somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

শুদ্ধতম পরকীয়া (উপন্যাসিকা)

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১০:১৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

(পূর্ব প্রকাশনার পর )
সপ্তম অধ্যায় / ( শেষ অংশ )

একদিন মগ্নচৈতন্য থেকে জেগে উঠে দেখি, যে আলোর দেবীর জন্যে খুলে রেখেছিলাম আমার দিনরাতের জানালা-কপাট তার ওপারে নিকষ অন্ধকার জড়ো হয়ে গেছে আমারি অজান্তে । দুধের সরের মতো গাঢ় এক কষ্টবোধ শুধু উঁকি দিয়ে গেছে সে মনেরই জানালা দিয়ে । অভিমান ভরে আমি তাকে লিখলাম –
“তোমাকে ফেরাতে আমি পারলাম না । তোমার হঠকারী খেলা থেকে তোমাকে ফেরাতে আমি পারলাম না । অবশ্য তোমাকে ফেরাতে যে সময়টুকু আমার প্রয়োজন ছিল সে সময়টুকু তুমি আমাকে দাওনি । তার আগেই তুমি সরে গেলে অনেকে অনেক দুরে । আর এই সরে যেতে তোমাকে একের পরে এক মিথ্যে বলে যেতে হয়েছে । প্রয়োজন ছিলোনা । এ ধরনের প্রেম প্রেম খেলা হঠাৎ করে জ্বলে উঠেই আবার হঠাৎ করে নিভে যায়, এটুকু জানি । তুমি হঠাৎ করে হারিয়ে গেলে হয়তো কিছুই হতোনা । কেন যে আমার জানালায় উঁকি দিয়ে গেলে বারে বারে । প্রথমে তুমি বললে, দেশের বাইরে যাবে, গেলেনা কিম্বা যেতে পারলেনা । পরে বললে খুব ব্যস্ত থাকবে ক’দিন কথা হবেনা । দেখলে এতে কাজ হয়নি । তুমি আমাকে সরিয়ে দিতে পারলেনা উল্টো আমি তোমাকে দিন দিন আরো গভীর করে জড়িয়ে ধরলাম । শেষে নিজেকে মৃত্যুপথযাত্রী বানিয়ে ফেললে । জানতে, এর পরে আর কথা চলেনা । একমাত্র মৃত্যুই মানুষের সব যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে দিতে জানে, পারে মানুষকে চিরজনমের মতো আড়াল করে রাখতে ।
খুব বেশী ভুল রেখে গেছ তোমার প্রতিটি কাজে । এ যে তোমার এক সর্বনাশা খেলা এ সন্দেহ ছিলো আমার অনেকটা গোড়া থেকেই, যেদিন তোমার বুকের উদোম ছবি আমাকে পাঠালে তিল খুঁজে দেয়ার ছলে । যে মেয়ের আর একখানি ছবি অনেকদিন চেয়েও আমি পাইনি , লজ্জায় জড়সড়ো হয়ে গিয়েছে শুনে, সে-ই পাঁচ মিনিটের মাথায় এক ভরা আলোকময় দুপুরে ঘরের মধ্যে উদোম হয়ে নিজের বুকের ছবি তুলে পাঠাতে পারে তাকে কি বলা যায় ? ওটা যে তোমার নয় সে সন্দেহ ও প্রকাশ করেছি সাথে সাথে । আবার দ্বিধায় ও পড়ে গেছি প্রতিদিন সকালে তোমার পাঠানো অদ্ভুত সুন্দর মেসেজগুলি পেয়ে । মুঠোফোনে তোমার কথা শুনে । কাকে বিশ্বাস করবো আমি, কাকে ? এক সুন্দর সম্পর্ক গড়ে ওঠার পেছনে থাকে দৃঢ় বিশ্বাসের ভিত্তি যা একমাত্র মনই বোঝে । তা থেকেই আত্মার সম্পদ বাড়ে , গড়ে ওঠে নির্ভেজাল এক সম্পর্ক । তোমার সব মিথ্যে জেনেও আমি সরে যেতে পারিনি । বিশ্বাস ছিলো আমি তোমাকে ফেরাতে পারবো । তুমি আমাকে বুদ্ধু ডাকতে । আমি হয়তো তাই-ই । নইলে কেন বারবার তোমার ডাকা নিশিরডাক এ সাড়া দিয়ে অকুলে পাড়ি জমিয়েছি ? মেঘলা আকাশে মেঘের ফাঁক-ফোকর দিয়ে হঠাৎ হঠাৎ উঁকি দেয়া চাঁদের মতো তোমার হঠাৎ হঠাৎ ভেসে আসা আমাকে কি চৈতন্যহীন করে রেখেছিলো ? তুমি হয়তো বলবে, তোমার মিথ্যে জেনেও আমি কেন তোমার এতো কাছে আসতে চাইছি ! কিছুদিন আগে তোমায় আমি লিখেছিলাম – “আমি জানিনে আমার এ লেখা পড়ে তুমি কি ভাবছো ! পৃথিবীর কোনও পুরুষ হয়তো এভাবে তার দয়িতাকে লেখেনি কোনদিন । তোমার যাপিত জীবন আর তার কন্দরে কন্দরে যে হাহাকার ফেনিয়ে উঠছে বলে তুমি আমাকে জানিয়েছো, আমি তাকে বুঝতে চেষ্টা করছি সমগ্র সত্বা দিয়ে ।আমি অনুভব করতে চাইছি তোমার আকুলতা, তোমার ভেতর গুমরে গুমরে কেঁদে ওঠা এক নদীকে নিয়ে যেতে চাইছি ভাসিয়ে অকুল সাগরে । যেটুকু তোমায় দিযেছি, তারচেয়েও বেশী ফিরিয়ে দিয়েছ তুমি আমায় । আমার অন্তরাত্মায় যে ঘুম বীজ তার করাল থাবা মেলে দিচ্ছিলো এতোদিন, একঝলক হাওয়ার মতো তুমি এসে তাকে যেন ছুঁইয়ে দিয়েছ এক জীয়নকাঠি । আমি যেন আবার নতুন করে বেঁচে উঠলুম আরেক পৃথিবীতে ।
তুমি লিখেছ, “ জিনহে্‌ হম্‌ পা নহী ছেকতে, উন্‌হী ছে মোহাব্বাত ক্যিউ হোতা হ্যায় ?” এটাই হয়তো আমাদের ভবিতব্য ! তোমাকে পেতেই হবে, এমনটা প্রতিজ্ঞা আমার নেই । সেই দুরাশাও নেই । থাকাটা সঙ্গত ও নয় । কেন নয়, এর জবাব আমি জানিনে । হয়তো সমাজ-সংসার এ নিযম বেঁধে দিয়েছে । আমি সে নিয়ম ভাঙতে চাইলেও, শুনবে কে ?
ভালোবাসা খুব কষ্ট দেয় ।”

মনে পড়ে সেই চিঠিখানা ?
শীলা, তোমাকে গালিবের একটি শে’র বলি- “ ঈশ্‌ক্‌ পর জোর নহী, হ্যায় ইয়ে উঅ আতশ্‌ গালিব/
জো লাগায়ে নহ্‌ লাগে, অউর বুঝায়ে নহ্‌ বুঝে ।”
( প্রেমে জবরদস্তি চলেনা । গালিব, এ হলো সেই আগুন, যা লাগাতে চাইলে লাগেনা, আবার নেভাতে চাইলে নেভেনা । )

এই-ই হয়তো আমার নিয়তি । নিয়তি হয়তো তোমারও । নইলে একবারেই বা তুমি আমাকে ছেড়ে যেতে পারলেনা কেন ? যে যায় সে যায় । তুমি পুরোটাই সরে যেতে কেন পারলেনা ? কেন বারেবারে ফিরে ফিরে এলে ? যেটুকু নেয়ার তা নিয়েই তো তুমি চিরতরে চলে যেতে পারতে । তুমি পারোনি । মনে হয়, যে খেলা তুমিই শুরু করেছিলে একপ্রহরের লীলায় সে খেলার মায়ায় অজান্তেই বাঁধা পড়ে গেছ তুমি । তোমার সমাজ-সংস্কার, তোমার সামাজিক অধিষ্ঠানের বেড়া ডিঙ্গিয়ে যেতে যেমন ভয় তোমার, তেমনি ভয় দু’হাত বাড়িয়ে আমাকে বন্ধু বলে কাছে টেনে নিতেও । তাই তুমি অস্থিরমতি হয়েছ, কি করবে বুঝে উঠতে পারছোনা । আমাকে তাই একেবারেই ভুলে যেতে, ছেড়ে যেতে পারোনি । এটুকু অনুভবই আমার অনেক পাওয়া হয়ে থাক ।”

শীলাকে লেখা চিঠির এটুকৃও আমার উপন্যাসিকাতে যোগ করে দেবো কিনা ভাবছি, ফুল্লরা এলো, সাথে ছেলেমেয়েরা । একটা আনন্দ হিল্লোল বয়ে গেলে যেন ঘরের বাতাসে । ফুল্লরার মুখে কপট গাম্ভীর্য্য । মনে মনে হাসলাম । জিনিয়া গলা জড়িয়ে ধরে বললে, ‘বাবা তুমি যেন আজকাল কেমন হয়ে গেছ । আগে কতো গল্প করতে । তুমি এমোন হলে যে আমাদের ভালো লাগেনা’।
‘কেন, আমি আবার কেমন হয়ে গেলাম কবে ? কি যে বলিস তুই !’ জিনিয়ার দিক থেকে চোখ ঘুরে গেল জিশানের দিকে – ‘ আপনার অভিযোগ কোনটা বলেন তো বাবাজী । আমি যেন কেমন কেমন হয়ে গেছি, এই তো ? তা আপনাদের স্নেহময়ী জননীরও কি একই বক্তব্য ?’ আড়চোখে তাকাই চোখে দুষ্টুমী নিয়ে । জানি বিশেষ কোনও আবদার আছে নইলে সদলে এভাবে আসার কথা নয় । আজ ছুটির দিন ছেলেমেয়েরা নিজেদের নিয়েই ব্যস্ত থাকার কথা ।
জিনিয়াই প্রসঙ্গটি তোলে, ‘বাবা জানো আমাদের এখানে কেএফসি’র নতুন আউটলেট খুলেছে । আজ উদ্বোধন হবে । আজকে আমাদের কেএফসি’তে খাওয়াতে হবে কিন্তু, রাজী ?’
হুম, তাহলে এই ব্যাপার ! প্রগলভ হতে চেষ্টা করি । যে কিশোরটি লুকিয়ে থাকে বুকের মধ্যে সারাক্ষন সে যেন মুখ তুলে সরব হয়ে ওঠে, ‘ আমার মা’মনি বলেছেন রাজী কি না , না রাজী হয়ে যাবো কোথায় ? আর ঐদিকের মুখ দেখে মনে হচ্ছে রাজী না হলে হোমমিনিস্টার ম্যাডাম হয়তো ঘরেই ঢোকার উপর নিষেধাজ্ঞা জারী করে বসবেন । তথাস্তু । কখন যাবি ?’
‘বাপরে তুমি যে কি নাটক করতে পারো ! বাংলা নাটকের ডায়লগ দিলে কেন ? বয়স হচ্ছে, একটু গম্ভীর হতে পারোনা, একদম ছেলেমানুষ হয়ে গেলে ?’ ফুল্লরার কপট গাম্ভীর্য্য চিড় খেয়ে যায় ।
ভালোলাগে, খুব ভালোলাগার মতো মনে হয় সবটুকু । সংসারে এটুকু ভালোলাগার বাতাস না বইলে যে দম আটকে মারা যেত মানুষ ।
সংসারের সুস্থ্যতা ঠিক রাখতে সকল সম্পর্কের মাঝে সম্ভবত একটু ফাঁকা জায়গা থাকা উচিৎ । সেখানটাতে অন্যের প্রবেশ না করাটাই শোভনীয় । ফাঁকটুকু না থাকলে উত্তাপে সম্পর্কগুলি বেঁকে যেতে পারে । শীলার সাথে আমার সম্পর্কের অধ্যায় সে ফাঁকটুকু তৈরী করে দিয়েছে হয়তো । নাকি সে ফাঁকটুকু ছিলো বলেই শীলা হুড়মুড় করে এসে সেটুকু জুড়ে বসেছে, বুঝিনা ! আর সেই ফাঁকটুকু দিয়ে ভালোলাগা, ভালোবাসারা পিলপিল করে ঢুকে পড়তে চাইছে । এখোন আমি সবাইকে ক্ষমা করে দিতে পারি । বিলিয়ে দিতে পারি মনের যাবতীয় বৈভব । ফুল্লরার যেটুকু ঘাটতি আছে বলে আমার মনে হয় তাও যেন সে ফাঁকটুকু দিয়ে উধাও হয়ে যায় বারে বারে । ছেলেমেয়েদের ত্রুটিগুলোও আমি মন থেকে এক লহমায় মুছে ফেলতে পারি । সমুদ্রের মতো শান্ত হয়ে যেতে পারি যখন তখন ।
মনে মনে বলি – ফুল্লরা, তুমি কি একটি নদীর জন্ম দেখেছো ? ঝরনা যখোন পাহাড় থেকে প্রথম ঝরে পরে তখোন কি প্রচন্ড তার বেগ । উচ্ছাসে উল্লাসে তখন তার ধেঁয়ে চলা, শুধু সাগরের পানে । মিলনের আকুল তৃষ্ণায় সে যখোন নেমে আসে সমতলে তখোন তার ধারা-ই হয়ে ওঠে ঝরঝর-কলকল – লাস্যময়ী । তখোন-ই সে হয়ে ওঠে নদী এক । নীল সাগরের বুকে যখোন তার মিলনের পালা শেষ তখোন-ই দেখবে তার আর এক রূপ, স্নিগ্ধ-শান্ত ।
একথা কি মুখ ফুটে ফুল্লরাকে আমি বলতে পারবো কখোনও ? বয়সের ছাপ পড়া আর দীর্ঘকাল ধরে একই ছাদের নীচে থাকা দম্পতির মাঝে এরকম ভাবাবেগের দোলাচল সম্ভবত বেখাপ্পা মনে হয় । হয়তো প্রয়োজনও পরেনা । ভাবাবেগে উথাল-পাতাল হলে একটি টগবগে তরুনীকে এমোন কথা হয়তো বলা যায় । শীলাকে কি আমি ওমোন করে কখোনও বলেছিলাম ? ঠিক মনে পড়েনা । তাকে বলা অযুত কথার ভীড়ে ওমোন কিছু আমি তাকে বলেছি কিনা, খুঁজে পেতে কষ্ট হবে । তবে শীলার উদ্দাম উচ্ছাসে ভরা ভালোবাসায় যখন এক একবার ভেসে গেছি আবার হঠাৎ হঠাৎ তার হারিয়ে যাওয়ায় যখোন কষ্টাক্রান্ত হয়েছি তখন মনে হয়েছিলো, এতো ভালোবাসা সে কি আসলেই ভালোবাসা নয় ! এটুকু মনে পড়ে, তখোনি আমি তাকে লিখেছিলাম - "এক সোনা মেয়ের জন্যে আমার এতো কথা বলা কেন? দস্তয়েভস্কি’র “অভাজন” পড়েছে কিনা সেই মেয়ে আমি জানিনে । হায়, পড়লে সে দেখতে পেতো; কি গভীর এক স্নেহ-ভালোবাসা বিলিয়ে কাটছে আমার মতো পড়ন্ত বেলার এক অভাজনের দিন । কখোনও বন্ধুর মতো, কখোনও প্রেমিকের মতো, কখোনও পিতার মতো ভালোবাসা-স্নেহ বিলিয়েছে সে শুধু এক ক্ষনেকের পরিচিত মেয়েকে । বরফ ঝরা রাতের আঁধারে মোমবাতির আলোয় নিদহীন চোখে পাতার পরে পাতা লিখে গেছে সে – তার দিনমান,তার দুঃখকষ্টের পাঁচালী, ভালোলাগা-মন্দলাগার কাব্য । মেয়েটির জন্যে তার উদ্বেগ উৎকন্ঠার ছায়া গাঢ় থেকে গাঢ়তর হয়েছে প্রতিটি চিঠিতে । আর তুষারের ঝিরিঝিরি নিয়ে জেগে ওঠা প্রতিটি ভোরে সেই মেয়েটির ডাকবাক্সে রেখে আসতো চিঠিখানি সে । হঠাৎ হঠাৎ একটি দু’টি বাদে বাকী চিঠির কোনও জবাব মেলেনি তার কোনওদিন । সেটুকুই ছিলো তার বেঁচে থাকার প্রেরনা । শুধু দিয়েই যাওয়া, প্রাপ্তি কি জানার প্রয়োজন ছিলোনা তার । কি হতো জেনে ? জীবনের এক বিদায়ী সময়ের প্রান্তে দাঁড়িয়ে যে সে । তার তো হারাবার কিছু ছিলোনা । আর তাই হয়তো প্রতিদান চাওয়া বিহীন এক অমূল্য স্নেহ, ভালোবাসা যার নাম, বিলিয়েছে সে অকাতরে ।
কে জানতো, আজ এতো বছর পরে জীবনের এক অপরাহ্ন বেলায় সেই “অভাজন” আমার-ই জীবন কাহিনী হয়ে উঠবে" !

(চলবে..... অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন)

সপ্তম অধ্যায় / ( দ্বিতীয় অংশ )
Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১০:১৩
৫টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫


বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন

J K and Our liberation war১৯৭১

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৯



জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন

এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ

লিখেছেন এ আর ১৫, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৪০



এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ


২০০৪ সালের ২১ শে অগাষ্ঠে গ্রেনেড হামলার কারন হিসাবে বলা হয়েছিল , হাসিনা নাকি ভ্যানেটি ব্যাগে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ

লিখেছেন এস.এম. আজাদ রহমান, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৪



বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ

কেন বিএনপি–জামায়াত–তুরস্ক প্রসঙ্গ এখন এত তপ্ত?
বাংলাদেশের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরে একটি পরিচিত ভয়–সংস্কৃতি কাজ করেছে—
“র”—ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা নিয়ে রাজনীতিতে গুজব,... ...বাকিটুকু পড়ুন

নিশ্চিত থাকেন জামায়েত ইসলাম এবার সরকার গঠন করবে

লিখেছেন সূচরিতা সেন, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৪২


আমাদের বুঝ হওয়ার পর থেকেই শুনে এসেছি জামায়েত ইসলাম,রাজাকার আলবদর ছিল,এবং সেই সূত্র ধরে বিগত সরকারদের আমলে
জামায়েত ইসলামের উপরে নানান ধরনের বিচার কার্য এমন কি জামায়েতের অনেক নেতা... ...বাকিটুকু পড়ুন

×