বহুদিন ঘুমের ঘোরে মগ্ন ছিলাম।
কোনদিন ডাক পরেনি মুয়াজ্জিন কিংবা পুরোহিতের নেংটির মন্দির হতে
ভেবেছিলাম কোনদিন হয়তো আর ডাক পরবেনা
দু-চার ডাক যা পেয়েছি তা ঐ অন্ধকারের রৌদ্রতাপে পোড়াদেহী হালিমা-শ্যালিনা
কেওবা পেয়েছে অনুর্বর পান্না-রিয়ার সৌষ্ঠব দেহের আবেদনময়ী আহবান
অন্ধকারের শূণ্যতায় মগ্নতার ঘোর কাটাতে এগিয়ে এল হারাম খোরেরা।
সাইরেণ বাজালো নব সূর্যোদয়ের।
আমিও হারামের গর্ভে জন্ম নেওয়া হারামিদের সাথে উপস্থিত হলাম সূর্য দর্শন মজলিসে।
কিন্তু কি দেখলাম? কান্নায় বেদানায় ভেঙে গেল আমার যৌবন পূজারী হৃদয়টা
বেদানাহুত মন নিয়ে বজ্র কন্ঠে বলতে লাগৃলাম --- হে আবাল বেহায়াদের নিষ্প্রাণ মজলিস,
তুমি তোমাকে তালাক দাও নইলে আমায় হত্যা কর
আমিতো নিষ্প্রাণ মজলিসে নির্জীব হতে পারিনা
ফিরিয়ে আনো, আকুল আবেদনে দোহাই তোমায়। ফিরিয়ে আনো মুর্শিদা মীমকে।
ফিরিয়ে আনো সকল হৃদয় মন্দিরে প্রাণ ফিরিয়ে দিতে