somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সমগ্র মানবজাতিকে ঐক্যে আনবে যে পদ্ধতি

০৯ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১১:২৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


--------২য় ভাগ( বিভিন্ন ধর্মের ঐক্য)-----------
সমগ্র মানবজাতিকে ঐক্যে আনার ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধর্মের লোকদের মাঝে আগে আলাদা ভাবে ঐক্য আনা জরুরী কেননা তারাই পুরো মানব জাতির একটা বিশাল অংশ। এখন দেখতে হবে কেন এই ঐক্য দরকার এবং কিসের ভিত্তিতে তারা ঐক্যে আসবে এবং কিভাবে আসবে? এই ঐক্য সবসময়ের জন্যই ফলদায়ক হলেও বর্তমানে তা আরো বেশী জরূরী হয়ে পরেছে কারন অশান্তিকামী এবং ভোগবিলাসকামী নাস্তিকরা ২০৫০সালের মাঝে সকল ধর্মকে দুনিয়া থেকে মুছে দিতে যেসব প্ল্যান করেছে তার ১টি হল বিভিন্ন ধর্মের মাঝে সাম্প্রদায়িক মনভাব উস্কে দিয়ে তাদের নিজেদের মাঝে যুদ্ধ বাধিয়ে দিয়ে মুখে অসাম্প্রদায়িকতার বুলি আওরানো যাতে ধার্মিকদের বড় অংশ নিজেরাই নিজেদের শেষ করে নাস্তিকদের অর্ধেক কাজ সমাধা করে ফেলে আর তখনই ধার্মিকদের এসব ধ্বংসাত্বক কর্মকান্ড বিশ্বে হুমকি হিসেবে প্রচার করে এবং মিথ্যে শান্তির অজুহাত দেখিয়ে সকল প্রকার সাম্প্রদায়িক শক্তিকে দমন করার নামে সকল ধর্মকে একেবারেই শেষ করে ফেলা যায়। সুতারাং সচেতনতার সাথে আশপাশের ঘটনাসহ বিশ্ব পরিস্থিতির দিকে চোখ বুলালে তাদের এই চক্রান্তেরই বাস্তব প্রতিফলন শুরু হয়েছে বুঝা যায়। তাই এদের পাতানো ঐসব চক্রান্তে পা না দিয়ে উলটো আরও বিভিন্ন ধর্মের লোকদের মাঝে ঐক্য এবং ভ্রাতৃত্বের বন্ধন গড়ে তুলতে হবে।

এখন দেখতে হবে যে বিভিন্ন ধর্মের বিভিন্ন ধর্মমত বা আলাদা আলাদা মতাদর্শে বিশ্বাসী, কিছু ক্ষেত্রে আবার সম্পূর্ন বিপরীত বা বিরোধী মতাদর্শে বিশ্বাসি হয়েও বিভিন্ন ধর্মের অনুসারিদের মাঝে ঐক্য আনা কি সম্ভব হবে? হ্যা সম্ভব যেমন যুক্তরাজ্য এবং যুক্তরাষ্ট্রের মত দেশে সামান্য অর্থনৈতিক লাভের কারনেই বিভিন্ন দেশ যুক্ত হয়ে তারা যদি ধর্মীয় কোন ভিত্তি ছারাই এক থাকতে পারে তবে বিভিন্ন ধর্মের মাঝে অনেক মিল থাকা সত্তেও কেন সব ধর্মের লোক অনেক ক্ষেত্রে সুবিধার জন্য এক হতে পারবে না ? যেসব ভিত্তির উপর নির্ভর করে বিভিন্ন ধর্মের লোক এক হবে সেসব ভিত্তি হল- ১মত সব ধর্মের লোকই ঈশ্বরে বিশ্বাসি, ২য়ত এই জীবনই শেষ জীবন নয় সেটাও বিশ্বাস করে, ৩য়ত সবাই কর্মফলে বিশ্বাসি অর্থাৎ তারা যাই করুক না কেন পরবর্তীতে তার ফল পাওয়া যাবে এই বিশ্বাস রাখে যদিও সেটা একেক ধর্মে একেকভাবে উল্লেখিত, ৪র্থত যেকোন ধর্মে বিশ্বাসিই যদি একদম গোপনেও কোন কর্ম করে থাকে তবু সে ভাবতে বাধ্য যে এটি অবশ্যই ঈশ্বরও দেখছেন যদিও আর কেউ না দেখুক আবার ৫মত সব ধর্মেই ধার্মিক ব্যাক্তিবর্গ তাদের নিজেদের বিভিন্ন পদ্ধতি অনুসারে ঈশ্বরের উপাসনা করে ৬ষ্টত প্রায় সব ধর্মেই কিন্তু অন্যায়ভাবে খুন, চুরি, ডাকাতি, অন্যকে ধোকা বা কষ্ট দেয়া এবং মিথ্যা বলা পাপ বলা হয়েছে সুতারাং ইত্যাদি বিভিন্ন কারনে প্রায় সব ধর্মেরই মূল কথা গুলো ঘুরিয়ে পেচিঁয়ে একই প্রায়। তাই ধর্মের এসব মুল বিষয়ের উপর ভিত্তি করেই সবগুলো ধর্মের ঐক্যে আসা সম্ভব। অনেকে ভাবতে পারে যে শুধু কিছু জিনিসে মিল থাকলেও তো অনেক ব্যাপারেই রয়েছে ভিন্ন মত তাই কিভাবে এক হবে ? আসলে মুসলিম খ্রিষ্টান হিন্দু বৌদ্ধ যে ধর্মই হোক না কেন সব ধর্মের মাঝের মানুষ গুলোর মাঝেও রয়েছে বিভিন্ন মতাদর্শের দল এবং এক দল অন্য দলকে সম্পূর্নই ভ্রান্ত ভাবে তারপরও দেখা যায় বৃহত্তর স্বার্থের বেলায় সবগুলো দল ঠিকই একাত্বতা প্রকাশ করে তবে সবাই কেন ঈশ্বরে বিশ্বাসি হয়েও এবং ধার্মিক হয়েও বৃহত্তর শান্তির স্বার্থে বিভিন্ন ধর্মের মাঝে ঐক্য আনতে পারবে না। এই ঐক্য যদিও কাল্পনিক কিছু নয় তবুও অনেক ধার্মিক লোকই আছে যারা বোকার স্বর্গে বাস করছে যেমন- অনেক বোকা খ্রিষ্টান আছে যারা ভাবে বিশ্বের বড় বড় পরাশক্তি সম্পন্ন রাষ্ট্রই হল খ্রিষ্টান রাষ্ট্র আবার অনেক বোকা বৌদ্ধও ভাবতে পারে চীনের মত সুপার পাওয়ার দেশ সম্পূর্নই বৌদ্ধ রাষ্ট্র আবার অনেক বোকা মুসলিমও ভাবতে পারে যে মধ্যপ্রাচ্যসহ অনেক দেশই মুসলিম রাষ্ট্র ঠিক একইভাবে একজন বোকা হিন্দুও জানে যে ইন্ডিয়া হল সম্পুর্নই হিন্দুদের ধর্মীয় রাষ্ট্র তাই এসব অসচেতন ধার্মিকরা বিভিন্ন ধর্মের মাঝে ঐক্য আনাকে অপ্রয়োজনীয় মনে করবে কারন তাদের নিজেদের ভিত ঠিক আছে মনে করবে অন্যদের নিয়ে চিন্তা করা তারা ফলদায়ক মনে করবে না কিন্তু তাদের সবাইকে চ্যালেঞ্জ করা হচ্ছে যে বিশ্বের বুকে এমন কোন একটি ছোট দেশ হলেও দেখাক যেখানকার রাষ্ট্রীয় সংবিধানে কোন একটি ধর্ম আছে বা কোন একটি নির্দিষ্ট ধর্ম অনুযায়ি দেশ চলে। যদিও কিছু রাষ্ট্রে সংখ্যাগরিষ্ঠতার উপর ভিত্তি করে কোন একটি ধর্মকে রাষ্ট্র ধর্ম হিসেবে ধোকা দেয়ার জন্যে কাগজে কলমে লেখা থাকে এবং কিছু বিচার আচার এবং বিয়ে-ডিভোর্সের মত দু একটি ব্যাপারে স্ব স্ব ধর্ম অনুযায়ি করা হয় কিন্তু এসব আসলে সাধারন ধার্মিক মানুষদের ধোকা দেয়ার জন্য করা হয় এবং সমাজে এর তেমন প্রভাব পরে না যেমন- হিন্দু ধর্ম অনুযায়ি ইন্ডিয়ার বিয়ে সংক্রান্ত কিছু আইন মানা হলেও একের অধিক বিয়ে করা আবার ইন্ডিয়ার আইনে নিষেধ যা তাদের ধর্মে নিষেধ নেই সুতারং এভাবেই রাষ্ট্রীয় ক্ষেত্রে মানুষদের ধোকা দেয়া হয় যা সর্বসাধারন বুঝতে পারে না আবার বলা হয় কোন একটি ধর্ম অনুযায়ি রাষ্ট্র চললে অন্য ধর্মের সংখ্যালঘুরা নির্যাতিত হবে তাই ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র করা হয়েছে কিন্তু এই একটি অযুহাত দেখিয়ে সকল ধর্মকেই রাষ্ট্রীয় জীবন হতে নির্বাসনে পাঠানোর চেয়ে কোন একটি ধর্ম দ্বারাই রাষ্ট্র চালানো বেশী ভাল ছিল এবং এতে অন্য ধর্মের সংখ্যালঘুরা নির্যাতিত হত না বরং এখন সকল ধর্মের লোকই ইন্টার্নালী নির্যাতিত যা তারাও বুঝে না । ধর্মনিরপেক্ষতার নামে ধর্মহীনতার এই ধোকার মাধ্যমে রাষ্ট্র জীবন হতে সকল ধর্মকে মুছে ফেলে সম্পূর্ন ধর্মহীন করে অধর্মকে স্থান দেয়া হয়েছে যা নিয়ন্ত্রন করে স্বার্থবাদী কিছু অধার্মিক লোক, ফলে সামাজিক এবং রাষ্ট্রীয় জীবন দিনের পর দিন কুলসিত হতে হতে আজ চরম পর্যায়ে দ্বারিয়েছে কিন্তু রাষ্ট্র জীবনে কোন একটি ধর্ম প্রতিষ্ঠিত থাকলে স্বার্থান্বেষী লোক এতটা সুবিধা করতে পারত না। তাই ধর্ম আজ সবাই মানতে পারে ব্যাক্তিগতভাবে এবং নির্দিষ্ট গোন্ডির মধ্যে মাত্র কিন্তু সমাজ এবং রাষ্ট্র যেহেতু প্রতিটা ব্যাক্তির জীবনকেই নিয়ন্ত্রন করে তাই সার্বিকভাবে সবাই অধর্মের দ্বারাই নিয়ন্ত্রিত হতে বাধ্য হয় রাষ্ট্রের দ্বারাই। তাই ইচ্ছে করলেও কেউ আর ধার্মিক থাকতে পারে না পুরোপুরি। তাই যেভাবে বিশ্বের সকল রাষ্ট্র হতে ধর্মকে বাদ দেয়া হয়েছে ঠিক তেমনি সকল ধর্মের মাঝে ঐক্য গড়ে তুলে এমন একটি সমাজ গড়ে তুলতে হবে যেখানকার সমাজে সকল ধর্মকেই মানা হবে অর্থাৎ যে যেই ধর্মের লোক সে সেই ধর্ম অনুযায়ি চলবে এমনকি সেখানে শান্তিপ্রিয় অধার্মিক বা নাস্তিকও থাকতে পারবে মিলেমিশে(এই পদ্ধতি ১ম ভাগে পূর্বেই উল্লেখ করা হয়েছে)। আর নাস্তিকরা যদিও বলে আমরা কোন ধর্মেই বিশ্বাস করি না বা মানি না তবুও তারা যেসব ভিত্তিতে চলে তাকেও একটি মতাদর্শ বা ধর্ম বলা যায়। আস্তিক আর নাস্তিকদের মাঝে শুধু মৌলিক পার্থক্য হল আস্তিকরা ভাবে সবকিছুর স্রষ্টা হল ঈশ্বর কিন্তু নাস্তিকদের স্রষ্টা হল প্রকৃতি আর আস্তিকদের পরিচালক যেহেতু স্রষ্টা তাই তারা স্রষ্টার দেয়া নিয়ম অনুযায়িই চলার চেষ্টা করে কিন্তু নাস্তিকরা পরিচালক হিসেবে মানুষকে মানে তাই তারা মানুষের তৈরী বিধান অনুযায়ি চলে। সুতারাং নাস্তিকদেরকেও আলাদা একটি ধর্মের লোক ভেবে বিভিন্ন ধর্মের শান্তিকামীদের মাঝে ঐক্য এবং ভ্রাতৃত্ব গড়ে তুলতে যা যা করনীয় তা হল-
১) শুধুমাত্র কোন এক ধর্মে বিশ্বাসি বা অন্য কোন ধর্মে অবিশ্বাসি এমনকি ধর্মবিরোধী নাস্তিক মনোভাবের কারনেও কেউ কাউকে আঘাত তো দূরে থাক যেকোন ধরনের ক্ষতি পর্যন্তও করতে পারবে না। শুধুমাত্র মৌখিক বা লিখিতভাবে একে অন্যের সাথে আলোচনা, তর্ক-বিতর্ক এবং আহব্বান করবে মাত্র আর এতে যতদুর সম্ভব পারস্পরিক ভদ্রতা বজায় রাখার চেষ্টা করবে এবং একেক দল এর নীতি সম্পুর্ন বিপরীতমুখী সত্তেও একে অপরের প্রতি মানবিক অধিকারের ক্ষেত্রে ঠিকই দায়িত্বশীল থাকবে যেমনঃ- আত্মীয়তার এবং প্রতিবেশীর অধিকার রক্ষা করবে , অর্থনৈতিক বা মানবিক ব্যপারে পরম বন্ধুসুলভ আচরন না করতে পারলেও শত্রুসুলভ আচরন করতে পারবে না উদাহরনস্বরুপ- শুধু অন্য ধর্মের লোক বলেই তাকে টাকা কর্য না দেয়া বা দিলেও পরিশোধের ক্ষেত্রে মাত্রারিক্ত চাপ আবার আস্তিকের সামনে কোন নাস্তিক লোক রাস্তায় আহতবস্থায় পরে আছে কিন্তু নাস্তিক বুঝার পর তাকে হাসপাতালে পৌছানোর দায়িত্ব অবজ্ঞা করে চলে যাওয়া ইত্যাদি।
২) বিভিন্ন ধর্মের বা নাস্তিকদের যেসব কর্মকান্ডের প্রভাব শুধু তাদের নিজেদের মধ্যেই বিরাজ করবে অপর পক্ষের উপর কোন প্রভাব পরবে না সেগুলোর জন্য কেউ সেই পক্ষের চরম বিরোধী হতে পারবে না বরং এক্ষেত্রে নিষ্ক্রিয় ভুমিকা পালন করবে। তবে আলোচনা, তর্ক বিতর্ক বা ভুল ধরিয়ে দেয়া পর্যন্ত সীমাবদ্ধ থাকতে পারে। আর উভয় পক্ষের যেসব কর্মকান্ড বিপরীত পক্ষের উপরও বর্তাবে সেসব কর্মকান্ডের জন্যেও কেউ কাউকে আঘাত তো দূরে থাক যেকোন ধরনের ক্ষতি পর্যন্তও করতে পারবে না শুধুমাত্র মৌখিকভাবে বাধা বা আদেশ নিষেধ, প্রতিবাদ, আলোচনা , তর্ক- বিতর্ক বা ভুল ধরিয়ে দেয়া পর্যন্ত সীমাবদ্ধ থাকতে হবে আর এক্ষেত্রে যদি ধার্মিকদের ধর্মমতে সাস্তির বিধানও দেয়ার কথা থাকে তবুও তারা এর বিচার বড় আদালত তথা পরকালে ঈশ্বরের উপর ছেরে দিয়ে ধৈর্যধারন করবে এবং মৌখিক বিরোধীতার মাধ্যমে দায়িত্ব থেকে কোনমতে মুক্তি পেয়েছে ভাবতে হবে অর্থাৎ চরমপন্থী হওয়া যাবে না। তারপরেও যদি কেউ বিপরীত পক্ষ বা নিজেদের পক্ষেরই কারও শারীরিক বা আর্থিক কোনরকম ক্ষতি (যেমন- হত্যা, চুরি-ডাকাতি, লুন্ঠন, ধর্ষন)করে থাকে তবে নির্দিধায় তাকে তার প্রাপ্য সমপরিমান সাস্তি দিলেও এর ফলে তার পক্ষের অন্য নির্দোষদের প্রতি শত্রুতাভাবাপন্ন হওয়া যাবে না এমনকি অপরপক্ষের যদি ১০০ জনের মধ্যে ৯৯জনই যদি সেই ধরনের অপরাধ করে থাকে আর ১জনও নিরাপরাধ থাকে তবে সেই ১জনকেও কখনই সংখ্যাগরিষ্টতার কাতারে ফেলে দোষী করে সাস্তি দেয়া বা শত্রুতা করা যাবে না বরং ঐ ১জনের সাথে ঠিকই পুর্বের ন্যায় আচরন করতে হবে।
৩) অপরিচিত কিন্তু এই ধরনের প্যাসিফিক মতাদর্শী ব্যাক্তি, দূরে অবস্থানকারী এই ধরনের প্যাসিফিক মতাদর্শী ব্যাক্তি বা আগান্তুক, মুসাফি্‌ টুরিষ্টদের মাঝে যারাও এই ধরনের শান্তিপ্রিয় ভ্রাতৃত্বে বিশ্বাষী তাদের ক্ষেত্রেও উপরে উল্লেখিত নীতিতে চলতে হবে যদি কোন কারনে তারা আমাদের কাছাকাছি অবস্থান করতে আসে হোক অল্পদিনের জন্য বা বেশীদিনের জন্য। আর দূরে অবস্থানকারীদের সাথেও দূর থেকেই ঐক্য গড়ে তোলা সম্ভব বর্তমান মিডিয়া এবং টেকনোলজির মাধ্যমে। এখন দেখা যাক এই ধরনের ইউনাইটেড প্যাচিফিক গ্রুপে অন্তর্ভুক্ত হলে আমাদের কি কি লাভ হবে। ১) ভিন্নমতাদর্শী হওয়া সত্তেও পরস্পর এর মধ্যে ভ্রাতৃত্ববোধ থাকবে ফলে কেউ কারও ক্ষতি করবে না উপকার না করতে পারলেও এছারাও যদি কখনও শান্তিপ্রিয় দলের বহির্ভূতদের মাঝে মতাদর্শভিত্তিক মহাযুদ্ধও সংঘটিত হয়ে যায় তবুও ইউনাইটেড প্যাচিফিক গ্রুপের জন্য মানবজাতি পুরোটাই হুমকির মুখে পরবে না এবং কিছু লোকের মাঝে বা কিছু এলাকায় শান্তি বিরাজ করবে। ২)ভিন্নমতাদর্শীদের পাশাপাশি থাকার ফলে এবং পরস্পর আলোচনা বিতর্ক করার ফলে অন্যমতাদর্শদের ব্যাক্তির কাছে খুব সহযেই নিজেদের মতবাদকে প্রচার করা সম্ভব সর্বত্তম পন্থায়, এতে অনেকেই অপর পক্ষ হতে নিজেদের পক্ষে চলে আসতে পারে আর তা না হলেও অপর পক্ষের মতাদর্শ সন্মন্ধে ভালভাবে জানা যাবে ফলে বিপরীত মতবাদের জ্ঞান অর্জন হবে আর তখন সেই মতবাদ হতে নিজেদেরকে দূরে রাখাও সহয হবে। ৩) এভাবে চলতে থাকলে একসময় যেটি সত্য মতাদর্শ সেটি ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পাবে এবং পাশাপাশি মিথ্যা মতবাদটিও হ্রাস পেতে পেতে এক সময় সম্পূর্ন বিলুপ্ত হয়ে যাবে কোন রকম জোরজবরদস্তি বা শক্তি প্রয়োগ ছারাই এমনকি মিথ্যে মতবাদে বিশ্বাসিরা নিজেরাই একে বিলুপ্ত করবে মিথ্যে জানার পর কারন সম্পূর্ন বিপরীতমুখী মতাদর্শ একইসাথে সত্য হতে পারে না বরং ১টি সত্য হলে অপরটি অবশ্যই মিথ্যে হতে হয়। আর মিথ্যে মতাদর্শ যদি একেবারে সম্পূর্ন বিলুপ্ত নাও হয় তবু সমস্যা নেই তারা শান্তিপূর্ন ভাবে সবার সাথে মিলেমিশে থাকলে থাকতে পারবে। এছারাও সম্পূর্ন বিপরীতমুখী মতাদর্শের লোকগুলো এভাবে শান্তিপুর্নভাবে চলতে থাকলে অবশ্যই আর্থ-সামাজিক দিক দিয়েও ব্যাপক উন্নতি করতে পারবে।
এখন যদি কেউ ইউনাইটেড প্যাচিফিক গ্রুপে থাকতে চায় তবে তাকে কয়েকটি বিশেষ শান্তি চুক্তির ভিত্তিতে থাকতে হবে যেমন- ১) কোন দল কখনই পরস্পর দাঙ্গা হাঙ্গামায় বা যুদ্ধে জরাতে পারবে না বরং পরস্পর নিরাপত্তা রক্ষা করার চেষ্টা করবে। এই শান্তিপ্রিয় দলের মানুষকে যদি কেউ ক্ষতি করতে আসে তবে উভয় পক্ষ মিলে তার প্রতিরোধ করবে যদি বড় কোন শক্তি প্যাচিফিক দলের বড় ধরনের ক্ষতি করতে আসে তবে প্রয়োজনে সবাই মিলে নিজ এলাকা ছেরে অপেক্ষাকৃত নিরাপদ জায়গায় চলে যাবে তবু ঐসকল শক্তির সাথে যুদ্ধে লিপ্ত হতে পারবে না কিন্তু যদি ঐ ধরনের শক্তি শান্তিকামীদের হত্যা করতে বা এই দলের সম্পূর্ন বিনাশ করতে উদ্যত হয় তখন সব পক্ষকেই একত্র হয়ে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে আত্মরক্ষা করতে হবে। ২) বর্তমান বিশ্বে বেশিরভাগ দেশে যে ধর্মহীন এবং মানব রচিত নাস্তিক নিয়ম নীতি অনুযায়ি রাষ্ট্র চলে যা কোন ধর্মমতাদর্শেরই নীতি নয় অথচ এই আইনকেই বা শুধুমাত্র একটি মতাদর্শের বিধানকেই বিভিন্ন ধার্মিক গোষ্ঠিদেরও তাদের সমাজে মানতে বাধ্য করা হয় এছারা শুধুমাত্র ধর্মীয় কিছু অনুষ্ঠানগুলোই মাত্র তাদের আলাদা আলাদা মানার ক্ষেত্রে স্বাধীনতা দেয়া হয় কিন্তু শান্তিকামী দলের কাজ হল সর্বদাই সকল প্রকারের ধার্মিক ও নাস্তিক মিলে একটা ইউনাইটেড প্যাচিফিক সমাজ গড়ার চেষ্টা করবে যে সমাজের নিয়ম নীতি হবে একেক পক্ষের জন্য একেক রকম অর্থাৎ বিভিন্ন ধর্মের এবং নাস্তিকদের জন্য তাদের নিজেদের মতাদর্শ অনুযায়ি আলাদা আলাদা নীতি প্রয়োগ করে আলাদা আলাদা ভাবে মানবে কিন্তু সামগ্রিক ক্ষেত্রের সমাজ নীতি হবে- ১মত এখানে উল্লেখিত সর্বচ্চ নীতি অনুযায়ি এবং ২য়ত পরবর্তীতে আলোচনার প্রেক্ষিতে নির্ধারিত শান্তি চুক্তি অনুযায়ি। যেহেতু বর্তমান পৃথিবীতে প্রায় সব জায়গাতেই ধর্মহীন মানব রচিত নাস্তিক নীতি অনুযায়ি দেশ ও সমাজ চলছে তাই এসব দেশের মাঝে অবস্থানকালে সামগ্রিক নীতির বেশীরভাগই রাষ্ট্র নির্ধারিত হতে বাধ্য হচ্ছে তাই এসব ক্ষেত্রে তেমন কিছু করার নেই। আর বর্তমান বিশ্বে এখন প্রতিটা জায়গাতেই নাস্তিকদের প্রিয় গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য প্রকাশ্য যুদ্ধ চলছে এবং ধর্মকে পৃথিবী হতে নিশ্চিন্ন করতে গোপন যুদ্ধ চলছে বিভিন্ন ধার্মিকদের মাঝে এবং নাস্তিকদের সাথেও আর ধর্মকে সম্পূর্নরুপে নির্বাসনে পাঠানোর পরিকল্পনার বাস্তবায়নও চলছে তাই সম্পূর্নরুপে ভীন্নমতাদর্শীদের চিরতরে শেষ করার এই যুদ্ধ এবং পরিকল্পনার কোনটাতেই শান্তিকামী দলের ধার্মিক এবং নাস্তিকরা কেউ অংশগ্রহন করতে পারবে না, ঠিক একইভাবে ধার্মীকদের যে দল এই উদ্দেশ্যে কখনও যদি যুদ্ধ শুরু করে যে, নিজেদের দল ব্যাতীত অন্যসব ধর্ম এবং মতাদর্শ চিরতরে শেষ করে দিবে তবে শান্তিকামী দলের অন্তর্ভুক্ত সেই ধর্মের ধার্মিকও ঐসব ধার্মিকদের সাথে অংশগ্রহন করতে পারবে না কিন্তু নিজেদের ধর্মকে একেবারে নিঃশেষের হাত থেকে বাচাতে যদি আত্মরক্ষামুলক প্রতিরোধে এমন সব দলের সাথে একাত্মতা ঘোষনা করে যারা শুধু নিজেদের বাচাতে প্রতিরোধ করছে এবং পরে জয়ী হলে নিরিহ বেসামরিক ভীন্নমতাদর্শীদের ধ্বংস চায় না তবে ব্যাক্তিগতভাবে শান্তিবাদী ধার্মীকদের মাঝেকার যে কেউ ইচ্ছে করলে সেই দলের সাথেও একাত্মতা করতে পারে এমনকি শান্তিবাদী নাস্তিকরাও ইচ্ছে করলে করতে পারে কিন্তু বাধ্য নয় অর্থাৎ কোন নির্দিষ্ট ধর্মকে বাচানোর সংগ্রামে প্যাসিফিক দল কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে অংশগ্রহনে বাধ্য নয় ঐচ্ছিক মাত্র কিন্তু সকল ধর্মেরই পুরোপুরি ধ্বংসের উদ্দেশ্যে যে যুদ্ধ এখন বিশ্বে চলছে তাতে কেউই অংশগ্রহন করতে পারবে না তারপরেও দূরে অবস্থানবশত কারনে কেউ যদি বড় ধরনের কোন কারনে বর্তমানের অশান্তিকামী নাস্তিকদের কাতারে যুদ্ধ করতে সাময়িক বাধ্য হয় আর বিপরীতে যদি থাকে শান্তিবাদী দলের কেউ তবে নিম্নে উল্লেখিত শান্তিবাদী দলের চিহ্ন অনুযায়ি যদি একে অপরকে চিনতে সক্ষম হয় তবে তারা একে অপরকে হামলা না করে উলটো আরও সাহায্য করার চেষ্টা করবে।
শান্তিবাদী দলের চিহ্নঃ ইউনাইটেড প্যাসিফিক গ্রুপের সাইন হল সম্পূর্ন সাদা রং এর কাপড় বা পেপার, যা কেউ ইচ্ছে করলে ফ্লাগ হিসেবে, হাতের ব্রেসলেট আকারে, মাথায় বা গলায় পেচিয়ে বা গোপনে রাখতে চাইলে রুমাল হিসেবেও পকেটে পুরে রাখতে পারে এবং যেকোন প্রয়োজনে পকেট হতে বের করে নিজেকে শান্তিকামী হিসেবে প্রমান করতে পারে তবে এই ধরনের সাইন সর্বসময়ই নিজের কাছে রাখার চেষ্টা করাই শ্রেয়।
এখন প্রশ্ন হল কেউ যদি শান্তিকামী দলের না হয়েও সাদা কাপড় দিয়ে নিজেকে বাচাতে এমন করে তখন কি করনিয় ? উত্তর হল এতে সমস্যা নেই কারন সার্বিকভাবে সে শান্তিকামীদের কেউ না হলেও সেই মুহুর্তের জন্য সে ঠিকই শান্তি চাচ্ছে কারন সাদা ফ্লাগ এর সিগন্যাল আত্বসমর্পন বা শান্তির প্রতিক আর ধোকাবাজি করলেও তা বুঝা যাবে। এবারে দেখা যাক কিভাবে মানুষগুলো এই প্যাসিফিক দলে ভীরবে বা অন্য মানুষদের এই দলে ভীরানোর জন্য আমাদের করনীয় কি? ১মেই আমরা যারা বিশ্বমানবতার ঐক্যের এই পদ্ধতি সম্পর্কে অবগত হলাম তাদেরই প্রধান দায়িত্ব যে আমরা কিভাবে তা অন্যদের মাঝে পৌছাব। এজন্য ১মত আমরা সরাসরি মৌখিক বা লিখিতভাবে এই পদ্ধতি অন্যদের মাঝে প্রচার করে বুঝাব মুখোমুখি এবং পারলে ইন্টারনেটসহ যেকোন মিডিয়া ব্যাবহার করে অর্থাৎ যে যেভাবে সম্ভব এই পদ্ধতিগুলো শেয়ার করবে ২য়ত ঐক্যের এই পদ্ধতিগুলো জানার পর কেউ একমত হলে তার সাথে ভ্রাতৃত্বমুলক সম্পর্ক গড়ে তোলার পাশাপাশি তাদের সাথে সময় করে সপ্তাহ বা মাস অন্তর অন্তর আলোচনা এবং বিতর্ক চালানোর ব্যাবস্থা করতে হবে আর এতে যেহেতু বিপরীত মতাদর্শের ব্যাক্তিরাও থাকবে তাই এই বিতর্ক আলোচনার মাধ্যমেই একে অপরকে ভালভাবে বুঝতে পারবে এবং এক ধরনের সম্পর্কও তৈরী হতে বাধ্য। ৩য়ত যতদুর সম্ভব প্যাসিফিক দলের লোকরা সবাই বিপরীত মতাদর্শের হলেও পাশাপাশি স্থায়ীভাবে অবস্থান করার চেষ্টা করতে হবে এতে মন মাসকিতা উদার হবার সম্ভাবনা বেশী আর তা সম্ভব না হলেও দূরে থাকলেও মাঝে মাঝে মিলিত হওয়া এবং খোজ-খবর রাখাসহ বিভিন্নভাবে সাহায্যও করার চেষ্টা করতে হবে মোটকথা ইউনাইটেড গ্রুপের মেম্বারদের অবশ্যই নিজেদের মাঝে পরিচিতি এবং মেলামেশা অব্যহত রাখতে হবে। আর সবশেষে যেটি জানা গুরুত্বপূর্ন তা হল কারা এই পদ্ধতি আবিস্কার করল আর কারা এটি পরিচালনা করবে আর কিভাবে এটি পরিচালিত হবে? আসলে মানুষের মাঝে হিংসা, অশান্তি এবং একে অপরের মাঝে স্বার্থপরতার ক্ষতির দিক চিন্তা করে এই পদ্ধতি আমরাই আবিস্কার করেছি যা শুধু আমাদের চিন্তাতেই ছিল না বরং শান্তিকামী প্রতিটা মানুষেরই মনের কথাগুলোই এখানে উল্লেখ করা হয়েছে আর আমরা শুধুমাত্র একে সাজিয়ে গুছিয়ে উপস্থাপন করে অন্যদের মাঝে তা আহব্বান করছি মাত্র। আর এটি পরিচালনার দায়িত্ব সবারই যারা যারা এই দলে অন্তর্ভুক্ত হবে এবং যারা যারা বেশি দায়িত্বশীল হবে তার উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন ক্ষেত্রে দায়িত্বপ্রাপ্ত হবে। আর যেকোন কিছুই পরিচালনা করতে অর্থের ১টি ব্যাপার এসে যায় তবু এই ধরনের মানব কল্যানমুলক কাজে অর্থ দিয়ে সাহায্য করা শুধুমাত্র ঐচ্ছিক রাখা হয়েছে কেউ সারাজীবন কোন রকম অর্থ দান না করেও শুধুমাত্র শান্তিচুক্তি মেনেই সবার সাথে নির্দিধায় দলে থাকতে পারবে। আর এটি আসলে কোন দল বা সেরকম পার্টিও নয় শুধুমাত্র শান্তির উদ্দেশ্যে একে অপরের সাথে একত্রে থাকবে কিছু নিয়ম মেনে। আর বিভিন্ন ধর্মের মাঝে যারা শান্তিকামী তাদের সেসব প্রতিটা ধর্মের জন্যই ১জনই সর্বচ্চ নেতা থাকবে ঠিক একইভাবে নাস্তিকদের মাঝেও যেসব বিভিন্ন দল আছে সেসব দলের বিভিন্নতা অনুযায়ি প্রতি দলেরই ১জন করেই নেতা থাকবে এবং সব দলের নেতার প্রতিনিধিত্বকারী আরেকজন নেতা থাকবে, যে কিনা সব শান্তিপ্রিয় নাস্তিকদের হয়ে কাজ করবে। আর সব ধার্মিক দলের মাঝে একজন সমন্বয়কারী থাকবে ঠিক একইভাবে ধার্মিক এবং নাস্তিকদের মাঝেও একজন প্রধান সমন্বয়কারী থাকবে। তাই প্রতিটা ধর্মের জন্যই আলাদা আলাদা একজন করে প্রধান নেতা থাকা জরূরী আর এজন্য শান্তিকামী প্রতিটা ধার্মিক দলের মাঝেই আবার আলাদাভাবে ঐক্য আনতে হবে তাই প্রতিটা ধর্ম এর মাঝেই কিভাবে আলাদা আলাদা ঐক্য আনা যায় তার সবই এই স্বল্প পরিসরে উল্লেখ দুরূহ বিধায় আমরা বিভিন্ন ধর্মের মাঝে যেকোন একটি প্রধান ধর্মকে সিলেক্ট করে দেখাব যে কিভাবে একটি ধর্মের মাঝে ঐক্য আনতে হয় বিভিন্ন মতানৈক্য থাকার পরও আর তাই আমরা এই লেখার ৩য় ভাগে সব ধর্মের জন্য উদাহরন হিসেবে কোন একটি প্রধান ধর্মকে ধরে তার মাঝে কিভাবে ঐক্য আনতে হবে তা দেখানোর চেষ্টা করব যে ধর্মের ঐক্য আনার সিস্টেমটি অন্নান্য ধর্মের জন্যও আদর্শ হিসেবে কাজ করবে।
বিঃদ্রঃ সকল প্রকার ধর্মকে ঐক্যে আনার এই পদ্ধতিগুলো দেখে কোন ধার্মিক লোকই এটি যেন না ভাবে যে এটি কোন একটি ধর্মের বা কোন এক পক্ষের চক্রান্ত বরং সকলকে একসাথে শান্তিতে বসবাস করার উদ্দেশ্যেই এই পদ্ধতিগুলো প্রনয়ন করা হয়েছে যা আলোচনা করলেই পরে বুঝতে পারবে। এছারাও কোন কোন ধর্মের মধ্য থেকে কতজন এই শান্তিকামীদের দলে এল সেই সংখ্যার আধিক্যের পরিমান অনুযায়ি এটা নির্নয় করা যাবে যে আসলে কোন ধর্মের লোক বেশী শান্তিকামী ?
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১১:৩০
৮টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার প্রফেশনাল জীবনের ত্যাক্ত কথন :(

লিখেছেন সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪



আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

×