গেরুয়া হাসির আড়ালে,
নীল কষ্টের মিছিল।
ভাঁজ করা রুমালের কোণায়
বোধ হয় নীল কষ্টের লাল নাম ছিলো!
ফেলে দিয়েছি।
চোখ দুটোর নিচে চাপা পড়েছে,
পরমাণু আকৃতির অসংখ্য ছোটো গল্প।
কথক - আমি,
শ্রোতা আয়নায় দাঁড়িয়ে ঠাঁয়!
আর কাকে চাই?
শহুরে কাকের ডাক,
দিচ্ছে না পিছু ডাক।
চলে যা তুই,
তোকে রুখছে না কেউ।
থেমে গেছে ঝিঁঝিঁ দের বৈঠক।
সূর্য গোসল সেরে,
গায়ে তেল মেখে
স্কুলে এসেছে, তাই।
রোদের তাপে জ্বর বাঁধিয়েছে কপোতী,
থার্মোমিটারে তাপ বেড়েই চলেছে।
তবুও কপোতের,
অন্ধ হয়েছে হাত, ছুঁয়ে দেখতে।
বালিশের নিচে
মুখোশ পরে ঘুমোচ্ছে
সকল সমাধান।
সমস্যারা অক্সিজেনে
ট্র্যাফিকহীন চলমান।
বসুমতি, তুমি
লাল না সবুজ
নাকি রংধনু?
তোমায় মুখোশ পরিয়েছে
কোন্ অসভ্য প্রজাতি সে?
মুখোশ পরিহিত কেউ
স্কুলের ঘন্টা বাজিয়ে চলেছে।
সময় শেষ!
আর একটুখানি আগে এলেও
অংকটা কষে মেলাতে পারতি!
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৮