somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

যে যায় লঙ্কায়: শ্রীলঙ্কা সফর/১১

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৪৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

শেষ বিকেলে একটা সেতু পেরিয়ে আমরা ঢুকে পড়লাম শ্রীলঙ্কার সাংস্কৃতিক রাজধানী ক্যান্ডি শহরে। পাশ দিয়ে বয়ে যাচ্ছে উপচে পড়া মহাবালি গঙ্গা। পাহাড়ের পায়ের তলায় বহমান মহাবালি ভরা বর্ষায় পূর্ণযৌবনা কর্ণফুলির মতো। অনূঢ়া অবশ্য মাঝারি দৈর্ঘের সেতুটাকে মহাবালি নদীর সেতু বলে চালিয়ে দিতে চেয়েছিল। কিন্তু খোঁজ নিয়ে জেনেছি সেতুটা নদীর উপরে নয়, একটা বড় সড় খালের স্রোতধারা এখানে পার্শ্ববর্তী মহাবালি নদীতে মিশেছে। সিংহলী ভাষায় গঙ্গা শব্দের অর্থ নদী, সেই সূত্রে মহাবালি গঙ্গার অর্থ গ্রেট স্যান্ডি রিভার। ‘আ-কার’ এদিক ওদিক করলে‘গঙ্গা’ এবং ‘গাঙ্গ’ শব্দ দুটির উচ্চারণ প্রায় কাছাকাছি বলে বাড়ির কাছে শ্রীলঙ্কায় নদীর সমার্থক গঙ্গা হতে পারে। কিন্তু আমার বিষ্ময় জাগে এই ভেবে যে প্রায় আড়াই হাজার মাইল পূর্বে কোরিয়াতেও ‘গাঙ্গ’ শব্দের অর্থ নদী। আমাদের গহীন গাঙ্গের মাঝিরা জানলে খুশি হবেন, সউল শহরের মাঝখান দিয়ে প্রবাহিত ‘হাং গাঙ্গ’ আসলে হাং নদী।

শ্রীলঙ্কার প্রাচীন রাজন্যবর্গের সর্বশেষ রাজধানী ক্যান্ডির দাপ্তরিক নাম ছিল সেনকান্ডাগালা শ্রীবর্ধনা মহা নুওয়ারা। খ্রিস্টিয় চতুর্দশ শতকে রাজা তৃতীয় বিক্রমবাহু এই নগরে তাঁর রাজধানী স্থাপন করার পরে নাম ছোট হয়ে দাঁড়ায় সেনকাণ্ডাগালাপুরা। ঔপনিবেশিক শাসনকালে পর্তুগিজদের ক্যানডিয়া ইংরেজদের হাতে আরও সংক্ষিপ্ত হয়ে শেষপর্যন্ত ‘ক্যান্ডি’ তে এসে ঠেকেছে। চারিদিকে সবুজ পাহাড়, পাহাড় থেকে নেমে আসা ছোট ছোট ঝর্নাধারা আর গ্রীষ্মম-লীয় ঘন বন বানানীতে ঘেরা এই শহরের মাঝখান জুড়ে আছে বিশাল কৃত্রিম জলাধার, ক্যান্ডি লেক। বর্তমান রাজধানী কলম্বোর পরে দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম এই শহর শুধু শ্রীলঙ্কায় নয় আশেপাশের অনেকগুলো দেশের মধ্যে অন্যতম সুন্দর শহর।


আমরা লেকের পাড় ঘেষে শহরের মাঝ দিয়ে পাহাড়ের শরীর বেয়ে বেশ খানিকটা উপরে উঠে যেখানে থামলাম সেটি ক্যান্ডির ওয়াইএমবিএ হল অর্থাৎ ইয়ং মেনস বুদ্ধিস্ট এ্যাসোসিয়েশান মিলনায়তন। এখানে প্রতি সন্ধ্যায় আয়োজিত হয় ‘কালচারাল শো’। প্রবেশপত্রের খোঁজ নিয়ে দেখা গেল এখানে কোনো টিকেট কাউন্টার নেই এবং প্রবেশ পথে টিকেট দেখিয়ে ঢোকারও কোনো বাধ্য বাধকতা নেই। অডিটোরিয়ামে ঢুকে পড়ার পরে প্রবেশপথের পাশে চেয়ার টেবিল নিয়ে বসে থাকা ‘সাংস্কৃতিক কর্মী’র কাছে থেকে জনপ্রতি ৫০০ রূপি দিয়ে কেউ একজন টিকেট নিয়ে এলেই হলো। অনুষ্ঠান শুরু হবে সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায়, আমরা একটু আগেই পৌঁছে গেছি। তারপরেও দেখা গেল প্রথম তিন চার সারি পূর্ণ হয়ে গেছে। শেষপর্যন্ত মিলনায়তন পূর্ণ না হলেও দর্শক সংখ্যা সাড়ে তিনশ’র মতো হয়েছিল বলে মনে হয়। আমাদের দলের আটজন এবং আরও ডজন খানেক উপমহাদেশীয় বাদামি রঙের মানুষ বাদ দিলে আর সকলেই পশ্চিমের সাদা চামড়া অথবা পূর্বের নাকবোঁচা চোখছোট মঙ্গোলিয় জাতিগোষ্ঠির মানুষ।

অনুষ্ঠান শুরু হতে কিছুটা দেরি থাকায় বাইরে এসে দাঁড়ালাম। ওয়াইএমবিএ অডিটোরিয়ামটি খুব সাধারণ মানের হলেও পাহাড়ের উপর থেকে অন্তত তিন দিকে চোখ ফিরিয়ে ক্যান্ডি শহরের অনেকটাই দেখে নেয়া যায়। কোথাও পাহাড়ের গায়ে আবার কোথাও পাহাড়ের পায়ের কাছে সমতলে ব্যস্ত রাস্তায় গাড়িগুলোতে জ্বলে উঠেছে হেডলাইট। বিপনী কেন্দ্রে আবাসিক এলাকায় অথবা হোটেল মোটেলসহ বাণিজ্যিক উঁচু ভবনগুলোতে জ্বলে উঠছে সন্ধ্যাবাতি। আর সব কিছু ছাপিয়ে অনেক দূরে সবুজ পাহাড়ের মাথায় বসে আছেন ধ্যানী বুদ্ধ। ক্যান্ডি শহরের সবচেয়ে উঁচু জায়গায় স্থাপিত সাদা পাথরে তৈরি ভগবান তথাগতের এই বিশাল মূর্তি নাগরিক স্থাপত্যে অসামান্য নান্দনিক মাত্রা যুক্ত করেছে।


শঙ্খনাদ এবং ঢোলের সম্মিলিত স্বাগত সম্ভাষণের মধ্যদিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হলো। স্বর্গীয় আশীর্বাদ কামনায় পরবর্তী পরিবেশনা ছিল ‘পূজানৃত্য’। এরপর এক এক করে দেখা হলো ময়ূর নৃত্য এবং গ্রামের মেয়েদের পরিবেশিত লোক নৃত্যের মতো অনেকটা পরিচিত ধারার নাচের পরিবেশনা। খাজনার চেয়ে বাজনা বেশি বলে যে কথাটা আমাদের দেশে চালু আছে সেটা শ্রীলঙ্কার নাচের অনুষ্ঠানে এসে বেশ উপলব্ধি করা যায়। এখানে নাচের চেয়ে বাজনা বেশি এবং বাজনার চেয়েও বেশি পোশাকের বাহার। দক্ষিণ শ্রীলঙ্কার দানব নৃত্যে পোশাক পরিচ্ছদের আড়ম্বর এবং অলঙ্কারের ঝলক, বাদ্যযন্ত্রের ধুন্ধুমার আওয়াজ এবং শিল্পীদের লম্ফঝম্প মিলিয়ে মিনিট পাঁচ সাতেক মঞ্চে একটা প্রলয়ঙ্করী ঝড় বয়ে গেল। সম্ভবত একেই বলে তাণ্ডব নৃত্য!


শ্রীলঙ্কার ঐতিহ্যবাহী নাচ গান এবং কিছু হাস্য কৌতুক সহযোগে ঘণ্টা খানেকের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান যথেষ্ঠ উপভোগ্য হলেও খুব ‘আহামরি’ গোছের কিছু নয়। পুরো পরিবেশনার মধ্যে এ্যাক্রোবেটিক শোটি বেশ ভালো লেগেছে। বাদ্যযন্ত্রের পরিবেশনার সাথে যথারীতি তাল বজায় রেখে মঞ্চের দুই পাশ থেকে দুজন তরুণ কিছু পরপরই যে ভাবে হাওয়ায় লাট্টুর মতো ঘুরপাক খেতে খেতে তাদের অবস্থান পরিবর্তন করছিলো তা সত্যিই বিস্ময়কর। নাচের পাশাপাশি এক এক করে পাঁচটি কাঠির মাথায় একই সাথে ঘূর্ণায়মান থালার পরিবেশনাটিও দর্শককে চমৎকৃত করেছে। আর মুখোশধারী দুই ভাঁড়ের কথোপোকথন বুঝতে না পারলেও তাদের অঙ্গভঙ্গি যথেষ্ট হাস্যরস সৃষ্টি করতে পেরেছে। পশ্চিমা দর্শকেরা অবশ্য বুঝে অথবা না বুঝেও হাততালি দিতে কার্পণ্য করে না। কাজেই প্রতিটি পর্বই তুমুল করতালির মধ্যে শেষ হয়েছে।


সাড়ে সাতটার দিকে অনুষ্ঠান শেষ হলে প্রথমে গাড়ি খুঁজে বের করতে এবং পরে পার্কিংলট থেকে গাড়ি বের করতে অনেকটা সময় লেগে গেল। হোটেলের পথে রাতের ক্যান্ডি শহরের যে টুকু চোখে পড়লো তাতে মনে হলো এ শহরে প্রচুর পর্যটকের আসা যাওয়া আছে, শিল্পের সাথে সম্পর্কিত বাণিজ্য আছে কিন্তু নাগরিক কোলাহল কিংবা ঊর্ধ্বশ্বাসে ছোটার মতো ব্যস্ততা নেই। বিপনী কেন্দ্রগুলোতে ঈদ মুবারক অথবা রমাদান করিম লেখা ব্যানার টানিয়ে আসন্ন ঈদের কেনাকাটও চলছে। কিন্তু কোথাও কোনো হৈ চৈ নেই।

সমতল থেকে পাহাড়ি পথে বেশ কিছুটা ঘুরিয়ে ফিরিয়ে অনায়াসে আমাদের গাড়ি অনেক উপরে নিয়ে এলো বান্দারা। ‘থিলংকা ক্যান্ডি’র অপরিসর রিসেপশান লবিটা দেখে হোটেলটা সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা খুব ভালো হলো না। একটু পরে অবশ্য সামনের ভবন পার হয়ে পেছনের একসটেনশন বিল্ডিং এবং রাতে সুইমিং পুল পেরিয়ে বেশ কিছুটা দূরে ডাইনিং হলে খেতে যাবার সময় মনে হয়েছিল পাহাড়ের মাথায় বিশাল এলাকা জোড়া এই হোটেলের রিসেপশান কাউন্টার হয়তো অতিথিদের বোকা বানাবার জন্যেই রাখা হয়েছে। সেখানে সকলের বসার মতো যথেষ্ট জায়গা না থাকায় যে যার মতো দাঁড়িয়ে কিংবা বসে এক নিঃশ্বাসে ‘স্বাগত পানীয়’ শেষ করে বেলবয়কে অনুসরণ করে চললাম পেছনের ভবনের দিকে, উঠতে হবে অনেক উঁচুতে। কিন্তু চলার পথে হোটের দেয়ালে এবং লিফটের সামনে বিশাল সতর্কবাণীÑ বানর হইতে সাবধান। আমরা বড়জোর কুকুর হইতে সাবধান দেখে অভ্যস্ত, কাজেই বানর হইতে সাবধানের মর্মার্থ বোধগম্য হলো না। নির্বিঘেœ নিরাপদেই আপন আপন কক্ষে পৌঁছে গেলেও কোথাও শাখামৃগদের কোনো অপতৎপরতা চোখে পড়েনি।


যতটা তাড়াতাড়ি সম্ভব তৈরি হয়ে ডাইনিং হলে যাবার জন্যে নিচে নামতে হলো। মূল ভবন থেকে দূরে কিছুটা বাগান এবং সবুজ ঘাসে ঢাকা লনের পাশ দিয়ে হাতের বামে নীল জলের সুইমিং পুল এবং ‘বার’ চিহ্নিত মদ্যপানের আসর ডাইনে রেখে নৈশ্যভোজের আয়োজন। পায়ে চলার পুরোটা পথেই খানিক দূরত্বে জ্বলছে হারিকেন। আমাদের ছেলেবেলার অত্যাবশ্যক এই বাতিটি বহুদিন চোখে পড়েনি বলে একটু ভালো করে দেখতে চেয়েছিলাম। কাছে এসে দেখি হা হোতস্মি! বাইরের কাঠামো এবং চেহারা ঠিক থাকলেও ভেতরে জ্বলছে ছোট্ট আকারের বিজলী বাতি।


থিলংকা ক্যান্ডির ডাইনিং হল যেমন বিশাল তেমনি অতিথি অভ্যাগতেরও কমতি নেই। বুফে ডিনারে নানা দেশ জাতি বর্ণ গোত্রের মানুষের কথা মনে রেখে শ্রীলঙ্কান ভারতীয় থাই চাইনিজ ও পাশ্চাত্যের জানা অজানা খাবারের বিপুল সমাহার থেকে পছন্দের জিনিস খুঁজে বের করাই কঠিন। এখানে নৈশ্যভোজের সাথে বাড়তি হিসাবে ছিল চলমান সঙ্গীত পরিবেশনা। জনাচারেক ভ্রাম্যমাণ সঙ্গীত শিল্পীর ছোট্ট দলটি এক টেবিল থেকে আরেক টেবিলের কাছে এসে কিছু আলাপ সালাপের পর সাধ্যমতো বিভিন্ন ভাষায় গান গাইবার চেষ্টা করছিলেন। আমাদের টেবিলে এসে যখন তারা জানলেন আমরা বাংলাদেশ থেকে এসেছি, তখন দুঃখ প্রকাশ করে বললেন বাংলা কোনো গান তাদের জানা নেই। তবে আমাদের জন্যে বোধগম্য হিন্দি গান তারা শোনাতে পারেন। আমাদের সম্মতিক্রমে শিল্পী তার স্প্যানিশ গিটার বাজিয়ে পরিচিত একটি হিন্দি গান ধরলেন। গানের কথাগুলো এখন আর মনে পড়ে না, তবে এটুকু মনে আছে উচ্চারণে কিছুটা ত্রুটি থাকলেও সুরে কোনো বিচ্যুতি ঘটেনি। ইংরেজি বাদ দিলে ফ্রেঞ্চ স্প্যনিশ তামিল কিংবা সিংহলী ভাষায় পরিবেশনা আসলে কেমন হয়েছে বলতে পারবো না। তবে বিভিন্ন অপরিচিত ভাষার গান কণ্ঠে তুলে প্রতিদিন অসংখ্য নতুন অতিথির মনোরঞ্জনের এই কষ্টসাধ্য প্রয়াসের জন্য শিল্পীরা অবশ্যই ধন্যবাদ পাবার যোগ্য।


রাতটা ভালো কাটলেও বিপত্তি বাধলো সকাল বেলা, ব্রেকফাস্ট শেষে ঘরে ফেরার পথে। দীর্ঘ করিডোর পেরিয়ে আমাদের কক্ষটি একেবারেই বারান্দার শেষ প্রান্তে। লিফটে আট তলায় উঠে গেলাম ঠিকঠাক। সকালের ঝকঝকে আলোয় উপর থেকে বাইরের পাহাড় বনানী ঘেরা ক্যান্ডির সৌন্দর্য দেখে ছবি তোলার লোভ সম্বরণ করতে পারলাম না। করিডোরে পেতে রাখা একটা চেয়ারে মাহবুবা তার হাতের ব্যাগটা রেখে রেলিংয়ের পাশে হেলান দিয়ে ছবি তোলার জন্যে দাঁড়িয়েছিল। কাছেই একটি গাছের ডাল থেকে লাফিয়ে নেমে এলো গোটা তিনেক বানর। তাদের একজন মুহূর্তের মধ্যে চেয়ারের উপর থেকে ব্যাগটা নিয়ে এক লাফে রেলিংয়ে উঠে পড়লো। আমি প্রায় ঝাঁপ দিয়ে পড়ে বড়সড় ব্যাগটার ঝুলে থাকা নিচের অংশ ধরে ফেললাম। এরপর কিছুক্ষণ ‘যমে-মানুষে’ টানাটানির মতো ‘নরে-বানরে’ টানাটানি চললো। ভয় হচ্ছিলো বানরটা কামড়ে দেয় কি না এবং অন্য বানরেরা যদি এসে তার সাথে যোগ দেয় তাহলে হয়তো শেষপর্যন্ত পরিস্থিতি কি দাঁড়ায় তাও বুঝতে পারছিলাম না। শাখামৃগ অবশ্য একটু পরেই রণে ভঙ্গ দিয়ে দলবলসহ বৃক্ষ শাখায় ফিরে গেল। আমরাও হাঁফ ছেড়ে বাঁচলাম।

চলবে...
৫টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার প্রফেশনাল জীবনের ত্যাক্ত কথন :(

লিখেছেন সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪



আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

×