somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

শুদ্ধতম পরকীয়া (উপন্যাসিকা)

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:৩৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

(পূর্ব প্রকাশনার পর )
অষ্টম অধ্যায় / (প্রথম অংশ)

“এ মণিহার আমায় নাহি সাজে
এরে পরতে গেলে লাগে, এর ছিঁড়তে গেলে বাজে …”


এলোপাথাড়ি ঝড়ে যেমন তোলপাড় হযে যায় কিশোরী মনের গায়ে পরানো ফুলছাপ ফ্রক তেমনি যেন আমারো সব কিছু এলোমেলো হয়ে গেল । যে দিনগুলো আমার এতোদিন কেটে গেছে নির্বিঘ্ন আনন্দ আর উচ্ছাসে, সে দিনগুলোর গায়ে একজন যেন কালি মেখে কন্টকিত করে দিয়ে গেছে । আমি সে অন্ধকারে চিনতে পারছিনে নিজেকে । বড় উলঙ্গ মনে হয় । তাই শোয়েবের সাথে যা যা বলবো বলে ভেবেছিলাম তা নিয়ে তালগোল পাকিয়ে ফেললাম । সংসারের কথা বলতে গিয়ে তাল মেলাতে পারছিলাম না একটার সাথে আর একটার । এলোমেলো হয়ে যাচ্ছিলো সব । শোয়েব থমকে যাচ্ছিলো বার বার । অবাক চোখে চাইছিলো আমার দিকে হঠাৎ হঠাৎ । শোয়েবের দিকে চাইতে পারিনি । চোখ নামিয়ে নিতে হয়েছে বারে বারে ।
‘তোমার শরীর কি খারাপ’? প্রশ্ন রেখেছে শোয়েব । ‘আজ হয়েছে কি তোমার, কিসব কথাবার্তা বলছো ?’
‘কেন কিছু হয়নি তো !’
উত্তরের এই কথাগুলোও যেন আরো সন্দেহ বাড়িয়ে দিলো শোয়েবের –
‘কাল রাতে ওটা হয়ে যাওয়ার সময়ও বুঝেছি তুমি কেমন যেন কাঠ কাঠ হয়ে ছিলে ’।
চোখের কোনে কি একটু অবিশ্বাস খেলা করে যায় শোয়েবের ?
চোখ সরিয়ে চোখ রাখি জানালার ওধারে । আকাশের উঠোনে ছুটোছুটি খেলে বাচ্চা মেঘেরা । দুষ্টুমি করে গাছের চুল ধরে ঝাঁকি দিয়ে যায় নবীন হাওয়া । ডানার ক্লান্তি ঝরায় পাখি । চেয়ে থাকি । কি দেখি জানিনে । বুঝি, শোয়েবের চোখ আড়চোখে আমায় দেখে ।
‘তোমার কষ্ট হচ্ছে আমি বুঝি শীলা । এতো ঝামেলা তোমার মাথায় দিয়ে আমি দিব্যি আছি..’
‘ন..না.. কথা সেটা নয় । লোকজন এতো ডিষ্টার্ব করে যে মাথা ঠিক রাখতে পারিনে সবসময়’ সন্দেহগুলো তাড়াতে একথা বলতেই হয় আমায় ।
‘মাথা নষ্ট হলেও সাহস কিন্তু তোমার বেড়েছে । মা’র কাছে শুনলাম, লোকজনদের সাথে কি অবলীলায় তুমি নাকি কথা চালিয়ে যাও....’
তাহলে ব্যাপারটি এই ! মায়ের কাছে শোনা । কি শুনেছে কে জানে । যুঁথীর একদিনের কথা মনে পড়ে –“...আম্মার সাথে কথা হয়েছে । আম্মাকে ফোঁপাতে দেখেছি....”। অবশ্য শোয়েবের কথায় দোষ না ধরলেও হয় । এটা ঠিক শোয়েবদের এই বাড়ীটাকে নিয়ে বেশ ঝামেলা পোয়াতে হচ্ছে । পুরোনো এই বাড়ীটা ভেঙ্গে মাল্টিষ্টোরিড উঠবে । শোয়েবের চাচারা বাঁধা দিচ্ছেন, নিজেদের অংশও নাকি আছে এর মধ্যে এসব কথা বলে । ডেভলপারদের সাথেও এসব নিয়ে কথা বলতে হয় আমাকেই । পাড়ার মাস্তানরাও জেনে গেছে এসব । সে ঝামেলাও আছে । সাহস তো থাকতেই হবে । পুরুষ আর ছেলে-ছোকড়াদের নিয়ে কারবার । শোয়েব কোন ধরনের সাহস বাড়ার ইঙ্গিত করেছে বুঝতে পারছিনে ।
এসব কারনে নয়, আমার মাথা খারাপ হয়ে আছে অন্য কারনে । আমার শরীর-মন যে অভাব বোধটুকুর কারনে নিষিদ্ধ খেলায় নেমেছিলো একদিন, তা আজ একজনের কঠিন আঘাতে দগদগে ঘা হয়ে উঠছে । ভাল্লাগছেনা কিছুই । আমাকে এভাবে কেউ বলেনি কোনোদিন । পরপুরুষেরা পরনারীকে এভাবে বলেনা পাছে সম্পর্কচ্ছেদ হয় এই ভয়ে । মজাটুকু নিতেই তাদের বড় সাধ । সেটুকু খোয়াতে বড় ভয় সবার । এই একজন ব্যতিক্রম । আমাকে তীব্র কিন্তু সুন্দর ভাষায়, ভর্ৎসনা কিন্তু মমতায় ভরা আবেগে, শাসন কিন্তু আদ্র ভালোবাসায় মাখানো কথায় যে কঠিন-কোমল আঘাত সে করেছে তাতে তার কাছ থেকে ছিটকে যাওয়াই আমার উচিত ছিলো । আমি পারিনি । তার দেয়া মণিহার আমায় মানায় না হয়তো কিন্তু ছিঁড়ে ফেলার সাহসটুকুও আমার হয়নি । তাই কি আমি ছিটকে যেতে পারিনি !
আমার লম্বা লম্বা বিরতির উপস্থিতিতে তার আকুলতা আমি বুঝতে পারি হয়তো কিন্তু তা মুছিয়ে দেয়ার মতো কোনও কথা আমার কাছে জমা নেই । সেখানে শুধু ফাঁকি । তার তৈরী ভুবন যে ফাঁকিতে ভরা এটুকু বুঝতে পেরে সে তো লিখতেই পারে –
“......তুমি যে অনেক নীচে নেমে গেলে শীলা ! যে মেয়েটি প্রতি রাতে ঘোরে হাতে হাতে, তার চেয়েও নীচে । শরীর দিতে তাকে তো ছলনার আশ্রয় নিতে হয়না । তোমার তো এভাবে মিথ্যের প্রয়োজন ছিলোনা, কোনও ছলনার দরকারও ছিলোনা । কাম, নাচায়নি এমোন পুরুষ তুমি খুঁজে পাবেনা । তুমি যা পেতে চাইছিলে তার জন্যে ওসবের প্রয়োজন ছিলোনা । তুমি তা অনায়াসে পেতে পারতে । আমি আধুনিক কালের প্রেমের ভাষা বুঝিনা । সেখানে প্রেম কি “দেহজ” ভাষায় কথা বলে নাকি প্রেমের “মনোজ” ভাষায় ; আমি জানিনে । শেখা উচিৎ ছিলো আমার হয়তো ।
.............পুরোনো এক স্মৃতির তাড়নায় তুমি আমাকে জড়িয়ে নিয়েছ বুকে, আমি তাই-ই জানতাম । সেই না পাওয়া ভালোলাগাটুকু আমার মাঝে পেতে চাইছো, এটাও অনুভব করতে পেরেছি । না পাওয়ার ব্যথা যে কতো গভীর এক দাগ রেখে যায়, আমার চেয়ে ভালো আর কে জানে ! তোমার উন্মাতাল যৌবনের শুরুতেই সেই না পাওয়ার বেদনার কথা তুমি আমায় বলেছো । আরো বলেছো, তোমার প্রবাসী স্বামী পরনারী আসক্ত । অনেক কষ্ট তোমার । তা-ই যদি সত্য হতো তবে তুমি আমার কাছে প্রথমেই ভালোবাসা চাইতে, ভরসা চাইতে । তুমি দেহকে নিয়ে আসলে আগে । এ ফাঁকিটুকু আমি বুঝেছি “দেহজ” ভাষার সব ভালোবাসা লুটে নিয়ে তুমি যখন সরে যেতে চাইলে ধীরে ধীরে । তুমি তো তোমার স্বামীকেও অযথা নীচে নামিয়ে আনলে । কলঙ্কিত করে দিলে নিজেকে । তোমার কথায় সামান্য সত্যটুকুও থাকলে তুমি তো সরে যেতে চাইতেনা বরং আমাকে বা আমার মতো কাউকে আঁকড়ে ধরে থাকতে ।
অথচ সেই প্রথমদিন থেকে আমি তোমার সেই সব দুঃখকে সত্য ভেবে আমারও করে নিতে চেয়েছিলাম । যে ব্যথা তোমাকে স্পর্শ করে গেছে ভেবে আমি ব্যথিত হয়েছি আর নিজের পরিচিত ভুবন ছেড়ে তোমার ভুবনে ঝাঁপ দিয়েছি এই পড়ন্ত বয়েসেও, তা দেখি আজ ফাঁকিতে ভরা । তার চোরাবালিতে আমি আটকে আছি । আমার তো হারাবার কিছু ছিলো না এই কদিন আগেও । এতোদিনে হারাবার মতো তোমার মুখখানিই যে আমার সম্বল হয়েছে । তাই এই সম্বলটুকুও হারাবার ভয়, বড় বেশী বাজে । হারানোর ব্যথা আমি বুঝি । তাই তোমাকে ছেড়ে যেতে পারিনি । তোমার সকল ছলনাকে নেহাৎ পার্থিব বলেই ভেবে নিয়ে তোমাকে ক্ষমা করে দিয়েছি ।
তুমি যে আমায় নিয়ে নিষিদ্ধ এক খেলায় মেতেছো তা বুঝতে খুব দেরী হয়নি আমার । কিন্তু প্রতিদিন সকালে তোমার পাঠানো এস-এম-এস গুলো আমাকে বিভ্রান্তিতে ফেলে দিয়েছিলো । আমার জন্যে তোমার যে উৎকন্ঠা তোমার মুঠোফোনে ভেসে আসতো, আমি তার বর্ণচ্ছটার ভেতরে লুকানো এক সর্বনাশা অন্ধকারের রং দেখতে পাইনি । তাই তোমার দিনমান ভরে দিতে তোমাকে পাতার পরে পাতা লিখে গেছি যাতে তুমি সংসারের না পাওয়ার বেদনাকে ভুলে থাকতে পারো । আর তা করতে গিয়ে নিজেকে জড়িয়ে ফেলেছি আকন্ঠ প্রেমে, গোপন গভীর ভালোবাসায়......” ।

আমার সকল গরিমাকে খানখান করে ভেঙ্গে দেয়া ওমোন নিষ্ঠুর কথাগুলোর প্রতিবাদ করার সাহস আমার হয়নি । আমি শুধু লিখেছি ‘.... বড় কষ্ট পেলাম’ । আমার কি উচিৎ ছিলোনা অমোন রূঢ় কথার পরে তার কাছ থেকে চিরদিনের মতো হারিয়ে যাওয়া ? আমি কেন হারিয়ে যেতে পারলাম না ! আমার ভেতরের এক ভালোবাসার বুভুক্ষ নারীর কাছে আমি ভয়ানক ভাবে হেরে গেলাম বুঝি ! সকল মানুষের ভেতরেই কি আর একটি অন্যমানুষ বাস করে যাকে সবসময় চিনে উঠতে পারা যায়না ?
আমাকে অনেকটা-ই নিরুত্তর দেখেও সে আমাকে পথে ফেলে যায়নি । অভিশাপ দেয়নি । বরং তার লেখা গায়ে গতরে ভারী হয়েছে, ভালোবাসায় মাখামাখি হয়েছে আরো । আমি সাড়া দিইনি । কি করে, কোন মুখে আমি তার সামনে এসে দাঁড়াতে পারতাম ! কি করে আমি তাকে বলতে পারতাম, তুমি যা লিখেছ তা সব ভুলে ভরা, আমার সম্পর্কে মিথ্যে নোংরা যতো অপবাদ ! তোমার নিষ্কলঙ্ক ভালোবাসার যোগ্য আমি তো নই !
তার তো আমাকে ভন্ড, প্রতারক ভাবাই উচিৎ ছিলো । অথচ সে আমাকে লিখেছে, “ তোমার সমস্ত কিছু মিলিয়ে তোমাকে প্রতারক ভাবতে আমার রুচিতে বাঁধছে । তুমি যা কিছুই করেছ তা একান্তই তোমার ব্যাপার, ভালোমন্দ বুঝেই করেছো নিশ্চয়ই । অপরাধ হয়নি, একজন মানুষ যা করে তুমি তা-ই করেছো । আমি কাকে অভিশাপ দেবো ? কাকে ? আমার নিজের মনের ভেতরে নিজেরই মনের মাধুরী মিশিয়ে আঁকা এক মানসপ্রতিমাকে ? তোমাকে নিছক রক্তমাংশের মানুষ ভাবলে আমি হয়তো সে অভিশাপই দিতাম তোমাকে । তোমার রক্তমাংশের অবয়ব ছাড়িয়ে প্রতিদিন যে অধরা এক মমতাময়ী, প্রেমময় শীলা আমার দরজায় এসে দাঁড়িয়েছে তাকে যে আমি বুকের গোপন কুলুঙ্গীতে তুলে রেখেছি যত্ন করে । সেখান থেকে তার বিসর্জন যে আদিগন্ত কষ্টের সাগরে আমার নিজেকেই বিসর্জন । তুমি তো সরে যেতেও পারতে । যেতে পারোনি । কেন পারলেনা ?
এসব লিখে আমি আমার প্রেমের এই করুন ইতিহাস রেখে যেতে চাইছি । আমার সে ক্ষমতা নেই যাতে করে আমি আর একটা “তাজমহল” গড়ে দিতে পারি তোমায় । শা’জাঁহা তার অথের্র গরীমায় তোমার আমার প্রেমকে অবহেলা করে গেছেন । তাই প্রেমের তাজমহল গড়তে চাই না আমি । আমি তোমাকে এক আলাদা পৃথিবীর কাছে নিয়ে যেতে চাই । শুধু আমরা দু’জন । যাবে ?”

এই অবুঝ লোকটাকে নিয়ে আমার মাথা খারাপ হবারই কথা । এতোকিছুর পরেও কেন যে সে এটাকে ধরে রেখেছে নিজের মধ্যে একান্ত নিজস্ব করে আমি বুঝতে পারিনে । আর আমিও তার থেকে আলাদা কিছু হয়ে উঠতে পারলাম কই ! তাই কদিন থেকেই এলোমেলো হয়ে যাচ্ছিলো আমার সব ।

কথা হচ্ছে শোয়েবের সাথে আর আমার মনপ্রান পরে আছে অদেখা, অনতিক্রম্য দুরত্বের আর একজনের কাছে । দুরত্ব অতিক্রম করে হাত বাড়ালেই তাকে হয়তো ছোঁয়া যায় । যেমন ছোঁয়া যায় শোয়েবকে । শরীরী শোয়েবের চেয়ে সেই অশরীরী একজনের ছোঁয়া পেতেই তনুমন উন্মুখ হয়ে থাকে যেন কখোনও কখোনও । এ কি সংসারের মন্থন করা গ্লানি, ক্লান্তি থেকে বেড়িয়ে যেতে খানিকের সুখভোগেচ্ছার নেশা নাকি আমার নিজের গড়ে তোলা উদ্ভট কোনও সঙ্গীত! আমি কি শোয়েবের ভেতর এমোন কোনও পুরুষকে খুঁজে পাইনি যে আমাকে সেই রকম ভালোবেসেছে, একজন নারীর যে রকম ভালোবাসার দরকার?


(চলবে..... অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন)

সপ্তম অধ্যায় / ( শেষ অংশ )
Click This Link

সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:৩৭
১২টি মন্তব্য ১২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হুজুররা প্রেমিক হলে বাংলাদেশ বদলে যাবে

লিখেছেন মিশু মিলন, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ৯:২০



তখন প্রথম বর্ষের ছাত্র। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে আমাদের আরেক বন্ধুর জন্মদিনের উপহার কিনতে গেছি মৌচাক মার্কেটের পিছনে, আনারকলি মার্কেটের সামনের ক্রাফটের দোকানগুলোতে। একটা নারীর ভাস্কর্য দেখে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইসলামের বিধান হতে হলে কোন কথা হাদিসে থাকতেই হবে এটা জরুরী না

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ১০:৫৫



সূরাঃ ৫ মায়িদাহ, ৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩। তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে মৃত, রক্ত, শূকরমাংস, আল্লাহ ব্যতীত অপরের নামে যবেহকৃত পশু, আর শ্বাসরোধে মৃত জন্তু, প্রহারে মৃত... ...বাকিটুকু পড়ুন

লবণ্যময়ী হাসি দিয়ে ভাইরাল হওয়া পিয়া জান্নাতুল কে নিয়ে কিছু কথা

লিখেছেন সম্রাট সাদ্দাম, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১:৫৪

ব্যারিস্টার সুমনের পেছনে দাঁড়িয়ে কয়েকদিন আগে মুচকি হাসি দিয়ে রাতারাতি ভাইরাল হয়েছিল শোবিজ অঙ্গনে আলোচিত মুখ পিয়া জান্নাতুল। যিনি একাধারে একজন আইনজীবি, অভিনেত্রী, মডেল ও একজন মা।



মুচকি হাসি ভাইরাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবন চলবেই ... কারো জন্য থেমে থাকবে না

লিখেছেন অপু তানভীর, ০২ রা মে, ২০২৪ সকাল ১০:০৪



নাইমদের বাসার ঠিক সামনেই ছিল দোকানটা । দোকানের মাথার উপরে একটা সাইনবোর্ডে লেখা থাকতও ওয়ান টু নাইন্টি নাইন সপ ! তবে মূলত সেটা ছিল একটা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর। প্রায়ই... ...বাকিটুকু পড়ুন

দেশ এগিয়ে যাচ্ছে; ভাবতে ভালই লাগে

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০২ রা মে, ২০২৪ দুপুর ১:০৩


বিশ্বব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ছিল নেতিবাচক। একই বছরে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ছিল প্রায় ১ শতাংশ। ১৯৭৩ সালে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রবৃদ্ধি ছিল ৭... ...বাকিটুকু পড়ুন

×