বরাবরই বাংলাদেশের ধর্মপ্রান মানুষের ধর্মানুভূতিকে কাজে লাগায়ে সাধারন মানুষের ব্রেইন ওয়াশ করে মুজাহিদের মত রাজাকারেরা অসাম্প্রদায়িক চেতনার বাংলাদেশকে বারবার পাকিস্থান বানানোর অপচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।আর সাকার মত উচ্ছৃঙ্খল মানুষেরা বরাবরই পাকিস্থানীদের সাথে আতাত করে ক্ষমতার সর্বোচ্চ আসনে যাবার অপচেষ্টা করে এসেছিল।তাদের মৃত্যুদন্ড পরবর্তী সময়ে সাধারন মানুষের মাঝে তাদের যুদ্ধকালীন কৃতকর্মের তথ্য অজানা থাকার কারনে কিছুটা সহানুভূতি তৈরি হওয়া ও পরবর্তীতে এটার ফল স্বরুপ দেশের ক্রান্তিকালীন সময়ে সাধারন মানুষ দুভাগে বিভক্ত হওয়ার একটা শঙ্কা থেকেই যায়।একজন মৃত মানুষের প্রতি কিছুটা স্নেহ রেখেই পাপীকে নয় পাপকে ঘৃনা করার দৃষ্টিভঙ্গি নিয়েই সাধারন মানুষের মাঝে যুদ্ধকালীন বর্বরতার চিত্র তুলে ধরে অপ্রিতিকর অবস্থা প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধই উত্তম এই ভাবনা থেকে আমাদের জাতীয় ইস্যুতে ঐক্যবদ্ধ থাকার একটা পথ সুগম রাখার ব্যবস্থা করা সময়ের দাবি।
অবুঝ ছোট্ট শিশুর ছিড়ে ফেলা দেহ,তরুন বালকের বুকের তাজা রক্ত অথবা মা বোনের ইজ্জ্বতহানির কথা না ভাবলেও বিধবা মায়ের উপার্যনক্ষম একমাত্র সন্তানের গলাকাটা লাশের রক্তের প্রতিটি কনা দেশপ্রেমিক বিবেকবান সকল মানুষের অন্তরকে ক্ষত বিক্ষত করে আজও।
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৫৩