জোকস - ০৬ : পরীক্ষার পর দুই বন্ধুর কথোপকখন!!!
স্কুল পড়ুয়া দুই বন্ধুর পরীক্ষার শেষে স্কুল মাঠে দেখা-
১ম বন্ধুঃ কী রে দোস্ত, পরীক্ষা কেমন হলো ?
২য় বন্ধুঃ পরীক্ষা ভাল হয়নি রে দোস্ত ! তবে ৫ নম্বর নিশ্চিত পাবো ।
১ম বন্ধুঃ কীভাবে ?
২য় বন্ধুঃ পরিস্কার পরিচ্ছন্নতার জন্য ছিল ৫ নম্বর ! তাই আমি পরীক্ষার খাতায় কলমের একটা আচড়ও দেইনি ! তাই ৫ নম্বর নিশ্চিত পাবো ।
১ম বন্ধু :- হায়! সর্বনাশ হয়েছে- আমি ও তো তোর মতো পরীক্ষার খাতায় কলমের একটা আচড়ও দেইনি ! আমাদের দুই জনের খাতাই একই রকম দেখলে- টিচার মনে করবে না যে আমরা দুজনে নকল করেছি!
জোকস - ০৬ : বল্টুর জীবনের লক্ষ্য!!!
শিক্ষক: এই বল্টু! বল, তুই বড় হয়ে কী হবি?
ছাত্র: স্যার, আমি বড় হয়ে দোকানে যাব। এরপর রাবার ব্যান্ড কিনব আর কাগজ দিয়ে গুলতি বানিয়ে পাখি মারব।
শিক্ষক শুনে বল্টুর বাবার কাছে কমপ্লেইন দিলেন।
সব শুনে বাবা বল্টুকে বললেন, ‘তুমি বলবে, আমি বড় হয়ে প্রতিটি ক্লাসে ভালো রেজাল্ট করব। বাবা-মায়ের নাম উজ্জ্বল করব।’
পরদিন শিক্ষক আবার বল্টুকে জিজ্ঞেস করলে বল্টু বলল, ‘আমি বড় হয়ে প্রতিটি ক্লাসে ভালো রেজাল্ট করব, বাবা-মায়ের নাম উজ্জ্বল করব। এরপর আমি দোকানে যাব, দোকানে গিয়ে আমি রাবার ব্যান্ড কিনে কাগজ দিয়ে গুলতি বানিয়ে পাখি মারব।’
শিক্ষক আবার কমপ্লেইন দিলেন।
এবার মফিজের বাবা বল্টুকে এক ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেলেন। ডাক্তার ১০ পৃষ্ঠার একটা লেখা বল্টুকে মুখস্থ করতে দিলেন। বাবা তার খেলাধুলা, স্কুল সবকিছু বন্ধ করে দিলেন। তাকে একটা রুমে এক সপ্তাহ আটকে রেখে মুখস্থ করতে দিলেন। এক সপ্তাহ পর বাবা তাকে জিজ্ঞেস করলে বল্টু বলল, ‘আমি বড় হয়ে অনেক ভালো রেজাল্ট নিয়ে কলেজে ভর্তি হব। এরপর সেখান থেকেও অনেক ভালো রেজাল্ট করে ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হব। এরপর আমি সেখান থেকে স্কলারশিপ নিয়ে বিদেশে যাব। বিদেশ থেকে আসার পর আমি বাংলাদেশের সমস্যা নিয়ে গবেষণা করব। এরপর আমি নোবেল প্রাইজ পাব। এরপর একটা পার্টি দেব। ওখানে কেউ আমাকে শার্ট দেবে, প্যান্ট দেবে ইত্যাদি দেবে। প্যান্টে থাকবে রাবার ব্যান্ড। এরপর আমি রাবার ব্যান্ড নিয়ে কাগজ দিয়ে গুলতি বানিয়ে পাখি মারব।’
জোকস - ০৮ : পরিবার পরিকল্পনা!!!!
কামাল: বলেন কি মিয়া আপনার দশটা ছেলেমেয়ে?
আবুল : জ্বী হ্যা। পরিকল্পিত পরিবার। দুটির বেশি একটিও নয়।
কামাল: তাহলে দশটি সন্তান হলো কি করে?
আবুল: আমার বউ পাচটা।
জোকস - ০৯ : ক্রেতা বনাম বিক্রেতা!!!
এক মেয়ে দোকানে গেছে।
দোকানদার : আপা, কি নিবেন?
: কোক দেন ২ লিটার।
: নেন।
: থাক, কোক নিবো না। এইটার বদলে ফান্টা দেন।
: আচ্ছা নেন।
মেয়ে ফান্টা নিয়ে দোকান থেকেবের হয়ে গেলো।
দোকানদার পিছন পিছন দৌড়ে বেরহলো, "আপা ট্যাকা না দিয়া কই যান?"
: কিসের টাকা?
: ফান্টা নিলেন যে?
: ফান্টা তো কোকের বদলে নিলাম!
: তাইলে কোকের ট্যাকা?
: কোক তো নেই নাই!
: তাইলে ফান্টার ট্যাকা?
: আরে, ফান্টা কোকের বদলে নিলামনা?
আজব তো!
: তাইলে কোকের ট্যাকা?
: আরে ভাই, কোক তো নেইই নাই !!!
দোকানদার বেহুঁশ . . .
জোকস - ১০ : আমি কি দুষ্টমি জানিনা! যাও রুটি বানাও!!!
স্ত্রী : আমি আজকে ভীষন অসুস্থ বোধ করছি।
স্বামীঃ তাই নাকি! আমি আরো ভাবলাম তোমাকে নিয়ে আজকে KFC তে যাব।
স্ত্রী (গদ গদ হয়ে): আরে বোকা, আমি তো দুষ্টামি করছিলাম।
.
.
.
.
.
.
.
স্বামিঃ আরে গাধী, তুমি কি মনে করেছ আমি দুষ্টামি করতে জানিনা। যাও তো জলদি রুটি বানাও।
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৫১