পুরুষ আর নারী মিলেই এই জগৎ সংসারে মাণুষ জাতী । সবাইতো বলি সুধুই নারী নির্যাতন
থাণায় আদালত পাড়ায় গ্রামে গন্জে । সুধুই বলা হয় ।নারী নির্যাতন কিন্তু কোন ভাইবা বন্ধুদের বন্ধ করা চোখে । আওয়াজ
টুকুও শুনতে পাননি একজন পুরুষের আর্তনাদ । সর্বশ ভুলায়ে কাকাতুয়ার মত হাতিয়ে নিয়ে নিল শেষ সন্বল পেনশানের টাকাগুলো ।এ টাকাটা কজে লাগাল পাঁচ শতাংস জমি তাও নিজেরই নামে ।আস্তে আস্তে ঐ বৃধ্বটার ভাগ্যে নেমে আসতে লাগল ভাড়াক্রান্ত জীবন আর
বাকী কিছু ছিল তাতেও ঘর তৈরির কাজে লেগে গেল ।হয়ে যায় শুন্য।পেনশান জীবন । পুনরায় চাকরীর সন্ধান করতে লাগল ।নীরব হয়ে গেল।পোহাতে লাগল মানসিক যন্ত্রনা। শুরু হল নিরবতা পাথড়ে ঘড়া মুর্তির মত বেচে আছেন।ঐমানুষটি কী অত্যাচারিত নয়।তিক্ততা আর বিসন্নতার মাঝে সেই মুর্তিটি বেচে থাকল অসহায় মানুষ।এক দিন হটাৎ তেজি নারীর মৃত্যু হল।বৃদ্বটি মনে মনে হল খুশি।তখন তার ডাইরিতে
লিখে ছিল স্বাভাবিক মৃত্যু হয়নি।এখনো দাফন হয়নি মেঝ মেয়ের জামাতাকে বলেই দিল সে বিয়ে করবে।একটু ভাবলেই হয়ত পাবেন।কত অসহায় ছিল মানুষটি।তাই আশা করব আপনারাও একমত হবেন ।তার মত অনেক পুরুষইআছে তার চাইতেও আরো বেশী নির্যাতিত।২য়পর্বে লিখব।
ধন্যবাদ।
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:৫৬