somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

প্ল্যাকার্ড

০৬ ই মে, ২০১৬ দুপুর ১২:০২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

।।১।।
দুপুরে খাওয়া - দাওয়া শেষ করে কিছু সময় ঘুমিয়েছিল আহাদ। ঘুম থেকে উঠেছে আসরের আজানের কিছু আগে। আসরের নামাজ পড়েই কলম হাতে পড়ার টেবিলে এসে বসেছিল সে, তার আম্মাকে চিঠি লিখবে বলে। সে খুব চিন্তাভাবনা করে আর গুছিয়ে চিঠিটা লিখছে।
পৃথিবীর বুকে আধো আধো অন্ধকারের রাজ্য সৃষ্টি করে, নীল আকাশের বুকে এক অদ্ভুত রক্তিম আভা সৃষ্টি করে সর্য যখন নিজেকে মর্তলোকের মানুষের দৃষ্টির আড়ালে নিয়ে যেতে ব্যস্থ ঠিক সেই সময়ই আহাদের চিঠি লিখা শেষ হল।
আগামিকাল এত বড় একটা আন্দোলনে সে যোগ দিচ্ছে আর সে কথা আহাদ তার আম্মাকে জানাবে না ? সেটা কি করে হয় ? যদিও আহাদ জানে আজ চিঠি পাঠালে তো আর কালকেই চিঠিটা বাড়িতে পৌঁছিবে না, আরো কয়েকদিন সময় লাগবে। আবার কাপাল খারাপের কারণে যদি ডাকে কোনো গোলযোগ সৃষ্টি হয় তাহলে চিঠি পৌঁছাতে সপ্তাহ্ ই লেগে যেতে পারে। তার উচিত ছিল দু'তিন আগে চিঠিটা পাঠানো, কিন্তু এ কদিন সে প্রচন্ড ব্যস্ত ছিল বলে চিঠি লিখা হয়ে উঠেনি। তাই আজকেই সে চিঠিটা পাঠাচ্ছে।
আহাদের চিঠি লিখা শেষ হয়েছে। সে আবার চিঠিটা পড়ে নিল। চিঠিটা পড়ার সময় তার মুখ অন্যরকমের গম্ভীর হয়ে গেল তার কপালে কয়েকটা ভাঁজ দেখা দিল। সে মুহূর্তে তার মুখ দেখলে মনে হবে না তার বয়স ১৭ । সে খুব গুছিয়ে তার আম্মাকে তাদের আন্দোলনের কথা লিখেছে। এ আন্দোলন যে আমাদের বাংলা ভাষার মর্যাদা রক্ষার আন্দোলন, এ আন্দোলন যে আমাদের অধিকার আদায়ের আন্দোলন সেটা সে তার মায়েকে খুব ভালোভাবে গুছিয়ে লিখেছে। আহাদ জানে তার আম্মা তার চিঠি পড়ে তার উপর রাগ করবেন না, তার কাজে খুশিই হবেন।
চিঠি নিয়ে মেস থেকে বের হওয়ার সময় আহাদ তোফায়েল ভাইয়ের রুমে উঁকি দিল। তোফায়েল ভাই বিছনায় শুয়ে শুয়ে বই পড়ছেন। সেই সকাল থেকেই তোফায়েল ভাই আজ একটার পর একটা বই পড়েই যাচ্ছেন। লোকটা পারেনও বটে। দিনরাত শুধু বই পড়া আর বই পড়া ! তোফায়েল ভাইয়ের রুমমেট আলতাফ ভাই এখনও বাহির থেকে ফিরেন নি। আর তার রুমমেট সুমিত এখনো ঘুমোচ্ছে। সেই বিকেলে ঘুমিয়েছিল এখনো ঘুম থেকে উঠেনি। সুমিত সব সময়ই ঘুমের মধ্যে থাকে। শুধু মাত্র কলেজ টাইম আর খাবারের সময় সে জেগে উঠে। অনেক দিন তো কলেজও মিস দেয় এই ঘুমের জন্য। ছুটির দিনে চব্বিশ ঘন্টার মধ্যে আটারো ঘন্টাই সে ঘুমিয়ে কাটায় !! মেসের আরেকটা রুম একেবারে খালি, কেউ নেই। জসিম আর রেজাউল ভাই কিছু দিন হল বাড়ি গেছেন। তাই রুমটা খালি পরে আছে।
আহাদ মেসে ফিরে এসে দেখতে পায় তার রুমে আলতাফ ভাই, তোফায়েল ভাই আর সুমিত বসে আছে। তাদের প্রত্যেকের হাতে চায়ের কাপ। মনে হয় রমিজ চাচার হোটেলের ছেলেটা এসে দিয়ে গেছে। রমিজ চাচার হোটেলে তাদের মেসে প্রতিদিনই সন্ধ্যে বেলা চা দেওয়ার অর্ডার দেওয়া আছে। প্রতিদিন সন্ধ্যে সবার জন্য সেখান থেকেই চা আসে। আহাদকে রুমে ঢুকতে দেখেই সুমিত বলল
-- তোমার জন্যই এতক্ষণ অপেক্ষা করছিলাম। এই সন্ধ্যে সময় কোথায় গিয়েছিলে ?
-- না তেমন কোথাও যাইনি, পোষ্ট অফিসে গিয়েছিলাম বাড়িতে একটা চিঠি পাঠাবো বলে।
-- অ, তোমার চা টেবিলের উপর রাখা আছে। খেয়ে নাও, মনে হয় কিছুটা ঠান্ডা হয়ে গেছে।
চা খেতে খেতেই তোফায়েল ভাই কথা বলা শুরু করলেন। সব সময় নিরব আর গম্ভীর ছিলেন তোফায়েল ভাই অথচ আজ যন তার মুখের কথা শেষ হচ্ছে না। তার সব কথাই আগামিকালকে কি হবে এসব নিয়ে। কাল কি হবে না হবে এসব নিয়েই তার কথা। তোফায়েল ভাইয়ের কথায় তাকে খুব উত্তেজিত লাগছে। তাই তোফায়েল ভাই আগামিকালকের মিছিলে যাবেন ভেবে আহাদ জিজ্ঞাস করেছিল কাল মিছিলে যাবেন কিনা ? উত্তরে তোফায়েল ভাই মুচকি হেসে বললেন - "আমার রে ভাই জীবনের জন্য অনেক মায়া আছে !...... আর শুনলে না মাইকিং করে গেসে কালকে সারা শহরে সরকার ১৪৪ ধারা জারি করেছে।.... কাল বাবা শহরে এমনিতেই মারাত্মক গন্ডগোল হবে। তার উপর এই ১৪৪ ধারা ! এই গন্ডগোলের মধ্যে মেস থেকে বের হলেই জীবন নিয়ে যে ফিরতে পারব এমন নিশ্চয়তাই নেই সেখানে আবার মিছিলে যাব ? সেটা তো অনেক দূরের ব্যাপার। "
।। ২।।
অনেকদিন ধরেই ফজরের নামাজ সময় মতো পড়া হয়না আহাদের। আজ সে সময় মতো ফজরের নামাজ আদায় করেছে । নামাজ পড়ে তার হৃদয় এক অন্যরকমের প্রশান্তিতে ভরে গেছে।
নামাজ পড়ে অনেক্ষণ ধরেই মেসের বারান্দায় একা একা পায়চারি করছে আহাদ। আজ কি হবে সেটা চিন্তা করে উত্তেজনায় তার হাত পা কাঁপছে। এমন সময় দাঁতন হাতে বারান্দায় আসলেন তোফায়েল ভাই। বারান্দায় এসে আহাদকে দেখেই বললেন :
--- "কিরে ? তুই এখনো বের হসনি? মেসের নাশতার জন্য আজ আর অপেক্ষা করিস না। রমিজ চাচার হোটেল থেকে দুটো রুটি খেয়ে বেরিয়ে পর। আর হোটেল থেকে আসার সময় আমার জন্যও রুটি নিয়ে আসিস।...... যত তাড়াতাড়ি পারছ বেরিয়ে পর। পরে কখন কোন জামেলা শুরু হয় বলা যায় না । "
আহাদের প্রচন্ড রাগ হল তোফায়েল ভাইয়ের উপর। নিজে তো মিছিলে যাবেন না তার উপর আবার পন্ডিতি করতেছেন ! তাকে উপদেশ দিচ্ছেন। তার ইচ্ছে করছে তোফায়েল ভাইয়ের মুখের উপর কিছু খারাপ কথা শুনিয়ে দিতে । কিন্তু আহাদ তার কিছুই করলনা। সে বিনা বাক্য ব্যয় করেই তোফায়েল ভাইয়ের কথা মতো রমিজ চাচার হোটেলে চলে গেল।
আহাদ প্ল্যাকার্ড হাতে মিছিলের উদ্দেশ্যে মেস থেকে বেরিয়ে যাচ্ছে এমন সময় তোফায়েল ভাই তার রুম থেকে আহাদকে ডাক দিলেন। আহাদ তার রুমে যেতেই বললেন :
-- বাহ্ খুব সুন্দর প্ল্যাকার্ড তৈরী করেছিস তো। লিখেছিসও কিন্তু খুব সুন্দর গোটা গোটা অক্ষরে লিখছিস "রাষ্ট্র ভাষা বাংলা চাই....আমাদের দাবি মানতে হবে। ".... কবে এটা তৈরী করেছিস ?
-- গতকাল সকালে।
-- আচ্ছা যা এখন বেরিয়ে পর।... আর এই রুমালটি রাখ, বিশ্ববিদ্যালয়ের পুকুর থেকে রুমালটা ভিজিয়ে নিস, পুলিশ কাঁদুনে গ্যাস ছাড়লে এটা কাজে লাগবে।.....সাবধানে থাকিস কিন্তু।
কোন একটা স্কুলের ছোট্ট একটা মিছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের দিকে যাচ্ছিল স্লোগান দিতে দিতে। এই মিছিলটার সাথেই মিশে বিশ্ববিদ্যালয়ের দিকে যেতে থাকে আহাদ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আমতলার নিচে এসে বিস্ময়ে হতবাক হয়ে যায় আহাদ। এত মানুষের কোনো সামাবেশ সে দেখেনি। আরো মানুষ স্লোগান দিতে দিতে বিশ্ববিদ্যালয়ে আসছে।
একটি ছাত্রসভা হলো। কয়েকজন ছাত্রনেতা বক্তব্য দিলেন। এরপর ছাত্রনেতাদের নির্দেশেই দশজনের এক একটি দল বেরিয়ে পরলো রাস্তায়। সবার সাথে বেরিয়ে গেল আহাদও। প্ল্যাকার্ড হাতে স্লোগানে স্লোগানে আকাশ পাতাল কাপিয়ে তুলছে সবাই।
অনেক সময় পেরিয়ে গেল। সকল পেরিয়ে দুপুর, দুপুর পেরিয়ে বিকাল, এরি মধ্যে অনেক কিছুই ঘটে গেল । কিন্তু ঘড়ির কাটায় যখন বিকেল ৩ : ১০ মিনিট। ঠিক তখনই হঠাৎ গগন কাঁপিয়ে গুলির শব্দ হলো একের পর এক শব্দ । কিছুক্ষণ পর শব্দ থেমে গেল। আরো কিছু সময় পর শব্দটা আবার শুরু হলো। তারপর শব্দটা একেবারেই থেমে গেল। এমন সময় রাস্তায় পরে থাকতে দেখা যায় আহাদকে। তার পেট থেকে অঝোরে রক্ত ঝরছে। সে তার পেট এক হাত দিয়ে চেপে ধরে রাস্তা থেকে উঠে দাড়ানোর চেষ্টা করছে কিন্তু তা পরছে না। তার হাত পা অবশ হয়ে গেছে। তার সকল শক্তি কোথাও যেন হারিয়ে গেছে।
সে এখন আর দাড়ানোর চেষ্টা করছে না ! তার দুচোখ ভারী হয়ে আসছে। সে হাজার চেষ্টা করছে তার দুচোখের পাতা খোলা রাখতে। আর তার দুচোখ এ অবস্থাতেই খুঁজে যাচ্ছে একটা জিনিস ! তা হলো তার প্ল্যাকার্ডটা !
এই তো, তার বা হাতের কাছেই প্ল্যাকার্ডটা। কিন্তু সে তো তার হাত তুলে প্ল্যাকার্ডটা নিতে পারছেনা। তার হাত কিছুতেই তুলতে পারছে না। তার হাত যেন হাজার মণ ভারী হয়ে গেছে। হাতটা সে কিছুতেই নাড়াতে পারছে না। সে অনেক চেষ্টা করছে প্ল্যাকার্ডটা হাতে নেওয়ার জন্য কিন্তু সে তা পারছে না। সে খুঁজছে পরিচিত কেউকে পায় কিনা । কেউ কে পেলে হয়ত বলতে পারত তার হাতে প্ল্যাকার্ডটা তুলে দিতে।
আরে ! এই তো তোফায়েল ভাই ! রাস্তা থেকে কাকে যেন কাধে করে তুলে দৌড়ে দৌড়ে মেডিকেলর দিকে নিয়ে যাচ্ছেন। সে তোফায়েল ভাইকে ডাক দেওয়ার চেষ্টা করল। তো....তো.... কিন্তু না ! তার গলা দিয়ে কোনো আওয়াজ বের হল না।
অনেক সময় ধরে আপ্রাণ চেষ্টা করে আহাদ প্ল্যাকার্ডটা তার বা'হাতে নিল।
আহাদের দুচোখ আরো ভারী হয়ে যাচ্ছে। সবকিছু তার চোখে অন্ধকার অন্ধকার লাগছে । চারপাশটা ধোঁয়াটে লাগছে। আর নাকের মধ্যে এক মিষ্টি ঘ্রাণ সে পাচ্ছে। তার কাছে মনে হচ্ছে এ ঘ্রাণ তার পরিচিত। হ্যাঁ মনে পড়েছে, এটা তার দাদার আতরের ঘ্রাণ। অন্ধকারের মধ্যেই সে যেন কাউকে দেখতে পাচ্ছে ! কে উনি ? হ্যাঁ আহাদ উনাকে চিনতে পারছে, উনি তো তার দাদা। আরে ! সে তো শুধু তার দাদাকে দেখছেনা আরো অনেককেই দেখতে পাচ্ছে। সে দেখছে তার বড় ফুফুকে, তাদের মক্তবে যে পড়াতেন গরম হুজুর, উনাকেও সে দেখতে পাচ্ছে।
তার কাছে মনে হচ্ছে সে কোনো ঘুমের রাজ্যে চলে যাচ্ছে ! অথবা চলে যাচ্ছে অন্য কোনো দুনিয়ায়, যে দুনিয়ায় জীবনের শুরু আছে কিন্তু তার শেষ নেই।
এই মুহুর্তে আহাদের মস্তিষ্কে ঝড় উঠেছে। এ ঝড়ের কাছে পৃথিবীর সব প্রাকৃতিক দুর্যোগ হার মানবে।সে ঘুমের রাজ্যে চলে গেলে, তাদের দাবি 'র কি হবে ? রাষ্ট্র ভাষা বাংলার দাবি কোথায় যাবে ? সেটা তো হারিয়ে যেতে পারে না কোনো ঘুমের রাজ্যে।
না ! রাষ্ট্র ভাষা বাংলার দাবি কখনো ঘুমিয়ে যেতে পারে না। এ দাবি জেগে থাকবে, আদায় না হওয়া পর্যন্ত। এজন্যই হয়তো আহাদের দুচোখের পাতা বন্ধ হয়ে আসছে। তার মস্তিষ্ক শীতল হয়ে যাচ্ছে। হৃৎপিন্ডের শব্দ করা থেমে যাচ্ছে। কিন্তু তার বাম হাত (!) ক্রমশ উপরের দিকে উঠছে ! তার শরীরের সব শক্তি যেন জমা হয়ে গেছে তার বা'হাতে। সে হাত এখন রাস্তায় পরে থাকা থেকে শুধু উপরের দিকেই উঠছে, আর উপরের দিকে উঠছে তার বা'হাতে ধরা প্ল্যাকার্ডটাও ! যেখানে লিখা -
" রাষ্ট্র ভাষা বাংলা চাই
আমাদের দাবি মানতে হবে "

সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই মে, ২০১৬ দুপুর ১২:০২
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫


বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন

J K and Our liberation war১৯৭১

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৯



জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন

এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ

লিখেছেন এ আর ১৫, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৪০



এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ


২০০৪ সালের ২১ শে অগাষ্ঠে গ্রেনেড হামলার কারন হিসাবে বলা হয়েছিল , হাসিনা নাকি ভ্যানেটি ব্যাগে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ

লিখেছেন এস.এম. আজাদ রহমান, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৪



বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ

কেন বিএনপি–জামায়াত–তুরস্ক প্রসঙ্গ এখন এত তপ্ত?
বাংলাদেশের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরে একটি পরিচিত ভয়–সংস্কৃতি কাজ করেছে—
“র”—ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা নিয়ে রাজনীতিতে গুজব,... ...বাকিটুকু পড়ুন

নিশ্চিত থাকেন জামায়েত ইসলাম এবার সরকার গঠন করবে

লিখেছেন সূচরিতা সেন, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৪২


আমাদের বুঝ হওয়ার পর থেকেই শুনে এসেছি জামায়েত ইসলাম,রাজাকার আলবদর ছিল,এবং সেই সূত্র ধরে বিগত সরকারদের আমলে
জামায়েত ইসলামের উপরে নানান ধরনের বিচার কার্য এমন কি জামায়েতের অনেক নেতা... ...বাকিটুকু পড়ুন

×