গরীবের সব সমস্যা সমাধান দিবে,
3G-All Man Bio-Data Plan (3G-A.M.B.P.)
(অর্থাৎ তৃতীয় প্রজন্ম সকল মানব জাতির জীবন বৃত্তান্ত কৌশল গ্রহন করবে।)
পৃথিবীতে তিন শ্রেণী সন্তান জন্ম নেয় এক ধনী পরিবারের সন্তান,দুই মধ্যম পরিবারের সন্তান,তিন অতি দরিদ্র ও গরীব পরিবারের সন্তান,এদের মধ্যে কেউ জীবিত থাকে আবার কেউ জীবিত থাকে না। যারা জীবিত থাকে তাদের দ্বারা হয়ত দেশ ও মানব জাতির কল্যান দায়ক হয় অথবা হয় না। যাদের দ্বারা কল্যান আসে না তারাই জঙ্গী,সন্ত্রাসী ও অপরাধ মূলক কার্জকলাপ করে থাকে। এ ছাড়াও আরো অনেক সমস্যা করে থাকে,যদি এই মানব জাতির বড় ধরনের সমস্যা সমাধান না করা হলে আরেকটি তৃতীয় বিশ্ব যুদ্ধ হবে। এতে করে দেশ ও মানব জাতি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
তাই বড় ধরনের সমস্যার ভিতরে দারিদ্রতা ও জনসংখ্যা বৃদ্ধি, সহজ পদ্ধতিতে এই দুই সমস্যা সমাধান করা সম্ভব,আর এই প্ল্যানের নাম রাখা হবে 3G-All Man Bio-Data Plan (অর্থাৎ তৃতীয় প্রজন্ম সকল মানব জাতির জীবন বৃত্তান্ত কৌশল গ্রহন করবে।) যার সংক্ষেপ 3G-A.M.B.P.বলা হবে।
দেশে আগের তুলনায় দারিদ্র সংখ্যা কমেছে কিন্তু যাদের কে চিহ্নিত না করে দারিদ্র মুক্ত করা হচ্ছে না,তারা দারিদ্র সাগরে ভাসছে।দারিদ্র মুক্ত দেশ তখনেই ঘোষনা করা হবে যখন কোন গরীব ব্যক্তি রাস্তা-ঘাঠ,অলি-গলিতে ভিক্ষার হাত পাতবে না।গরীবের সহায়ক এন জিও প্রতিষ্ঠান গুলো পূর্ণাঙ্গ ভাবে গরীবের সহায়ক হচ্ছে না।গরীবের প্রতি সকলে মায়া দেখায়,কিন্তু তা বাস্তবায়ন করার কোন উপায় খুঁজে পাচ্ছে না,আর পেলেও তা দূর্নীতি হাত থেকে রেহাই পাচ্ছে না।এমনকি গরীবের প্রাপ্ত আমানত দূর্নীতি কারীদের হাত থেকে রক্ষা পাচ্ছে না।
3G-All Man Bio-Data Plan (3G-A.M.B.P.)
Plan(1) এক টাকায় কয়েক হাজার বিলিয়ন সম্পদে পরিণতি হবে তা তিন ভাবে (১) দয়া,(২) কর্তব্য,(৩) ডিজিটাল ফান্ড স্কেল মেশিন নিবন্ধন,এখন বিস্তারিত বর্ণনা করছি।
(১) দয়া > আমাকে এক টাকা দিয়ে দয়া করুন, আমি একটি দারিদ্র মুক্ত দেশ গড়ব।যদি ১৬ কোটি মানুষ আমাকে এক টাকা দিয়ে দয়া করেন তাহলে ১৬ কোটি টাকা জমা হবে।যদি তাহারা দয়ার হাত কে একটু বাড়িয়ে দশ টাকা দেয় তাহলে এর পরিমান দাড়াবে ৬৬০ কোটি টাকা।আর যদি জনগণ এই কাজটি সপ্তাহে একদিন মাসে চার বার করলে এক বৎসরে এর পরিমান ৫ হাজার কোটি টাকা দাড়াবে।এ ছাড়াও দেশের সকল সরকারী বেসরকারী কোম্পানী,ইন্ড্রাষ্টি,শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, লাভ জনক অলাভ জনক এনজিও প্রতিষ্ঠান,ঘর-বাড়ী,ছোট আকারে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে মালিকগণ যাহাদের সংখ্যা ১ কোটিরও বেশী,যদি তারা তাদের দয়ার হাতকে বাড়িয়ে দেয় তাহলে এর পরিমান দাড়াবে ২০ হাজার কোটি টাকা।
(২) কর্তব্য > আপনাদের জাকাতের টাকা আমাকে দিয়ে নিজ নিজ দায়িত্ব ও কর্তব্য আদায় করুন তাহলে আমি একটি দারিদ্র মুক্ত দেশ গড়তে সক্ষম হবো।সেন্টার ফর জাকাত ম্যানেজমেন্টের তথ্য অনুযায়ী বাংলাদেশে জাকাত যোগ্য সম্পদের পরিমাণ ১০ লাখ কোটি টাকা। এর আড়াই শতাংশ হারে জাকাতের পরিমাণ দাঁড়ায় প্রায় ২৫ হাজার কোটি টাকা।বর্তমানে দেশে এক লাখ ১৪ হাজার ২৬৫ জন কোটিপতি রয়েছেন।এই হিসাবটি যাহারা আয়কর দেন সেই অনুপাতে।এ ছাড়াও যাহারা আয়করের বাহিরে লাখপতি রয়েছেন তাহারা যদি জাকাত আদায় করেন তাহলে এর পরিমাণ দাঁড়াবে আরো ২৫ হাজার কোটা টাকা।যাহাদের কাছ থেকে জাকাত আদায় হবে তাহাদের কোন ক্ষতি হবে না।বরং তাহাদের নৈতিক মনোবল বৃদ্ধি পাবে।কারন তা আদায় করা হবে জীবন জীবিকার অতিরিক্ত সম্পদ থেকে।
আপনাদের পশুর চামড়ার মূল্য আমাকে দান করে নিজ নিজ দায়িত্ব ও কর্তব্য আদায় করুন, তাহলে আমি একটি দারিদ্র মুক্ত দেশ গড়তে সক্ষম হবো। অর্থাৎ বৎসরে একবার ঈদুল আযহায় কুরবানী হয় আর এই কুরবানীর পশুর চামড়ার মূল্য গরীবের হক।দেশে ২ কোটি মত পশুর চামড়া অর্জিত হয় নিম্নে ১ হাজার টাকা মূল্য ধরলে এর পরিমাণ দাঁড়াবে ২০ হাজার কোটি টাকা।
আপনাদের ফিতরার টাকা আমাকে দান করে নিজ নিজ দায়িত্ব ও কর্তব্য আদায় করুন, তাহলে আমি একটি দারিদ্র মুক্ত দেশ গড়তে সক্ষম হবো।অর্থাৎ বৎসরে একবার ১৬ কোটি মানুষ ঈদুল ফিতর আদায় করার পূর্বে অথবা পরে ফিতরা প্রদান করে থাকেন যা গরীবের হক।যদি জনপ্রতি ৬৫ টাকা ধরা হয় তাহলে এর পরিমাণ দাঁড়াবে ১ হাজার কোটি টাকা।
যদি জনগণ উল্লেখিত তিন সিস্টেমে তাহাদের আমানত জমা করে তাহলে বৎসরে কয়েক হাজার বিলিয়ন টাকা অর্জিত হবে, এমনি ভাবে এই কাজটি ৫ বৎসর করা হলে কোন দেশেই গরীব বলতে কোন জনগোষ্ঠি থাকবে না, বরং সম্পদশালী ও উন্নতি দেশে পরিণতি হবে।অতএব আমি চ্যালেঞ্জ করে বলতে পারি যদি এই সিস্টেম বাংলাদেশে বাস্তবায়ন করা হয় তাহলে ২০২১শাল নাগাদ বাংলাদেশ একটি দারিদ্র মুক্ত ও উন্নতি দেশে পরিণতি হবে।
(৩) ডিজিটাল ফান্ড মিশিন > শিয়ালের কাছে যদি মুরগী বর্গা দেওয়া হয় তাহলে শিয়াল থাকবে কিন্তু মুরগী থাকবে না।তাই ১৬ কোটি মানুষের আমানত রক্ষার্থে এবং দূর্নীতিবাজ ও হ্যাকার ব্যক্তিদের কালো হাত থেকে রক্ষা পায় সেই জন্য দুইটি ডিজিটাল সিষ্টেম তৈরী করতে হবে,একটি ডিজিটাল স্কেল ফান্ড মিশিন,দ্বিতীয়টি ওয়েব সাইট অথবা ডোমেইন,প্রথমটিতে ১৬ কোটি মানুষের আমানত জমা করা হবে এবং দ্বিতৃয়টিতে ১৬ কোটি মানুষের বায়োডাটা জমা করা হবে।
Plan(2) ডিজিটাল ফান্ড স্কেল মেশিন নিয়ে আলোচনা করব,যা অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে এটা শেয়ার বাজারের ডিজিটাল স্কেল সিস্টেম এর মত কিন্তু কিছু প্রার্থক্য থাকবে।যেমন
(১) সাতটি বিভাগের নাম উল্লেখ থাকবে।
(২) প্রত্যেকটি বিভাগের গ্রাম সমূহ উল্লেখ থাকবে।
(৩) প্রত্যোটি বিভাগের জনসংখ্যা উল্লেখ থাকবে।
(৪) প্রত্যেক বিভাগে পাঁচটি করে ফান্ড উল্লেখ থাকবে (১)দয়া,(২)জাকাত,(৩)ফিতরা,(৪)কুরবানী চামড়া মূল্য,(৫)অন্যান্য।
(৫) কোন কোন বিভাগে দয়া,জাকাত,ফিতরা (ইত্যাদি)এর কত টাকা জমা হয়েছে তা উল্লেখ থাকবে
(৬) জনগণ তাদের আমানত বায়োমেট্রিক সিস্টেমে ডিজিটাল ফান্ড স্কেল মেশিনে জমা করবে সেই প্রযুক্তি ব্যবহার থাকা লাগবে।
(৭) আমানত প্রতিদিন,সপ্তাহ,মাসে,বৎসরে কত জমা হচ্ছে তা উল্লেখ থাকবে।
এ ছাড়াও ডিজিটাল ফান্ড স্কেল মেশিন কে আরো উন্নতি প্রযুক্তি ব্যবহারে ক্ষেত্রে দেশ বিদেশী ইঞ্জিনিয়ার ও বিশেষজ্ঞদের একান্ত প্রয়োজন হবে।
Plan(3) উল্লেখিত কাজ গুলো সফল করতে হলে প্রথমে সরকার কে ১৬ কোটি মানুষের বায়োডাটা একটি উন্নত মানে সফটওয়্যার মধ্যে একত্রিত করতে হবে,যার দ্বারা উপযুক্ত ব্যক্তিদের কে চিহ্নিত করে তাদের মাঝে সুষ্ঠ ভাবে আমানতের টাকা বন্টন করা হবে।
বাংলাদেশের ৮৫ হাজার গ্রামে জন্য ৮৫ হাজারটি আলাদা করে ডোমেইন থাকবে সরকারী এবং বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে ব্যবস্থনায়। এতে প্রত্যেক গ্রামের জনগণ তাদের বায়োডাটার সঠিক তথ্য প্রধান করবে, যারা সঠিক তথ্য প্রধান করবে না তাদের ব্যাপারে সরকার আইনী ব্যবস্থা নিবেন।
জনগণ তথ্য প্রধান করবে দুই ভাবে (১) বাহ্যিক (২) অভ্যন্তুরী।
(১) বাহ্যিক
(১) ন্যাশনাল আইডি কার্ডে যেই সকল তথ্য দেওয়া হয় সে গুলো দিবে।
(২) বিবাহিত না অবিবাহিত?
(৩) পরিবারের প্রধান মেম্বার, না একক ব্যক্তি?
(৪) পরিবারের সদস্য কতজন?
(৫) পরিবারের প্রধান মেম্বার হলে পরিবারের কতজন সুস্থ্য,প্রতিবন্ধী,বেকার রয়েছে?
(৬) শিক্ষাগত যোগ্যতা কি?
(৭) এ ছাড়াও আরো কিছু তথ্য প্রধান করতে হবে যা বিশেষজ্ঞগণ ঠিক করবেন।
(২) অভ্যন্তুরী।
(১) ফোন নাম্বার।
(২) ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার।
(৩) মাসে কত আয় হয়,আয়ের উৎসহ কি?
(৪) পূর্বে কোন অপরাধ,অথবা বেআইনী কাজ করেছে কি? না করলে সত্যায়ন পত্র দিবে।
(৫) জমির পরিমান কতটুকু আছে? যা উত্তরাধীকার.কমে দেওয়া থাকবে।
(৬) যেই গ্রামে থাকেন সেই গ্রামের একজন প্রধান মেম্বারের আইডি দিবে তার পছন্দ অনুযায়ী।
(৭) পারিবারীক কোন সমস্যা আছে কিনা? তা উল্লেখ করবে।
এ ছাড়াও আরো কিছু তথ্য প্রধান করতে হবে যা বিশেষজ্ঞগণ ঠিক করবেন।
Plan(4) যখন সরকার তৃতীয় এবং দ্বিতীয় প্ল্যানটি বাস্তবায়ন করবে তখন জনগণ প্রথম প্ল্যানটি বাস্তবায়ন করবে।জনগনের এই আমানত সুষ্ঠ ভাবে কালেকশন করে ডিজিটাল ফান্ড স্কেল মেশিনে জমা করবেন।তাই তিন ভাবে কালেকশনের সিস্টেম থাকবে।
(১) সরকারী এবং বেসরকারী ভাবে সাত বিভাগে সাত জন আমানতের রক্ষকদার ব্যক্তি থাকবেন।
(২) বড় অংকের আমানত হলে ব্যাংকের মাধ্যমে জমা দিবেন।
(৩) ছোট অংকের আমানত হলে তা সেচ্ছা সেবক,শিক্ষা প্রতিষ্ঠান,মসজিদ,মন্দির,ইত্যাদি এর মাধ্যমে জমা দিবেন।
(৪) যদি খুলনা বিভাগের আমানতদার ঢাকায় অস্থায়ী অথবা স্থায়ী বাসিন্দার হন তাহলে তিনি ঢাকায় তার আমানত জমা করবেন খুলনা বিভাগের পক্ষ হয়ে।
(৫) সরকারের বাজেট প্রাপ্ত গরীব ফান্ডের অর্থ এর সাথে সংযুক্ত করা হবে।
(৬) দেশের বাহির থেকে যেই অর্থ দান আসে তাও এর সাথে সংযুক্ত করা হবে।
(৭) গরীবের সহায়ক এন জিও প্রতিষ্ঠান গুলোর অর্থ এর সাথে সংযুক্ত করা হবে।
এ ছাড়াও অন্যান্য মাধ্যমে আমানত জমা করা হবে যা বিশেষজ্ঞগণ ঠিক করবেন,এবং তা ডিজিটাল ফান্ড স্কেল মেশিনে জমা হবে।
Plan(5) যখন সরকার উল্লেখিত চারটি প্ল্যান বাস্তবায়ন করবেন তখন এক টাকা দয়ার বিনিময়ে কয়েক হাজার বিলিয়ন টাকা জমা হবে।তখন সরকার তা সাতটি বিভাগে সুষ্ঠ ভাবে বন্টন করবেন।
(১) প্রত্যকটি আলাদা আলাদা বিভাগ থেকে কত আমানত আসল তা দেখতে হবে, যদি একটি বিভাগ থেকে ২০ হাজার কোটি টাকা আসে,তাহলে তা চার ভাগ করে এক ভাগ ঐ বিভাগের তিন শ্রেণী ব্যক্তিদের কে নগদ প্রদান করা হবে যেমন অতি দরিদ্র ও বেকার,এতীম,প্রতিবন্ধী।
(২) আরেক ভাগ এদের জন্য পূণর্বাসন,চিকিৎসা ও শিক্ষা খাতে ব্যয় করা হবে।
(৩) আর বাকি দুই ভাগ দ্বারা এই শ্রেণী ব্যক্তিদের কে মানব সম্পদে রূপান্তরীত করতে হবে অর্থাৎ বাকী দুই ভাগ টাকা দিয়ে তাদের জন্য মেল-কারখানা,ইন্ড্রাষ্টি, ইত্যাদি তৈরী করে তাদের কে নিয়োগ দেওয়া।এতে করে তারা মানব সম্পদে রূপান্তরীত হবে।
(৪) আমানতের টাকা দিয়ে যেই মেল-কারখানা তৈরী করা হবে তা পরিচালনা করা জন্য ধনী পরিবারের বেকার সন্তানদের কে নিযুক্ত দেওয়া হবে স্থায়ী অথবা অস্থায়ী ভাবে।
(৫) এমনি ভাবে উল্লেখিত নিয়মে সকল বিভাগে বন্টন করা হবে,যদি কোন বিভাগে আমানত কম অথবা বেশী হয় তাহলে অন্য বিভাগের আমানত দিয়ে তা পূরণ করা হবে।
এ ছাড়াও অন্যান্য খাতে বন্টন করা হবে যা বিষেশজ্ঞগণ ঠিক করবেন।
Plan(6) জনসংখ্যা বৃদ্ধি হলেও সমস্যা,আবার হ্রাস পেলেও সমস্যা,তাই সরকার যখন উল্লেখিত প্ল্যান গুলো বাস্তবায়ন করবেন,তখন জনগণ তাদের কর্ম দিয়ে জীবন-জীবিকা নির্বাহ করবেন এবং তাদের উপার্জিত টাকার একটি অংশ ব্যাংকে জমা করবে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য,অর্থাৎ একটি লোক যখন বিয়ে করবে তখন তার জায়গায়-জমি,ধন-সম্পদ (ইত্যাদি) পরিমান কত আছে তা দেখে সরকার তাকে বিয়ে অনুমতি দিবেন,এমনকি ঐ ব্যক্তি তার সন্তান ভূমিষ্ঠ হওয়ার পূর্বে তার জন্য কি কি সুপরিকল্পনা করেছে তা দেখে সরকার সন্তান নেওয়ার অনুমতি দিবেন।কেননা একটি সন্তানের জন্ম পৃথিবীর জন্য একটি আলো।তাই এই ব্যপারে আরো গবেষনা ও গবেষকদের একান্ত প্রয়োজন ।আর এই প্ল্যান তখন কর্জকর হবে যখন 3G-A.M.B.P.বাস্তবায়ন হবে।
সম্মানিত ধৈর্যশীল পাঠক বৃন্দগন 3G-A.M.B.P.বুঝানোর ক্ষেত্রে আমি আমার বাংলাদেশ দিয়ে উধারন স্বরূপ দিয়েছি।এই আর্টিক্যাল শুধু বাংলাদেশের জন্য নয় বরং সারা বিশ্বের মানবতার রাষ্টের জন্য তৈরী করেছি।
এই পর্যন্ত গরীবের প্রাপ্ত আমানত ব্যপারে কোন অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয় নাই।তাই ডিজিটাল ফান্ড স্কেল মেশিন তৈরী করে তাদের প্রাপ্ত আমানত ও সকল সমস্যা সমাধান করা হবে।যেমনটা অন্যান্য ক্ষেত্রে প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়।এখন প্রযুক্তির যুগ তাই গরীবের সব সমস্যার সমাধান প্রযুক্তির মাধ্যমে করা হবে।দেশকে সম্পদশালী ও উন্নতশীল করতে হলে ডিজিটাল ফান্ড স্কেল মেশিন ব্যবহার ছাড়া অন্য কোন বিকল্প পথ নাই।3G-A.M.B.P.বাস্তবায়ন করা হলে সরকার জনগণের সকল ব্যপারে সঠিক তথ্য পাবেন। প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন গরীবদের কে চিহ্নিত করে তাদের ব্যপারে কল্যান দায়ক ব্যবস্থা গ্রহন করবেন। তাই আমার 3G-A.M.B.P. এবং ডিজিটাল ফান্ড স্কেল মেশিন এর প্রকল্প মাধ্যমে তা দ্রত বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে।আমাদের টারগেট থাকবে আমার সোনার বাংলাদেশ দারিদ্র মুক্ত হলে,অন্য দারিদ্র দেশে সাহায্যের হাত বাড়াবো।
3G-A.M.B.P. বাস্তব প্রয়োগ করা হলে,মানব জাতির মধ্যে সন্ত্রাসী, জঙ্গীবাদী,মারামারি ও অন্যান্য অপরাধ মূলক কর্মকান্ড বিলুপ্ত ঘটবে এবং বেকারত্ব,দারিদ্রতা মূচন,শিক্ষা হার বাড়বে ও অসহায় গরীব ব্যক্তিবর্গ রাস্তা-ঘাঠে ভিক্ষার হাত থেকে মুক্তি পাবে,এবং তারা এই সুন্দর পৃথিবীতে নিঃশ্বাস নিতে আনন্দ উপভোগ করতে পারবে এছাড়াও মানব জাতির মধ্যে ভ্রাতৃত্ব ও সুসম্পর্ক গড়ে উঠবে এবং একটি সম্পদশালী ও উন্নতি দেশে রূপান্তর হবে।এতে করে মানব জাতির মধ্যে শান্তি ও কল্যান বয়ে আনবে।
3G-A.M.B.P. বাস্তবায়ন করা হলে, ধনী ব্যক্তিগণ ধনী হবেন,কিন্তু গরীব ব্যক্তিগণ গরীব থাকবেন না, বরং তাহারা তাহাদের অধিকার ফিরে পাবেন।অসহায় গরীব ব্যক্তিবর্গ রাস্তা-ঘাঠে ভিক্ষার হাত থেকে মুক্তি পাবে,এবং তারা এই সুন্দর পৃথিবীতে নিঃশ্বাস নিতে আনন্দ উপভোগ করতে পারবেন।
শান্তির শ্লোগান
(১) সব সমস্যার সমাধান চাই, মানব জাতির শান্তি চাই।
(২) সব ধনী এক হন,গরীবানা দূর করুন।
(৩) সব প্রযুক্তিবীদ এক হন,দূর্নীতি মুক্ত দেশ গড়ূন।
3G-A.M.B.P. সারা বিশ্বের লক্ষ শহীদদের রূহে উৎসর্গ করিলাম।
বিঃদ্রঃ-অবশ্যই 3G-A.M.B.P. এর উপর আরো গবেষনা একান্ত প্রয়োজন আছে,তাই কোন গবেষক থাকলে আমাকে ইমেল করতে পারেন,
ইমেল[email protected]