somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ঐতিহাসিক জালালাবাদ যুদ্ধের শহীদ বিপ্লবী নির্মল লালা

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

নির্মল লালা অগ্নিযুগের সশস্ত্র বিপ্লবী। চট্টগ্রাম যুব বিদ্রোহের অগ্রনায়ক মাস্টারদা সূর্যসেনের অন্যতম সহযোদ্ধা। ঐতিহাসিক চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুণ্ঠন এবং জালালাবাদ যুদ্ধের প্রখ্যাত সৈনিক। ১৯৩০ সালের ২২ এপ্রিল সংঘটিত জালালাবাদ যুদ্ধেই শহীদ হন তিনি। চট্টগ্রামের মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম গ্রহণ করলেও বিশের দশকের শুরুতে তার পরিবার কক্সবাজারে স্থিত হন। ত্রিশের উত্তাল সময়ে তিনি ১৮৭৪ সালে প্রতিষ্ঠিত কক্সবাজার ইংরেজি উচ্চ বিদ্যালয়ের (বতর্মানে কক্সবাজার সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়) ৮ম শ্রেণির ছাত্র ছিলেন। কক্সবাজার ইংরেজি উচ্চ বিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালে ১৯০৫ সালে প্রতিষ্ঠিত কক্সবাজার পাবলিক লাইব্রেরি এবং বিপ্লবীদের গ্রাম সংগঠনের ব্যক্তিগত সংগ্রহ থেকে মুক্ত চিন্তা এবং রুশ বিপ্লব, ফরাশি বিপ্লব এবং সিপাহী বিদ্রোহ সংশ্লিষ্ট বইপত্র পড়ে বিপ্লবী মন নাড়া দেয় এবং দেশকে বৃটিশের কবল থেকে মুক্ত করার স্বপ্ন দেখতেন। সে ক্ষেত্রে যুদ্ধে যাওয়ার সংকল্প করতেন তিনি।
নির্মল লালা যখন সবে ৮ম শ্রেণিতে উঠেছে-তখন চট্টগ্রামসহ সারা বাংলায় বৃটিশ বিরোধী আন্দোলন তুঙ্গে। চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার আক্রমণের তখন মাত্র দু মাস বাকী। ঠিক এ সময়ে স¤পৃক্ত হন কক্সবাজারের বিপ্লবী গ্রাম সংগঠনে। পরিচিত হন বিধু সেনের সাথে। ভাই বলে সম্বোধন করতেন তাকে। বিধু সেনের (১৯১০-১৯৯৩; ১৯২৯ সালে মাস্টারদা সূর্যসেনের কাছ থেকে কক্সবাজারে বিপ্লবী সংগঠন গড়ে তোলার দায়িত্ব পান) সহায়তায় কক্সবাজারের স্থানীয় বিপ্লবী কর্মীদের সংস্পর্শে এসে দলের একজন উৎসাহী কর্মীতে পরিণত হন। কক্সবাজার হাই স্কুলের শিক্ষার্থীদের মাঝে বিপ্লবী চেতনা ছড়িয়ে দেওয়ার অভিপ্রায়ে প্রতিদিন আড্ডা দিতেন বন্ধুদের সঙ্গে। ওই সব আড্ডায় দেশমাতাকে বৃটিশ থেকে কবল মুক্ত করার আহ্বানও জানানো হতো। কয়েকজন ছাত্রকে বিপ্লবী দলের সাথেও সম্পৃক্ত করান তিনি। কিন্তু ততটা সফল হতে পারে নি। একেতো বয়স খুব কম। মাত্র ১৪ বছরের যুবকের কণ্ঠে এসব কথাবার্তা শুনে ওই স্কুলের এক শিক্ষক তাকে মারধরও করেন। কিন্তু ভালো ছাত্র হওয়ায় তার সুনাম ছিলো প্রচুর। তিনি খুব বেশি জোর করে যে সেও ইংরেজদের সাথে যুদ্ধ যাবে। তাই দলের প্রধান নেতা মাস্টারদা সূর্যসেনকে দেখার জন্য তিনি অত্যন্ত আগ্রহান্বিত হয়ে উঠেন। একদিন নিজেই উদ্যোগী হয়ে বিধু সেনের সহায়তায় উপস্থিত হন চট্টগ্রাম শহরের কংগ্রেস অফিসস্থ মাস্টারদার কাছে। কয়েকদিন চট্টগ্রামে থাকার পর ‘শিগগিরই একটা কিছু ঘটতে যাচ্ছে ’ তা বুঝতে পেরে নির্মল সোজা মাস্টারদা সূর্যসেনের কাছে গিয়ে আবদার ধরল :
‘আপনারা শীগগিরই একটা কিছু করবেন, আমি বেশ বুঝতে পারছি। আমাকে কিন্তু নিতে হবে আপনাদের সঙ্গে।’
১৪ বছর বয়সী নির্মলের এই ধরনের অস্বাভাবিক দাবি শুনে সূর্যসেন তাকে জিজ্ঞেস করলেন :
‘ক’দিন হয় পার্টিতে এসেছ ?’
‘প্রায় দু’ মাস হবে’ নির্মল বলল।
‘কোন ক্লাসে পড়’ ?
‘ক্লাস এইটে’
‘বয়স কত’
‘চৌদ্দ’।
‘এইটুকু বয়সে তুমি করে আমাদের সঙ্গে যাবে ?
অনেক করেও মাস্টারদা সূর্যসেনকে রাজী করতে না পেরে নির্মল অত্যন্ত বিচলিত হয়ে ফিরে আসেন কক্সবাজারে। কক্সবাজারে পৌঁছে ছুটে যান কক্সবাজার বিপ্লবী গ্রাম সংগঠনের সমন্বয়ক বিধু সেনের কাছে। উন্মাদ পাগলের মতো হয়ে বিধু সেনের কাছে আরজি জানালো :
‘বিধুদা যেমন করেই হোক আমি যাবই আপনাদের সঙ্গেÑমাস্টারদাকে রাজী করবার কি কোনো উপায় নেই ? ’
বিধু সেন তার অবস্থার গুরুত্ব বুঝতে পেরে বললেন :
‘তুমি আবার গিয়ে মাস্টারদাকে ধর-এ ছাড়া তো আর আমি অন্য কোনো উপায় দেখছি না।’
বিধু সেনের কাছ থেকে এ ধরনের অভয় পেয়ে নির্মল ফের উপস্থিত হন চট্টগ্রাম কংগ্রেস অফিসে। যাওয়ার সময় প্রতিজ্ঞা করলেন এবার সে আর কক্সবাজারে ফিরে আসবে না।
১৯৩০ সালে কক্সবাজার হাই স্কুলে যারা পড়তেন তাদের অনেকেরই বই কেনার স্বার্থ ছিলো না, যারা গরীব ছিলেন। তা উপলব্ধি করতে পেরে নিজের সামর্থের ভিতরে নির্মল লালা গরীব সন্তানদেরকে সহায়তা করেন। চট্টগ্রামে বিপ্লবীদের সাথে যুদ্ধে অংশ করার নিমিত্তে কক্সবাজার ছেড়ে আসার আগের দিন তার সহপাঠীদের ভিতর বন্ধু স্থানীয় কয়েকজনকে ডেকে নিজের বই, খাতা সব বিলিয়ে দিল। তারা অবাক হয়ে এ ধ রনের অস্বাভাবিক দানের কারণ জিজ্ঞেস করতেই আবেগভরা কণ্ঠে তিনি বলেন-
‘ভাই, আমি আর পড়বো না। আমার সমস্ত বই পত্র তোমাদের দিয়ে যাচ্ছি। যার যা প্রয়োজন নিয়ে নাও। আমি আর কক্সবাজারে ফিরবো না।’
সহপাঠীরা নির্মল লালার কথার প্রকৃত অর্থ বুঝতে পারলো না। অপলক দৃষ্টিতে নির্মলের দিকে তাকিয়ে রইলো তারা। শুধু বই পত্র নয়, তার অত্যন্ত প্রিয় সুটকেসও তার এক বন্ধুকে দান করে দিলেন। বই পত্র বন্ধুদের দান করে বিপ্লবী কর্মকাণ্ডে যুক্ত হওয়ার অভিপ্রায়ে মাস্টার দা সূর্যসেনের সাথে সাক্ষাৎ করতে চট্টগ্রামে চলে যান।
যে বয়সে তিনি বিপ্লবী দলে যোগ দেন তখন কক্সবাজারের শিক্ষা ব্যবস্থা তেমন উন্নত ছিলো না। শুধু তাই নয়, কক্সবাজারের সাথে অন্যান্য অঞ্চলের যোগাযোগ ব্যবস্থাও তেমন সুবিধের ছিলো না। চট্টগ্রাম শহরের সাথে কক্সবাজারের দূরত্ব প্রায় একশো মাইল (১৫১ কিলোমিটার)। তিনি একশো মাইল অতিক্রম করে উপস্থিত হন চট্টগ্রামস্থ কংগ্রেস অফিসে বিপ্লবী দলের নেতা মাস্টারদা সূর্যসেনের দরবারে এবং চূড়ান্তভাবে কক্সবাজার ছেড়ে আসার কাহিনিও জানান তাকে । এও জানান যে, ‘এবার সে বদ্ধপরিকর হয়ে এসেছে - কিছুতেই নিবৃত্ত হবে না। নাছোড়বান্দার মতো নির্মল লালা লেগে থাকলো মাস্টারদা সূর্যসেনের সঙ্গে এবং এক রকম জোর করেই মাস্টারদাকে বাধ্য করলো তার আবদার মেনে নিতে। তারপর জড়িয়ে পড়েন সশস্ত্র বিপ্লবে। তখন নির্মল লালাকে মাস্টারদা এবং আরো কয়েকজন বিপ্লবী ছাড়া বিপ্লবী দলের কেউ তাকে চিনতো না। রূপময় পাল এর ‘চট্টগ্রাম বিদ্রোহের শহীদ ও বীরবৃন্দের সংক্ষিপ্ত জীবনী’ নামক নিবন্ধেও এর প্রমাণ পাওয়া যায়। ওই লেখায় তিনি বলেন, ‘তখন নির্মল লালাকে মাস্টারদা এবং আরো কয়েকজন বিপ্লবী ছাড়া বিপ্লবী দলের কেউ তাকে চিনতো না কেননা তিনি বিপ্লবী গ্রাম সংগঠনের কর্মী।’
১৯৩০ সালের ১৮ এপ্রিল সূর্যসেন (১৮৯৪-১৯৩৪) সশস্ত্র অভ্যুত্থানের মাধ্যমে চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার দখল করেন। চট্টগ্রামের যুব বিদ্রোহীরা বৃটিশদের হাত থেকে বীর চট্টলাকে ১৮-২২ এপ্রিল পর্যন্ত মোট ৪ দিন মুক্ত এবং স্বাধীন রাখে। যুদ্ধের এক পর্যায়ে মাস্টারদা সূর্যসেনের নেতৃত্বে একদল যুব বিদ্রোহী চট্টগ্রামে বৃটিশ পতাকা (ইউনিয়ন জ্যাক) নামিয়ে সর্ব ভারতীয় স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলন করেন। ওই সময় কক্সবাজারের নির্মল লালাও উপস্থিত ছিলেন। বিপ্লবী সৈনিক হিসেবে তিনি পুলিশ লাইন আক্রমণে অংশ করেছিলেন।
মাত্র ১৪ বছর বয়সে ১৯৩০ সালের ১৮ এপ্রিল বৃটিশ বিরোধী চট্টগ্রাম যুব বিদ্রোহ (অনেক ধর্মাণ্ড লোকেরা এ ব্রিদোহকে হিন্দু যুবকদের দ্বারা সন্ত্রাসবাদী আন্দোলন বলে থাকেন) যুব বিদ্রোহ এবং ঐতিহাসিক জালালাবাদ যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন নির্মল লালা। ১৮ এপ্রিল চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার দখলের পর তারা ১৯ এপ্রিল ভোর হওয়ার আগেই পুলিশ লাইন ত্যাগ করে পাহাড় জঙ্গলের ভিতরে ঢুকে পড়ে। সারা দিন উচু নিচু পাহাড় অতিক্রম করে শহর থেকে কয়েক মাইল দুরে এক নিভৃত স্থানে সবাই স্থিত হলো। সঙ্গে রসদ না থাকায় ২০ এপ্রিল এক রকম অনাহারে কাটালেন তিনিসহ সবাই। ২২ এপ্রিল ঐতিহাসিক জালালাবাদ পাহাড়ে একটি উপযুক্ত স্থান বেছে নিয়ে বিশ্রাম নেয়ার সময় এক রক্ষীর মাধ্যমে বিকালের দিকে বিপ্লবীরা খবর পান ‘দূরে মিলিটারী দেখা যাচ্ছে’। রক্ষীর হুঁশিয়ারী পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সবাই প্রস্তুত হয়ে গেল। বিকেল প্রায় ৫টায় ইংরেজ কর্ণেল ডলাস স্মিথ, ক্যাপ্টেন টেট এবং চট্টগ্রাম ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল (পুলিশ বিভাগের) মি. ফারমারের নেতৃত্বে সুর্মাভ্যালি লাইট হর্স ও ইস্টার্ন ফ্রন্টিয়ার রাইফেল এবং মিলিটারির ফৌজ নিয়ে জালালাবাদস্থ বিপ্লবীদের উপর আক্রমণ শুরু করে। এ সংঘর্ষে মিলিটারি বাহিনির মূল পরিকল্পনা অনুযায়ী সোজাসুজি আক্রমণ চালিয়ে পাহাড় দখল করে বিদ্রোহীদের বন্দী করার পরিকল্পনা ভেস্তে যাওয়ায় এবং ওই সংঘর্ষে কয়েকজন নিহত হওয়ায় কর্ণেল ডলাস স্মিথের নেতৃত্ব মিলিটারি ফৌজ পৃষ্টপ্রদর্শন সাজোয়া ট্রেনে চট্টগ্রামের দিকে চলে যান। বেশ কিছুক্ষণ নালার ভিতর কোণঠাসা হয়ে থাকার পর মিলিটারি বাহিনী বাধ্য হয়ে তাদের পূর্ব পরিকল্পনা বাদ দিয়ে নতুন কৌশল হিসেবে জালালাবাদেরই দুটো উচু পাহাড় বেছে নিয়ে মেশিন গান খাটিয়ে বিদ্রোহীদের অবস্থানস্থল জালালাবাদের পাহাড় চূড়ায় অতর্কিত হামলা চালিয়ে ক্ষত বিক্ষত করে দেয় বৃটিশ বাহিনী। দেখতে দেখতে লুটিয়ে পড়ে বিদ্রোহীদের দশ জন। আহত অম্বিকা চক্রবর্তী, অর্ধেন্দু শেখর দস্তিদার, বিনোদ বিহারী চৌধুরী, সুরেশ সেনসহ আরো কয়েকজন। যুদ্ধে মরণপণ লড়াইয়ে ব্রিটিশ বাহিনীর মেশিন গানের গুলিতে গুলিবিদ্ধ হয়ে প্রথমে বিপ্লবী হরিগোপাল বল (টেগরা) মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। হরিগোপালের লুটিয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গেই দলের সর্বকনিষ্ঠ সৈনিক নির্মল লালাও লুটিয়ে পড়েন। সেই দিনের স্মৃতি সম্পর্কে বলতে গিয়ে বিপ্লবী আনন্দ প্রসাদ গুপ্ত ‘চট্টগ্রাম বিদ্রোহের কাহিনী ’ গ্রন্থে (৫৪ পৃষ্টায়) বলেন-
‘মাত্র ১৪ বছর ছিল তার বয়স ! গুলি লাগতেই সে হঠাৎ লাফ দিয়ে উঠে দাঁড়াল-মাত্র অল্প একটুক্ষণের জন্যে সে দাঁড়াতে পেরেছিল।... সবার দৃষ্টি পড়লো নির্মলের ওপর ‘শুয়ে পড়, শুয়ে পড়, দাঁড়িয়ে থেক না গুলি লাগবে’।
শুয়েই সে পড়ল, আর উঠল না ! বন্দেমাতরম’-শেষবারের মতো তার তরুণ কণ্ঠের জয়ধ্বনি শুনতে হল সবাই.... তারপর তার রক্তাক্ত কিশোর দেহ জালালাবাদের মাটি আঁকড়ে পড়ে রয়-চিরদিনের জন্য।’
বাস্তবায়ন হয় নির্মল লালার দেশ রক্ষায় প্রাণ দেয়ার বাসনা এবং সত্যি সত্যি তিনি আর কক্সবাজারে আসেন নি। দেশকে বৃটিশ কবল থেকে মুক্ত করতে প্রাণ দেন।
পরদিন ডিআইজি মি. ফারমার, কর্নেল ডলাস স্মিথ, সার্জেন্ট মোরশেদ, পুলিশ কর্মচারী হেমগুপ্তসহ জালালাবাদ পাহাড়ে যান। তারপর এসডিও, সিভিল সার্জন, একজন ফটোগ্রাফার ও আঙ্গুলের ছাপ নেওয়ার বিশেষজ্ঞ ও দুইজন ডিআইবি অফিসারের উপস্থিতিতে জালালবাদ যুদ্ধে নিহত দশ বিপ্লবী এবং মিলিটারিরা অবস্থানকালে মৃত্যুবরণ করা জালালাবাদ যুদ্ধে আহত যোদ্ধা অর্ধেন্দু শেখর দস্তিদারসহ এগার জনের ফটো তোলে এবং তাদের আঙ্গুলের ছাপ নিয়ে তাদের দাহ করা হয় বলে ওই সময়ের ব্রিটিশ পদলেহিত পুলিশ কর্মকর্তা হেমগুপ্ত এর বিবরণে পাওয়া যায়।
কালাম আজাদ : কবি-গবেষক। সর্বশেষ প্রকাশিত গ্রন্থ : ‘ভাষা আন্দোলনে কক্সবাজার’

সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৬
৩টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

যে ভ্রমণটি ইতিহাস হয়ে আছে

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১:০৮

ঘটনাটি বেশ পুরনো। কোরিয়া থেকে পড়াশুনা শেষ করে দেশে ফিরেছি খুব বেশী দিন হয়নি! আমি অবিবাহিত থেকে উজ্জীবিত (বিবাহিত) হয়েছি সবে, দেশে থিতু হবার চেষ্টা করছি। হঠাৎ মুঠোফোনটা বেশ কিছুক্ষণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ১৮ ই মে, ২০২৪ ভোর ৬:২৬

আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।
প্রথমত বলে দেই, না আমি তার ভক্ত, না ফলোয়ার, না মুরিদ, না হেটার। দেশি ফুড রিভিউয়ারদের ঘোড়ার আন্ডা রিভিউ দেখতে ভাল লাগেনা। তারপরে যখন... ...বাকিটুকু পড়ুন

মসজিদ না কী মার্কেট!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৩৯

চলুন প্রথমেই মেশকাত শরীফের একটা হাদীস শুনি৷

আবু উমামাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ইহুদীদের একজন বুদ্ধিজীবী রাসুল দ. -কে জিজ্ঞেস করলেন, কোন জায়গা সবচেয়ে উত্তম? রাসুল দ. নীরব রইলেন। বললেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

আকুতি

লিখেছেন অধীতি, ১৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০

দেবোলীনা!
হাত রাখো হাতে।
আঙ্গুলে আঙ্গুল ছুঁয়ে বিষাদ নেমে আসুক।
ঝড়াপাতার গন্ধে বসন্ত পাখি ডেকে উঠুক।
বিকেলের কমলা রঙের রোদ তুলে নাও আঁচল জুড়ে।
সন্ধেবেলা শুকতারার সাথে কথা বলো,
অকৃত্রিম আলোয় মেশাও দেহ,
উষ্ণতা ছড়াও কোমল শরীরে,
বহুদিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্প্রিং মোল্লার কোরআন পাঠ : সূরা নং - ২ : আল-বাকারা : আয়াত নং - ১

লিখেছেন মরুভূমির জলদস্যু, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১৬

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আল্লাহর নামের সাথে যিনি একমাত্র দাতা একমাত্র দয়ালু

২-১ : আলিফ-লাম-মীম


আল-বাকারা (গাভী) সূরাটি কোরআনের দ্বিতীয় এবং বৃহত্তম সূরা। সূরাটি শুরু হয়েছে আলিফ, লাম, মীম হরফ তিনটি দিয়ে।
... ...বাকিটুকু পড়ুন

×