somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আমার কিছু ভাবনা ও উপলব্ধি-১

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:২৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



নীচের কথাগুলো (শেষেরটা ব্যতীত) আমার কিছু সাম্প্রতিক ভাবনা ও উপলব্ধির সংকলন। ভাবনাগুলো গত প্রায় এক বছরের, তবে কোন সময়-ক্রমানুযায়ী লিপিবদ্ধ নয়। ভাবনার পরবর্তী কোন এক সময়ে যখন যেভাবে স্মরণে এসেছে, সেভাবেই লিখে রেখেছিঃ


*স্বপ্ন আছে বলে আশা আছে, আকাঙ্খা আছে, বর্ণ আছে, শব্দ আছে, গতি আছে, বিরাম আছে, ভাবনা আছে, ভালবাসা আছে এবং সবশেষে কিছু প্রাপ্তিও আছে। মাঝে মাঝে কিছু দুঃস্বপ্ন থাকলেও, আমাদের জীবনটার অনেকাংশই স্বপ্নময়। স্বপ্নপূরণের আনন্দ আর স্বপ্নভঙ্গের বেদনার সমাহার নিয়েই আমাদের এ জীবন।

*যে কোন শৈল্পিক সৃষ্টি হৃদয় থেকেই উৎসারিত হয়, সেটা যে প্রকরণেই হোক না কেন। হৃদয়ের ছোঁয়া ছাড়া শিল্পসৃষ্টি সম্ভব নয়।

*শব্দ এবং নৈঃশব্দ্য যথাক্রমে সঙ্গ এবং নৈঃসঙ্গ্যের প্রতিনিধি।

*সত্যের মত সুন্দর আর কিছু নেই; মিথ্যের মত কুৎসিত আর কিছু হতে পারে না।

*জীবনটা কখনো ‘সুবর্ণ এক্সপ্রেস’, কখনো ‘কন্টেইনারবাহী ট্রেন’।

*গাছের চারপাশে যেমন আগাছা থাকে, তেমনি আগাছার মাঝেও গাছ জন্মায়, বড়ও হয়।

*মানুষের গোটা জীবনটাই একটা শিক্ষাক্রম। সিলেবাস ছাত্রের অজানা, কিন্তু শিক্ষকের নিখুঁত পরিকল্পনায় প্রণীত। আপন গৃহের শয্যাকক্ষ থেকে বহির্জগতের শেষ সীমা পর্যন্ত গোটা পৃথিবীটাই আমাদের পাঠশালা।

*মানুষের জন্য মাত্র দুটোই নিরাপদ আশ্রয় রয়েছে। একটা মাতৃক্রোড়, অপরটা ক্ববর।

*ছায়াকে দেখা যায়, আলিঙ্গণ করা যায় না।

*জলের আহবানে সাঁতারু জলে যায়, গিয়ে নির্বিঘ্নে সাঁতার কাটে, আবার অসাঁতারুও যায়। অসাঁতারু গিয়ে ডুবে মরে, অথবা মরতে মরতে বেঁচে যায়। জল সাঁতারু-অসাঁতারু চিনে আহবান জানায় না।

*প্রকৃতির সৌন্দর্য স্রষ্টার অপার দান। চির অবারিত নিসর্গ-সৌন্দর্যের ভোক্তা শুধু মানুষই নয়, বরং সকল প্রজাতির সকল সৃষ্ট জীব অণুজীব। কেবলমাত্র মানুষ ছাড়া অন্য কোন প্রজাতি প্রকৃতির এ সৌন্দর্য বৃ্দ্ধিতেও সহায়ক নয়, বিনাশেও নয়। মানুষ প্রাথমিকভাবে শুধুমাত্র তাদের দু’হাত দিয়ে এ প্রকৃতিকে যেমন সৌন্দর্যমণ্ডিত করেছে, তেমনি প্রকৃতির সৌন্দর্য বিনাশও করেছে। পরবর্তীতে মানুষ তাদের আবিষ্কৃত যন্ত্রের সাহায্যে এ কাজ দুটো করেছে, অবশ্য তখনও সে কাজের পেছনে যন্ত্রের পেছনের মানুষের দু’হাতই ছিল। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের বিকাশ ও বিনাশ, দুটোতেই মানুষের দুটো হাতের কারুকার্য রয়েছে।

*আমি গর্বিত যে আমি একটি মধ্যবিত্ত পরিবারে বেড়ে উঠেছি। মধ্যবিত্ত পরিবারগুলোকে আমি বড় ভালবাসি। জীবন ওদের মাঝে যতটা নন্দিতভাবে স্পন্দিত হয়, সেভাবে আর কোথাও নয়!

*অন্যান্য সবার মত শরতকালটা আমারও প্রিয়। সাদা কাশফুল, নীল-সাদা মেঘ, রৌদ্রকরোজ্জ্বল দিন, শারদীয় পূর্ণিমার জ্যোৎস্নালোকিত রাত, ইত্যাদি সবকিছুই ভালো লাগে, সবই উপভোগ করি। তবে গরমটা মাঝে মাঝে বেশ অসহ্য মনে হয়। সেদিক থেকে, হেমন্তকেই আমি ভালো পাই। হেমন্ত একটা নিরীহ ঋতু, তেমন শান শওকত নেই, কিন্তু কৃষকের মুখে অন্ন যুগিয়ে যায়। আসতে না আসতেই এ ঋতুটি চোখের পলকে বিদায় নিয়ে যায় কোন ঘনঘটা ছাড়াই, তবে প্রকৃতিপ্রেমী এবং শিল্প-সাহিত্যপ্রেমীদের মনে অবশ্য তার মায়া রেখে যায়। দিনসংখ্যার দিক থেকে এ ঋতুটি আর বাকি পাঁচটি ঋতুর সমান, তবে দিনের হ্রস্বতার কারণে মনে হয়, এ ঋতুটি যেন বড় দ্রুতই চোখের আড়ালে চলে যায়।

*শব্দের আর্তনাদ যেমন ভয়াবহ হয়ে থাকে, একটি শব্দের কামনায় যখন হৃদয় উদ্বেল, তখন শব্দহীনতার নিঃশব্দ হুঙ্কারও হৃদয়কে বিচূর্ণ করে দিতে পারে।

*ভাষা হচ্ছে একটি স্রোতস্বিনীর স্রোতধারার মত, এঁকে বেঁকে বয়ে যায়, নিজস্ব পথ খুঁজে নেয়। মানুষের মুখের ভাষার পরিবর্তনকে রোখা যায় না।

*এদেশে কবিদের কেউ লালন করে না! ওঁরা গ্রীষ্মের তপ্ত, চৌচির ক্ষেতে লুক্কায়িত শস্যবীজ। একটু বর্ষার জল পেলেই লকলকিয়ে বেড়ে ওঠে। ওঁদেরকে কেউ জলসিঞ্চন করে না, সুতরাং বর্ষাই ওদের একমাত্র ভরসা।

*কুটির শিল্প কুটিরে কিংবা কুটির প্রাঙ্গণে তৈরী হয়, কিন্তু তা স্থানান্তরিত হয়ে প্রাসাদ কক্ষকে সুশোভিত করে।

*মায়া মানবপ্রেমের একটা অপরিহার্য অনুষঙ্গ।

*প্রকৃতি মানুষের সমব্যথী বন্ধু। মানুষ যখন বিষণ্ণ বোধ করে, তখন চোখ মেলে খুঁজলে প্রকৃতিকে সে কাছে পাবে।

*বই মানুষের মনের সবচেয়ে বিশ্বস্ত সঙ্গী, সবচেয়ে নিরাপদ আশ্রয়।

*বয়স এক সময় ঋজু মানুষকেও বাঁকিয়ে দেয়!

*আমাদের দেশে বয়স্কদের অবস্থা এখনও পাশ্চাত্যের মত ততটা খারাপ নয়, আগামীতে যদিও খারাপ হবার যথেষ্ট সম্ভাবনা রয়েছে। একাধিক সন্তানের মধ্যে কেউ না কেউ এখনও এসে বয়স্ক পিতামাতার দেখাশুনার ভার নেয়, অন্যেরাও তাকে সাহায্য করে। কিন্তু উন্নত দেশের সমাজ ব্যবস্থায় সে সুযোগ নেই। একুশ বছরের পর সন্তানরাও পিতামাতার উপর নির্ভরশীল থাকতে চায় না, থাকলে তাকে বন্ধুমহলে হেয় প্রতিপন্ন হতে হয়। মা-বাবাও তাদের সন্তানদের কাছ থেকে কোন সাহায্য আশা করে না। তারা নিজেরাই নিজেদের জন্য একটা ব্যবস্থা করে নেয়, নতুবা নীরবে নিভৃতে ক্ষয়ে যায়।

* "কী ঘর বানাইলাম আমি শূন্যেরই মাঝার" - বিজ্ঞান বা সৌরজগত স্টাডি না করেও চিরকালের জন্য আমার অন্তঃস্থ একটা ভাবনা মাঝে মাঝে আমার মননে ভেসে ওঠেঃ শূন্যের মাঝে আমাদের বসবাস, শূন্যপানেই পলে পলে ছুটে চলেছি!

*আমাদের এই পৃথিবী ৭৯২৬ মাইল ব্যাসের একটি গ্রহ । ৯টি ছোট বড় গ্রহ সহ আমাদের সৌরজগত ৩০০কোটি মাইল ব্যাপী বিস্তৃত ।
আমাদের সৌরজগতের মত এক হাজার কোটি সৌরজগৎ নিয়ে গঠিত “মিল্কিওয়ে” নামক আমাদের গ্যালাক্সিটি ৫.৭ট্রিলিয়ন মাইল ব্যাপী বিস্তৃত। “মিল্কিওয়ে” এর মত কয়েকশো থেকে কয়েক হাজার গ্যালাক্সির সমন্বয়ে গঠিত ৪বিলিয়ন ট্রিলিয়ন মাইল ব্যাপী গ্যালাক্সি ক্লাস্টার বিস্তৃত। এরকম কোটি কোটি ক্লাস্টার নিয়ে গঠিত সুপার ক্লাস্টার! অনেক গুলো সুপার ক্লাস্টার নিয়ে গঠিত সুপার ইউনিভার্স। এ যাবত পাওয়া তথ্য-তত্ত্বজ্ঞানে আপাতত এটাই মহা-বিশ্বের একটা স্ট্রাকচার।

*ক্ষমা, কৃপা আর মায়া- অন্যান্য আরও কিছু অনুষঙ্গের সাথে এই তিন অনুভব মিলে সৃষ্টি হয় ভালোবাসা। ভালোবাসার পাত্র অথবা পাত্রীটি যোগ্য হলেও, না হলেও।

*আধ্যাত্মিক আশ্রয়ে সমর্পিত মনে প্রশান্তি একটি সহজাত অনুষঙ্গ।

*আমি মনে করি, কবি কবিতা লেখেন নিজ মনের তাড়নায়। সেটা পাঠকের জন্য সুবোধ্য কি দুর্বোধ্য হলো, তা নিয়ে কবির বেশী না ভাবলেও চলবে। তবে কৌলীন্য লাভের প্রত্যাশায় কবিতাকে দুর্বোধ্য রাখার প্রয়াস সমর্থনযোগ্য নয়।

*কবি কিংবা কবিতার মান নির্ধারণ করতে যাওয়াটাই একটা অনাবশ্যক অনুশীলন। যে কবিতা পড়ার পর আপনার হৃদয় কথা বলে ওঠে, কানে অনুরণন হতে থাকে, মনটা কেমন করে, এক বা একাধিক দৃশ্য মনে ভেসে ওঠে এবং সেখানে গেঁথে রয়, সেটাই একটি যথার্থ কবিতা। ভালো-মন্দ কবিতার কোন মানদণ্ড নেই। কবিতা হলেই সেটা ভালো কবিতা। কতটুকু ভালো, পাঠকভেদে তা অনুমানের তারতম্য হতেই পারে।

*জীবনের রিখটার স্কেলে বড় বড় কম্পনগুলোর আনন্দ বা বেদনার আতিশয্য মানুষকে শারীরিকভাবেও কম্পমান করে তোলে। মানুষ হয় ভীত -সন্ত্রস্ত হয়, নয়তো বিমূঢ়-বিহ্বল। কিন্তু মৃদু হিল্লোল দ্বারা সৃষ্ট তিরতির করে মানুষের মনে বয়ে যাওয়া অনুভূতিগুলো মানুষকে শান্ত করে, ভাবতে শেখায়, সৌম্যভাব দান করে।

*'প্রার্থিত কাল' চিরকালই অধরা অথবা অতীত

*ভালোবাসা পেলে মানুষ মোমের মত গলে যায়। ভালোবাসার গল্প কবিতা পড়েও মানুষের মন ভালোবাসা পাবার জন্য তৃষ্ণার্ত হয়।

*প্রতিটি মুহূর্তই ইতিহাস নির্মাণে নীরব ভূমিকা পালন করে। আমরা টের পাই না।

*একটি ভাষা উচ্চারণে যতই সরল হবে ততই সচল হবে।

*অতীত যখন 'বর্তমান' এ বিদ্যমান, তখন হয়তো তাকে তামাটে মনে হয়। কিন্তু 'অতীত' এর পর্যায়ে চলে গেলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তা হয়ে যায় 'সোনালী অতীত'। 'সোনালী অতীত' এর স্মৃতিচারণও মনে সোনালী আভা ছড়িয়ে যায়।

*কবিতা কবি মনের সত্য ও শুদ্ধতম প্রকাশ। অনুকবিতায় তা খণ্ডিত হয় না; সেখানেও তা পরিপূর্ণ শুদ্ধ ও সত্যই থাকে।

*ডায়েরি লেখার অভ্যাসটা একটা ভালো অভ্যাস। সাধারণতঃ অন্তর্মুখী মানুষেরা ডায়েরি লিখতে ভালোবাসেন। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে আমাদের দেশে আপন পরিবারের মধ্যেও আমাদের প্রাইভেসীর স্পেস কম। তাই ডায়েরি লিখে অনেক সময় বিব্রত হতে হয়।

*জলে ভাসা পদ্ম জীবন
আশা নিরাশায়,
হাবুডুবু খায়!

*রাতের আঁধার অনেক সময়ে মানুষের চোখে ও মনে আলো ফুটিয়ে যায়।

*জীবনের ভারসাম্যে সমঝোতা একটি যাদুকরি স্থিতি স্থাপক।




*Love is not to be kept hidden in a cocoon; its expression in words and gestures is important.

*Beneath the caricatures of the comedians, usually lie buried sad tales of personal pains.

*Silence is the language of pristine Nature. Sounds are the manipulations of restless human minds.

*Achieve at ease and let go! Do not be hell-bent to achieve, do not stick fast to your success; be at peace!

*The language of love is every soul’s mother language.

*The future history has its watchful eyes on the present day actors, of whom you are one. So, please watch your steps.

*Life is a kaleidoscopic movie with motley of images and imagery that cannot be rewound or fast forwarded.

*May the poets’ pen write on, and the fountains of poetry cascade down!

*Acqiescence to crime is no less a crime!

*A good poem emits rays like the beacon of a lighthouse.

*Poetry open windows of a seeking mind.

*How life behaves depends on how you look at it. Positivity always pays handsomely.

* We are all guinea pigs in the laboratories of the Governments. We can be free only when the frontiers disappear and the mother Earth returns to us as the one single home and habitat for all of us, and all other species having life.

* Our spiritual and temporal pursuits should be continually harmonised. Absence of such harmony turns all our melodious songs of life into discordant, dissonant, deafening cacophony.

*Sometimes, silence is louder than speech.

*Our life is bed-bound both at infancy and old age. The only difference is the presence or absence of the mother beside.

*The poets dream, the scientists bring those dreams into fruition. One shows the destination, the other walks the path.

*Science and poetry are the sisters born of the same mother.

*Time is a treasure we often love to squander away. By the time we realize it, we are almost consumed by time.

* A soul touching piece of poetry, painting, story, melody or music – all have a common birthplace; the heart! These may emerge from different sources and be caused by void feelings, a sigh, a blank look from a pair of tearless eyes, a tender touch of affection and compassion, an yearning for love or a revival of a forgotten memory.

*A poet and a parochial hater cannot walk together.

*Everybody has a piece of homework to do. So do it well; your credit will be recognised.

*A memory is the summation of moments that leave behind an imprint on our throbbing heart.

*May kindness and compassion be the constant vanguard of our frail conscience, to set it back to track whenever we tend to err!

*One who knows his/her mother language well, takes no time to learn other languages well as well!

*Beauty and jealousy is a dreadful combination!

* If parenthood is a blessing, grandparenthood is bliss!

* A sin is a sin, even if committed by a priest. A virtue is a virtue even if acquired by a sinner.

*The less governance, the greater individual responsibility, the stricter self discipline and the more 'quality freedom'.

*Everybody must live his own life, the life that he is destined to live. None can suffer his sufferings, none can take away the pieces of happiness meant for him. But understanding hearts can stay alongside and provide inspiration to battle the odds of life in grace, and draw inspiration for themselves from his pieces of happiness.


And finally, I conclude with these words which are not my thoughts but the words from the epitaph of the Nobel Laureate Irish (originally) Poet Sir W B Yeats:

*Cast a cold eye,
On life, on Death.
Horseman, pass by!”


ছবিসূত্রঃ Click This Link

ঢাকা
২৪ সেপ্টেম্বর ২০২১
সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত
@Copyright Khairul Ahsan

(এ পোস্টটি হালনাগাদ হতে থাকবে। 'কপি-পেস্ট' ও 'কাট-পেস্ট' এ অভ্যস্ত কুম্ভীলকগণ দয়া করে তফাত থাকুন)
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:০৯
২১টি মন্তব্য ২০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় পণ্য বয়কটের কেন এই ডাক। একটি সমীক্ষা-অভিমত।।

লিখেছেন সাইয়িদ রফিকুল হক, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:১৫



ভারতীয় পণ্য বয়কটের কেন এই ডাক। একটি সমীক্ষা-অভিমত।।
সাইয়িদ রফিকুল হক

বিএনপি ২০২৪ খ্রিস্টাব্দে দেশে অনুষ্ঠিত “দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে”-এ অংশগ্রহণ করেনি। তারা এই নির্বাচনের বহু আগে থেকেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×