somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বিছানাকান্দিতে সৌন্দর্যের বিছানা ....

১৩ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৫১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


ফটো ক্রেডিট: আয়েশা

এমন দেশটি কোথাও খুঁজে পাবে না'কো তুমি
সকল দেশের রাণী সে যে আমার জন্মভূমি!

জন্মভূমির এমন রূপ দেখেই হয়তো কবির এই অসাধারণ রচনা। শিল্পীর রঙ তুলিতে আঁকা কোন চিত্রকর্ম যেন আমাদের জন্মভূমি। সেখানে যদি সিলেটের কথা বলতে হয় তাহলে তো পান্ডুলিপি লাগবে তার সৌন্দর্য বর্ণনা করতে। যুগে যুগে কবি সাহিত্যিকগণ মুগ্ধ হয়েছেন এদেশের নদী আর প্রকৃতির রূপ দেখে। সেই সৌন্দর্যের সান্নিধ্য পেতেই সিলেটের বিছানাকান্দি ভ্রমন। সংক্ষিপ্ত এই ভ্রমন কথা আপনাদের সাথে শেয়ার করতেই কি-বোর্ডে বসা।

শুরুর কথা:

এ বছর আমাদের কোম্পানি থেকে কলিগরা সবাই মিলে যাচ্ছেন কক্সবাজার। ভাড়া করেছেন এসি বাস। আয়েশা আবার দূরের রাস্তা বাসে ভ্রমণ করতে পারে না। এ জন্য আমিও যাব না ভাবছি। একা একা গেলে কেমন হয়। তাছাড়া গত বছর কক্সবাজার গিয়েছিলাম বাংলাদেশ বিমানে করে। তাই খুব একটা সখও নেই। আয়েশাকে কক্সবাজার ভ্রমনের কথা বলতেই বললো যাবে না বাসে। বায়না ধরলো সিলেট যাবার। কোনদিন যাওয়া হয় নি, তাই সে যাবেই! ব্লগার বন্ধু কাওসার চৌধুরীর কাছে সিলেটের বিছানা কান্দির খোঁজ খবর নিলাম। কাওসার চৌধুরী জানালেন এখন গেলে শুধু শুধু মন খারাপ হবে, বিছানাকান্দিতে পানি নেই .... । আমিও সে কথা জানালাম আয়েশাকে। কোন লাভ হলো না। সে যাবেই! প্ল্যান মাফিক যেদিন কোম্পানি থেকে কক্সবাজার যাবার কথা সে দিনই সিলেট যাবার আপডাউন ট্রেন টিকেট কেটে রাখলাম। যেতে চেয়েছিলাম রাতের ট্রেনে, কিন্তু দেখলাম রাতের ট্রেনে সিট নেই। তাই বাধ্য হয়ে দুপুর ১২টার টিকেট কেটে রাখলাম। যাত্রার দুই দিন আগে অর্থাৎ ০৭/০১/২০২০ খ্রি: আয়েশা বলতেছে ওর ছোট বোনও যাবে। কি মুশকিল! যাবে সেটা সমস্যা না, সমস্যা হলো ট্রেনে টিকেট প্রাপ্তি নিয়ে। এদিকে অনলাইনে চেক করে দেখলাম সিট নেই। কাউন্টারে ১০ সিট ফাঁকা। আমি থাকি থামরাইয়ে। সুতরাং কমলাপুর যেতে যেতে টিকেট পাবার কোন সম্ভাবনা দেখছি না।পরিচিত একজনকে ফোন দিয়ে জানতে পারলাম মতিঝিল আছে। তার মাধ্যমে আরও একটা টিকেট কেটে রাখলাম। যাক এখন আর চিন্তা নেই। বললাম ফিরতি টিকেট কেটে রাখি, আমাকে কাটতে দিল না। আয়েশা বললো সিলেটে ওর মামার বাসায় কিছু দিন থেকে আসবে। ভাল কথা, আমিও আর অমত করলাম না।

ট্যুর প্ল্যান:

০৯ তারিখ সকাল ৮ টায় টাঙ্গাইল থেকে ঢাকা পৌঁছাবো সকাল ১০.৩০ এর মধ্যে, ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় রওনা দিয়ে সিলেট পৌঁছাবো ৭.৩০-এ। পরদিন ১০ তারিখ যাবো বিছানাকান্দি। ১১ তারিখ শাহজালাল মাজার আর সিলেটের চা বাগান ভ্রমণ শেষে রাত ১১.৩০-এ রওনা হয়ে ঢাকা বিমানবন্দর স্টেশনে পৌঁছাবো ১২/০১/২০২০ তারিখ সকাল ৬.৩০-এ। বিমানবন্দর স্টেশন থেকে সকাল ৭.৩০-এ রওনা হয়ে টাঙ্গাইল পৌঁছাবো সকাল ১১.০০ টায়। সব টিকেট আগেই কেটে রেখেছি। শুধু সিলেট থেকে ফেরার টিকেট আর ঢাকা থেকে টাঙ্গাইল আসার টিকেট ২ টা করে। যেহেতু ওরা বলছে কয়েকদিন থেকে আসবে সিলেট এজন্য তখন আর টিকেট নিয়ে মাথা ঘামালাম না।

যাত্রা শুরু:

আয়েশা আর ওর বোন মধু আসবে টাঙ্গাইল থেকে। অবশ্য মধু না আসলে আমারই যাবার কথা ছিল আয়েশাকে আনতে! সে জন্য দুইটি টিকেট কেটে রেখেছিলাম টাঙ্গাইল টু ঢাকা। ওরা রওনা হলো ৮ টার সময় ঠিকই কিন্তু কমলাপুর আসতে আসতে ১১.৩০ বেজে গেছে। ট্রেন থেকে নেমে ওদেরকে ওয়াশ রুম থেকে ঘুরিয়ে আনতে আনতে ট্রেন ছাড়ার সময় হয়ে গেল। চেপে বসলাম শোভন চেয়ারের সিটে। তিন সিটের মধ্যে দুইটা ঝ বগিতে আর একটা জ বগিতে। এর আগে চট্টগ্রাম গিয়েছি কয়েকবার। পাশাপাশি সিট না পড়লেও আরেকজনের সাথে পরিবর্তন করা যেত। কিন্তু সেদিন আর কারো সাথে পরিবর্তন করতে পারলাম না। বাধ্য হয়ে ওদের দুই বোনকে রেখে আরেক বগিতে বসতে হলো। ঠিক সময়েই সিলেট গিয়ে পৌঁছলাম। আয়েশার মামার বাসা সিলেট ক্যন্টনমেন্টে গেলাম সিএনজিতে ২০০ টাকা ভাড়া দিয়ে। রাতে ফ্রেশ হয়ে খেতে বসলাম। মামী অনেক ভাল রাধুনি জানতাম মামার কল্যানেই। দেখি হরেক রকম রান্না। কোনটা রেখে কোনটা খাব! লালশাক, শুটকি ভর্তা, আলু ভর্তা, ঢাল, গরু গোশত, পোলাও, পায়েশ ইত্যাদি ইত্যাদি ..... লাল শাক থেকে খাওয়া শুরু করলাম। মামা-মামী পাশেই দাঁড়িয়ে আছে। বলতেছে লজ্জা পেওনা, খাও বেশি করে। আমরাও খাচ্ছি। আমার লাল শাক খাওয়া শেষ, ডাল নিলাম। আয়েশা লালশাক তখন কেবল প্লেটে নিচ্ছে। দুই লোকমা মুখে দেবার পরই আমাকে বলতেছে দেখ তো এইটা কি! আমি দেখে চিনতে পারলাম। কিন্তু তখন বললাম না। কারণ তখন বললে ওরা খেতে পারতো না। কি ছিল সেই জিনিসটি পরে বলবো আপনাদেরকে। খাওয়া শেষ করে আয়েশাও জিজ্ঞেস করেছিল, কিন্তু আমি ওকেও বলেছিলাম পরে।

রাতে খুব সুন্দর একটা ঘুম হলো।
সকালে বের হতে হতে বেলা ১০ টা বেজে গেছে। ক্যান্টনমেন্ট গেট থেকে ১৩০০ টাকায় একটা সিএনজি ভাড়া করলাম সারাদিনের জন্য। বিছানাকান্দি নিয়ে যাবে আবার নিয়ে আসবে। আমরা তিনজন, আর সিলেট থেকে আয়েশার মামাতো বোন আমাদের সঙ্গী হলো। বিছানাকান্দি যাবার জন্য হাদারপার নৌকা ঘাট থেকে ৫০০ টাকায় একটা নৌকা নিলাম। ঘুরাঘুরি আর ছবি তুলে খাওয়াদাওয়া করলাম বিছানাকান্দির কুমিল্লা রেস্টুরেন্টে। খোলা আকাশের নিচে অস্থায়ী তাবুতে হলেও রেস্টুরেন্টের খাবার ছিল খুবই সুস্বাদু! মাত্র ১০০ টাকায় জনপ্রতি চারপিছ গরু/মুরগি/হাসের মাংস সাথে চার পদের ভর্তা আর ডাল ভাত আনলিমিটেড! সেই রকম একটা খাবার হলো। উদর পুর্তি করে খেলাম। কিন্তু ঝামেলা বাঁধলো উদর খালি করার সময়। এক বা দুই নাম্বার, যেটাই করি না কেন ৩০ টাকা জনপ্রতি! এটা তো আর না করে থাকা যায় না। চারজনের ১২০ টাকা গেল উদর খালি করতে।

শহরে আসতে আসতে মাগরিবের আজান দিয়ে দিল।
সারাদিন সবাই মিলে অনেক আনন্দ করা হলো। বিছানাকান্দি আমি সেবারই প্রথম। এর আগে ২০১০ সালে প্রায় ৬ মাস সিলেট ছিলাম, তবুও কোন টুরিস্ট স্পট ঘুরে দেখা হয়নি। আয়েশা, মধু আর ওদের পিচ্চি মামাতো বোনও খুবই খুশি এমন একটা সুন্দর স্পট ভ্রমনের জন্য। কিন্তু আমি জানি বিছানাকান্দির আসল সৌন্দর্য হলো বর্ষাকালে। তবুও পাহাড় আর বিছানাকান্দির সৌন্দর্য আমার কাছে কম মনে হয়নি। আসতে ইচ্ছা করছিলনা বিছানাকান্দি থেকে। পাথরের বুকে লাফালাফি আর শীতল জলের মাঝে সখ্যতা গড়ে উঠেছিল অল্প সময়ের মাঝেই। দূর পাহাড়ও যেন কিছুটা মন খারাপ করলো আমাদের বিদায় নিতে দেখে। পাথর আর পাহার বেয়ে স্বচ্ছ জলের গা ছুয়ে স্বান্তনা দিয়ে আসলাম, এবারই শেষ নয়! আবার আসবো।

১২ তারিখ সকাল থেকে আয়েশা বমি করছে!
সকাল দশটা না বাজতেই চারবার বমি করা হয়ে গেছে। ওদিকে কাওসার ভাইকে কথা দিয়ে রেখেছিলাম ১০টার মধ্যে ওনাকে সাথে নিয়ে চা বাগান বেড়াবো। কিন্তু আসতে দেরি দেখে কাওসার ভাই-ই দেখি ফোন দিয়েছে। অবশেষে দেখা হলো ওনার সাথে। আমাদেরকে নিয়ে গেলেন বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনের পর্যটন মোটেলে। আমাদেরকে আইসক্রিম খাওয়ালেন। জায়গাটা এমনিতে খুবই সুন্দর। তবে জোড়ায় জোড়ায় কোত কপোতিরা প্রকাশ্যে যে ভাবে জড়াজড়ি করতেছে তা দেখে আর বেশিক্ষন দাঁড়াতে পারিনি। ফিরে আসলাম চা বাগান দেখতে। ইচ্ছে ছিল কিছুটা সময় কাওসার ভাইয়ের সাথে ঘুরবো, শাহজাল (রহ.)-এর মাজারে যাবো। কিন্তু আয়েশার শরীরের অবস্থা ভালো ছিলনা বিধায় আর যাওয়া হলো না। ফিরে আসলাম মামার বাসায়। কাওসার ভাইয়ের কাছ থেকে অল্প সময়েই বিধায় নিতে হলো। খাবার জন্য খুবই আবদার করলেন ভাইটি, কিন্তু খাওয়া হলো না। বাসায় ফিরেই একটা ঘুম দিলাম। বিকাল চারটায় ঘুম থেকে উঠে খাওয়া-দাওয়া করলাম। কাওসার ভাই বিকেল বেলা আবার দেখা করলেন, ওনার নিজস্ব বাগানের চা দিতে। এত ব্যস্ততার মাঝেও আমাদের জন্য অনেকটা সময় ব্যয় করলেন, আমাদেরকে নিয়ে ঘুরলেন ... কখনোই মনে হয়নি আমাদের অচেনা কেউ। মনে হয়েছে কত দিনের চেনা.....।

আয়েশা বলেছিল কয়েকদিন থেকে আসবে সিলেটে।
একদিন ঘুরে বেড়ানোর পর কিছুটা অসুস্থ হওয়ায় এখন বলতেছে আমার সাথেই ব্যাক করবে ঢাকায়। কি মুশকিল! এখন কি করে টিকেট ব্যবস্থা করবো! আর তাছাড়া রাতের বেলা দাঁড়িয়ে জার্নি করাও কষ্টকর ব্যাপার। অনলাইনে চেক করলাম টিকেট নেই। কি আর করা। রাত ১১.৩০ মিনিটে ট্রেন ছাড়ার কথা থাকলেও স্টেশনে গিয়ে শুনি ১২ টায় ছাড়বে। ঢাকা গিয়ে পৌঁছাবে ৭.৩০-এ। আর ও দিকে টাঙ্গাইলের ট্রেন ছাড়ার কথা সকাল ৬.৩০-এ। তার মানে নিশ্চিত ট্রেন মিস!! আল্লাহ ভরসা করে রওনা হলাম। সিলেট থেকে স্ট্যান্ড টিকেট নিলাম। ট্রেন ছাড়লো ১২.১৫-তে। ট্রেনে যার খাবার দেয় ওনাদের কাছ থেকে ৮০ টাকার বিনিময়ে একটা টুল নিয়েছিলাম। সেই টুলে বসে আসতে আসতে পেছনটা যে ব্যাথা হয়েছে তা এখনো টের পাচ্ছি। রাতে আসতে আসতে কাওসার ভাই ম্যাসেঞ্জারে সঙ্গ দিলেন কিছুটা সময়।

ঢাকা পৌঁছাতে পৌঁছাতে সকাল ৮.০০ টা।
সকালে নামলাম বিমানবন্দর স্টেশনে। গিয়ে দেখি স্টেশনে দাঁড়াবার মতো জায়গাটুকু নেই। মানুষ আর মানুষ! আশার কথা হচ্ছে টাঙ্গাইলের ট্রেনও ২ ঘন্টা লেট। তবে ট্রেনে ওঠেছিলাম খুবই কষ্ট করে। টঙ্গি পার হয়ে সিট অবধি পৌঁছাতে পেরেছিলাম। টাঙ্গাইলে বাসায় পৌঁছলাম ১১.৩০-এর দিকে। আর আজকে টাঙ্গাইল থেকে ঢাকার কর্মস্থলে বসে টাইপ করছি।

ভাল লাগার মতো কিছু দিক:

১) বিছানাকান্দির অপার সোন্দর্য্য
২) মামা-মামীদের আতিথেয়তা
৩) কাওসার ভাইয়ের সাথে চা বাগানে কিছুটা সময় কাটানো।

খারাপ লাগার মতো কিছু দিক:

১) সরকারী ব্যবস্থাপনায় যুবক-যুবতীদের অবাধ মেলামেশা, যা কিনা পর্যটন মোটেলের মতো জায়গায়!
২) সিলেটের ট্রেনগুলো যেমন ভাঙ্গাচোরা তেমন দূর্গন্ধ দিয়ে ভরা। ট্রেনের ভিতর প্রতি স্টপেজ থেকে হিজরা আর ভিক্ষুকতো আছেই।
৩) টুরিস্ট স্পটগুলোর রাস্তা এখনো ভাঙ্গা। বিশেষ করে বিছানাকান্দি আর জাফলং। পর্যটন পুলিশ কয়েক জায়গায় তাদের সাইনবোর্ড লাগিয়েই দায় সেরেছে।

আশার কথা হলো, বিছানাকান্দি আর জাফলংয়ের কাছ চলছে। আর ইতোমধ্যেই জেনেছেন যে, সিলেট শহর হবে দেশের সর্বপ্রথম তারমুক্ত শহর। তখন সিলেট হয়ে উঠতে পারে পর্যটকদের জন্য প্রধান আকর্ষণ।

ভাববার বিষয়:

ট্রেন ছাড়ার কমপক্ষে তিনদিন আগে থেকে সিট পাওয়া যায় না। তবুও শুনি বছর বছর ট্রেনে লোকসান। ভর্তুকি দিতে হয়। এত সম্ভাবনাময় খাতের কি করুণ দশা!!!!

আশা আর হতাশার কথা অনেক হলো, এবার আসেন কিছু ছবি দেখাই।

১) চা বাগানের এই ছবিটি তুলেছেন আয়েশা।



২) চা-পাতার ফুল। এই ছবিটি পরম যত্নে তুলেছে মধু।



৩) নৌকার গলুই। ফটো ক্রেডিট: বিবিজান



৪) বিছানাকান্দিতে একটি বিশাল পাথর উঁচু করার চেষ্টা....... অত:পর ব্যার্থ



৫) প্রথমটার চাইতে আরেকটু ছোট পাথর উঠানোর চেষ্টা ...... তবুও ব্যার্থ



৬) তৃতীয় বারে সফল হলাম ...... কথায় আছে না, একবার না পারিলে দেখ শতবার!!



৭) আরেকটু শুন্যে উড়ানোর চেষ্টা ....... এবং পাথরটির সফল অবতরণ



৮) ফুল নেই তাতে কি? পাথরেই প্রেম নিবেদন। আর গেয়ে উঠা, আমি পাথরে ফুল ফুটাবো..... শুধু ভালবাসা দিয়ে,.....



৯) পাথর তুলে শক্তি দেখানোর খুশিতে পাথরে এক্কাদোক্কা .....



১০) একটু কুল হওয়ার চেষ্টা ......



১১) শিরোনামহীন ছবি......



১২) ব্লগার কাওসার চৌধুরী আর লেখক, সিলেটের পর্যটন মোটেলের সামনে।



সিলেটের ভ্রমণ গাইড অনেক পাবেন অনলাইন-ইউটিউবে। আমি আর দিচ্ছি না। ভাল থাকবেন সবাই।

ধন্যবাদ সবাইকে। শুভরাত্রি।

সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:৩১
১৯টি মন্তব্য ১৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বাংলাদেশের লোকসংস্কৃতিঃ ব্যাঙের বিয়েতে নামবে বৃষ্টি ...

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:০০



অনেক দিন আগে একটা গল্প পড়েছিলাম। গল্পটা ছিল অনেক এই রকম যে চারিদিকে প্রচন্ড গরম। বৃষ্টির নাম নিশানা নেই। ফসলের মাঠ পানি নেই খাল বিল শুকিয়ে যাচ্ছে। এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশি ভাবনা ও একটা সত্য ঘটনা

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:১৭


আমার জীবনের একাংশ জুড়ে আছে; আমি চলচ্চিত্রাভিনেতা। বাংলাদেশেই প্রায় ৩০০-র মত ছবিতে অভিনয় করেছি। আমি খুব বেছে বেছে ভাল গল্পের ভাল ছবিতে কাজ করার চেষ্টা করতাম। বাংলাদেশের প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাকি চাহিয়া লজ্জা দিবেন না ********************

লিখেছেন মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৩৫

যখন প্রথম পড়তে শিখেছি তখন যেখানেই কোন লেখা পেতাম পড়ার চেষ্টা করতাম। সেই সময় দোকানে কোন কিছু কিনতে গেলে সেই দোকানের লেখাগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়তাম। সচরাচর দোকানে যে তিনটি বাক্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

=এই গরমে সবুজে রাখুন চোখ=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১

০১।



চোখ তোমার জ্বলে যায় রোদের আগুনে?
তুমি চোখ রাখো সবুজে এবেলা
আমায় নিয়ে ঘুরে আসো সবুজ অরণ্যে, সবুজ মাঠে;
না বলো না আজ, ফিরিয়ো না মুখ উল্টো।
====================================
এই গরমে একটু সবুজ ছবি দেয়ার চেষ্টা... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×