সময়ের সাথে সাথে এগিয়ে চলেছে দেশের নারী সমাজ।দেশের কর্মজীবি সল্প ও মধ্য শিক্ষিত সিংহভাগ নারীই পোশাক শিল্পে কর্মরত।উচ্চশিক্ষিতের মধ্যে সরকারী ও বেরকারী প্র্রতিষ্ঠানে কর্মরত আছেন অনেকেই।পিছিয়ে নেই বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি থেকেও।সম্ভাবনাময় সকল ক্ষেত্রেই রয়েছে নারীর সফল অবদান।নারীর কর্মসংস্থানের তেমনি আরও একটি সম্ভাবনাময় ক্ষেত্র হচ্ছে কুটির শিল্প।যেখানে নারীই হতে পারেন একজন সফল উদ্দোক্তা।
কুটির শিল্পে বঙ্গের ররয়েছে স্বর্নময় ইতিহাস।মসলীন থেকে বেনারসী নকসীকাঁথা থেকে মালাগাঁথা সবই এখন অতীত।।তার পরও বসেনেই বঙ্গীয় নারীরা,উন্মোচন করছে সম্ভাবনার নতুন দুয়ার।আর তেমনি এক সম্ভাবনাময় হস্তশি্প হচ্ছে প্লাস্টিকের রোঁ (কথিত প্লাস্টিকের বেত) দিয়ে রকমারী ব্যগ বানানো।যা তৈরী করে স্বাবলম্বি হওয়ার চেষ্টা করছেন নীম্ন ও মধ্যবীত্তো ঘরের নারীরা।ঘর সংসার গুছিয়ে যেটুকুসময় পাওয়া যায় সেটুকু সময় কাজে লাগিয়ে তারা এই বার্তী আয়ের সুযোঘ তৈরী করছেন ,উদ্দেশ্য পুরুষের পাশাপশি সাংসারীক আয়ে নিজেদের একাত্তোতা ।
এদেশের ঘরে ঘরে এমন অনেক নারী উদ্দোক্তা আছেন যারা স্ব-উদ্দোগে উদ্দোগী হয়ে কাজ করেছেন এবং করছেন।এমনই একজন নারী উদ্দোক্তা হচ্ছেন গাজীপুর বোর্ডবাজার এলাকার নাজমুননাহার ফেরদ্দৌসি যিনি ঘরেবসে নিজে ব্যগ তৈরী করেন এবং অন্যকে শেখান।আমাদের উচিত সামাজিক ভাবে তাদের উতসাহিতো করা যাতে কুটির শিল্প গুলো বিলীন হয়ে না যায়।
চলবে...............................