One day I came from nowhere
And sat somewhere here,
To have a glimpse of what
You were blogging about.
Randomly I picked one post,
Read it in one breath almost,
And while reading it through,
Asked myself, why not me too?
That’s just how I’ve been here,
In a blog that is “somewhere”,
With an apt name,
Being true to its fame,
That has bound me in fraternity
And friendship among the community.
বলতে গেলে এভাবেই হঠাৎ করে আমার “সামহোয়্যারইনব্লগে” আসা। দেখতে দেখতে দু’বছর হয়ে গেল। মাত্র গত রাতেই সামহোয়্যারইনব্লগে আমার ব্লগিং এর দ্বিতীয় বর্ষ পূর্ণ হয়ে গেল। দু’বছর আগে সেদিনের রাত ১১টা ২৬ মিনিটে সামহোয়্যারইনব্লগে প্রকাশিত হয় আমার প্রথম কবিতা বক্ষমাঝে থাকবে তুমি। মাত্র অল্প কয়েক দিনের মাথায় ই-মেইলে নিশ্চয়তা পাই যে আমি একজন “নিরাপদ ব্লগার” এবং আমার লেখা প্রথম পাতায় প্রকাশ পাবে। সেই থেকে শুরু, আজ অবধি প্রায় নিয়মিতভাবেই লিখে চলেছি। গত বছরে প্রথম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে যা বলেছিলাম, সে কথাগুলোরই পুনরাবৃত্তি করে আজ আবারও বলতে চাই, “মনের আনন্দে লিখি, নিজের কথাকে, ভাবনাকে, অনুভূতিকে অন্য আরও অনেকের সাথে শেয়ার করার অভিপ্রায়ে লিখি, কখনো বা স্রেফ মস্তিষ্কের আবদ্ধ ভাবনা-চিন্তাকে মুক্ত মিডিয়াতে প্রকাশ করার জন্যই লিখি। কে পড়বে বা না পড়বে, সেটা মোটেই মাথায় রাখিনা”। চেষ্টা করি, যতটা লিখি তার চেয়ে বেশী পড়ার, অন্যের লেখা পড়ে মন্তব্যের মাধ্যমে নিজের ভাবনাকে অন্য সকলের সাথে শেয়ার করার। আমার আজকের দিনের প্রোফাইল পেইজটার পরিসংখ্যান আমার এ কথাকে সমর্থন করছেঃ গত দু’বছরে অন্যের লেখায় মন্তব্য করেছি ৯১৫৫টি, আমার নিজের লেখায় অন্যের মন্তব্য পেয়েছি ৮৫১২টি আর নিজের লেখা পোস্ট করেছি ৩০৬ টি। অর্থাৎ, মন্তব্য পাওয়ার চেয়ে মন্তব্য করার সংখ্যাটা দু’বছরে ৬৪৩টি বেশী।
যদিও কবিতা পড়ার ও লেখার প্রতিই আমার ঝোঁকটা একটু বেশী, তবুও মাঝে মাঝে কিছু গদ্য ও ভ্রমণ কাহিনী লেখারও চেষ্টা করেছি। নতুন কোন বই পড়ার পর কয়েকটি বুক রিভিউও লিখেছি। এছাড়া কয়েকটি ইংরেজী কবিতাও অনুবাদ করে মূল কবিতাসহ এখানে পোস্ট করেছি। লক্ষ্য করেছি, এ ব্লগের পাঠকেরা কবিতার চেয়ে গদ্য (গল্প এবং সমসাময়িক বিষয়ে হাল্কা পোস্ট) পড়তেই বেশী ভালবাসেন। তবে তারা যে কবিতা বিমুখ, তা কিন্তু মোটেই নয়। এ ব্লগে যেমন অনেক উচ্চমানের গল্প লেখা হয়ে থাকে, তেমনি অনেক উচ্চ মানের কবিতাও পাওয়া যায়। বাঙালীর মন কোমল এবং আবেগপ্রবণ, তাই মন খারাপ হলেই অনেকে কবিতার আশ্রয় নিতে চায়, কেউ পাঠক হিসেবে, কেউ লেখক হিসেবে। যারা কবিতা লেখার চেষ্টা করে যাচ্ছেন, লক্ষ্য করেছি, এখানে লিখতে লিখতেই তাদের অনেকেরই লেখার মানের অনেক উন্নতি হয়েছে। কবিতার তুলনায় এ ব্লগে আমি গল্প অনেক কম পড়েছি। তবে কবিতার প্রতি পক্ষপাতিত্ব থাকা সত্ত্বেও এ কথা বলতেই হয় যে এ ব্লগে অনেক শক্তিশালী গল্পলেখক লেখিকা রয়েছেন, যাদের লেখার মান এখানকার ভাল কবিদের লেখার মানের চেয়ে উচ্চ। এদের মধ্যে যাদের লেখা আমার পড়া হয়েছে এবং ভাল লেগেছে, তাদের মধ্যে আছেন শিখা রহমান, আবু হেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম, আফরোজা সোমা, মাহমুদ০০৭, সোনাবীজ অথবা ধূলোবালি ছাই প্রমুখ। যে দুই একজন ছড়াকারের আমি নিয়মিত পাঠক, তাদের ছড়ার মানও অনেক উঁচু। এ ক্ষেত্রে ছড়াকার শহীদুল ইসলাম প্রামানিক এর নামটা আলাদা করে উল্লেখ করতেই হচ্ছে। ডঃ এম এ আলী'র কিছু গবেষণাধর্মী পোস্ট এ ব্লগের সম্পদ হয়ে রইবে। ছবি ব্লগ এবং ট্রাভেলগ লেখার ব্যাপারেও এখানকার কয়েকজন ব্লগার অত্যন্ত সিদ্ধহস্ত। তাদের লেখা পড়ার জন্য অনেক পাঠকই মুখিয়ে থাকেন বলে আমি মনে করি। এ ব্যাপারে ব্লগার জুন এবং সাদা মনের মানুষ এর নাম উল্লেখ করতে হয়। একই বিষয়ে অন্য কয়েকজন ব্লগারও বেশ ভাল পোস্ট দিয়ে থাকেন হয়তো, কিন্তু তাদের পোস্টগুলো আমার এখনো পড়া হয়ে উঠেনি। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সময় ব্লগার চাঁদগাজী তার ব্যক্তিগত জ্ঞান গরিমা এবং অভিজ্ঞতার আলোকে বেশ কিছু তথ্যসমৃদ্ধ মূল্যায়ন পোস্ট করেছিলেন। পুরনো কিছু পোস্ট পড়ে জেনেছি যে ব্লগার মানবী শুরু থেকেই এ ব্লগে সমাজ সচেতনতামূলক পোস্ট লিখে পাঠকদের উদ্বুদ্ধ করতেন। দীর্ঘদিন ধরে তিনি এ ব্লগে আছেন। ব্লগার আরজুপনি এর বেশ কিছু উচ্চমানের লেখা আমি এ ব্লগে পড়েছি, কিন্তু অধুনা তিনি বেশ অনিয়মিত হয়ে পড়েছেন। মনোদৈহিক অসুস্থতা তথা তাদের নিবিড় কার্যক্রম নিয়ে ব্লগার আহমেদ জি এস এর লেখা ঠিক দুক্কুর বেলা ভুতে মারে ঢিল পোস্টটিকে আমি একটা মাস্টারপিস মনে করি। খুবই চমৎকারভাবে তিনি এতে আমাদের মনোদৈহিক আন্তঃসম্পর্ক নিয়ে আলোচনা করেছেন। ব্যক্তিগত আবেগ, অনুভূতি, অভিজ্ঞতা কিংবা কল্পিত আবহ নিয়ে অনেক লেখা অনেক সময় জনপ্রিয়তার শীর্ষে উঠে। পাঠকেরা লেখকের বর্ণনার সাথে নিজেদের অভিজ্ঞতাকে মিলিয়ে নিতে পছন্দ করেন। এদিক দিয়ে ব্লগার শায়মা এ ব্লগের একজন জনপ্রিয় ব্লগার। তার অনেক পোস্ট জনপ্রিয়তার দিক থেকে শীর্ষস্থানে অবস্থান করছে। রান্না বান্না এবং গৃহসজ্জা নিয়ে লেখা তার পোস্টগুলোও খুব জনপ্রিয় হয়ে থাকে। মানসিক শক্তি, শিশুশিক্ষা, এসব বিষয় নিয়েও তার কিছুসংখ্যক গবেষণাধর্মী পোস্ট রয়েছে।
এবারে আসি ব্লগে মন্তব্যের ব্যাপারে। মন্তব্যগুলো হচ্ছে ব্লগিং এর প্রাণ। অনেক সময় কারো কারো মন্তব্যের সূত্র ধরে বেশ বিতর্ক জমে ওঠে। কখনো কখনো সেটা সাইক্লোনের ন্যায় বিধ্বংসী হয়। তবে বেশীরভাগ ব্লগারগণই পরিশীলিত মন্তব্য করে থাকেন, মন্তব্যের সময় পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধাবোধের ব্যাপারটা মাথায় রাখেন। ব্লগার চাঁদগাজী এর চাঁছাছোলা মন্তব্যে অনেক সময় এ ব্লগে ঝড় উঠেছে, আবার কালক্রমে সেটা স্তিমিত হয়ে গেছে। এখানে অনেক ব্লগার অত্যন্ত বিচক্ষণ পাঠকও বটে। তারা খুব মন দিয়ে পোস্ট পড়ে থাকেন এবং পাঠশেষে তাদের প্রজ্ঞা ও অভিজ্ঞতার আলোকে বিদগ্ধ আলোচনা/সমালোচনা/মন্তব্য করে থাকেন। এ ব্যাপারে প্রথমেই যার নাম করতে হয়, তিনি হচ্ছেন শ্রদ্ধেয় আহমেদ জি এস। বহু গুণের অধিকারী এই প্রাজ্ঞ ব্লগারের মন্তব্য লাভ করাটা অনেক ব্লগারের জন্য একটা কাঙ্ক্ষিত বিষয়। তিনি মন্তব্য করার আগে সব লেখককে নাম ধরে সম্বোধন করে থাকেন, যে কারণে ব্লগার নীলপরি তাঁর মন্তব্যগুলোকে "চিঠি" বলে আখ্যায়িত করে থাকেন, যা আমারও শুনতে ভাল লাগে। ব্লগার মাঈনুদ্দিন মইনুলও একজন বিচক্ষণ পাঠক এবং মন্তব্যকারী। তার স্মিত হাসি মাখা মুখ দেখলে ব্লগারদের মন এমনিতেই ভাল হয়ে যেত, মন্তব্য পড়ে তো যেতই। কিন্তুু দুঃখের বিষয় যে কৌতুকপ্রিয় এ মানুষটি কেন যেন তার হাসিমুখটি সরিয়ে একটি মুখোশ পড়ে এখন ব্লগে আবির্ভূত হচ্ছেন। যে দু'জন ব্লগার বোধকরি আমার সব পোস্টেই মন্তব্য করেছেন, তারা হচ্ছেন সুমন কর এবং শামছুল ইসলাম। তাদের মন্তব্যে আমি সব সময় অনুপ্রাণিত হয়েছি। এ ছাড়া মোস্তফা সোহেল, শাহরিয়ার কবীর, ধ্রুবক আলো, ভ্রমরের ডানা, কথাকথিকেথিকথন, জাহিদ অনিক, কাজী ফাতেমা ছবি, বিলিয়ার রহমান, প্রমুখ ব্লগারগণ নিয়মিতভাবে আমার পোস্টে মন্তব্য করে গেছেন। কবি বিজন রয়ও বিশেষ করে কবিতার উপরে বিদগ্ধ মন্তব্য করে থাকেন এবং কিছুদিন পর পর তিনি যে সব সহব্লগার সাময়িক অনুপস্থিত বা অনিয়মিত থাকেন, তাদের পোস্টে গিয়ে তাদের খোঁজ খবর নেন এবং তাদেরকে পোস্ট লিখতে উদ্বুদ্ধ করে থাকেন। মন্তব্যের ব্যাপারে আমার একটা ত্রুটিস্বীকার না করলেই নয়। আমি পাঠকের মন্তব্যের উত্তর দিতে দেরী করি বলে কয়েকজন ব্লগার আমার নিকট উষ্মা প্রকাশ করেছেন। মাঝে মাঝে যে এমন হয়না, তা নয়। তবে যেনতেন ভাবে উত্তর দেয়ার চেয়ে দেরীতে হলেও একটু সময় নিয়ে মন্তব্যটি সযত্নে পাঠ করে একটা যৌক্তিক ও যথার্থ উত্তর দিতে আমি পছন্দ করি। তবে স্বীকার করছি, মাঝে মাঝে বিলম্বের মাত্রাটা অতিরিক্ত হয়েছে। তাই আমি সংশ্লিষ্ট ব্লগারদের নিকট দুঃখ প্রকাশ করছি।
ব্লগিং এর প্রথম বছরে আমার মাত্র গুটিকয়েক পোস্টের পাঠসংখ্যা ৫০০ (আমার স্কেলে হ্রস্বতম মাইলফলক) অতিক্রম করেছিল। দ্বিতীয় বছরে এ ধরণের পোস্টের সংখ্যাটা বেড়েছে ঠিকই (মোট ১৪টি), কিন্তু কোন পোস্টেরই পাঠসংখ্যা এখনো হাজার স্পর্শ করেনি। হাজারের সবচেয়ে কাছাকাছি পোস্ট ছিল শান্তির দেশ ভুটান ভ্রমণ -- ১ (৯৭৫)। তবে আমার জন্য এটা অতীব সুখের বিষয় যে দ্বিতীয় বছরে আমার মোট চারটি কবিতার পাঠসংখ্যা ৫০০ অতিক্রম করে, তার মধ্যে এ কবিতাটির পাঠসংখ্যা সর্বোচ্চ (৭৬৮) ছিল ভালবাসার আশা। এখানকার জনপ্রিয় ব্লগারদের লেখার তুলনায় আমার এ পরিসংখ্যানগুলো অতি নগন্য মাত্র। তাদের কারো কারো লেখা কয়েক হাজারবার পঠিত হয়, সেখানে এমনকি মন্তব্যের সংখ্যাও হাজার অতিক্রম করে এবং ‘লাইক’ এর সংখ্যা কয়েকশ’ তে গড়ায়। তবুও আমি আমার এ ক্ষুদ্র মাইলফলকগুলো স্পর্শ করতে পেরে যারপরনাই সন্তুষ্ট।
একজন ব্লগার হিসেবে এই ব্লগে ব্লগিং করতে গিয়ে যে দুটো বিষয়কে আমার কাছে পীড়াদায়ক বলে মনে হয়েছে, সেগুলো উল্লেখ করে মডারেটরদের শুভদৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই। প্রথমটা হচ্ছে নোটিফিকেশন সমস্যা, যেটা অনেকদিন ধরে চলছে। আমি যখন এখানে ব্লগিং শুরু করি, তখন এ সমস্যটা ছিলনা, তাই ব্লগিং করে আনন্দ পেয়েছি। বিশেষ করে কারো পুরনো পোস্টে মন্তব্য করলে তারা সাথে সাথেই সে নোটিফিকেশন পেতেন, এখন যা পাচ্ছেন না। আর প্রদর্শিত নোটিফিকেশন সংখ্যাটাও সঠিকভাবে দেখাতো। দ্বিতীয় বিষয়টি হচ্ছে, এখান থেকে ব্লগারদের লেখা চুরি যাওয়া। এই নিয়ে মাস কয়েক আগে ব্লগার বিলিয়ার রহমান বেশ তৎপরতার সাথে কিছু কুম্ভীলকের পরিচয় তুলে ধরেছিলেন। কিছুদিন অনেকেই তার সমর্থনে সোচ্চার হয়েছিলেন, কিন্তু কাজের কাজ কিছু হয়নি। ব্লগের লেখা থেকে কপি-পেস্ট এর সুবিধা প্রত্যাহার করে নিলে চুরির তৎপরতা কিছুটা হলেও হ্রাস পেত বলে অনেকে অভিমত প্রকাশ করেছিলেন। তবে এ কথা সত্য যে এতে আমাদের, অর্থাৎ ব্লগারদেরও কিছুটা অসুবিধা হবে, বিশেষ করে পোস্ট থেকে উদ্ধৃতি দিয়ে মন্তব্য করার বেলায়।
এখানে অনেক পোস্টে মন্তব্যের লিঙ্ক ধরে ধরে আমি অনেক পুরনো ব্লগারের লেখাও পড়েছি, যারা এখন আর নিয়মিত লিখছেন না, বা একেবারেই অনুপস্থিত রয়েছেন। অনেকেই বলে থাকেন এই ব্লগে আগের লেখাগুলো অনেক উন্নত ছিল। সব না হলেও, অনেক পুরনো লেখা পড়ে আমারও তাই মনে হয়েছে। এ ছাড়াও, আমি অনেক ব্লগারের পুরনো পোস্টে প্রায় নিয়মিতভাবেই ঢুঁ মেরে থাকি। এতে ৫/৭ বছর কিংবা তারও বেশী পুরনো দিনের পরিস্থিতি সম্পর্কে ধারণা লাভ করা যায়। পুরনো দিনের অগ্রপথিক ব্লগারদের মধ্যে যাদের চোখে আমার এ লেখাটি পড়বে, তাদের কাছে আমি অনুরোধ রাখছি, আপনারা পুনরায় এ ব্লগে ফিরে আসুন। আপনাদের শক্তিশালী লেখনি দিয়ে এ ব্লগ ইতোমধ্যেই অনেক সমৃদ্ধ হয়েছে, আপনারা পুনরায় ফিরে এসে একে আরও শক্তিশালী করুন। ইতোমধ্যে যেসব ব্লগার ভায়েরা প্রয়াত হয়েছেন, তাদের সবার আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি। আমার এ নগন্য লেখাগুলো পড়ে, মন্তব্য করে, ভাল লাগার কথা জানিয়ে যারা আমাকে নিরন্তর প্রেরণা দিয়ে গেছেন এবং ব্লগিং অব্যাহত রাখতে উৎসাহিত করেছেন, তাদের সবাইকে আমার আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ও শুভেচ্ছা জানিয়ে আমার আজকের এ লেখাটা শেষ করছি। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা, সালাম ও ভালবাসা!!!!
ঢাকা
১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৭
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:১০