সরকারি কর্মচারীদের ব্যবহার করে মেগাদুর্নীতি করার সুবিধার্থে হাসিনা আমলে সরকারি চাকুরীর আচরণবিধিতে দুর্নীতিবান্ধব বেশ কয়েকটি ধারা জুড়ে দেয়া হয়েছিল। যেমন, ৪১ ও ৪২ ধারা।
এসব ধারা অনুসারে হাজারো কোটি টাকার দুর্নীতি করলেও এক বছরের কম জেল হলে চাকুরীর ক্ষতি হয়না। ফৌজদারি মামলায় আদালতে অভিযোগপত্র গৃহীত হওয়ার পূর্বে সরকারি কর্মচারীকে গ্রেফতার করতে হলে সরকারের পূর্বানুমতি নিতে হবে, এমন শর্তও তাতে আছে।
শর্তগুলো মনোযোগ দিয়ে পাঠ করলে মনে হবে বাংলাদেশে সরকারি চাকুরী পাওয়ার অর্থ প্রকাশ্য দিবালোকে চুরি-ডাকাতি করার লাইসেন্স পাওয়া।
এ অবস্থায় অন্তর্বর্তী সরকারের উচিত হবে দুর্নীতিবান্ধব বিতর্কিত ধারাগুলো রহিত করে দুর্নীতি নিরুৎসাহিত হয় এমন কিছু ধারা-উপধারা সংযোজনের মাধ্যমে যথাশীঘ্র প্রয়োজনীয় সংস্কার করা।
যুগান্তর পত্রিকার পক্ষ হতে এ বিষয়ে জানতে চাইলে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মো. মোখলেস উর রহমান মন্তব্য করতে অসম্মতিজ্ঞাপন করেন।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



