somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া তব মুখখানি.....

১৩ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
সুন্দরী মুখের আড়ালে মৃত্যুর পরোয়ানা । (২)


আজ সকালে বাসা থেকে বেড়িয়ে খুব হেলেদুলে কাজে যাচ্ছেন। মেজাজটা বেশ ফুরফুরে । মোড়ের জব্বারের চা দোকানে বরাবরের মতোই ভীড় । কাজের জায়গায় ঢোকার আগে এককাপ চা’য়ের সাথে সিগ্রেটের ধোঁয়া উড়িয়ে খানিকটা জম্পেশ আড্ডা মেরে গেলেন । অফিসে গাধার খাটুনি খাটার আগে একটু রিফুয়েলিঙ আর কি !
কিন্তু দেখলেন না , বুঝলেন না কি ঘটনা ঘটে গেছে সবার অজান্তে। আপনি জানলেন না , দশ-বারো কি বিশ জনের ভীড় থেকে ছড়িয়ে গেছে নিরব কোনও ঘাতক ! ঠাঁই নিয়েছে আপনার ঘাড়ে । যাদের আপনি খালি চোখে দেখছেন না । আপনার হয়তো জানা নেই যে , আপনার চারপাশের এইসব পরিবেশে সুন্দরের মুখোশ এঁটে লক্ষ কোটি নিরব ঘাতক কিলবিল করছে ।

এইসব ঘাতকদের চেহারা সুরৎ “তোমাকে খুঁজছে বাংলাদেশ” এর মতো ফেয়ার এ্যান্ড লাভলি মার্কা সব মুখ । সুন্দর সুন্দর এইসব মুখ দেখেই আপনার ইচ্ছে হবে এদের খপ্পরে পড়তে । কিন্তু আপনি নিশ্চয়ই ভুলে জাননি, যতো বেশী সুন্দরীর খপ্পরে পড়বেন ছ্যাকা খাওয়ার সম্ভাবনাও ততো বেশী আর সেই ছ্যাকার ব্যথাটাও যে কতো বেশী ভয়ঙ্কর তা ও মনে দগদগে ঘা হয়ে আছে হয়তো !
এই “সুন্দর” এর মুখোশের আড়ালে “ অসুন্দর” এর কতো যে আয়োজন, ভয়ঙ্কর সুন্দরতার আড়ালে লুকানো মৃত্যুর যে কতো হরেক পরোয়ানা ; তারই কেচ্ছা এখানে ।



অপরূপ আর ভয়ঙ্কর সব সুন্দরতার মাঝে অমঙ্গলের যে অশনি-সংকেত কালবৈশাখীর আকাশ চিরে বিজলীর মতো আমাদের জীবনাকাশেও যে ঝিলিক দিয়ে যায়, তারই টুকরো গল্প লিখতে বসেছি আমি। জীবন-মৃত্যুর মাঝখানে সুন্দর-অসুন্দরের যতো টানাপোড়েন, তার দূতিয়ালীতে সদা ব্যস্ত সব সুন্দর-সুন্দরীদের নিয়ে এই কাহিনী --------------------

অনুজীব তথা ইনফেকটিভ এজেন্টগুলো মানুষের শরীরে সংক্রমন ঘটায়, এটা আমরা সবাই জানি। আপনার বুকের নিউমোনিয়া থেকে শুরু করে ত্বকে ফোঁড়া হওয়া সবই এই অনুজীব বা ইনফেকটিভ এজেন্টগুলোর কাজ । এইসব ছোটখাটো রোগ আপনার জীবনকে দূর্বিসহ করে তোলে নিঃসন্দেহে । তেমনি আবার ডায়রিয়া, কলেরায় আপনার লাইফের “ওয়ারেন্টি” কার্ডের মেয়াদ এক ঝটকায় বাতিল হয়েও যেতে পারে ।

এইসব রোগগুলোকে আমরা জানি, চিনি । শুধু জানিনে এইসব হলিউড – বলিউড সুন্দর কিম্বা সুন্দরীদের কার কার কারনে আমাদের শরীরে ঘুণ পোকাদের এই বাসা ।

দেখি নাই , জানি নাই তাহারে
তুলিয়া আনিয়াছি শুধু ভুল করে,
তবুও কেন সে মোর প্রানসংহারে…………….



--------হেপাটাইটিস – বি ভাইরাস । ক্রায়োইলেক্ট্রন মাইক্রোস্কোপির ৩ডি রিকন্সট্রাকশানে খোলতাই তার রূপ....


----------------------হেপাটাইটিস – সি ভাইরাস । মরনঘাতী সুন্দরী ধরা পড়েছে ইলেক্টোমাইক্রোগ্রাফিতে ।

আপনি প্রাচীন মিশরীয় সুন্দরী ফারাও “হাটসেপসুত” এর নাম নাও শুনে থাকতে পারেন কিন্তু সুন্দরী “হেপাটাইটিস” জগৎজোড়া যার নাম; সে নামটি শোনেননি, তা হতে পারেনা !
স্ফটিক স্বচ্ছ , রঙীন এই সুন্দরীরা এতো চুপিচুপি আপনাকে জাপটে ধরবে যে প্রথম প্রথম আপনি কিছুই টের পাবেন না। সোনার চামচ মুখে নিয়ে আপনি এই ধরাতলে না এলেও ক্ষতি নেই । এই সুন্দরীরা আপনাকে সোনার বরনে সাজিয়ে দেবে । গায়ের চামড়া থেকে শুরু করে চোখ পর্য্যন্ত সোনা রঙে রাঙিয়ে দিয়ে মায় আপনার মূত্রকে পর্য্যন্ত স্বর্নালী করে তুলবে । এতো ভালোবাসা পেয়ে আপনার কলিজা ( লিভার ) বড় হয়ে উঠবে । তবে এ সুখ সইবেনা বেশীদিন । ওপারের টিকিট কেটে ফেলতে পারেন ।
আপনার প্রতিবেশী খালাম্মা আৎকে উঠে বলবেন , ওমমা....বাছা তোমার গায়ে তো দেখি বদ-হাওয়া লেগেছে । হলদে-পালঙ হয়েছে তোমার। ওঝা ডেকে ঝারিয়ে নাও শিগগির।
খবরদার , এমন কাজটি করবেন না । করলে আপনার কলিজাটিকে ( লিভার ) আর অক্ষত পাবেন না । সুন্দরী বলে কথা ! গায়ের লেখাপড়া না জানা মূখ্যুসুখ্য ওঝাকে কি মানায় তার ধারে কাছে আসার ? পাশ করা ডাক্তারের কাছে ধর্ণা দেবেন । আপনার এমন সোনার বরন দেখে ডাক্তার বলবেন, “হেপাটাইটিসের কারনে আপনার জন্ডিস হয়েছে । বিশ্রাম .. বিশ্রাম.... আর বিশ্রাম. সাথে ঘন ঘন মিষ্টি তরল খেয়ে যান অবিরাম............................”।
সাথে এই পরীক্ষা সেই পরীক্ষা । জীবনটা জেরবার ।


------------------------------------------সোনালী চোখ নিয়ে হেপাটাইটিস রোগিনী...................


-----------------------------------------মুখের লালাও হতে পারে মরনঘাতী বাহক .... অতএব সাবধান !

বুঝতেই পারছেন, জব্বারের চা’য়ের দোকান থেকেই এই সুন্দরীরা আপনার পিছু নিয়েছে । এমন সুন্দরের পাল্লায় পড়লে এমন ঝক্কি ঝামেলায় তো পড়তেই হবে ! আর দ্রুত চিকিৎসা না হলে মৃত্যু যে বেশী দূরে নয়, তা হয়তো আপনাকে বুঝিয়ে বলতে হবেনা ।

তোমার ঐ আবির রাঙা অধর পাড়ে
চোরকাঁটাতে বিঁধিয়ে দিলাম মন
আমার এই টুকরো কথা, টুকরো হাসি
পড়বে মনে ঘরে ফিরে,
একটু একটু করে.......


---------------------------------------------অনিন্দ্য সুন্দর হারপিস সিমপ্লেক্স...


------------------------হারপিস লেবিয়ালিস ভাইরাস। হীরকদ্যুতির মতো ছড়ায় ব্যথার মায়াজাল .............

চুম্বন ভালোবাসার প্রতীক । আনন্দদায়ক ও স্বর্গীয়। তা যদি আবার কোনও সুন্দরীর চুমু হয় তো কথাই নেই ! মধুও তার চেয়ে মধুর নয় !
তবে হীরক সুন্দরী লেবিয়ালিস এর চুম্বন কিন্তু সে চুম্বন নয় । এ চুম্বন নরকের । লেবিয়ালিস আপনার রক্তিম ঠোটে শুধু চুমু নয় কামড়ও দিয়ে বসবে । আনন্দ নয় তীব্র ব্যথার লজ্জায় আপনার মাথা ছিঁড়ে পড়তে চাইবে । গায়ে উত্তাপ ছড়াবে । এমন চুমুতে আপনার ঠোট জ্বলতে থাকবে । আপনার দিনগুলোর আনন্দ মিশে যাবে মাটিতে। সুন্দরী লেবিয়ালিস যে তার মনখানা আপনার অধরে বিঁধিয়ে রেখে গেছে চোরকাঁটার মতো ,তাতে সারাক্ষন তার কথাই আপনার মনে পড়বে ।


----------------------------------------হারপিস সিমপ্লেক্স ভাইরাস।


-------------------------------------হারপিস লেবিয়ালিস ভাইরাস। হারপিস সিমপ্লেক্স এর ছানাপোনা !

লেবিয়ালিস এর চুম্বন গাঢ় হলে আপনার অধরে বড়-ছোটো ফোস্কা ( ব্লিষ্টার) পড়ে যাবে । পুঁজ জমবে সেখানে আর তা ফেটে গিয়ে বিতিকিচ্ছিরি ঘা দেখা দেবে । এটা আপনার ঠোটেই শুধু নয় ছড়িয়ে পড়তে পারে মুখের ভেতরেও ।
এমন চুমু আপনি কামনা করেন কিনা এখন ভেবে দেখতে পারেন ! কামনা করেন কি করেন না , এটা কোনও ব্যাপার না ! না চাইলেও সুন্দরী লেবিয়ালিস বছরে বারকয়েক আপনাদের অনেককে চুমু খেয়ে যাবেই ............


------------------------------------------যন্ত্রনার আর এক নাম ...............


----------------------------------------কি যাতনা বিষে, বুঝিবে সে কিসে .....................

আমি যে ভয়ঙ্কর এক সুন্দর
তার কাছে আসি, সর্বনাশী
কেড়ে নেই দুরন্ত কৈশোর
শিশুর মুখের হাসি ,
আমি যে অন্যরকম ভালোবাসি
তাকে -


---------------------------------------------------পোলিও ভাইরাস ।


---------------------------------------------------ইলেক্টোমাইক্রোগ্রাফিতে ।

পোলিওর নামটি শোনেননি এমন কেউ নেই হয়তো এখানে । আতঙ্কের একটি নাম । ঠিকঠাক চিকিৎসা না হলে সারাজনমের মতো পঙ্গু হয়ে থাকতে হতে পারে আপনার আদরের সন্তানটিকে । আপনার এ রোগটি হবার সম্ভাবনা প্রায় একেবারেই নেই । আপনাকে তাদের পছন্দ নয় , পছন্দ বাচ্চাকাচ্চা । চেহারা সুন্দর এমন কেউ কেন যে বেছে বেছে কেবল শিশুদেরই আঁকড়ে ধরে তাকে অসহায় করে তুলতে চায় তা কে জানে ! হয়তো শিশুরা যা পায় তাই-ই মুখে দিয়ে ফেলে তাই তাদের পাকড়াও করা সহজ !
ফিকাল ওরাল রুট । কারন মানুষের “মল” এর মতো অসুন্দর কিছুতেই যে এমন সুন্দরের বসবাস । আর তা থেকে মুখে। এমন আদরে সে মাথায় চড়ে বসবেই । মুখ থেকে পেটে , সেখান থেকে রক্তে মিশে স্নায়ুরজ্জুকে কাবু করে ফেলবে ধীরে ধীরে । হাত-পা অবশ হয়ে যাবে । প্রথমে বুঝতে দেবেনা কিছুতেই যে সে ভর করেছে কোনও শিশুর উপর । শুধু জ্বর আর জ্বর । তারপর একদিন .................


------------------------------------পোলিওতে কেড়ে নেয়া শৈশবের আনন্দ উল্লাস ।


-------------------------------------এ জীবন বয়ে চলতে হবে এমনিই .............

আশার কথা এই অভিসম্পাৎ থেকে পৃথিবী এখন অনেকটাই মুক্ত । জগৎ জুড়ে পোলিও ভ্যাকসিনেশানের কারনে এই সুন্দর ঘাতক তার কামড় বসাতে পারছেনা আর । প্রতি বছর পাঁচ বছরের শিশুদের জন্যে এমন আয়োজন নিশ্চয়ই আপনার অজানা নয় ।


----------------------ওরাল পোলিও খাওয়ানোর চিরাচরিত দৃশ্য হলেও এই দৃশ্যটি বিরল।

বাতাসে বাতাসে আছি
তোমারই কাছাকাছি ।
টেনে নেবে মোরে, আদরে
রঙ্গনফুলের মতো জড়াবো সাদরে ...



------------------------------------------------- আহালে বাবুলে.................

সন্তানের টুসটুসে গালে একটি দু’টি মশার কামড়ের মতো দাগ দেখে হয়তো গা করবেন না । এরপর আপনার সন্তানটি ঘ্যানঘ্যান করা শুরু করবে । কোলে তুলে ঠান্ডা করতে চাইলে টের পাবেন যে , গা গরম । একটু একটু কাশি শুরু হবে । চোখ লালচে হয়ে উঠবে । নাক দিয়ে ঝরবে পানি । আহালে বাবুলে.................
মশার কামড়ে এতো কিছু, তাই মশার চৌদ্দগোষ্ঠী উদ্ধার করে ছাড়বেন । আসলে সুন্দর দেখতে মিজেলস ভাইরাসের আদর এমনিই । আস্তে আস্তে তার আদর ছড়িয়ে যাবে সারা মুখে, তারপর রঙ্গন ফুলের মতো থোকা থোকা লালরঙে ভরে যাবে আপনার বাচ্চাটির বুকে পিঠ ।



কি হলো বাচ্চাটির ভেবে ভেবে কুল পাবেন না । ভাববেন, কি খেয়েছিলো বাচ্চাটি যে এমন মারাত্মক এলার্জী হলো তার !
এলার্জি হয়নি তার , হয়েছে “হাম” । অতি পরিচিত নাম । আপনিও হয়তো শিশুকালে এই মিজেলস ভাইরাসের আদরের খপ্পরে পড়েছিলেন এক-আধবার । মনে আছে ?


------------------------------ কী অনিন্দ্য সুন্দর মিজেলস ভাইরাস !


------------------------------- মিজেলস একটি প্যারামিক্সো ভাইরাস প্রজাতি । যেন গোলাপের কুঁড়ি ......

বাচ্চাকে কাবু করে ফেলা এই ঝাঁ-সুন্দর ভাইরাসটি বাতাসে ভেসে ভেসে আসবে আপনার সন্তানটির কাছে । তারপরে বাচ্চার সাদরে টেনে নেয়া শ্বাসের সাথে ঢুঁকে পরবে শরীরের অন্দরমহলে । এর কয়েকদিন পরেই যতো বিপত্তি ।
কয়েকদিনেই এই সুন্দরী রঙ্গন লাপাত্তা হয়ে যায় বলে ভাববেন না , ভয়ঙ্কর কিছু নয় । পৃথিবী জুড়ে প্রতিদিন গড়ে তিনশতাধিক শিশু মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছে আপাত নিরীহ এই রোগটির কারনে । মৃত্যুর প্রধান কারন, ডায়রিয়া ও শরীরে পানিশূণ্যতা, মস্তিষ্কের প্রদাহ (এনকেফালাইটিস) অথবা নিউমোনিয়া। আর বেঁচে গেলেও ক্ষতির দিকটি হলো - অন্ধত্ব ।


-----------------------------------ট্রান্সমিশন ইলেক্ট্রন মাইক্রোস্কোপের চোখে...............

কী বিচিত্র এই সৃষ্টিজগৎ আর প্রতি পরতে পরতে কী এর নান্দনিকতা ! পাশাপাশি কী ভয়ঙ্কর কারো কারো ছোঁয়া !


চলবে………………………..


ছবির কৃতজ্ঞতা - ইন্টারনেট ।
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১:০০
৪১টি মন্তব্য ৪১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় রাজাকাররা বাংলাদেশর উৎসব গুলোকে সনাতানাইজেশনের চেষ্টা করছে কেন?

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সম্প্রতি প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন? শিরোনামে মোহাম্মদ গোফরানের একটি লেখা চোখে পড়েছে, যে পোস্টে তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×