তিনি বলেন, '52 থেকে '71 সাল পর্যন্ত ঘটে যাওয়া বিভিন্ন ঘটনার সঙ্গে সংখ্যা 7-এর একটি মিলও রেখেছি আমি। যেমন '52-এর ভাষা আন্দোলন_ 5 আর 2 মিলে 7, বীরশ্রেষ্ঠ 7 জন, 16 ডিসেম্ব্বরের 1 আর 6 মিলে 7, 25 মার্চের 2 আর 5 মিলে 7, আর সবশেষে '71-এর 7। অর্থাৎ স্ব্বাধীনতা যুদ্ধ।
আজকের প্রোপটে স্বাধীনতা যুদ্ধ, গণতন্ত্র ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা প্রসঙ্গে তিনি খুব অল্প কথায় বললেন, দেশটা এখন অনেক বড় হয়ে গেছে। উন্নতি হয়েছে। এসব কথা বলা মুশকিল। আগে যা দেখেছেন, তা থেকে সব বড় হয়ে গেছে, সরে গেছে, শহর বেড়েছে। তবে একাত্তরের চেতনা বাস্তবায়িত হচ্ছে।
দীর্ঘ 8-9 বছর ধরে প্রচণ্ড অসুস্থতার কারণে বাড়িতেই কাটিয়েছেন এই বরেণ্য স্থপতি। কথা বলতেন না। কাউকে ঠিকমতো চিনতেনও না। কেউ ডাকলে চমকে উঠতেন। তবে ক্রমেই সুস্থ হয়ে উঠছেন তিনি। শনিবার সঙ্গে আসা তিন বন্ধুর একজন মুক্তিযোদ্ধা এম আবদুল আজিজ কাতরস্ব্বরে বললেন, ওর জন্য দোয়া করবেন আপনারা। যেন সুস্থ হয়ে ওঠে। যেন আরো অনেক কিছু দিতে পারে এই জাতিকে।
তথ্য সুত্র: সমকাল
স্মৃতিসৌধের স্থপতি সৈয়দ মাইনুল ইসলাম 16 ডিসেম্বর এসেছিলেন স্মৃতিসৌধ দেখতে। কেমন আছে তার মুক্তিযুদ্ধের স্মারকটি। কিন্তু তিনি অসুস্থ। হয়তো অনেকের মতো তিনিও হারিয়ে যাবেন আমাদের মাঝ থেকে। কিন্তু জাতি তার কাছ থেকে আরো কিছু আশা করে। আসুন আমরা তার জন্য দোয়া করি। তিনি দীর্ঘজীবি হন।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


