somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আক্কেল আলী বনাম কলা বাবা

১৮ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৩৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আক্কেল আলী ইদানীং বেশ কিছু যন্ত্রণার ভেতর দিয়ে যাচ্ছে । এদের মধ্যে একটা হল রোজ রাতে রং নাম্বার থেকে ফোন আসছে । আক্কেল আলী প্রথম প্রথম ভদ্রভাবে ফোন ধরে বলেছে,
__হ্যালো কে?
__পাতাল থেকে বলতেছি বাবা
__কে আপনে?
__ বাবা তুমি আমারে চিনবা না । আমি তোমারে চিনি
__আগে বলেন কে আপনে?
__এতো অধৈর্য হচ্ছ কেন বাবা । বললাম তো আমি সাত আসমান থেকে কল করেছি । আমারে সবাই কলা বাবা বইল্যা ডাকে
__কলা বাবা?
__তুমি আমার দরবারে পঞ্চাশ হাজার টাকা বিকাশ করবা । তোমার বালা মসিবত কেটে যাবে
__কি বলেন এই সব । এতো টাকা আমি কই পাব ।
__বাবা তুমি এক কাজ কর তোমার তো দুইটা কিডনি একটা বিক্রয় ডট কমে বিক্রি করে দেও
__কি বলেন এগুলা?
__বাবারে কলা বাবা যা বলে সাচ্চা কথা বলে । কথা বুঝার চেষ্টা কর ।
__আপনি কি আমার সাথে ফাইজলামি করতেছেন?
__কলা বাবা কারো সাথে ফাজলামি করে না ।
__আমার মনে হইতেছে আপনি ফাইজলামি করতেছেন । আমি ফোন রাখি...
বলেই আক্কেল আলী ফোন কেটে দিয়েছে । সাথে সাথে আবার মিস কল আসছে বেশ কয়েকবার । আক্কেল আলী বিরক্ত হয়ে ফোন ব্যাক করে বলেছে,
__ঐ মিয়া? আপনি খালী মিসকল মারেন কেন?
__কলা বাবারে মিয়া বলতে নাই । বাবা ডাকো । কলা বাবা
__ঐ মিয়া আপনে ফাইজলামি করেন কেন?
__আক্কেল তোমার বিপদ দূর হবে । টাকা বিকাশ কর ।
__ধুরু মিয়া । আর মিস কল দিয়েন না ।
__বাবারে মিস কল আমাকে দিতেই হবে ।
__মিস কল দিলে মিস কল খেয়ে ফেলব বলতেছি
__বাবারে তুমি বড় অভদ্রতা করতেছ
__ঐ কিসের অভদ্র মিয়া?
__মিয়া ডাকো কেন? বাবা ডাকো । কলা বাবা । হক মাউলা
আক্কেল রেগে গিয়ে বলেছে,
__কলা বাবা আরেক বার আমারে মিসকল দিলে কলা তোমার পিছনে দিয়ে ঢুকাই দিব
এই বলে আক্কেল আলী লাইন কেটে দিয়ে ফোন বন্ধ করে দিয়েছে । পরের দিন সকালে ফোন অন করতেই কলা বাবার ম্যাসেজ এসেছে,
__শুভ সকাল আক্কেল আলী । গতকাল রাতে তুমি বড় খারাপ আচরন করেছ । বেশী কিছু বলব না তোমায় । হালকা করে একটা গালি দিতেছি “তুই গু খা”
আক্কেল আলী রেগে মেগে আবার ঐ নাম্বারে ফোন দিয়ে নাম্বার বন্ধ পেয়েছে ।
আক্কেল আলীর বিয়ে ঠিক হয়েছে । মেয়ের নাম সাদিয়া । আক্কেল আলী ইতিমধ্যেই পাত্রীকে দেখেছে । বড়ই কিউট মেয়ে । মেয়ের বাবা যৌতূক দিতেছে মোটা অংকের । আক্কেল আলী বড়ই খুশী । পাত্রী তার পছন্দ হয়েছে ।
পাত্রীকে দেখার পর আক্কেল আলী খুশিতে তিন লাইন কবিতা লিখে ফেলেছে,
__হে মোর প্রিয়া সাদিয়া
__কবে খাব তোমার হাতের রান্না?
__দিবে তুমি রাঁধিয়া
কবিতা বড় করা যাচ্ছে না । আক্কেল আলীর ইচ্ছা কবিতাটা বড় করে শোবার ঘরে ফ্রেমে বাঁধাই করে টানিয়ে রাখা । কবিতার নাম এখনো ঠিক হয় নি । তবে নিচে খুব সুন্দর করে লিখা থাকবে কবিঃ আক্কেল আলী ।
আক্কেল আলী কবিতার ব্যাপারে অনেকক্ষন চিন্তা ভাবনা করেছে । কবিতা টেনে লম্বা করা যাচ্ছে না । এই ব্যাপারে সে রাতের বেলা কলা বাবার সাথে কথা বলেছে । কলা বাবা মিস দেবার পর কলা বাবাকে সে জিজ্ঞেস করেছে । পরের দুইটা লাইন কি হতে পারে?
কলা বাবা উচ্ছ্বাস এর স্বরে বলেছে । দাড়াও এখনই সাদিয়াকে নিয়ে কবিতা বানিয়ে দিচ্ছি । কবিতাটার শুরু হবে এমন,
__হে প্রিয়তমা সাদিয়া
__কেন চুপিসারে দিলা তুমি পাদিয়া?
কলা বাবার কথা শুনে আক্কেল আলী বড় বিরক্ত হয়েছে । সে ভদ্র ভাবে কলা বাবাকে “হালার ঘরে হালা” গালি দিয়ে লাইন কেটে দিয়েছে ।
কলা বাবা তাকে তেমন কিছু বলে নাই । শুধু ছোট করে এক লাইনের একটা ম্যাসেজ দিয়েছে । ম্যাসেজে লিখা “তুই গু খা”
আক্কেল আলী বুঝতে পারছে না । এইসব কি হচ্ছে তার সাথে । কে এই কলা বাবা? এই ব্যাপারে কার সাথে কথা বলা যায়? সাদিয়ার সাথে কথা বললে কেমন হয়?
আক্কেল আলী সাদিয়াকে ফোন দিল,
__হ্যালো
__হ্যালো জান প্রান সোনা মনা টিয়া কি কর?
__মানে?
__মানে বলতেছি কি করতেছ এখন?
__বইসা আছি কিন্তু আপনে কেডা?
__মশকরা করতেছ? কর বেবি কর । এখন তো মশকরা করারই সময় ।
__মানে?
__এতো মানে মানে কইর না তো । একটা কথা বলি?
__কি বলবেন?
__তোমারে একটা চুমা দেই?
আক্কেল আলী অনুমতির অপেক্ষা করল না । মোবাইল মুখের কাছে এনে বলল,
__উম্মাহ
ওপাশ থেকে বিকট চিৎকার শোনা গেল,
__ঐ হারামজাদার ঘরে হারামজাদা তুই কেডারে?
এমন বিকট চিৎকার শোনে আক্কেল আলী ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে গেল । মিন মিন করে বলল,
__আমি আক্কেল । আক্কেল আলী । আপনে সাদিয়া না?
__অহ হো জামাই বাবাজী নাকি?
__উ?
__আরে আমি আমি । আমারে চিনতেছ না? আমি সাদিয়ার খালা ।
আক্কেল আলী বিশাল লজ্জা পেয়ে কিছু না বলেই ফোন কেটে দিল । বিয়ের দুইদিন বাকী । এর মাঝে এসব কি শুরু হল!
আক্কেল আলী এক বন্ধুর কাছ থেকে পরমার্শ নিল । গালিব নামে তার এক বন্ধু আছে । গালিব তাকে পরামর্শ দিল । গামছা বাবা নামে এক পীর বাবা আছেন । উনার কাছে যেতে । উনি জটিল জটিল সমস্যার সমাধান দিতে পারেন ।
আক্কেল আলী গালিব কে নিয়ে গামছা বাবার কাছে গেল । গামছা বাবার সামনে যেতেই গামছা বাবা চোখ বন্ধ করে ফেললেন,
__রোগীর সমস্যা তো বড় জটিল
__জি বাবা
__হুম
__আসলে হয়েছে কি বাবা
__আহা আমাকে সমস্যা বলে দিতে হবে না । আমি জানি মূল সমস্যা কোথায় । সব ইশারা পাই আমি ।
বলতে বলতে গামছা বাবা উঠে দাঁড়ালেন ।
তারপর গালিবের দিকে তাকিয়ে বললেন,
__তোমার সাত দিন যাবত ঘন ঘন টয়লেট যেতে হচ্ছে । এই তো সমস্যা?
গালিব চোখ বড় বড় করে বলল,
__না তো বাবা
এর মাঝেই গামছা বাবার সাগরেদ এসে গালিব এর কানে ফিশফিশ করে বলে গেল,
__বাবা যা বলে তাতেই হ্যা হ্যা করতে । না হলে বাবা নারাজ হবেন । বাবার উপরে কোন কথা নাই
গামছা বাবা গামছা কোমরে দিয়ে দাঁড়িয়ে আছেন । গামছা অত্যন্ত পাতলা । গামছার ভেতর দিয়ে বাবার যন্ত্রপাতির একটা সচ্ছা অবয়ব চোখে পড়ছে । তাছাড়া গামছা ঝুলে আছে আশংকাজনক অবস্থায় । যে কোন মুহূর্তে খুলে যাবে ।
গামছা বাবা গালিবের দিকে তাকিয়ে বললেন,
__তোমার ঘন ঘন পেট খারাপ হয়?
__জি বাবা? জি বাবা । জি বাবা ।
__তুমি রোজ সকালে গামছা পড়ে রাস্তায় দৌড়াইবা
__ জ্বি বাবা।
__এখন বল তোমার নাম কি?
__আমার নাম আক্কেল আলী বাবা
__তোমার নাম আক্কেল আলী বাবা?
__না বাবা । আমার নাম বাবা আক্কেল আলী।
__তোমার নাম তাইলে বাবা আক্কেল আলী? তুমি নিজেই তো তাইলে বাবা হয়ে গেছ । তা আমার কাছে কি?
__না বাবা আমার নাম শুধু আক্কেল আলী । আক্কেল আলী ।
__অহ তাই বল । তোমার সমস্যা কি?
আক্কেল আলী পকেট থেকে মোবাইল বের করতে করতে গামছা বাবাকে বলল,
__আসলে বাবা একটা রং নাম্বার থেকে আমার কাছে ফোন আসে ।
__কে ফোন দেয়?
__কলা বাবা
__কলা বাবা? এইটা আবার কে?
আক্কেল আলী বলল,
__বাবা আপনিই ফোন করে কথা বলে দেখেন কলা বাবা আসলে কে?
গামছা বাবা রেগে মেগে বলল,
__আমার কাছে কলা বাবার বেইল নাই । ইস্ট ওর ওয়েস্ট গামছা বাবা ইজ দ্যা বেস্ট ।
গামছা বাবা ফোন কানে দিয়ে চোখ বন্ধ করে ফেলল,
__হ্যালো কে তুই?
__আমি কলা বাবা তুই কে?
__আমি গামছা বাবা
__তুই কোন দিনের গামছা বাবা?
__তুই কোন দিনের কলা বাবা?
__শোন গামছা বাবা তোর পিছনে এমন এক কিক দিব গামছা কই উড়ে যাবে দিশ পাইবি না ।
__কলা বাবা তোরে কিন্তু ছিইলা ফালাব
__গামছা বাবার পাওয়ার জানিস? তুই আমার ভক্তরে আর বিরক্ত করবি না
__শোন গামছা বাবা । চড় দিমু তোর গালে, তোর কোমরের গামছা গিয়া পড়ব খালে
কলা বাবার ডায়লগ শুনে গামছা বাবার সত্যিই কোমর থেকে গামছা উড়ে গেল । গামছা বাবা দাঁত কিড়মিড় করে কিছু বলতে চাচ্ছিল কিন্তু ব্যালেন্স শেষ হয়ে লাইন কেটে গেল ।
গামছা বাবা আক্কেল আলীকে মোবাইল ফিরিয়ে দিয়ে লক্ষ্য করল তার কোমরে কোন গামছা নেই । অনেক আগেই খুলে বাতাসে উড়ে গেছে । গামছা বাবা এই দৃশ্য দেখে বিড়বিড় করে বললম
__কেউ আমারে মাইরালা
তারপর বেহুঁশ হয়ে গেল ।
গামছা বাবার সাগরেদ এসে বলল,
__বাবা এখন ধ্যানে গেছেন । আপনারা পরে আবার আসিয়েন ।
আক্কেল আলী হতাশ হয়ে বাসায় ফিরল । একদিন পার হলেই সাদিয়ার সাথে তার বিয়ে । এর মাঝে এই সমস্যার সমাধান হল না । আক্কেল আলী যখন হতাশ হয়ে শুয়ে আছে । তখন কলা বাবার নাম্বার থেকে সরাসরি ফোন আসল ।
আক্কেল আলী প্রথম বার ফোন ধরল না । দ্বিতীয়বার ফোন ধরবে না ধরবে না ভেবেও ধরল ।
__কি’রে আক্কেল?
__হু
__তোমার নাকি একদিন পর বিয়া
আক্কেল আলী কিছুটা হকচকিয়ে গেল । কলা বাব তার বিয়ের কথাও জেনে গেছে । কলা বাবা তো সত্যিই পাওয়ারফুল । গামছা বাবাও বেহুঁশ হয়ে গিয়েছিল ।
আক্কেল আলী মিনতি করে বললম,
__বাবা আপনি আসলে আমার কাছে কি চান?
__তেমন কিছুই না
__আমার অপরাধ কি বাবা?
__তেমন কিছুই না
__তাহলে বাবা কেন শুধু আমারে এই মাঝ রাতে ফোন দেন।
__শুনলাম তোমার বিয়া । তাই ফোন করলাম । আর শোনলাম তুমি নাকি মোটা অংকের যৌতূক নিতেছ
__জ্বি না । জ্বি বাবা ।
__ভালো । খুব ভালো । আক্কেল আলী তুমি কি নিজেকে ভালো মানুষ মনে কর?
__জ্বি বাবা
__কেন মনে কর?
__আমি কারো ক্ষতি করি না
__ভালো মানুষ তো যৌতূক নেয় না । তুমি কেন নিতেছ? তোমারে টাকা দিতে তোমার শশুর জমি বন্ধক দিয়েছেন ।
আক্কেল আলী চুপ করে রইল । ওপাশ থেকে ভরাট কণ্ঠস্বরে কলা বাবা বলল,
__ভালো মানুষ হও আক্কেল আলী । জোর করে যৌতূক নেয়া ভালো মানুষের কাজ না । ভালো থাকো । আমার নাম্বার বন্ধ থাকবে । কলা বাবার সাথে এটাই তোমার শেষ আলাপ
__বাবা একটা কথা শুনেন
__বল
__বাবা আমি কি যৌতূক নিয়ে কোন অপরাধ করেছি?
__এটা তোমার বিবেক কে জিজ্ঞেস কর । একটা কন্যাকে তার বাবা কত কষ্ট করে লালন করেছেন । এখন বিয়ে দিতেও যৌতূক দিতেছেন । সবাই তো মানুষ । মেয়েরা কি কুরবানির হাঁটের গরু ছাগল নাকি?
আক্কেল আলী চুপ করে রইল । ওপাশ থেকে লাইন কেটে গেল । আক্কেল আলী সারা রাত ঘুমাতে পারল না । পরদিন ভোরে সাদিয়াদের বাসায় গেল আক্কেল আলী ।
সাদিয়ার বাবাকে বলল,
__আমি যৌতূক নিয়ে বিয়ে করতে পারব না ।
সাদিয়ার বাবা পরম ভালোবাসায় আক্কেল আলীকে বুকে জড়িয়ে ধরলেন । তিনি আসলে সবাইকে না জানিয়ে একমাত্র বাড়িটাই বন্ধক দিয়ে ফেলেছিলেন ।
পরদিন বাসর ঘরে ঢুকে আক্কেল আলী কতগুলো কলা দেখতে পেল । আক্কেল আলীর প্রচুর ক্ষুধা লেগেছিল । ক্ষুধার পেটে কলা খেতে খেতে নতুন বৌকে জিজ্ঞেস করল,
__কলা কে আনল?
স্ত্রী কোন সাড়া দিল না । তবে আন্দাজ করা গেল বৌ আঁচলের নিচে ফিক করে হেসে ফেলেছে । আক্কেল আলী সেদিকে লক্ষ্য না করে এক বসায় বার টা কলা খেয়ে ফেলল ।
কলা খেতে খেতে কলার উপকারিতা নিয়েও সে একটা ভালো বক্তৃতা দিয়ে ফেলল । কিন্তু সমস্যা হল কলা খাওয়ার পর । এতো গুলা কলা খেয়ে পেটে মোচড় দিল । আক্কেল আলী বিড়বিড় করে বলল,
__টয়লেট টা কোন দিকে?
গ্রামের বাড়ির টয়লেট থাকে জঙ্গলে আক্কেল আলীকে বাধ্য হয়েই বৌকে বাসর ঘরে রেখে টয়লেটে যেতে হল । এরপর দেখা দিল আরেক সমস্যা । শশুর বাড়ির শালা শালীরা সব মিলে টের পেয়ে টয়লেটের দরজা বাইরে থেকে লাগিয়ে দিয়ে হাসাহাসি করে বলতে লাগল,
__দুলাভাই হাগতেছে রে দুলাভাই হাগে
দাদী শ্রেণীর মহিলারা এসব ছেলেমেয়েদের একটু একটু ধমক দিয়ে হাসিতে যোগ দিল । শেষ মেষ সাদিয়া এসে আক্কেল আলীকে উদ্ধার করে নিয়ে গেল ।
বাসর ঘরে গিয়ে দরজার খিল লাগাতেই কারেন্ট চলে গেল । দেশলাই এর বাক্স কই আছে বলা মুশকিল ।অন্ধকারে সাদিয়া এবং আক্কেল আলী হাতড়ে হাতড়ে বিছানার দিকে যাবার চেষ্টা করল ।
কিন্তু ফ্লোরে পড়ে থাকা কলার বাকলে পা ফেলে পিচ্ছিল খেয়ে আক্কেল আলী সাদিয়ার উপরে গিয়ে পড়ল । সাদিয়া ধাক্কার বেগ সামলাতে না পেরে সোজা বিছানায় গিয়ে পড়ল ।
আর তখনই মোবাইল এ একটা ম্যাসেজ আসল । কলা বাবার নাম্বার থেকে । ম্যাসেজ টা এমন,
__দুলাভাই সরি ফর ফান । আমার বোন কে শক্ত করে ধরে রাখিয়েন । হা হা হা
আক্কেল আলী মোবাইল এর ডিসপ্লে এর নীলাভ আলোয় সাদিয়ার সুন্দর মুখটা এক পলক দেখল । তারপর লাইট অফ হয়ে আবার অন্ধকারে সব একাকার হয়ে গেল...



____ নিঃসঙ্গ গ্রহচারী রিফাত।
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ব্লগটা তো ছ্যাড়াব্যাড়া হয়ে গেলো :(

লিখেছেন সাখাওয়াত হোসেন বাবন, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৫৭



আমি আমার ব্লগিং শুরু করি প্রথম আলো ব্লগে লেখালেখির মাধ্যমে। ব্লগটির প্রতি আমি কৃতজ্ঞ। কারণ প্রথম আলো ব্লগ আমায় লেখালেখিতে মনোযোগী হতে শিখিয়েছে । সে এক যুগ আগের কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

লুঙ্গিসুট

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:২৪



ছোটবেলায় হরেক রঙের খেলা খেলেছি। লাটিম,চেঙ্গু পান্টি, ঘুড়ি,মার্বেল,আরো কত কি। আমার মতো আপনারাও খেলেছেন এগুলো।রোদ ঝড় বৃষ্টি কোনো বাধাই মানতাম না। আগে খেলা তারপর সব কিছু।
ছোটবেলায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বর্ণাক্ষরে লিখে রাখার মত মুফতি তাকি উসমানী সাহেবের কিছু কথা

লিখেছেন নতুন নকিব, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:২৫

স্বর্ণাক্ষরে লিখে রাখার মত মুফতি তাকি উসমানী সাহেবের কিছু কথা

ছবি কৃতজ্ঞতা: অন্তর্জাল।

একবার শাইখুল হাদিস মুফতি তাকি উসমানী দামাত বারাকাতুহুম সাহেবকে জিজ্ঞেস করা হল, জীবনের সারকথা কী? উত্তরে তিনি এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

=মৃত্যু কাছে, অথবা দূরেও নয়=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:০৭



©কাজী ফাতেমা ছবি
দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে দিয়ে বলি, আমারও সময় হবে যাবার
কি করে চলে যায় মানুষ হুটহাট, না বলে কয়ে,
মৃত্যু কী খুব কাছে নয়, অথবা খুব দূরে!
দূরে তবু ধরে নেই... ...বাকিটুকু পড়ুন

সবুজ চোখের মানুষের ধাঁধা

লিখেছেন করুণাধারা, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৯



এই ধাঁধার নাম সবুজ চোখের মানুষের ধাঁধা; নিচের লিংকে এটার ভিডিও আছে।

স্বৈরশাসকের বন্দী

এই ধাঁধাটি আমার ভালো লেগেছিল, তাই অনেক আগে আমার একটা পোস্টে এই ধাঁধাটি দিয়েছিলাম। কিন্তু সেই পোস্টে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×