতে চায়। বলা বাহুল্য যে, বাংলাদেশের ক্ষমতা-কাঠামোয় আলেম সমাজ এখন বেশ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছেন, তাই মুক্তবাজার অর্থনীতির ধারক-বাহক ও পা-াদের প্রদর্শিত পথকে কেবলা মনে করেই তাদের চলতে হবে। তাদের ইমানের ব্যাখ্যা ও আমলের-হায়ার্কি আগেও নির্ধারণ করেছে ক্ষমতাসীন ও ক্ষমতামুখী এলিটরা। আগামীতেও বেশি বেশি করবে । যারা ইমান-আমল ধ্বংসের ভয় করছেন, তারাও হয়তো খুব দ্রুত নিজেদের বদলে নেবেন পরিবর্তিত পরিস্থিতির সঙ্গে। বন্ধ কওে দেবে ইজতিহাদভিত্তিক উচ্চতার বুদ্ধিবৃত্তি চর্চা। তারাও হয়তো ভবিষ্যতে চাকরি অথবা ক্ষমতা পাবার আশায় স্বপ্নাতুর হয়ে উঠবেন। তারাও হয়তো জনতার অনুভূতি ও ইসলাম রক্ষার নামে অথবা ক্ষমতার স্টেকহোল্ডার হবার জন্য সরকার অথবা প্রধান বিরোধী দলের স্বার্থরক্ষার জন্য কাজ করবে। তারা তখন আর আল-গাজ্জালিকে আইকন মানবে না, তাদের আইকন হয়ে উঠবে ক্ষমতাধর ব্যক্তি ও তার বশংবদেরা।
Image may contain: sky, cloud, tree and outdoor
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে মে, ২০১৭ দুপুর ২:১৭
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

৫০১–এর মুক্তিতে অনেকেই আলহামদুলিল্লাহ বলছে…

লিখেছেন বিচার মানি তালগাছ আমার, ০৩ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৩:০০



১. মামুনুল হক কোন সময় ৫০১-এ ধরা পড়েছিলেন? যে সময় অনেক মাদ্রাসা ছাত্র রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছিল। দেশ তখন উত্তাল। ঐ সময় তার মত পরিচিত একজন লোকের কীভাবে মাথায় আসলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঝিনুক ফোটা সাগর বেলায় কারো হাত না ধরে (ছবি ব্লগ)

লিখেছেন জুন, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৮:০৯

ঐ নীল নীলান্তে দূর দুরান্তে কিছু জানতে না জানতে শান্ত শান্ত মন অশান্ত হয়ে যায়। ১৯২৯ সালে রবার্ট মোস নামে এক ব্যাক্তি লং আইল্যান্ড এর বিস্তীর্ণ সমুদ্র... ...বাকিটুকু পড়ুন

'চুরি তো চুরি, আবার সিনাজুরি'

লিখেছেন এমজেডএফ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৮


নীলসাধুকে চকলেট বিতরণের দায়িত্ব দিয়ে প্রবাসী ব্লগার সোহানীর যে তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়েছিল তা বিলম্বে হলেও আমরা জেনেছি। যাদেরকে চকলেট দেওয়ার কথা ছিল তাদের একজনকেও তিনি চকলেট দেননি। এমতাবস্থায় প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বরাবর ব্লগ কর্তৃপক্ষ

লিখেছেন নীলসাধু, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২২

আমি ব্লগে নিয়মিত নই।
মাঝে মাঝে আসি। নিজের লেখা পোষ্ট করি আবার চলে যাই।
মাঝেমাঝে সহ ব্লগারদের পোষ্টে মন্তব্য করি
তাদের লেখা পড়ি।
এই ব্লগের কয়েকজন ব্লগার নিজ নিক ও ফেইক... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ অপেক্ষা

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২৩



গরমের সময় ক্লাশ গুলো বেশ লম্বা মনে হয়, তার উপর সানোয়ার স্যারের ক্লাশ এমনিতেই লম্বা হয় । তার একটা মুদ্রা দোষ আছে প্যারা প্রতি একটা শব্দ তিনি করেন, ব্যাস... ...বাকিটুকু পড়ুন

×