ফুচকা ওয়ালাকে জিজ্ঞেস করলাম - টয়লেট থেকে এসে সাবান দিয়ে হাত ধো'স তো?
- না, তয় মামা টয়লেটে যাওয়ার আগে ভাল কইরা সাবান দিয়া হাত ধুই, বুঝেনইতো মরিচ নিয়া কারবার!
স্বামী- আমার বুদ্ধি দেখছো? কেমনে বয়স্কভাতা বাগিয়ে নিলাম?
স্ত্রী- কেমনে?
স্বামী- ইন্টার্ভিউয়ের সময় বুদ্ধি কইরা বুকের বুতাম খোলা রাখছিলাম,সাদা লোম দেইখা আমারে বয়স্ক ভাতা দিয়া দিছে।
স্ত্রী- (তাচ্ছিল্যের সুরে)পেন্টের চেইনটাও খোলা রাখতা, তাইলে বিকলাঙ্গ ভাতাটাও পাইয়া যাইতা।
তাহাদের চ্যাট-
- বাবু খাইছো?
- বাবু বলবে না, বাবু আমার আব্বুর নাম।
- ঠিক আছে। খাইছো বেবী?
- বেবী বলবে না, বেবী আমার আম্মুর নাম।
- ওকে সুইটি।
- তুমি জাননা,সুইটি আমার বড় বোনের নাম? আমাকে পরী,ময়না,বিউটি বলে ডাকবে।
- পরী আমার খালার নাম,ময়না আমার ফুফুর নাম,বিউটি আমার চাচীর নাম!
হাবিলদার- স্যার আমি যে এরিয়ায় ডিউটি করি সেখানে এক মহিলা তার হাজব্যান্ডকে গুলি করে মেরে ফেলেছে।
ওসি- কেন?
হাবিলদার- মহিলা ঘর মোছার পরে তার স্বামী জুতা পরে ভেজা ঘরে ঢুকে গিয়েছিল।
ওসি- তুমি মহিলাকে এখনো এরেস্ট করনি?
হাবিলদার- না স্যার, ঘরের মেঝে এখনো শুকায়নি।
স্বামী-আজ এতদিন পর তোমার বান্ধবী আমাদের বাসায় বেড়াতে এসেছে, আমার খুব আনন্দ হচ্ছে।
স্ত্রী- জিন্সটা পরে নাও, তোমার আনন্দের কারন পাজামার উপর দিয়ে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে।
-কেউ কি কখনো বলেছে যে তোমার হাসিটা অনেক সুন্দর?
- জী ভাইয়া অনেকেই বলে।
- তারা পাম মারছে!
শিক্ষক- তোমার বংশ পরিচয় কি?
ছাত্র- পশুর বংশ স্যার।
শিক্ষক- মানে?
ছাত্র- বাবা বলে ছাগল, মা বলে গাধা,দাদা বলে বাঘের বাচ্ছা, দাদী বলে বান্দর,মামা বলে বলদ, দিদি বলে কুত্তা। তাইলে আপনিই ক’ন স্যার আমি কি বংশ?
উবার চালক- ভাই আপনি কই?
যাত্রী- এইযে মোড়ে খাম্বাটার পাশেই আছি।
উবার চালক-দেখেন একটু সামনেই লাল শার্ট পরা, রোগা পটকা,গাল ভাংগান,নেশাখোরের মত চেহারা এক লোক দাঁড়িয়ে আছে। উনার ঠিক বাম পাশে এসে দাঁড়ান।
যাত্রী- হালারপুত ওইটাই আমি।
সকালে শাশুড়ী- বউমা, এই কাপ প্লেটগুলি কিভাবে ভাংলো?
বউ- আপনার ছেলের সাথে ঝগড়া হইছে।
শাশুড়ী-ওমা খাটওতো দেখি ভাঙ্গা, কখন ভাংছে?
বউ- আপনার ছেলের সাথে মিলমিশ হওনের পরে।
ক্লাশে ম্যাডাম- সব সময় মানুষের বিপদ আপদে সাহায্য করবে।
জনৈক ছাত্র- পরিক্ষার হলে এই মানুষিকতা আপনার কোথায় থাকে?
-শুনলাম তোমার নাকি বিয়ে হয়ে গেছে?
-হ্যাঁ কাকীমা।
- তা জামাই কি করে?
- আপনার সাথে কাকু যা করে।
উকিল- আপনি বলেছিলেন, বিয়ের এক বছরের মাথায় আপনার স্বামী আপনাকে ছেড়ে চলে যায়, তাহলে এই তিন বাচ্ছা কার?
বাদিনী- মাঝে মাঝে ক্ষমা চাইতে আসতো ।
স্বামীর চেস্টায় স্ত্রী ইংরেজী শিখছে।একদিন দুপুরে স্বামিকে ভাত দিয়ে স্ত্রী বলছে – এই নাও তোমার ডিনার।
স্বামী-আরে গাধা, এখন দুপুর,এটাকে লাঞ্চ বলে।
স্ত্রী- তুমি গাধা! এগুলো কাল রাতের বাসি ভাত।
মোরগ- আচ্ছা পাশের বাড়ীর মুরগীটাকে অনেক দিন থেকে অনলাইনে দেখিনা, ব্যাপার কি?
মুরগী- ফেসবুকে “লাল ঝুটির রাতা’ নামে একজনের সাথে প্রেম করতো।একদিন দেখা করতে গিয়া আর ফিরে আসেনি।ওটা ছিল শিয়ালের ফেক আইডি।
ডাক্তার-এক্সরে করতে বলেছিলাম, করেছেন?
রোগি- না স্যার, আমার এক্স রাজী হয় নাই।
নতুন পোষা কুকুরটাকে ট্রেনিং দিচ্ছে স্ত্রী এই দেখে স্বামী মন্তব্য করল- কাজ হবেনা।
স্ত্রী- চুপ কর!!আগে তুমিও কথা শুনতে না।
দাদা- আজ কয়দিন ধরে আমাদের নাতীন জরিনাকে দেখি গাছের ডাল,ঘরের খুটি,এটা সেটা, যেটাই হাতের কাছে পায় ওটা ধরেই ঝুলছে, বিষয় কি?
দাদী- ও লম্বায় খাটোতো! তাই ডাক্তার বলছে সারাদিন ঝুলাঝুলি করতে, ঝুলে থাকলে নাকি লম্বা হয়।
দাদা- যতসব পাগল ছাগল! ঝুলে থাকলেই যদি লম্বা হইত তাইলে আমার এইটা এতদিনে মাটির সাথে ছেচড়াইতো!
লকডাউনে ঘরে বসে আছেন? আপনার প্রচুর প্রাণশক্তি আর ইমিউনশক্তি দরকার ।দুটোই দিতে পারে হাস্যরস ও কৌতুক।কারনে বা অকারনে প্রচুর হাসুন,এই কৌতুকগুলো ভাল না লাগলেও হাসুন।
আর হ্যাঁ বাড়ীর বাইরে গেলে অবশ্যই মাস্ক পরুন।
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা জুলাই, ২০২১ বিকাল ৪:৩১