
গত মাসের শেষের দিকে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পারওয়ারের ছেলে সালমান, উসমান হাদির সঙ্গে খু*নি ফয়সালের পরিচয় করিয়ে দেন। সেই সময় হাদিকে আশ্বস্ত করা হয়—নির্বাচন পরিচালনা ও ক্যাম্পেইনে তারা সর্বোচ্চ সহযোগিতা করবে। পরিচয়টি যেহেতু বিশ্বাসযোগ্য সূত্রের মাধ্যমে হয়েছিল, তাই হাদির মনে কোনো সন্দেহের অবকাশ তৈরি হয়নি।
কিন্তু সময়ের পরতে পরতে সত্যটা স্পষ্ট হয়ে উঠছে। হাদির চারপাশে যাদের ‘সহযোগী’ হিসেবে দাঁড় করানো হয়েছিল, তারাই ছিল শিবিরঘেঁষা ঘাতকচক্রের অংশ।

আজ হাদির লাশকে পুঁজি করে যে রাজনীতি চলছে, তা নিছক শোকের নয়—এটি পরিকল্পিত ক্ষমতালোভের নির্মম খেলা। এই হত্যাকাণ্ডের দায় এড়িয়ে, হাদির মৃত্যুকে ব্যবহার করে একটি নির্দিষ্ট গোষ্ঠী সাদেক কাইয়ুমকে ওই আসনে নির্বাচিত করার পথ সুগম করতে চাইছে।
এটি কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়; এটি রাজনীতির নামে বিশ্বাসঘাতকতার ধারাবাহিকতা। হাদির স্মৃতি আর আত্মত্যাগকে ঢাল বানিয়ে যারা নিজেদের স্বার্থ হাসিল করতে চায়, ইতিহাস তাদের ক্ষমা করবে না। সত্য চাপা থাকে না—সময়ই তার সবচেয়ে বড় প্রমাণ ।
সংগৃহিত ::::::::::::::::::::::::::::::::::
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৫৮

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




