কাজের সুবিন্যাসায়ন কী? কীভাবে? কাজ করতে গিয়ে আমি যে সমস্যায় পড়ি তাহলো- ক) যেদিন গুরুত্বপূর্ণ প্রোগ্রাম থাকে সেদিন কাজ বেড়ে যায়, খ) তাড়াহুড়ো করতে গিয়ে কোনো দুর্ঘটনা ঘটে, নয়তো প্রোগ্রামে যাওয়া হয় না, গ) পরিশ্রম বেশি কিন্তু সফলতা কম। প্রতিদিন সন্ধ্যার পর পড়াশোনা করতে ইচ্ছা করে। কিন্তু কাজের চাপে হয়না। রাতে শোবার আগে মন খারাপ হয় যে সব কাজই ঠিকমতো হয়েছে কিন্তু পড়াশোনাটা হয়নি। জ্ঞান অর্জনে সারা জীবনই বাধার সম্মুখীন হচ্ছি
২১ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ৯:০৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আপনার এ সবগুলো সমস্যাই হচ্ছে দৃষ্টিভঙ্গির কারণে। যেমন, প্রথম দুটো ক্ষেত্রে অর্থাৎ গুরুত্বপূর্ণ প্রোগ্রামের দিন কাজ বেড়ে যাওয়া বা তাড়াহুড়ো করতে গিয়ে দুর্ঘটনা ঘটা এবং প্রোগ্রামে যেতে না পারা। দুটি ক্ষেত্রেই আপনি হয়তো অবচেতনভাবেই চাচ্ছিলেন না প্রোগ্রামে যেতে। সেজন্যে বাস্তবে কোনো না কোনো অজুহাত এসে বাধাগ্রস্ত করছে আপনাকে। হয়তো শারীরিকভাবে অসুস্থ বোধ করলেন বা এমন একটা কারণ হলো যে আপনার আর যাওয়া হলো না। যেমন, অনেক ছাত্র-ছাত্রীই আছে দিব্যি সুস্থ। কিন্তু পরীক্ষার সময় এগিয়ে আসতেই সে অসুস্থ। কারণ পরীক্ষাকে সে ভয় পাচ্ছে, কোনোভাবে এড়াতে চাচ্ছে, সেজন্যেই এ অসুস্থতা। আবার যার ইচ্ছাশক্তি প্রবল সে হয়তো টাইফয়েড নিয়েও পরীক্ষা দিচ্ছে। অন্যজন হয়তো সামান্য পেট ব্যথার সামনেই কাবু হয়ে যাচ্ছে। অর্থাৎ মূল ব্যাপারটি হচ্ছে অবচেতন মনে ইচ্ছার তীব্রতা। অবচেতন মন না চাইলে বাস্তবেও বাধা বিপত্তি এসে হাজির হয়। তখন মনে হয় হয়তো নিয়তি বা ভাগ্য এটা করেছে। কিন্তু আসল নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা ঐ ব্যক্তির হাতেই। অতএব কোনো পরিস্থিতির দোহাই দেবেন না। যা আপনি করতে চান, সেভাবে অগ্রাধিকার ঠিক করে ফেলুন এবং কাজটি করার জন্যে আন্তরিকভাবে সচেষ্ট হোন। তাহলেই দেখবেন অজুহাত না দিয়ে আপনি কাজটি করতে পারছেন।
আর পড়াশোনার বাধার ক্ষেত্রে বলা যায় যে এখানেও আপনার দৃঢ়তার অভাব। আপনি যদি পড়াশোনাকে প্রায়োরিটি দিতেন তাহলে যত বাধাই আসুক আপনি সেটা করতে পারতেন। কারণ আপনি তো ঐ সময়ে কোনো না কোনো কাজ করছেন। অন্য কাজ করার জন্যে আপনি সময় পাচ্ছেন। কিন্তু পড়াশোনার জন্যে পাচ্ছেন না। কেন? কারণ আপনি এটাকে প্রায়োরিটি দিতে পারেন নি। তাই দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হোন যে আপনি এ কাজটি করবেন। কারণ কাজ না করার হাজারটা অজুহাত দেয়া যেতে পারে। কিন্তু কাজ করার জন্যে একটা অজুহাতই যথেষ্ট যে আমি কাজটি করবো।
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
নাইমদের বাসার ঠিক সামনেই ছিল দোকানটা । দোকানের মাথার উপরে একটা সাইনবোর্ডে লেখা থাকতও ওয়ান টু নাইন্টি নাইন সপ ! তবে মূলত সেটা ছিল একটা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর। প্রায়ই...
...বাকিটুকু পড়ুন লিখেছেন
এমজেডএফ, ০২ রা মে, ২০২৪ দুপুর ১:১১
সমগ্র যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসগুলোতে বিক্ষোভের ঝড় বইছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ কর্মসূচী অব্যাহত রয়েছে। একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বিক্ষোভ দমনের প্রচেষ্টা চালালেও তেমন সফল...
...বাকিটুকু পড়ুন নতুন নতুন শহরে এলে মনে হয় প্রতি টি ছেলেরি এক টা প্রেম করতে ইচ্ছে হয় । এর পেছনের কারন যা আমার মনে হয় তা হলো, বাড়িতে মা, বোনের আদরে...
...বাকিটুকু পড়ুন সাধারণত গরমে পরিশ্রম করার ফলে হিটস্ট্রোক হতে পারে। এতে দেহের তাপমাত্রা অতি দ্রুত বেড়ে ১০৪ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা তারও বেশি হয়ে যেতে পারে।
হিটস্ট্রোক জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন। চিকিৎসা... ...বাকিটুকু পড়ুন
সব কিছু এমনি এমনি হতে পারলে আল্লাহ এমনি এমনি হতে সমস্যা নাই। বীগ ব্যাং এ সব কিছু হতে পারলে আল্লাহও হতে পারেন। সব কিছুর প্রথম ঈশ্বর কণা হতে পারলে আল্লাহও...
...বাকিটুকু পড়ুন