১. গুগল একটি সার্চ কম্পানি
গুগলের প্রাথমিক ব্যবসা হলো সার্চ।
এটি গুগলের অন্যতম আর্থিক
উপার্জনের উৎস হলেও প্রতিষ্ঠানটি
শুধু এ কাজেই সীমাবদ্ধ নেই। তাদের
কর্মপরিধি বিস্তৃত হয়েছে মোবাইল
অপারেটিং সিস্টেম তৈরি থেকে শুরু
করে ড্রাইভারহীন গাড়ি পর্যন্ত।
২. গুগল গ্লাস ব্যর্থ প্রকল্প
সাম্প্রতিক নানা সংবাদমাধ্যমের
খবর থেকে মনে হতেই পারে যে, গুগল
গ্লাস নামে ঢাকঢোল পিটিয়ে যে
প্রকল্পটি গুগল শুরু করেছিল, তা
ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়েছে। যদিও
বাস্তবে গুগল দেড় হাজার ডলার
মূল্যের গুগল গ্লাসটি সাধারণ
ক্রেতাদের কাছে বিক্রি বন্ধ করেছে।
তবে শুধু সাধারণ ক্রেতাদের কাছে
বিক্রি বন্ধ করলেও এটি তৈরির
অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে আরও
উন্নত পরিধানযোগ্য পণ্য নির্মাণে
এগিয়ে গেছে গুগল। এছাড়া পণ্যটি
ভবিষ্যতে আরও উন্নত রূপে বহু
ক্ষেত্রে ব্যবহারের সম্ভাবনা রয়েছে।
৩. বহু জাতিগোষ্ঠীর মানুষ রয়েছে
গুগলের কর্মীদের মাঝে
অনেকেই ধারণা করেন গুগল বহু
জাতিগোষ্ঠীর মানুষের একটি মিলিত
কর্মস্থল। যদিও বাস্তবে বিষয়টি
তেমন নয়। কারণ গুগলের মাত্র ২
ভাগ কর্মী কালো চামড়ার। তবে গুগল
তাদের কর্মী তালিকায় নারী ও
বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর মানুষকে
অন্তর্ভুক্ত করতে আগ্রহী বলেই
জানায়।
৪. সার্চ ব্যবসায় গুগল একক
অধিপতি
সার্চ নিয়ে অনেকেরই ধারণা, এ
ব্যবসায় গুগল একক অধিপতি। যদিও
সার্চ ব্যবসায় গুগল এক সময়
অধিপতিই ছিল। পপরে ২০০৯ সালে
মাইক্রোসফট বিং সার্চ ইঞ্জিন
আনে। এ ছাড়াও রয়েছে ইয়াহু সহ বেশ
কয়েকটি সার্চ ইঞ্জিন। বর্তমানে
সার্চ ব্যবসার ৭৫ ভাগ গুগলের
নিয়ন্ত্রণে।
৫. গুগল মানে ‘বিগ ব্রাদার’
অনলাইনে গুগলের বহু সেবা রয়েছে।
আর এসব সেবার কারণে গুগলকে
অনেকেই ‘বিগ ব্রাদার’ বলে অভিহিত
করেন। কারণ গুগল জিমেইল, ম্যাপস,
ইউটিউব, ড্রাইভ, গুগল প্লাস,
অ্যান্ড্রয়েড, ওয়ালেট ও পিকাসার
মাধ্যমে মানুষের প্রচুর ব্যক্তিগত
তথ্যই গুগলের হাতে রয়েছে। যদিও
গুগল জানিয়েছে, এসব তথ্যের সমন্বয়
করে কোনো ব্যক্তির ওপর
গোয়েন্দাগিরি তারা করে না। এ
কাজটি করে মার্কিন গোয়েন্দা
সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ৯:৪৪