হয়তো কিছু বলা দরকার কিন্তু কিছুই যেন বলার নেই! সর্বত্রই এখন মানুষের অধঃপতন দেখে-শুনে মূক-বধির হয়ে যাওয়াটাই নিরাপদ বলে মনে হচ্ছে! এতো অন্যায়-অনাচার দেখে একেকদিন যে কেমন পাগল-পাগল অস্থির লাগে বলে বোঝানো অসম্ভব!
ধর্মের নামে অধর্মের উল্লাস দেখতে-দেখতে এখন দম বন্ধ হয়ে আসে! মানুষ বলেই কোন কিছুই একেবারে নির্ভেজাল আশা করি না! তাই বলে এতো অনাচার কি করে সহ্য হয়! টাকার বিনিময়ে, টাকার জোরে এক মানুষ আরেক মানুষের জীবনের হিসাব-নিকাশের ইজারা নিয়ে বসে থাকে। কারো বেঁচে থাকা কারো দয়া-দাক্ষিণ্যের উপর নির্ভর করে! কারো পাপ-পুণ্য নিয়ে কেউ আবার লাভ-ক্ষতির হিসাব কষে!
মানুষ হয়ে জন্মাবার যাতনায় আজকাল প্রায়ই ছটফট কষ্টে দিনযাপন করি। একটা করে অনাচারের দৃশ্য চোখের সামনে জীবন্ত হয়ে ওঠে আর সবাই বলে, এই হইসে তো এখন কি করবো? কি করবো কিংবা কিছু যে করতে পারছিনা সেই কষ্টেই বুঝি এমন উন্মাদ-উন্মাদ লাগে!
কেউ বাস্তবিক ঠিকই বলেছেন-‘মানুষ হয়ে জন্মাবার কষ্ট অনেক এবং অনেক রকমের।‘
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩১

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।






